ইনসাইড বাংলাদেশ

এনআইডি বানিয়ে ভয়ংকর রোহিঙ্গা আরিফ এখন বাংলাদেশী


Thumbnail

মাত্র কয়েক বছর আগে বাংলাদেশে আসেন রোহিঙ্গা আরিফ উল্লাহ। এখানে এসে এমন কোন অপরাধ নেই যেখানে আরিফের হাত নেই। মাদক, মানবপাচার, অপহরণ,বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে টাকা মেরে প্রতরণাসহ নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে সে। এমন কি মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন হাকিম ম্যানশন, শোলক বহর, কসমোপলিটান, চকবাজার পাশলাইশ ঠিকানা দিয়ে তৈরি করে নিয়েছে ন্যাশনাল জাতীয় পরিচয় পত্র(এনআইডি)কার্ডও যার নাম্বার ৮২৫৮১১৯৪৯৭।

 

এছাড়া কক্সবাজারের উখিয়া হাজাম রাস্তার মাথায় বসবাস করে তৈরি করেছে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট সে কয়েকজন বাংলাদেশীকেও হাত করে নিয়েছে। বিভিন্ন সূত্রে জানাযায়, মোহাম্মদ আরিফ উল্লাহ পিতা মোহাম্মদ ছৈয়দ,মাতা গোল বানু মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে বুছিধং খোয়াইং ধং বড়পাড়া এলাকায় বাসিন্দা ছিল সে। মাত্র কয়েক বছর আগে বাংলাদেশে ফাড়িজমান তার পুরো পরিবার। প্রথমে তারা টেকনাফের হ্নীলা এলাকায় বসবাস করলেও পরে সুযোগ বুঝে সে চলে আসেন উখিয়ার কুতুপালং হাজমরাস্তার মাথায় জমি কিনে বাড়ি ঘর করে বসবাস করে আসছে। সেখানে এসে এমন কোন অপরাধ নেই এই আরিফ করছে না। মাদক, মানবপাচার, অপহরণ,বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে টাকা মেরে প্রতরণাসহ নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে সে। এমন কি মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন থেকে তৈরি করে নিয়েছে ন্যাশনাল জাতীয় পরিচয় পত্র(এনআইডি) কার্ড। কক্সবাজারের উখিয়া হাজাম রাস্তার মাথায় বসবাস করে তৈরি করেছে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট সে কয়েকজন বাংলাদেশীকেও হাত করে নিয়েছে। নানা অপরাধে এই অরিফকে তারাই সহযোগিতা করে তাকে বলে অভিযোগ উঠেছে।

 

আরিফ উল্লাহ মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশের আলী কদম হয়ে অবৈধভাবে গরু ব্যবসার শুরু করে। এই ব্যবসার আড়ালে, ইয়াবা,সিগারেটসহ নানা ধরনের অবৈধ মামলা নিয়ে আসে। এছাড়া গরুর ব্যবসার প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন জনের কাছ থেকে আনুমানিক ৫০ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেন বলে অভিযোগ তুলেন ভোক্তভোগী মৌলভী মো জাবেদ,কক্সবাজার লিংকরোড এলাকায় বাসিন্দা মোহাম্মদ ইসলাম, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আবু তাহের, সিরাজ উল্লাহ,শামীম, স্থানীয় কামরুল হুদা, আলী কদমের বিশ্বজিৎ বড়ুয়া সাহাব উদ্দিন, আব্দুর রহমান, চকরিয়া যুবলীগ নেতা মোহাম্মদ জিহানসহ এই তালিকায় অনেকই রয়েছে।  টাকা মেরে দেওয়ার ঘটনা উখিয়া মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ রয়েছে। সেখানে ৪ লক্ষ ১৩ হাজার টাকার চেক দিয়েও প্রতারণা করে যাচ্ছে সে। অপর দিকে, রোহিঙ্গা আর্থিক সচ্ছল  নারী পুরুষদের টার্গেট করে মালেশিয়া ও থাইলেন্ড পাঠানোর কথা বলে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেন সে। মানব পাচারের বিষয়টি প্রতিবেদকের কাছে আরিফ উল্লাহের কথোপকথন কল রেকর্ড রয়েছে।

 

এই রোহিঙ্গা আরিফের বিরুদ্ধে অপহরণেরও অভিযোগ রয়েছে। কিছুদিন আগে ও কুতুপালং ক্যাম্পের বাসিন্দা রোহিঙ্গা জাবেদকে অপহরণকে করে নিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয় যুবলীগ নেতা মুজিবুর ও মোহাম্মদ বেলালের সহযোগিতায় কোন মতে প্রাণে রক্ষা পায় এই জাবেদ। তার শাশুড়ের নাম মিয়ানমারের বাসিন্দা মোহাম্মদ জকরিয়া তার স্ত্রীর নাম সাজিদা বেগম। বর্তমানে তার বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আল-ইকিনের সাথে মহরম দহরম সম্পর্ক রয়েছে। তাদেরকে ওয়াকি টকি সেট দেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে। তার বড় ভাই মোহাম্মদ জিয়া মিয়ানমারের প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী ও ইয়াবা ডন হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশ থেকে মানুষ বন্ধক রেখে ইয়াবা ব্যবসার যে অবৈধ নিয়ম রয়েছে সেটি তারাই প্রথমে শুরু করেছে বলে অভিযোগ তুলছেন অনেকই। আরিফ উল্লাহ একজন রোহিঙ্গা নাগরিক হয়ে, বাংলাদেশে এনআইডি কার্ড বানিয়ে, নানা অপরাধে দাপড়িয়ে বেড়াচ্ছে সে।

 

স্থানীয় হাজম রাস্তার মাতাসহ কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকায় তার নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে বলে জানা গেছে। তার হ্তে গড়া শক্তিশালী সিন্ডিকেট কাজে লাগিয়ে দিন দিন চরম বেপরোয়া হয়ে উঠেছে এই রোহিঙ্গা আরিফ উল্লাহ। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে, ভুক্তভোগীসহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে জোর দাবি তুলেছেন সচেতন মহল।

 

এই বিষয়ে আরিফ উল্লাহের সাথে যোগাযোগ করা হলে বলেন,আমার সাথে কিছু মানুষের  টাকার লেনদেন আছে এটি সত্যি। তবে যে ভাবে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে আমি এ ধরণের ভয়ংকর কোন লোক নই।


কক্সবাজার   রোহিঙ্গা   এনআইডি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

দেশীয় গবাদিপশুতে চাহিদা পূরণ, অবিক্রিত ২৩ লাখ

প্রকাশ: ০৯:০৬ পিএম, ১৭ জুন, ২০২৪


Thumbnail

এবার কোরবানি ঈদে সারা দেশে মোট ১ কোটি ৬ লাখ ২১ হাজার ২২৮ গবাদিপশু বিক্রি হয়েছে। যা গত বছরের চেয়ে ১১ লাখ ৭৮ হাজার ২২৮ টি বেশি। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্যানুসারে, এবার মোট মজুদ ছিলো ১ কোটি ২৯ লাখ ৮০ হাজার ৩৬৭টি পশু। সে অনুযায়ী ২৩ লাখ ৫৯ হাজার ১৩৯টি পশু অবিক্রিত থেকে গেছে। 

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্যানুসারে, এবার মোট মজুদ ছিলো ১ কোটি ২৯ লাখ ৮০ হাজার ৩৬৭টি পশু। এবার সবচেয়ে বেশি ঢাকা বিভাগে ও ময়মনসিংহ বিভাগে সবচেয়ে কম পশু বিক্রি হয়েছে। এ বছর ঢাকায় ২৫ লাখ ২০ হাজার, চট্টগ্রামে ১৯ লাখ ৭৪ হাজার আর রাজশাহীতে ২৩ লাখ পশু বিক্রি হয়। গত বছর কোরবানি ঈদে ৯৪ লাখ ৪৩ হাজারের বেশি পশু বিক্রি হয়।

এদিকে এ ঈদে ১ কোটি ১০ লাখ পিস পশুর চামড়া সংরক্ষণের লক্ষ্য ট্যানারি মালিকদের। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রস্তুতি থাকলেও চিন্তা রয়েছে অতিরিক্ত বর্জ্য নিয়ে। কারণ কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগারের সক্ষমতা এখনও কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় পৌঁছায়নি। 

ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহীন আহমেদ বলেন, ‘২০৩০ সালের মধ্যে ১২ বিলিয়ন ডলার আমরা রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছি। কিন্তু আমি মনে করি এটা কোনোভাবে বাস্তবসম্মত না। কারণ যেখানে কোম্পানিগুলো এমপ্লায়েন্স হতে পারছে না, সেখানে এই বাস্তবায়নটা বড় চ্যালেঞ্জ।’  

প্রতি বছরের মতো এবারও শিল্পনগরীর বড় সমস্যা চামড়ার কঠিন বর্জ্য। সরেজমিনে দেখা যায়, সাভার চামড়া শিল্পনগরীর কঠিন বর্জ্য নির্ধারিত প্লটের বাইরে ফেলা হচ্ছে রাস্তার দু ধারে। ভেঙে গেছে সীমানা প্রাচীরও। কোরবানির বাড়তি চাপ সামাল দিতে শঙ্কা বাড়ছে আগের চেয়ে বেশি। 

গবাদিপশু   প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর   কোরবানি ঈদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কোরবানি করতে গিয়ে গরুর লাথিতে প্রবাসীর মৃত্যু

প্রকাশ: ০৮:৩৪ পিএম, ১৭ জুন, ২০২৪


Thumbnail ফাইল ছবি

কক্সবাজারের রামুতে কোরবানির পশু জবাই করতে গিয়ে গরুর লাথিতে আব্দুল কাদির নামে এক সৌদি প্রবাসীর মৃত্যু হয়েছে। 

সোমবার (১৭ জুন) ঈদুল আজহার দিন রামু উপজেলা ঈদগড় ইউনিয়ন ৮নং ওয়ার্ডের কোদালিয়াকাটা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।নিহত আব্দুল কাদির ওই এলাকার মৃত রামাদান করিমের ছেলে।

ঈদগড় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজ আহমদ ভুট্টো জানান, ঈদের জামাত শেষে গ্রামে গরু জবাই করার সময় হঠাৎ গরুটি আব্দুল কাদিরে বুকে লাথি মারে। এতে তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। আাত্মীয়রা তাকে দ্রুত ঈদগড় মেডিকেল সেন্টারে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে কাদেরকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহত আব্দুল কাদিরের স্ত্রীসহ দুই ছেলে, পাঁচ মেয়ে রয়েছে। এ ঘটনায় ওই এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।

রামু থানার তদন্ত কর্মকর্তা ঈমন চৌধুরী জানান, সংগঠিত ঘটনায় কারও কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তবে বিষয়টির ব্যাপারে খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে।

কোরবানি   গরু   প্রবাসী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঈদের দিন আকস্মিক হাসপাতাল পরিদর্শনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশ: ০৮:০৪ পিএম, ১৭ জুন, ২০২৪


Thumbnail

ঈদের দিন আকস্মিক পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট পরিদর্শন করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। 

সোমবার (১৭ জুন) সকালে এ সমস্ত হাসপাতাল পরিদর্শন করেন তিনি।

সকাল সাড়ে ১০টায় সামন্ত লাল সেন প্রথমে মিটফোর্ড হাসপাতাল পরিদর্শনে যান। এ সময় তিনি ইমার্জেন্সি ইউনিট, আইসিইউ, সার্জারি ওয়ার্ড, হাসপাতালের রান্না ঘর ঘুরে দেখেন। তিনি চিকিৎসাধীন রোগী, তাদের স্বজন ও কর্তব্যরত ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলেন এবং চিকিৎসার খোঁজ-খবর নেন।

পরে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান। সেখানে জরুরি বিভাগে আসা রোগী ও চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন।সেখানে গাইনি, সার্জারি ওয়ার্ডসহ বেশকিছু ওয়ার্ড ঘুরে দেখেন এবং রোগী ও চিকিৎসকদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এছাড়াও মন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট পরিদর্শন করেন।

পরিদর্শন শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন সাংবাদিকদের বলেন, ঈদের ছুটিতে হাসপাতালে ডাক্তার কম থাকে। তাই ছুটির এই সময়ে যাতে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত না হয় এবং রোগীরা যাতে সেবা পায় সে বিষয়ে সারা দেশে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, ঈদের দিন কোনো নির্ধারিত পরিদর্শন নয়; রোগী ও চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত ডাক্তার, নার্স, ওয়ার্ডবয়দের উৎসাহ প্রদানের জন্যই হাসপাতালে আসা। ইমার্জেন্সি ওয়ার্ডে কাটিং ইনজুরির রোগীই বেশি। মাংস কাটাকাটি করতে গিয়েই এই ইনজুরি। এজন্য তিনি সবাইকে সাবধানে মাংস কাটাকাটি করতে অনুরোধ করেন।

ঈদের দিন   স্বাস্থ্যমন্ত্রী   ডা. সামন্ত লাল সেন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

রাজধানীতে কোরবানি হলো কতটি পশু?

প্রকাশ: ০৬:৩১ পিএম, ১৭ জুন, ২০২৪


Thumbnail

পবিত্র ঈদুল আজহায় ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত হয়ে ঢাকায় চলছে পশু কোরবানি। আল্লাহর অনুগ্রহ তথা সন্তুষ্ট লাভের আশায় উদযাপিত হচ্ছে মুসলমানদের অন্যতম এ ধর্মীয় উৎসব। সকাল থেকেই রাজধানীতে শুরু হয়েছে পশু কোরবানি। যা চলবে আরও দুদিন।   

সোমবার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এবার সারা দেশে কোরবানির পশুর চাহিদা ছিল ১ কোটি ৭ লাখ। সেখানে গরু-ছাগলসহ কোরবানির জন্য পশু প্রস্তুত ছিল প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ। যদিও ঢাকায় পশু কোরবানির আসল সংখ্যা নিয়ে কোনো তথ্য জানা যায়নি। তবে সিটি করপোরেশনের ধারণা এ ঈদে প্রায় ১২ লাখ পশু কোরবানি হবে ঢাকায়। 

জবাই করা পশু এবং কোরবানির হাট মিলিয়ে বর্জ্য তৈরি হবে ২২ হাজার মেট্রিক টনের মতো। তবে দূষণ এড়াতে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন পশু জবাইয়ের স্থান নির্ধারণ করে দিলেও তাতে সাড়া মেলেনি। বরাবরের মতোই নগরজুড়ে রাস্তা ও অলিগলিতে পশু জবাইয়ের দৃশ্য দেখা গেছে।

কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় দুই সিটির নগরভবনে কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষ খোলা হয়েছে। কোনো এলাকায় বর্জ্য যথাসময়ে অপসারণ না হলে উত্তর সিটির হট লাইনের নম্বর ১৬১০৬ এবং দক্ষিণ সিটির নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ০১৭০৯৯০০৮৮৮ এবং ০২২২৩৩৮৬০১৪ নম্বরে ফোন করে তথ্য ও অভিযোগ জানতে পারবেন নাগরিকরা।

রাজধানী   কোরবানি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

মুক্তিযোদ্ধাদের ঈদ উপহার পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ০৫:৫২ পিএম, ১৭ জুন, ২০২৪


Thumbnail

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে দেশের সব বীর মুক্তিযোদ্ধাকে ফলমূল এবং মিষ্টান্ন পাঠিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (১৭ জুন) সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের গজনবী রোড়ে অবস্থিত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন কেন্দ্রে (মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ার-১) এই উপহার হস্তান্তর করেন প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এ বি এম সরওয়ার-ই-আলম সরকার।

এসময় বীর মুক্তিযোদ্ধারা প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তারা বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যার পর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীরা মুক্তিযোদ্ধাদের মূল্যায়ন তো করেইনি, বরং নানাভাবে তাদের হয়রানি করেছে এবং অসম্মানিত করেছে। তারা ইতিহাস বিকৃতির মাধ্যমে এ দেশের গৌরবময় ইতিহাসকে কলঙ্কিত করেছে।

প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব তার বক্তব্যের মাধ্যমে বাঙালি জাতির সূর্য সন্তানদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধারা ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জনের মাধ্যমে বাঙালি জাতিকে বিশ্বের দরবারে বিজয়ী জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ২০২১ সালের মধ্যে উন্নয়নশীল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয় সবকিছুই পূর্ণ করেছেন। সামনের দিনগুলোতে তিনি ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি অর্জন এবং ২০৪১ সালের মধ্যে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত সমৃদ্ধশালী এবং ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

মুক্তিযোদ্ধা   ঈদ উপহার   প্রধানমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন