উত্তরে
শীতের আগমনি বার্তা দিচ্ছে। বিদায় নিচ্ছে
আশ্বিন মাস। আসছে কার্তিক।
সন্ধ্যা ও ভোর বেলার আবহাওয়া বলে দিচ্ছে দরজায় কড়া নাড়তে শুরু করেছে শীত। উত্তরের জেলা হিমালয় কন্যা
পঞ্চগড়ে রাত থেকে সকাল পর্যন্ত অনুভূত হতে শুরু করেছে শীতের
পরশ। ঘাসের ডগায় জমছে শিশির
বিন্দু। পায়ের স্পর্শে অনুভূত হচ্ছে ঠান্ডা।
ভোরের
সূর্যোদয়ের মধ্য দিয়ে মিষ্টি
রোদ আর সবুজ ঘাসের
পাতার ওপর শিশির বিন্দু
জানিয়ে দিচ্ছে দরজায় কড়া নাড়ছে শীত।
এখন প্রতিদি ভোরে বিভিন্ন জায়গায়
দেখা মিলছে কুয়াশার। ফসলের মাঠে উঁকি দিচ্ছে
নতুন বীজের প্রস্ফুটিত চারা। তাতে শিশির বিন্দু
ছড়িয়ে দিচ্ছে মৃদু শীতলতা।
স্থানীয়রা
জানান, ভোরে বেশ কুয়াশা
পড়ছে। এখন আর রাতে
ফুল স্পিডে ফ্যান চালানো যাচ্ছে না। রাতে কাথা/পাতলা কম্বল জড়াতে হচ্ছে শরীরে। ভোর পর্যন্ত শীতের
পরশ অনুভব হচ্ছে। তবে ঘন কুয়াশা
এবং তীব্র শীত আসতে দেরি
আছে।
ঠাকুর
গায়ে বেড়াতে গেছেন বগুড়ার শফিকুল ও হায়দার। আজ রোববার কথা হয় তাদের সাথে তারা বলেন,
সন্ধ্যা নামলেই গা শিন শিন করছে। আর ভোর রাতে কাথা বা পাতলা কোম্বল জড়াতে হচ্ছে শরীরে।
সকাল বেলা ফ্যান ঘুরানোর কোন প্রয়োজন হচ্ছে না। শীত যে আসছে এটা টের পাওয়া যাচ্ছে।
এদিকে
শীতের আগাম সবজি চাষে
ব্যস্ত সময় পার করছে
কৃষকরা। মুলা, ফুলকপি, বাঁধাকপি, শিম, লাউ, টমেটো,
লাল শাকসহ বিভিন্ন ধরনের আগাম শীতকালীন সবজি
চাষ হয়েছে।
জেলার
প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের পর্যবেক্ষক সামি উজ জামান
বলেন, তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে।
শীতের আগমন ঘটছে।
উত্তরে শীত কুয়াশা আবহাওয়া ভোর কার্তিক
মন্তব্য করুন
মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। এ অবস্থায় দেশের সব বিভাগে বৃষ্টিপাতের কথা বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে তিন বিভাগে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
বুধবার (২৪ জুলাই) রাতে দেওয়া আবহাওয়ার সবশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বৃহস্পতিবারের (২৫ জুলাই) আবহাওয়া নিয়ে বলা হয়েছে, খুলনা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে খুলনা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে।
চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। এছাড়া আগামী ৫ দিনের শেষের দিকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বৃদ্ধি পেতে পারে।
মন্তব্য করুন
মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। এ অবস্থায় সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। এছাড়া সব বিভাগে কম-বেশি বৃষ্টিপাতের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বুধবার (২৪ জুলাই) সকালে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়; ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
এ সময়ে সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
দিন তাপমাত্রা বাড়তে পারে রয়েছে বৃষ্টির আভাস
মন্তব্য করুন
দেশের
সব বিভাগে বৃষ্টিপাতের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এর মধ্যে কোথাও
কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
সোমবার
(১৫ জুলাই) সকালে দেওয়া আবহাওয়ার পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে
বলা হয়েছে, রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের
কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের
দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে
দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি
হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে।
এ
সময়ে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়ার
সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ুর অক্ষ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল
হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর একটি বর্ধিতাংশ
উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।
মঙ্গলবার
যেমন থাকবে আবহাওয়া
রংপুর
ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়; ময়মনসিংহ, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিভাগের
কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের
দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে
দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি
হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
বুধবার
যেমন থাকবে আবহাওয়া
রংপুর,
ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের
কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের
দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে
দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি
হতে পারে। সেই সঙ্গে রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের
কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় বলা হয়েছে, এ সময়ের শেষের দিকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বৃদ্ধি পেতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বৃষ্টি তাপমাত্রা
মন্তব্য করুন
দেশজুড়ে চলছে বৃষ্টির আনাগোনা। কোথাও থেমে থেমে, আবার কোথাও মুষলধারে। বিগত কয়েকদিন যাবত সারাদেশেই ভারি থেকে অতিভারি বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে।
গত শুক্রবার (১২ জুলাই) ঢাকায় ৬ ঘণ্টায় ১৩০ মিলিমিটার রেকর্ড বৃষ্টি হয়েছে, যা এবারের বর্ষা মৌসুমে সর্বোচ্চ বৃষ্টি। এবার পুরো জুলাই মাসে রাজধানীসহ সারাদেশে বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
শুক্রবার বৃষ্টির ফলে রাজধানীর মেরুল বাড্ডা, ডিআইটি প্রজেক্ট এলাকায়, মোহাম্মদপুর, ইসিবি, মালিবাগ, শান্তিনগর, সায়েদাবাদ, আগারগাঁও থেকে জাহাঙ্গীর গেট যেতে নতুন রাস্তায়, খামারবাড়ি থেকে ফার্মগেট, ফার্মগেট-তেজগাঁও ট্রাক স্ট্যান্ডসংলগ্ন এলাকা, শনির আখড়া, পুরান ঢাকা, বংশাল, নাজিমুদ্দিন রোড, ধানমন্ডি, মিরপুর ১৩, হাতিরঝিলের কিছু অংশ, গুলশান লেকপাড় এলাকার সংযোগ সড়কসহ বিভিন্ন সড়ক ও অলিগলিতে কিছু পরিমাণে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়।
আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক জানিয়েছেন, ভারি বৃষ্টির স্থায়িত্ব বেশি হওয়া মানেই দুর্ভোগ চরমে ওঠা। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থানে রয়েছে। এর প্রভাবে সারা দেশে কয়েকদিন ধরে কোথাও ভারি, কোথাও হালকা বৃষ্টি হচ্ছে। এ অবস্থায় আগামী শুক্রবার থেকে বৃষ্টি আরও বাড়বে। ওইদিন থেকে একটি নতুন স্কেল শুরু হয়ে বৃষ্টিপাত তীব্রতর হবে। অর্থাৎ জুলাই মাসজুড়েই বৃষ্টি থাকবে।
রোববার (১৪ জুলাই) রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সেই সঙ্গে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।
রাজধানী ঢাকা বৃষ্টি বজ্রপাত শিলাবৃষ্টি
মন্তব্য করুন
সাপ্তাহিক ছুটির
সকালেই ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি শুরু হয়েছে। মধ্যরাত থেকে
শুরু হওয়া গুঁড়ি
গুঁড়ি বৃষ্টি কিছুটা
বিরতি দিয়ে আবারও
ঝরছে ঢাকাসহ দেশের
বিভিন্ন এলাকায়। কোথাও হাঁটুপানি, কোথাও কোমরসমান পানি
জমেছে এসব এলাকায়। পথচারীদের দুর্ভোগের শেষ নেই।
আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, বঙ্গোপসাগরে মৌসুমি বায়ু মাঝারি থেকে প্রবল অবস্থায় রয়েছে, ফলে দেশের সব বিভাগেই বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। কোথাও কোথাও ভারি বর্ষণও হতে পারে।
শুক্রবার (১২
জুলাই)
মধ্যরাত থেকে
শুরু
হওয়া
বৃষ্টি
ভোর
৫টার
দিকে
আবারও
মাঝারি
আকারে
শুরু
হয়
এবং
সকাল
৮টা
পর্যন্ত বৃষ্টি
চলতে
থাকে।
ছুটির
দিন
হওয়ায়
সড়কে
মানুষজন কম,
যানবাহনের চাপও
নেই।
তবে
যারা
বের
হয়েছেন,
তারা
ছাতা
নিয়ে
বা
ভিজেই
চলাচল
করছেন।
১৮তম
শিক্ষক
নিবন্ধনের লিখিত
পরীক্ষার্থীরা বেশি
বিপাকে
পড়েছেন। সকাল
৯টায়
পরীক্ষা শুরু
হওয়ার
কথা
থাকলেও
বৃষ্টির কারণে
অনেকে
বাসা
থেকে
বের
হতে
পারছেন
না।
যারা
বের
হয়েছেন,
তারা
সড়কে
যানবাহনের সংকটে
পড়ছেন।
সিএনজি-রিকশাচালকরা ভাড়া দ্বিগুণ বাড়িয়ে
দিয়েছেন, বাধ্য
হয়ে
বেশি
ভাড়ায়
গন্তব্যে যেতে
হচ্ছে।
পথচারী,
ছিন্নমূল মানুষ
আশ্রয়
নিয়েছেন মেট্রোরেলের পিলার
ও
অন্যান্য স্থাপনার নিচে।
জীবিকার তাগিদে
ভিজে
ভিজেই
কাজে
নেমেছেন অনেকেই।
বৃষ্টিতে ঢাকার
অনেক
এলাকায়
জলাবদ্ধতার সৃষ্টি
হয়েছে।
বিশেষ
করে
নিচু
এলাকায়
ড্রেন
ভরে
পানি
জমেছে
রাস্তায়। বঙ্গবাজার এলাকাতেও জলাবদ্ধতা দেখা
দিয়েছে।
আবহাওয়া অফিসের
পূর্বাভাস অনুযায়ী, শুক্রবার (১২
জুলাই)
সন্ধ্যা পর্যন্ত দেশের
সব
বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়
অস্থায়ীভাবে দমকা
হাওয়াসহ হালকা
থেকে
মাঝারি
ধরনের
বৃষ্টি
বা
বজ্রসহ
বৃষ্টি
হতে
পারে।
কোথাও
কোথাও
ভারি
থেকে
অতি
ভারি
বর্ষণ
হতে
পারে।
রোববার
(১৪
জুলাই)
সন্ধ্যা পর্যন্ত ঝড়বৃষ্টি ও
ভারি
বর্ষণ
অব্যাহত থাকতে
পারে,
তবে
পরবর্তী ৫
দিন
বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমতে
পারে।
মন্তব্য করুন