নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ১৬ মার্চ, ২০১৮
লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার সঙ্গে যুদ্ধাপরাধী ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাকের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে গত বুধবার। সেই বৈঠকের সূত্র ধরেই, ঢাকায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যরিস্টার জমির উদ্দীন সরকারের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে জাতীয় পার্টির কো-চেয়ার জি.এম. কাদেরের। তিন দল আগামী নির্বাচন ঐক্যবদ্ধ ভাবে করার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা শুরু করেছে।
তিন দলের নেতারাই মনে করছে, এরকম একটি নির্বাচনী জোট হলে, আওয়ামী লীগের পরাজয় সুনিশ্চিত। তবে, জাপার একদল নেতা বলছেন, ‘এরকম আলোচনা করার অধিকার জি.এম. কাদেরকে দেওয়া হয়নি।‘ কিন্তু একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে, দলের চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সবুজ সংকেত নিয়েই জি.এম. কাদের এই উদ্যোগে নিয়েছিল। এই উদ্যোগের নাম হয়েছে ‘গাইবান্ধা মডেল’। সূত্রমতে গাইবান্ধার, উপ-নির্বাচন পরিচালনায় সর্বময় ক্ষমতা এরশাদ তার ছোট ভাই জি.এম. কাদেরকে দিয়েছিলেন। ওই দায়িত্ব নিয়ে তিনি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং জামাত নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁর চেষ্টার ফলেই, ওই নির্বাচনে বিএনপি-জাপা-জামাত জোট গঠিত হয়। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পরাজিত হয়। এখন ওই নির্বাচনের ফর্মুলায় আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঐক্য গড়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
অন্য একটি সূত্র বলছে, গত কয়েকমাস ধরেই বিএনপির সঙ্গে জামাতের সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না। এমনকি জামাত কয়েকবার জোট ছেড়ে বেরিয়ে যাবারও হুমকি দিয়েছিল। সর্বশেষ আসন্ন ৫ সিটি নির্বাচন জামাত এককভাবে করার সিদ্ধান্ত নেয়। বিএনপির মতোই জামাত পরিচালিত হয় লন্ডন থেকে। সেখানে যুদ্ধাপরাধীর অভিযোগে অভিযুক্ত হয়ে পলাতক ব্যরিস্টার আবদুর রাজ্জাকই আসলে জামাত চালায়। এজন্যই দীর্ঘদিনের দুই মিত্র দলের বিরোধ মীমাংসার উদ্যোগ নেয় লন্ডনে। তারেক জিয়া এবং ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাকের বৈঠকে দুই দলের ঐক্য এবং একযোগে নির্বাচনের কৌশল নিয়ে আলোচনা হয়েছে। একটি সূত্র জানায়, জামাতই এই ঐক্যে জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করার প্রস্তাব দেয়। এর আগেও এরশাদের সঙ্গে তারেক জিয়ার প্রতিনিধিদের সিঙ্গাপুরে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল। জাতীয় পার্টি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারণাকে সমর্থন করে না। তাই তাঁদের প্রধান শর্তই হলো, তত্বাবধায়ক সরকারের দাবি থেকে সরে আসতে হবে। বিএনপিও এখন দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে আগ্রহী। ‘ একযোগে নির্বাচন, এক সঙ্গে সরকার’ এই চিন্তায় তিন দলীয় জোটের প্রধান সমস্যা হলো আসন ভাগাভাগি। জানা গেছে, ব্যরিস্টার জমির উদ্দিন সরকারের সঙ্গে বৈঠক জি.এম কাদের আসন বিন্যাস সম্পর্কে প্রস্তাব দিয়েছেন। তাঁর প্রস্তাব হলো, বিএনপি-১৫০, জাপা-১০০, জামাত-৫০। ব্যরিস্টার জমির উদ্দিন সরকার এই প্রস্তাব দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে পাঠানোর প্রস্তাব দিয়েছেন আর প্রাথমিকভাবে তিনি এই প্রস্তাবকে অবাস্তব বলেছেন বলে জানা গেছে। তিনি বিএনপির জন্য অন্তত ২০০ আসন সর্বনিম্ন বলে মন্তব্য করেছেন। একটি সূত্র বলেছে, আসন ভাগাভাগি কোনো বড় ইস্যু নয়। তিন দল ঐক্যবদ্ধ হলেই, তা হবে রাজনীতিতে একটি বড় চমক। এই চমক দিয়েই নির্বাচনী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে চায় বিএনপি। তবে জাপার একজন নেতা, নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, ‘জি.এম. কাদের আওয়ামী লীগের বদান্যতায় ২০০৮ এ মন্ত্রী হয়েছিলেন। কিন্তু ২০১৪ থেকেই তিনি বিএনপির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হয়েছেন। তাঁর মতে, ‘এরশাদ তাঁকে দিয়ে বাজার যাচাই করেন। জাপা বিএনপি ঐক্য অসম্ভব না হলেও দুরূহ। ’ তবে বিএনপি একজন নেতা বলেছেন,‘রাজনীতিতে সব কিছুই সম্ভব।’
Read In English: http://bit.ly/2piGql5
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
সিরাজগঞ্জে ২৮৮ বোতল ফেন্সিডিল সহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি')। গত শুক্রবার (১৭ মে) রাত ৮টার দিকে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম গোলচত্ত্বর এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।
শনিবার (১৮ মে) সকালে জেলা গোয়েন্দা শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ জুলহাজ উদ্দীন প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো মানিকগঞ্জ জেলার দেড়গ্রাম ইউপি-জাগির এলাকার মোঃ বাদশা মিয়ার ছেলে মোঃ ছানোয়ার হোসেন সানি (৩৭) ও একই জেলার দক্ষিন বিল ডাউলি গ্রামের মোঃ মন্টু মিয়ার ছেলে মোঃ হৃদয় মিয়া (১৯) ।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে, শুক্রবার (১৭ মে) রাত ৮টার দিকে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম এলাকায় মাদকদ্রব্য উদ্ধার অভিযান ও চেকপোস্ট বসিয়ে একটি হাইচ এ্যাম্বুলেন্সে তল্লাশী চালিয়ে ২৮৮ বোতল ফেন্সিডিলসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার করা হয়। এসময় হাইচ এ্যাম্বুলেন্সটিকে জব্দ করা হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরো উল্লেখ রয়েছে, মোঃ ছানোয়ার হোসেন সানি এর বিরুদ্ধে ১টি মাদক মামলা বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন আছে। গ্রেপ্তারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ শেষে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।'
ফেনসিডিলসহ আটক মাদক নিমূল অভিযান
মন্তব্য করুন
সাতক্ষীরার তালায় নিয়ন্ত্রণ
হারিয়ে ট্রাক খাদে পড়ে দুই শ্রমিক নিহত হওয়ার ঘটেছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো অন্তত
১০ জন।
শনিবার
(১৮
মে)
ভোরে
সাতক্ষীরার
তালা-পাইকগাছা
সড়কের
হরিশচন্দ্রকাটি
এলাকায়
এই
দুর্ঘটনা
ঘটে।
নিহতরা
হলেন,
খুলনার
কয়রা
উপজেলার
বগা
গ্রামের
তালেব
গাজীর
ছেলে
সাইদুল
ইসলাম
(৩৮)
ও
একই
উপজেলার
মাদারবাড়ীয়া
গ্রামের
তোফাজ্জল
সরদারের
ছেলে
মনিরুল
ইসলাম
(৩০) ।
তালা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আহত শ্রমিক জাহিদুল ইসলাম জানান, তারা গোপালগঞ্জে ধান কাটতে গিয়েছিলেন। কাজ শেষে পারিশ্রমিক হিসেবে পাওয়া ধান নিয়ে ট্রাকে করে বাড়ি ফিরছিলেন। পথিমধ্যে হরিশ্চন্দ্রকাটি এলাকায় পৌঁছে ট্রাকটি উল্টে যায়। এতে ধানের বস্তায় চাপা পড়ে ঘটনাস্থলেই দুইজন নিহত হন। এছাড়া অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
সড়ক দুর্ঘটনা ট্রাক উল্টে শ্রমিক
মন্তব্য করুন
ভারতের পশ্চিমবঙ্গে লোকসভা নির্বাচনের কারণে বেনাপোল ইমিগ্রেশন দিয়ে বাংলাদেশিদের ভ্রমণ ভিসায় তিনদিনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। শনিবার (১৮ মে) সকাল থেকে লোকসভা নির্বাচনের দিন ২০ মে পর্যন্ত ভ্রমণ ভিসার পাসপোর্টধারী যাত্রীদের ভারতে প্রবেশ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
তবে জরুরি চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী রোগীরা মেডিকেল ভিসায় ভারতে প্রবেশ করতে পারবেন। এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা চিঠির মাধ্যমে বাংলাদেশের বেনাপোল ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছে ভারত।
বলা হয়েছে, ভারতে লোকসভা নির্বাচন উপলক্ষে ৩ দিন বেনাপোল ও পেট্রাপোল চেকপোস্ট বন্ধ থাকছে। এ সময়ে কোন পাসপোর্টধারী যাত্রী দু'দেশের মধ্যে যাতায়াত করতে পারবেন না। এছাড়া বাংলাদেশে সরকারি ছুটির কারণে দু'দেশের মধ্যে ১৭ মে থেকে আগামী ২১ মে পর্যন্ত ৫ দিন আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমও বন্ধ থাকছে। ভারতে নির্বাচনের কারণে এই প্রথমবার ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে পাসপোর্ট যাত্রীদের যাতায়াত বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে গুরুতর অসুস্থ মেডিকেল ভিসাধারী যাত্রী সাধারণ নিষেধাজ্ঞার বাইরে থাকছেন।
বেনাপোল কাস্টমসের যুগ্ম কমিশনার শাফায়াত হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ভারতে লোকসভা নির্বাচনের কারণে পেট্রাপোল বন্দর ৩ দিন বন্ধ থাকবে বলে পেট্রাপোল কাস্টমস থেকে একটি নির্দেশনা পেয়েছি।
লোকসভা নির্বাচন ভারত ভিসা নিষেধাজ্ঞা
মন্তব্য করুন
যশোরের বেনাপোল ঘিবা সীমান্ত দিয়ে পাসপোর্ট ভিসা ছাড়া ভারতে যাবার সময় এক মায়ানমার নাগরিক সহ ৪ জন কে আটক করেছে বিজিবি।
শনিবার (১৮ মে) সিমান্তের ঘিবা মাঠ নামক স্থান হতে অবৈধভাবে বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়ার সময় যশোর ব্যাটালিয়ন (৪৯ বিজিবি) এর অধীনস্থ ঘিবা বিওপির একটি টহল দল ৩ বাংলাদেশী নাগরিক এবং ১ জন মায়ানমার নাগরিককে আটক করে।
আটককৃত বাংলাদেশী নাগরিকদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, তারা চিকিৎসার জন্য ভারতে যাচ্ছিলো এবং মায়ানমার নাগরিক ভারতে কাজের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলো । তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিজিবি ঘিবা ক্যাম্প কমান্ডার হাবিলদার আব্দুস সামাদ।
আটককৃত ব্যক্তিরা হলো কৃষ্ট ধর মন্ডল (৫০) পিতা-ধূপিচাদ মন্ডল, গ্ৰাম- জুরবিটা, পোস্ট-কাশিরকান্দি, থানা-খিলগাঁও, জেলা-ঢাকা, আশা রানী বাছার (৪০) পিতাঃ শ্রী সুধীর চন্দ্র বৈরাগী, গ্ৰাম- সন্দুয়া থানা-মুন্সিগঞ্জ সদর, জেলাঃ মুন্সিগঞ্জ, মোছাঃ শিউলী খাতুন, পিতাঃ মোঃ খোকা শেখ, গ্রাম- পেড়লি, পোস্ট-পেড়লি বাজার, থানা কালিয়া, জেলা- নড়াইল এবং মায়ানমার নাগরিক, মোঃ হোসেন, পিতা-অজ্ঞাত।
ভারতে প্রবেশ অবৈধভাবে মায়ানমার নাগরিক
মন্তব্য করুন
রাঙামাটির লংগদু উপজেলায় সশস্ত্র হামলায় গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রসীত বিকাশ নেতৃত্বাধীন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) কর্মীসহ দুইজন নিহত হয়েছে। ইউপিডিএফ এ ঘটনায় সন্তু লারমা নেতৃত্বাধীন জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) গ্রুপকে দায়ী করছে।
শনিবার (১৮ মে) সকালে উপজেলার কাট্টলী এলাকার ধনপুতি বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন, ইউপিডিএফ সদস্যের তিনক চাকমা (৫০) ও দুদকছড়া গ্রামের জুরেন্দ্র চাকমার ছেলে ধন্যমতি চাকমা (৪০)।
তিনি জানান, আমরা শুনেছি সন্তু লারমা জেএসএস কর্তৃক এক ইউপিডিএফ কর্মী ছাড়াও স্থানীয় একজন নিহত হয়েছেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে যাচ্ছে। বিস্তারিত পরে জানানো যাবে।
ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) দলীয় সূত্র থেকে জানা যায়, আজ সকালে ধনপুতি এলাকায় সাংগঠনিক কাজ করার সময় জেএসএসের হামলায় দুইজন নিহত হয়। এর মধ্যে একজন তাদের কর্মী আরেকজন স্থানীয় বাসিন্দা।
ইউপিডিএফের প্রচার ও প্রকাশনা বিভাগের নিরন চাকমা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, সন্তু লারমা আবারও তার খুনি বাহিনীকে দিয়ে ইউপিডিএফের কর্মী-সমর্থকদের ওপর হত্যাকাণ্ড শুরু করেছেন।পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের কাছে সন্তু লারমা একজন খুনি হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে অবিলম্বে লংগদুতে ইউপিডিএফ কর্মী, সমর্থককে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার এবং মদদদাতা সন্তু লারমাকে গ্রেপ্তারপূর্বক আঞ্চলিক পরিষদ থেকে অপসারণ করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানানো হয়।
রাঙামাটি হামলা ইউপিডিএফ কর্মী নিহত
মন্তব্য করুন
রাঙামাটির লংগদু উপজেলায় সশস্ত্র হামলায় গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রসীত বিকাশ নেতৃত্বাধীন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) কর্মীসহ দুইজন নিহত হয়েছে। ইউপিডিএফ এ ঘটনায় সন্তু লারমা নেতৃত্বাধীন জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) গ্রুপকে দায়ী করছে। শনিবার (১৮ মে) সকালে উপজেলার কাট্টলী এলাকার ধনপুতি বাজারে এ ঘটনা ঘটে।