বাংলাদেশ পুলিশের রাজশাহী, রংপুর ও বরিশাল রেঞ্জসহ উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) পদমর্যাদার ১৬ কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে। রোববার (১৬ জুলাই) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে এক প্রজ্ঞাপনে এ বদলি করা হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে প্রজ্ঞাপনে সই করেন সিনিয়র সহকারী সচিব মো. মাহাবুর রহমান শেখ।
বদলি হওয়া কর্মকর্তাদের মধ্যে সিআইডির ডিআইজি মো. আবু কালাম সিদ্দিককে ট্যুরিস্ট পুলিশে, সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি (বর্তমানে উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) এ কে এম নাহিদুল ইসলামকে সিআইডিতে, ডিএমপির যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) বিপ্লব বিজয় তালুকদারকে পুলিশ কমিশনার (ডিআইজি) রাজশাহী, বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি এস এম আক্তারুজ্জামানকে ঢাকা পুলিশ স্টাফ কলেজে, হাইওয়ে পুলিশের ডিআইজি মো. মোজাম্মেল হককে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ও রাজশাহী মহানগরী পুলিশ কমিশনার মো. আনিসুর রহমানকে রাজশাহী রেঞ্জ ডিআইজি করা হয়েছে।
রাজশাহী রেঞ্জ ডিআইজি মো. আবদুল বাতেনকে রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি, রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি মোহা. আবদুল আলীম মাহমুদকে অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিটে, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের মো. জামিল হাসানকে বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি, পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) অতিরিক্ত ডিআইজি (বর্তমানে উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) রখফার সুলতানা খানমকে রাজশাহীর সারদা পুলিশ একাডেমিতে, ডিএমপির যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (বর্তমানে উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) মো. জাকির হোসেন খানকে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশে বদলি করা হয়েছে।
এছাড়া পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) অতিরিক্ত ডিআইজি (বর্তমানে উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) মো. মনিরুজ্জামানকে এসবিতে, পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত ডিআইজি (বর্তমানে উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ আব্দুল্লাহীল বাকীকে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নে, টাঙ্গাইল পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারের কমান্ড্যান্ট (ডিআইজি) মো. ময়নুল ইসলামকে ঢাকা ট্রেনিং ড্রাইভিং স্কুলে ও ঢাকা ট্রেনিং ড্রাইভিং স্কুলের কমান্ড্যান্ট (ডিআইজি) মো. নজরুল ইসলামকে টাঙ্গাইল পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারের কমান্ড্যান্ট (ডিআইজি) হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন:- পুলিশের ৩৫ অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি
রাজশাহী রংপুর বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য জেএমবি, হরকাতুল জিহাদ, আল্লাহর দল ইত্যাদি নাম ধারণ করে অপতৎতপরতা চালিয়েছে। হলি আর্টিজান, কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া ঈদগাহ, সিলেটের আতিয়া মহলসহ বিভিন্ন জায়গায় সন্ত্রাসবাদী হামলা চালিয়েছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে তাদের বিরুদ্ধে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন জামালপুরে ধর্মমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান এমপি বলেছেন ।
রোববার (২ মে) দুপুরে জামালপুরের ইসলামপুরে সন্ত্রাস-জঙ্গীবাদ, নারী নির্যাতন, যৌতুক, বাল্যবিবাহ ও মাদক প্রতিরোধে উলামা-মাশায়েখগণের করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় মন্ত্রী বলেন, মা তার জঙ্গীবাদী সন্তানকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হতে তুলে দিয়েছেন। পরিবার বা কোন আত্মীয়-স্বজন জঙ্গীদের লাশ নিতে আসেনি। এই জঙ্গিবাদ যেন আর কখনই মাথাচারা দিয়ে উঠতে না পারে সেজন্য সবাই সচেতন থাকবেন।
তিনি আরও বলেন, ইমাম ও খতিবগণকে অনুরোধ জানাবো আপনারা মানুষের মাঝে ইসলামের মর্মবাণী প্রচার করবেন। ইসলাম শান্তিুর ধর্ম, ইসলাম মানব মুক্তির দিশারী, এখানে মানুষ হত্যা, খুনের কোন স্থান নেই। জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ কখনই ইসলাম হতে পারে না।
একই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল দুহাইলান বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বলেন, সৌদি আরব ও বাংলাদেশের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। এই সম্পর্ক শুধু জনশক্তি, হজ্জ, ওমরাহ পালনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। দুই দেশের ধর্মীয় সংস্কৃতি, ব্যবসা-বানিজ্য, বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, খেলাধুলাসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত সম্পর্কের উন্নয়ন সাধিত হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, সৌদি আরবে ৩২ লাখ বাংলাদেশী কাজ করছে, আর সরকারি হিসেবে প্রতি বছর কমপক্ষে ৫ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স অর্জন করে বাংলাদেশ। প্রতিদিন সৌদি দূতাবাসে ৫ হাজার ভিসার আবেদন জমা পড়ে, তবে আমরা চাই প্রশিক্ষিত জনশক্তি। কিন্তু এক্ষেত্রে বাংলাদেশী অনেক শ্রমিকই প্রশিক্ষিত না হওয়ায় বেতন-ভাতাসহ অনেক জটিলতায় পরেন।
ইসলামপুর উপজেলার ফরিদুল হক খান দুলাল অডিটোরিয়ামে ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত আলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক মো: শফিউর রহমানের সভাপতিত্বে সংসদ সদস্য নূর মোহাম্মদ, সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ আব্দুর রশিদ, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মু: আ: হামিদ জমাদ্দার, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. মহা: বশিরুল আলম, জামালপুরের পুলিশ সুপার মো: কামরুজ্জামান, ইসলামপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জামাল আব্দুন নাসের বাবুলসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।
মন্তব্য করুন
আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে নীলফামারী জেলার ছয় উপজেলায় কোরবানীর জন্য প্রস্তুত প্রায় ২লাখ ৭৬হাজার ২০১টি গবাদিপশু। ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে পশু ক্রয়-বিক্রয়। তবে হাটবাজার জমে উঠতে আরও কয়েক দিন দেরি হবে বলে জানান খামারি ও পশু ব্যবসায়ীরা।
জেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগের সূত্রমতে জানা যায়, ‘এবার কোরবানির ঈদের জন্য জেলায় বাণিজ্যিক ও পারিবারিক ভাবে ২ লাখ ৭৬ হাজার ২০১টি পশু প্রস্তুত করা হয়েছে। এর মধ্যে গরু রয়েছে ৭৫ হাজার ৮৩৩টি এবং ছাগল ও ভেড়া রয়েছে ২লাখ ৩৩৫টি। জেলায় গরু, ছাগল ও ভেড়ার চাহিদা রয়েছে ১লাখ ৪৩হাজার ১০৯টি। উদ্বৃত্ত রয়েছে ১লাখ ৩৩হাজার ৯২টি।’
মন্তব্য করুন
ঝিনাইদহ-৪ আনোয়ারুল আজিম আনার মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য জেএমবি, হরকাতুল জিহাদ, আল্লাহর দল ইত্যাদি নাম ধারণ করে অপতৎতপরতা চালিয়েছে। হলি আর্টিজান, কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া ঈদগাহ, সিলেটের আতিয়া মহলসহ বিভিন্ন জায়গায় সন্ত্রাসবাদী হামলা চালিয়েছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে তাদের বিরুদ্ধে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন জামালপুরে ধর্মমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান এমপি বলেছেন ।