বিরোধী দলের অপপ্রচারের জবাব সরকারের উন্নয়ন প্রচারের মাধ্যমে দিতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাদের নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) গণভবনে স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাদের এ নির্দেশনা দেন। বৈঠককে উপস্থিত একাধিক নেতা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাকর্মীদের সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে। এ সব অপশক্তির বিরুদ্ধে সকলকে দাঁড়াতে হবে। সংবিধান অনুযায়ী একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন হবে, সে জন্য স্বেচ্ছাসেবক লীগকে প্রস্তুতি নিতে হবে। পাশাপাশি সরকারের উন্নয়নের প্রচার ও বিরোধীদের অপপ্রচারের জবাব দিতে হবে।’
বিএনপি জামায়াতের সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি গণতন্ত্র হরণের জনক, তারাই এ দেশে লুটপাট, হত্যা ক্যু, সন্ত্রাসের রাজনীতি শুরু করেছে। তারা এ দেশে হ্যাঁ না ভোট ও জালিয়াতি করেছে, আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছে। তারা বঙ্গবন্ধুর খুনীদের আশ্রয় ও প্রশ্রয় দিয়েছে।’
স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে কোনো গৃহহীন ও ভূমিহীন থাকবে না। প্রতিটি এলাকায় এলাকাভিত্তিক তালিকা করতে বলেন। যদি কেউ গৃহহীন থাকে সে তালিকা দিলে তাদের ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘এ দেশের মানুষের ভোটের অধিকার হরণের মধ্য দিয়ে যাদের জন্ম তারা (বিএনপি) আবার জনগণের ভোটের অধিকার হরণ করতে চায়, লুটপাট করতে চায়। দেশের মানুষকে আবার অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিতে চায়। বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না, এটা মনে রাখতে হবে।’
২০০৮ সালের নির্বাচনের প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও আমাদের ১৪ দলীয় জোট এ দেশের মানুষের আস্থা অর্জন করেছিলাম। মাত্র ২৯টি সিট পেয়েছিল বিএনপি। বাংলাদেশের মানুষ বিএনপির অত্যাচার, নির্যাতন, দুর্নীতি, জঙ্গিবাদ সৃষ্টি, হাওয়া ভবন তৈরি করে পয়সা খাওয়ার কারণে বাংলাদেশের মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছিল। কিন্তু বারবার তারা ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে।’
সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের বর্ণনা দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকে আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে পেরেছি। স্বাক্ষরতার হার বাড়িয়েছি, প্রতিটি ঘরে বিদ্যুৎ দিয়েছি। রাস্তাঘাট-ব্রিজ উন্নত করেছি। বাংলাদেশ এখন বদলে যাওয়া বাংলাদেশ যা বিশ্ববাসী স্বীকার করে। তবে এটা চোখে দেখে না কারা, ওই সন্ত্রাসী, লুটেরা দুর্নীতিবাজ বিএনপি। এরা চোখে দেখে না। আর কিছু আছে, যারা বুদ্ধি বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করে যারা তারা কিছু দেখে না। তাদের আমরা করুণা করতে পারি। সাধারণ মানুষ আমাদের পক্ষে।’
স্মার্ট দেশ গড়ার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘স্মার্ট দক্ষ জনগোষ্ঠী গড়ে তুলব, সরকার হবে স্মার্ট সরকার, ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করে সরকার পরিচালনা করব, অর্থনীতি হবে স্মার্ট ইকোনোমি, ডিজিটাল ইকোনোমির সঙ্গে সব কিছু জড়িত। স্মার্ট সমাজ হবে।’
স্বেচ্ছাসেবক লীগের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘শুধু সংগঠন করলে হবে না, আমরা যে উন্নয়ন করেছি তা মানুষের কাছে তুলে ধরতে হবে। দেশ সেবায় উদ্বুদ্ধ হয়ে মানুষের সেবায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। মানুষের কল্যাণে কাজ করতে হবে।জাতির পিতার আদর্শ অনুসরণ করতে হবে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে। রাজনীতিবিদের ভোগ না মানুষের সেবা ও ত্যাগের মধ্য দিয়েই সবচেয়ে বেশি আনন্দ। এটা সবাইকে মনে রাখতে হবে।’
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক এ কে এম আফজালুর রহমান বাবু।
আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বেচ্ছাসেবক লীগ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
মন্তব্য করুন
সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে অগ্নিকান্ডে বসত বাড়ির তিনটি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। স্থানীয়দের সহায়তায় প্রায় ১ ঘন্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এ ঘটনায় ১০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
রবিবার (১৯ মে) সকালে উপজেলার চন্দনগাঁতী দক্ষিণ পাড়া গ্রামের মনো দেবের বাড়িতে এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে।
মনো দেব জানান, ‘বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে প্রথমে আগুনের সুত্রপাত্র হয়। আমার ঘরে প্রথম আগুন লেগে যায়। আগুন ছড়িয়ে পড়লে মা ও ছোট ভাইয়ের ঘরে আগুন লাগে। তিনটি ঘরসহ আসবারপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় প্রায় ১ ঘন্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রনে আসে। এতে আমাদের প্রায় ১০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। ফায়ার সার্ভিস এসে ছিলো কিন্তু রাস্তা উপরে নিচু নিচু গাছের ডাল থাকার করনে কারণে ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি।’
বেলকুচি ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন মাষ্টার শহিদুল ইসলাম জানান, ‘খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলের উদ্দেশে রওনা হই। কিন্তু যেখানে অগ্নিকান্ডের ঘটনা সেখাকার রাস্তা নিচু নিচু গাছের ডাল থাকার কারণে আমাদের গাড়ি পৌঁছাতে পারিনি। আমারা প্রায় ১ কিলোমিটার পথ হেটেঁ যাওয়ার পরে ঘটনাস্থলে দেখি স্থানীদের সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রনে এসেছে।'
মন্তব্য করুন
মাছের সুষ্ঠু প্রজনন, উৎপাদন বৃদ্ধি, সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ এবং টেকসই মৎস্য আহরণের জন্য আজ (২০ মে) থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত মোট ৬৫ দিন বাংলাদেশের সামুদ্রিক জলসীমায় সব ধরনের মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ থাকবে। সামুদ্রিক মৎস্য আইন, ২০২০ এর ধারা ৩ এর উপধারা ২ এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ২৪ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে এই নিষেধাজ্ঞার প্রজ্ঞাপন জারি করে মৎস্য ও
প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।
প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ ৬৫ দিন দেশের সামুদ্রিক জলসীমায় সব প্রকার মৎস্য নৌযান দিয়ে যে কোনো প্রজাতির মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এ সময় সমুদ্রযাত্রার প্রবেশপথগুলোতে মনিটরিং জোরদার করা হবে এবং মৎস্য নৌযানের সমুদ্রযাত্রা শতভাগ বন্ধ রাখা হবে। সামুদ্রিক মৎস্য পরিবহন বন্ধের লক্ষ্যে সমুদ্র তীরবর্তী বরফকলসমূহ সীমিত পর্যায়ে চালু রাখা হবে ও সমুদ্রে মৎস্য আহরণকারী নৌযান নোঙ্গরস্থলে আবদ্ধ রাখা হবে।
মৎস্য আহরণে বিরত থাকা মৎস্যজীবীদের আপদকালীন বিকল্প আয় বা খাদ্য সহায়তা হিসেবে দুই কিস্তিতে ৬৫ দিনের জন্য ৮৬ কেজি হারে ৩ লাখ ১১ হাজার ৬২ জেলে পরিবারকে ভিজিএফ বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে।
সামুদ্রিক জলসীমা মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ
মন্তব্য করুন
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, দেশে মানসম্মত পণ্য উৎপাদন
ও সেবা প্রদানের পাশাপাশি শিল্পায়ন ও দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য সরকার নানা পদক্ষেপ
গ্রহণ করেছে।
সোমবার (২০ মে) ‘বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস-২০২৪’ উপলক্ষ্যে দেওয়া এক
বাণীতে রাষ্ট্রপতি এ কথা বলেন। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘টেকসই ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে
আজকের পরিমাপ’।
মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য ও সেবার সব ক্ষেত্রে
ব্যবহৃত যন্ত্রপাতির সঠিক ওজন ও পরিমাপ নিশ্চিত করতে সরকার গতানুগতিক পদ্ধতির ডিজিটাল
রূপান্তরের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে ‘ওজন ও পরিমাপ মানদণ্ড আইন, ২০১৮’ ও ‘পণ্য
মোড়কজাতকরণ বিধিমালা, ২০২১’ প্রণয়ন করা হয়েছে।
পণ্য ও সেবার মান প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের সব ক্ষেত্রে
সঠিক পরিমাপ নিশ্চিত করার মাধ্যমে জনগণকে কাঙ্ক্ষিত সেবা প্রদানে জাতীয় মান সংস্থা
হিসেবে বিএসটিআইকে আরও দক্ষ, জবাবদিহিমূলক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানান
রাষ্ট্রপতি।
তিনি বলেন, দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে পরিমিতিবোধ ও পরিমাপ
বিজ্ঞানের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। ব্যক্তি কিংবা জাতীয় জীবনে সঠিক পরিমাপ ব্যতীত
টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়। পরিমিতি জ্ঞান ও পরিমাপ বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে ‘বিশ্ব মেট্রোলজি
দিবস’ পালন একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ।
রাষ্ট্রপতি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু
শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার পথ পরিক্রমায় দেশকে আগামী ২০৪১ সালের
মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা অব্যাহত
থাকবে এমন প্রত্যাশা করেন।
বাণীতে মো. সাহাবুদ্দিন বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং
ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) কর্তৃক বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ‘বিশ্ব মেট্রোলজি
দিবস-২০২৪’ পালনের উদ্যোগকে স্বাগত জানান এবং দিবসটি উপলক্ষ্যে গৃহীত সব কর্মসূচির
সাফল্য কামনা করেন।
তিনি বলেন, সঠিক পরিমাপের আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারের মাধ্যমে শিল্প, কলকারখানায় উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাশাপাশি উৎপাদিত পণ্যের বাজার সম্প্রসারণসহ আন্তর্জাতিক বাজারে দেশীয় পণ্যের রপ্তানি বৃদ্ধি সহজতর হচ্ছে; যা দেশের অর্থনীতিকে আরও সমৃদ্ধ করছে।
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সঠিক
ওজন ও পরিমাপ নিশ্চিত করতে বিএসটিআই বাংলাদেশের জাতীয় মান সংস্থা হিসেবে নিরলস কাজ
করে যাচ্ছে।
সোমবার (২০ মে) ‘বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস-২০২৪’
উপলক্ষ্যে দেওয়া এক বাণীতে তিনি বলেন, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন
(বিএসটিআই) প্রতি বছরের ন্যায় এবারো ‘বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস-২০২৪’ উদযাপন করছে জেনে
আমি আনন্দিত। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য- ‘টেকসই ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে আজকের পরিমাপ’
যথার্থ হয়েছে বলে আমি মনে করি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ
বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ১৯৭৪ সালে বিএসটিআই
আন্তর্জাতিক মান সংস্থা (আইএসও) এবং ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ কোডেক্স অ্যালিমেন্টারিয়াস
কমিশনের সদস্যপদ লাভ করে ন্যাশনাল কোডেক্স কন্টাক্ট পয়েন্ট হিসেবে কাজ করে চলেছে। পরে
প্রতিষ্ঠানটি ওজন ও পরিমাপের এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলের সংস্থার পূর্ণ সদস্য এবং আইন
বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থার সহযোগী সদস্যপদ লাভ করে।
তিনি বলেন, বিএসটিআই ২০১০ সালে ওজন
ও পরিমাপের সর্বোচ্চ আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ব্যুরো অব ওয়েট অ্যান্ড মেজারের
অ্যাসোসিয়েট সদস্য এবং ২০২১ সালে ওজন পরিমাপ ও মান বিষয়ক ইসলামিক দেশগুলোর জন্য আন্তর্জাতিক
সংস্থার সদস্যপদ লাভ করে। সদস্যপদ অর্জন করার পর আন্তর্জাতিক মান ও পরিমাপে প্রণীতমান
অনুযায়ী বাংলাদেশের বিভিন্ন পণ্য যেমন খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, স্বাস্থ্য ও শিক্ষার
ক্ষেত্রে ব্যবহৃত সামগ্রী ও যন্ত্রপাতির মান নির্ধারণ।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের সরকার ২০১০
সালে জাতীয় মেট্রোলজি ল্যাবরেটরি প্রতিষ্ঠা করে যা ওজন ও পরিমাপের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের
সর্বোচ্চ ল্যাবরেটরি হিসেবে কাজ করছে। এই ল্যাব সারা দেশের শিল্প ও বৈজ্ঞানিক কাজে
ব্যবহৃত ওজন ও পরিমাপক যন্ত্রপাতির সক্ষমতা নিশ্চিত করে খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, স্বাস্থ্য
ও শিক্ষার টেকসই উন্নয়ন করছে।
তিনি বলেন, আমি বিশ্বাস করি, শিল্পোদোক্তা,
ব্যবসায়ী ও বিএসটিআইসহ সংশ্লিষ্ট সবাই ওজন ও পরিমাপের সঠিকতা নিশ্চিত করে দেশীয় শিল্পের
বিকাশ, দেশে মানসম্পন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে এবং আন্তর্জাতিক বাজারে দেশীয় পণ্যের
অবস্থান সুসংহত করে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি টেকসই উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে
অবদান রাখবে।
প্রধানমন্ত্রী ‘বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস-২০২৪’
উপলক্ষ্যে গৃহীত সব কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মাছের সুষ্ঠু প্রজনন, উৎপাদন বৃদ্ধি, সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ এবং টেকসই মৎস্য আহরণের জন্য আজ (২০ মে) থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত মোট ৬৫ দিন বাংলাদেশের সামুদ্রিক জলসীমায় সব ধরনের মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ থাকবে। সামুদ্রিক মৎস্য আইন, ২০২০ এর ধারা ৩ এর উপধারা ২ এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ২৪ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে এই নিষেধাজ্ঞার প্রজ্ঞাপন জারি করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।