ইনসাইড বাংলাদেশ

বিদেশি কূটনীতিকদের নিয়ে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে ফুটবল টুর্নামেন্ট

প্রকাশ: ০৪:০৬ পিএম, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

ঢাকায় বিভিন্ন দেশের দূতাবাস ও হাইকমিশনের অংশগ্রহণে শুরু হয়েছে চতুর্থ অ্যাম্বাসি কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট। রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রসহ মোট ১৬ টিমের অংশগ্রহণে নকআউট পদ্ধতিতে এই ফুটবল টুর্নামেন্টে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। 

শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে ‘চতুর্থ অ্যাম্বাসি কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট’ উদ্বোধন করেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম।

এসময় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ১৬টি দেশের অ্যাম্বাসিকে এক করে ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করা এতটা সহজ কাজ নয়। এই টুর্নামেন্ট শুধু একটি খেলা নয়, এর মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের হাইকমিশনে কর্মরতরা নিজেদের মধ্যে ভালো এবং সুন্দর সময় অতিবাহিত করতে পারবেন। এই ফুটবল টুর্নামেন্টে সবার উপস্থিতিতে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।  

তিনি বলেন, ডিপ্লোম্যাট এবং ফরেন মিনিস্টারদের সঙ্গে সময় কাটানোর মতো সময় পাওয়া যায় না। তারপরও প্রতিবছর ক্রিকেট ও ফুটবলের মতো চতুর্থ অ্যাম্বাসি কাপ টুর্নামেন্টে উপস্থিত হতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত। এই খেলায় অংশগ্রহণ করা ১৬টি মিশনের কর্মকর্তাদের আমি আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।  

শাহরিয়ার আলম বলেন, খেলাধুলা পছন্দ করে এমন একটা দেশ হচ্ছে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলা খুব পছন্দ করেন এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিজেও একজন খেলোয়াড় ছিলেন। বঙ্গবন্ধু একটি ম্যাচে দুটি গোল দিয়েছিলেন। এ কথা আমি জাকারিয়া পিন্টুর কাছ থেকে জানতে পেরেছি। জাতির পিতা তখন জাকারিয়া পিন্টুকে বলেছিলেন ‘তুই খেল’। কারণ জাতির পিতা মানুষের ইমোশন বুঝতেন, তিনি মানুষের লক্ষ্য ঠিক করে দিতেন। সেই জাকারিয়া পিন্টু স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের অধিনায়ক হন।  

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলায় একটা কথা আছে যেটা অবশ্য অনেকেই ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপের পরে শুনতে পছন্দ করবেন না। যেটা আমাদের বাংলায় বলে, জয় পরাজয় বড় কথা না অংশগ্রহণই হচ্ছে বড় বিষয়।  

তিনি বলেন, এই টুর্নামেন্টের জন্য ভেন্যু ব্যবহার করতে দেওয়ায় আমি বসুন্ধরা গ্রুপকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। এবং টি স্পোর্টসকেও ধন্যবাদ জানাচ্ছি, যারা এই খেলাটি সম্প্রচার করছে। এসময় বসুন্ধরার পক্ষ থেকে উপস্থিত অ্যাম্বাসেডরদের হাতে উপহার সামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।

বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

শেখ হাসিনার বাংলাদেশে কোন নষ্ট মানুষের জায়গা হবে না: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

প্রকাশ: ০৭:০৮ পিএম, ০৩ জুন, ২০২৪


Thumbnail

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান বলেছেন, শেখ হাসিনার এই বাংলাদেশে যারা দেশকে কন্ট্রিবিউট করতে চায়, যারা মানুষকে কন্ট্রিবিউট করতে চায়, যারা প্রাণি সম্পদকে কন্ট্রিবিউট করতে চায়, তাদেরকে স্বাগত জানানো হবে। তবে শেখ হাসিনার এই বাংলাদেশে কোন নষ্ট মানুষের জায়গা হবে না এবং আজকের তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে দৈহিক শক্তি ব্যবহার করে কোন কিছুই করা যাবে না।

সোমবার (৩ জুন) রাজধানীর খামারবাড়িতে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের নতুন ভবনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন ও নির্মাণ কাজের উদ্বোধন শেষে আলোচনা অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। 

এর আগে  প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সক্ষমতা জোরদারকরণ প্রকল্পের আওতায় ৮২.৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর চত্বরে নতুন ভবন নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন মন্ত্রী।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের পথে তার যাত্রা অব্যাহত রেখেছেন। প্রাণিসম্পদের জন্য এধরণের ভবন নির্মাণ তারই বহিঃপ্রকাশ।

এসময় মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী মনে, মননে, প্রাণে, ভালোবাসায় সমস্ত কিছুতেই এই জাতি ও দেশ গঠনে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী সারাক্ষণই দেশ নিয়ে ভাবেন, দেশের মানুষ নিয়ে ভাবেন, প্রাণি নিয়ে ভাবেন। প্রধানমন্ত্রী এ দেশকে এমন এক উচ্চতায় নিয়ে যেতে চান যেখান থেকে এ দেশ কোনো দিন আর পেছনে ফিরবে না, এদেশ সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।

নানাবিধ পরিকল্পনার মাধ্যমে প্রাণিসম্পদের উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর জন্য উপযুক্ত জনগোষ্ঠী তৈরির নিমিত্তে দৃষ্টি নন্দন একটি ভবন তৈরি করার ব্যবস্থা প্রধানমন্ত্রী যে আশা নিয়ে করে দিয়েছেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা তা পূরণ করবেন বলে মন্ত্রী এসময় আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তবে তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, এই ভবন তৈরিকে সামনে রেখে যাতে কোনো বাড়তি উৎপাতের জন্ম না হয় সেদিকে বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ভেটেরিনারি এসোসিয়েশন (বিভিএ) এর মহাসচিব ড. মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান মোল্লা, বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ ইমরান হোসেন, বাংলাদেশ কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ তোফাজ্জেল হোসেন ও অতিরিক্ত সচিব এ.টি.এম. মোস্তফা কামাল এসময় বক্তব্য প্রদান করেন।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী   আব্দুর রহমান   প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের নতুন ভবনের ভিত্তি প্রস্তর উদ্বোধন

প্রকাশ: ০৬:৫৩ পিএম, ০৩ জুন, ২০২৪


Thumbnail

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান। 

সোমবার (৩ জুন) রাজধানীর খামারবাড়িতে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সক্ষমতা জোরদারকরণ প্রকল্পের আওতায় ৮২.৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর চত্বরে এ ভবন নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন মন্ত্রী। ১০ তলা ভিত বিশিষ্ট ভবনের মধ্যে ৮ তলা মূলভবন ও ২ তলা বেজমেন্ট।

ভবনটির আয়তন প্রায় ১ লক্ষ স্কয়ার ফিট। ভবনটিতে ২টি বেইজমেন্ট রয়েছে, যেখানে প্রায় ৪৪ টি গাড়ী পার্কিংয়ের সুযোগ থাকবে। এছাড়া ভবনটিতে প্রায় ২২০ জনের মাল্টিপারপাস হলরুম , ৬০ জনের ১টি কনফারেন্স রুম, ২৫ জনের ১টি কম্পিউটার ল্যাব, ৬০ জনের ১টি প্রশিক্ষণ রুমের ব্যবস্থা থাকবে। এছাড়াও ৩৫ জন মহিলা ও ১২২ জন পুরুষের পৃথক নামাজের ব্যবস্থা, পুরুষ ও মহিলাদের পৃথক ওয়াশরুম, রিসিপশন, অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা, ওয়েটিং রুম, সার্ভার রুম, ডে-কেয়ার সেন্টার, ডক্টরস রুম ও ক্যাফটেরিয়ার সু-ব্যবস্থা থাকবে।

ভবনটিতে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন বৈদ্যুতিক সাবষ্টেশন, জেনারেটর ও ৪টি লিফট, স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্লান্ট ও সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য আরবরিকালচার ও ট্রেস গার্ডেনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ভবনটির নির্মাণ কাজের পিরিয়ড ধরা হয়েছে ১৮ মাস।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর   নতুন ভবন   মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী   মো. আব্দুর রহমান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

লক্ষ্মীপুরে নারী শিক্ষার বার্তা বশিকপুর ইসলামিয়া মহিলা আলিম মাদ্রাসা


Thumbnail

নৈতিক ও দ্বীনি শিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষিত নারী গড়ে তুলতে ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় বশিকপুর ইসলামিয়া মহিলা দাখিল মাদ্রাসা। শুরুতে বশিকপুর এলাকার ধর্মপ্রাণ, গরীব ও অসহায়দের সন্তানরা ভর্তি হলেও কালের পরিক্রমায় মানসম্মত, আধুনিক ও যুগোপযোগী পাঠদান দেখে সব শ্রেণি পেশার মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে প্রতিষ্ঠানটিতে তাদের সন্তানদের ভর্তি করাতে শুরু করেন। অভিভাবকরা বলছেন, প্রতিবছর জেডিসি ও দাখিল পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জনসহ নানা পর্যায়ে সাফল্য অর্জনের মাধ্যমে এ প্রতিষ্ঠানের সুনাম রয়েছে বেশ। আর এর পেছনে কারিগর হিসেবে শুরু থেকেই সুপার হিসেবে সততার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন মাওলানা মোঃ মোরশেদ আলম।

 

আধুনিক কারিকুলাম ও দক্ষ শিক্ষকদের মাধ্যমে পাঠদান করায় অল্পদিনেই বশিকপুর ইউনিয়নের কাশিপুর, জুনেদপুর, উমেদপুর, বশিকপুর, খোদাওয়ান্দপুর গ্রাম ছাড়াও পাশ্ববর্তী বেশ কয়েকটি এলাকায় নারী শিক্ষার একমাত্র আশ্রয়স্থল হিসেবে এ প্রতিষ্ঠানটি পরিচিতি লাভ করে। সময়ের তালে তালে মাধ্যমিকের গন্ডি পেরিয়ে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত নারী গড়ে তুলতে বশিকপুর ইসলামিয়া মহিলা (প্রস্তাবিত) আলিম মাদ্রাসা নামকরণে উন্নীত করা হয় এটি।

 

জানা যায়, ধর্মীয় অনুভূতি নিয়ে বেড়ে ওঠা পরিবারগুলোর মেয়েদেরকে দ্বীনি শিক্ষার পাশাপাশি আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে একটি মহিলা মাদ্রাসা স্থাপনের প্রস্তাব দেন মাওলানা গোলাম মোস্তফা। ব্যতিক্রমধর্মী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সুশিক্ষিত নারী গঠনে প্রতিষ্ঠানটির সুপারের দায়িত্ব নেন মাওলানা মোঃ মোরশেদ আলম। শুরুটা অত্যন্ত অনিশ্চিত ও ঝুঁকিপূর্ণ হলেও শিক্ষকদের আন্তরিকতা ও পাঠদান প্রক্রিয়া দেখে অল্পদিনের মধ্যেই সমাজের সকল শ্রেণি পেশার মানুষের মধ্যমনি হয়ে ওঠে প্রতিষ্ঠানটি। এসময় প্রতিষ্ঠানটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পান আবদুর রব। গরীব, অসহায় ও দূর-দূরান্ত থেকে আসা নারী শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার মান উন্নয়নে শিক্ষকদের পাশাপাশি সভাপতি নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেন। সময়ের তালে প্রতিষ্ঠানটিতে আধুনিকতার ছোঁয়া দিতে সভাপতির দায়িত্ব পান সাবেক যুগ্ন সচিব আবু জাফর মোঃ হোসাইন খান। সভাপতির দিকনির্দেশনায় সুপার এলাকার সব শ্রেণিপেশার মানুষকে সাথে নিয়ে প্রতিষ্ঠানটিকে সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা, সরকারি বিভিন্ন দিবসে প্রতিযোগীতার আয়োজন ও শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ, দুর্বল শিক্ষার্থীদের পড়াশুনায় মনোযোগী করতে তদারকি, অভিভাবকদের সাথে মতবিনিময়, দ্বীনি, নৈতিক ও পাঠ্যবই অনুসারে বাস্তবধর্মী পাঠদান করার উদ্যোগ নেন। 

 

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার বশিকপুর ইউনিয়নের পূর্ব বশিকপুর এলাকায় স্থাপিত হয় এটি। শুরু থেকে স্বল্প বেতনে পাঠদান করাতে পিছপা ছিলেন না শিক্ষকরা। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে ছয়শতাধিক নিয়মিত শিক্ষার্থী রয়েছে। ১৯ জন শিক্ষক ও ৪ জন কর্মচারী নিয়ে এ প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষিত নারী গঠনে অগ্রণী পালন করছে। 

 

প্রতিষ্ঠানটির কয়েকজন শিক্ষার্থী জানালেন, এ মাদ্রাসাটিতে ভর্তি হতে পেরে তারা আনন্দিত। সকল শিক্ষক তাদেরকে পিতৃতুল্য স্নেহ ও সুশিক্ষিত করে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করতে কাজ করে যাচ্ছেন। 

 

প্রতিষ্ঠানটির কয়েকজন অভিভাবক ও পরিচালনা কমিটির সদস্য জানান, মাদ্রাসা সুপার নিয়মিত শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার বিষয়ে অভিভাকদের তাগিদ দেন। বাল্য বিবাহরোধ, নৈতিকতা বজায় রেখে পর্দা মেনে চলাচল করার বিষয়ে অভিভাবক ও কমিটির সদস্যদের সাথে মতবিনিময় করার কথাও জানান তারা।

 

বশিকপুর ইসলামিয়া মহিলা (প্রস্তাবিত) আলিম মাদ্রাসার সুপার মাওলানা মোঃ মোরশেদ আলম বলেন, মাদ্রাসা কমিটির জবাবদিহিতাবোধ, শিক্ষকদের আন্তরিকতা, অভিভাবকদের সচেতনতা ও শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের মনোযোগের কারণেই শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জনসহ দক্ষ মানবশক্তি তৈরি হতে পারছে। সরকারি বিভিন্ন দিবসগুলোতে প্রতিযোগীতার আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত ও পুরষ্কৃত করা হয়। এছাড়া কম্পিউটার, সেলাই প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন ইভেন্টে এখানকার শিক্ষার্থীরা নিয়মিত প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন বলে জানান প্রতিষ্ঠানটির সুপার।


নারী শিক্ষা   বার্তা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সরিয়ে নেয়া হচ্ছে শাহবাগ থানা

প্রকাশ: ০৬:৪৪ পিএম, ০৩ জুন, ২০২৪


Thumbnail

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকা থেকে শাহবাগ থানা স্থানান্তর করা হবে। শাহবাগের সাকুরা রেস্টুরেন্টের জায়গায় থানা স্থানান্তর করা হবে।

সোমবার (৩ জুন) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ প্রকল্পের কারণে ওখানে যে থানাটা আছে, সেটা স্থানান্তর করার দরকার ছিল। মন্ত্রিসভা সিদ্ধান্ত নিয়েছে, থানাটা এখন হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের উল্টাপাশে সাকুরার পেছনে যে জায়গাটা রয়েছে, সেখানে যাবে।

জানা গেছে, ঢাকাস্থ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (তৃতীয় পর্যায়, প্রথম সংশোধিত) প্রকল্প এলাকার অভ্যন্তর থেকে শাহবাগ থানা স্থানান্তরের অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।


শাহবাগ থানা   সোহরাওয়ার্দী উদ্যান   মন্ত্রিপরিষদ সচিব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জয়পুরহাটে স্ত্রী ও শাশুড়িকে হত্যার ঘটনায় পলাতক আসামী গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ০৬:৪২ পিএম, ০৩ জুন, ২০২৪


Thumbnail

জয়পুরহাটের আক্কেলপুরে স্ত্রী পরকীয়া ও বিদেশ থেকে সৌদি প্রবাসী শাশুড়ির পাঠানো ৩ লাখ টাকা চেয়ে না পেয়ে স্ত্রী ও খালা শাশুড়িকে ছুরিকাঘাতে হত্যার পর পলাতক আসামি রুবলে হোসনেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। 


রোবাবার (২ মে) সন্ধ্যায় বগুড়ার গাবতলী উপজেলার মাসুন্দি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত রুবেল হোসেন নওগাঁর বদলগাছি উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে।

সোমবার (৩ মে) দুপুরে জয়পুরহাট পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নুরে আলম এসব তথ্য সাংবাদিকদের জানান।   

সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, ১২ বছর আগে রুবেল হোসেন আক্কেলপুর উপজেলার হলহলিয়া গ্রামের সোলায়মান আলীর মেয়ে মিতুকে বিয়ে করে ঘর জামাই থাকেন। গত সোমবার (২৭ মে) সকালে স্ত্রী নিজ বাড়িতে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে  ফোনে কথা বলছিলেন। এসময় রুবেল ফোনে কথা বলা দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে ফোনটি ভেঙে ফেলেন। এরপর  সৌদি প্রবাসী শাশুড়ির পাঠানো ৩ লাখ টাকা চেয়ে না পেয়ে  তাকে ধারালো  ছুরিকাঘাত করলে মিতু চিৎকারে খালা শাশুড়ী এগিয়ে আসলে তাকেও ছুরিকাঘাত করেন রুবেল। বোন কে বাচাঁতে আসলে আহত হন শ্যালক নীরবও।

তিনি আরও জানান, পরে এলাকাবাসী আহতদের উদ্ধার করে আক্কেলপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করিয়ে দেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আলেয়া বেগম সেখানেই মারা যান। আর মিতুকে বগুড়া নেওয়ার পথে পথিমধ্যেই মারা যান।

ঘটনার পর থেকে রুবেল পলাতক ছিলেন বলে তাকে তথ্য প্রযুক্তি ও গোয়েন্দা তথ্যর ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার   করা হয়। রুবলের দেওয়া  তথ্য মতে খুনরে কাজে ব্যবহার করা চাকুটি উদ্ধার করা হয়েছে।

আইনগত প্রক্রিয়া শেষে তাকে আদালতে হাজির করে পরর্বতী পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও জানান পুলিশ সুপার। 

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) মামুন খান চিশতী,আক্কেলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি নয়ন হোসেন।


স্ত্রী   শাশুড়ি   হত্যা   আসামী   গ্রেপ্তার  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন