মন্তব্য করুন
আছাদুজ্জামান মিয়া দুর্নীতি ওবায়দুল কাদের
মন্তব্য করুন
বিএনপি তারেক জিয়া খালেদা জিয়া লন্ডন
মন্তব্য করুন
বিএনপি তারেক জিয়া স্থায়ী কমিটি খালেদা জিয়া
মন্তব্য করুন
ঈদের দিন ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। সরকারের কৃপায় চিকিৎসার জন্য ফিরোজায় অবস্থানরত বেগম খালেদা জিয়া দুই দফায় বিএনপির ১৫ জন নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এর আগেও বেগম খালেদা জিয়ার সাক্ষাৎ করেছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সাথে এবং এলডিপির নেতা কর্নেল অলি আহমেদের সাথে। সবকিছু মিলিয়ে ঈদের ছুটিতে ব্যস্ত সময় কেটেছে বেগম খালেদা জিয়ার। যদিও ঈদের দিন রাতে শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির ছয় সদস্যের পক্ষ থেকে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন যে, তারা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করতে এসেছেন। রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়নি। দেশের মঙ্গল কামনা করেছেন এবং দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।
উল্লেখ্য যে, প্রথম দফায় রাত সাড়ে আটটায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির ৬ জন সদস্য বেগম খালেদা জিয়ার সাথে সাক্ষাৎ করতে গিয়েছিলেন। এই ৬ সদস্যের দলে ছিলেন খন্দকার মোশাররফ হোসেন, জমিরউদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান ও সেলিমা রহমান। তারা রাত সাড়ে নয়টার দিকে বেরিয়ে আসেন। তারা বেরিয়ে আসার পরপরই দলের ভাইস চেয়ারম্যান মেজর হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, আবদুল্লাহ আল নোমান ও বরকতউল্লাহ বুলু, আবদুল আউয়াল মিন্টু, শামসুজ্জামান দুদু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সুজা উদ্দিন, আব্দুল কাইয়ুম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, সাংগঠনিক সম্পাদক এমরান সালেহ প্রিন্স বিএনপির চেয়ারপারসনের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
এই দুটি সাক্ষাৎ কি কেবলই ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় নাকি এর ভেতর বিএনপিতে চলমান তোলপাড় নিয়ে আলোচনা হয়েছে- এ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে নানারকম গুঞ্জন চলছে।
সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপিতে কমিটির ভাঙা গড়ার খেলা চলছে। আর এই ভাঙ্গা গড়ার খেলা নিয়ে নেতৃবৃন্দের মধ্যে বিরাজ করছে চরম অসন্তোষ, হতাশা। এর প্রেক্ষাপটে ঈদের দিন দুই দফায় বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপির নেতৃবৃন্দের এই বৈঠক নিয়ে নতুন করে আলোচনা এবং গুঞ্জন সৃষ্টি করেছে। যদিও বিএনপি নেতৃবৃন্দ অস্বীকার করেছেন যে, তাদের এসব বৈঠকে শুধুমাত্র ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় হয়েছে।
প্রশ্ন উঠেছে যে, ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়ই যদি হবে, তাহলে দুই দফায় কেন বেগম খালেদা জিয়া নেতৃবৃন্দের সঙ্গে দেখা করলেন? ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় হলে সবাই এক সঙ্গে দেখা করতে পারতেন। বলা হচ্ছে, বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ, সেখানে বেশিক্ষণ ভিড় করা ঠিক না। তিনি বেশিক্ষণ কথা বলতে পারেন না। এটি যদি সত্যি হয় তাহলে বিএনপির ১৫ জন নেতা একসঙ্গে বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন না কেন? বিএনপির প্রথম দফার ৬ জন নেতা বেরিয়ে আসার পর কেন দ্বিতীয় দফায় ৯ জন নেতা সাক্ষাৎ করলেন-এই প্রশ্নের উত্তর বিএনপি নেতাদের নাই।
ঈদের প্রধান তাৎপর্য হলো সমতা এবং ভ্রাতৃত্ব। তাই যদি হবে বিএনপিতে কি তাহলে উচু নিচু জাতপাত আছে? স্থায়ী কমিটির সদস্যরা যখন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করবেন তখন স্থায়ী কমিটির সদস্য নন এমন নেতারা দেখা করতে পারবেন না -এমন কোন নিয়ম নীতি আছে? এই প্রশ্নটি উঠেছে।
তবে বিএনপির একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, বেগম খালেদা জিয়া রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্যই নেতৃবৃন্দের সঙ্গে দুই দফায় সাক্ষাৎ করেছেন। এর আগে তিনি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ডেকে পাঠান। তার সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা করেন। ঈদের আগের রাতে তার সঙ্গে দেখা করেছেন কর্নেল অবসরপ্রাপ্ত অলি আহমেদ।
লক্ষণীয় ব্যাপার হল যে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রথম সাক্ষাৎকারটি ছিল স্থায়ী কমিটির ৬ জন সদস্যের সঙ্গে এবং এখানে স্থায়ী কমিটির গুরুত্বপূর্ণ কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন না। বিশেষ করে আমীর খসরু মাহমুদ দেশে অবস্থান না করার জন্য তিনি এই বৈঠকে ছিলেন না। সালাহউদ্দিন আহমেদও বিদেশে অবস্থান করছেন। এ কারণে তিনি আসেননি। রফিকুল ইসলাম মিয়া গুরুতর অসুস্থ। তিনিও আসতে পারেননি। অন্যদিকে দ্বিতীয় দফায় যারা বৈঠক করেছেন তার সবাই খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। নিশ্চিতভাবেই বলা যায় যে, সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপিতে যে ধরনের ঘটনা প্রবাহ গুলো ঘটছে এ ব্যাপারে তিনি সকলের মতামত জানতে চেয়েছেন। কমিটিতে যারা স্থান পেয়েছেন না পেয়েছেন তা নিয়ে কথা বলেছেন।
একটি সূত্র দাবি করছে যে, বিএনপিতে নতুন মহাসচিব নিয়োগের তোড়জোড় চলছে। এই মহাসচিব নিয়োগের বিষয়টি নিয়েও হয়তো বেগম খালেদা জিয়া সকলের মতামত নিয়ে থাকতে পারেন। আবার বিএনপিতে স্থায়ী কমিটির শূন্যপদগুলো পূরণের গুঞ্জন চলছে। সে ব্যাপারেও তারা আলোচনা করছেন। বিভিন্ন রাজনৈতিক সূত্রগুলো দাবি করছে আসলে বেগম খালেদা জিয়া এ সব বৈঠকের মাধ্যমে তারেক জিয়ার ওপর একটি মনস্তাত্ত্বিক চাপ সৃষ্টির চেষ্টা করছেন। বিএনপিতে বেগম জিয়ার অবস্থান যে এখনও শক্ত এটি তারেক জিয়াকে জানিয়ে দেওয়ার জন্যই এই বৈঠকের নাটক বলে অনেকে মনে করছেন।
মন্তব্য করুন
নেতৃত্বের দ্বন্দ্বে দুই ভাগে বিভক্ত হয়েছিল কোটা আন্দোলন থেকে গড়ে ওঠা রাজনৈতিক দল গণ অধিকার পরিষদ। দুই পক্ষই বিএনপির নেতৃত্বে সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনে পৃথকভাবে অংশ নেয়। তবে এখন দুই পক্ষই বলছে, একত্র হওয়ার প্রচেষ্টা চলছে। আবারও সরকারি চাকরিতে কোটা–ব্যবস্থার বিষয়টি সমানে আসায় এই ইস্যুকে ঘিরে দুই পক্ষের কাছাকাছি আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
গত বছরের জুলাইয়ে দলের শীর্ষ দুই নেতা রেজা কিবরিয়া ও নুরুল হকের বিরোধে দলে ভাঙন দেখা দেয়। তবে গণ অধিকার পরিষদের দুই পক্ষের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিরোধী দলগুলোর বর্জনের মুখেও ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন হওয়ার পর দুই পক্ষ থেকেই একত্র হওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। একাধিকবার আনুষ্ঠানিক বৈঠকও হয়েছে। কোটা–ব্যবস্থার বিরুদ্ধে আন্দোলন থেকে উঠে আসা তরুণদের অংশ একত্র হতে আগ্রহী। তবে বিভিন্ন সময় দলে যোগ দেওয়া সাবেক সামরিক কর্মকর্তা, আইনজীবী ও পেশাজীবী অংশের এতে অনীহা রয়েছে।
গণ অধিকার পরিষদের একাংশের সভাপতি নুরুল হক সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, যখন রাজনৈতিক দল গঠন করি, তখন নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া ভালো ছিল। ভাঙনের পরেও নিজেদের উপলব্ধি ছিল-যারা শুরু থেকে ছিলাম, তারা একসঙ্গে থাকলে জনগণের কাছে ইতিবাচক বার্তা যাবে। দলে ভাঙনের পেছনে বিশেষ মহলের ইন্ধনও ছিল। এসব বিষয় মাথায় রেখেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে-পরে নিজেদের মধ্যে একাধিকবার আলোচনা হয়েছে।
এ বিষয়ে গণ অধিকার পরিষদের অপর অংশের (মশিউজ্জামান-ফারুক) উচ্চতর পরিষদের সদস্য সাদ্দাম হোসেন বলেন, গণ অধিকার পরিষদের দুই পক্ষ একত্র হওয়ার চেষ্টা থেমে যায়নি। একাধিকবার আনুষ্ঠানিক-অনানুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা হয়েছে। ভবিষ্যতে একসঙ্গে দেখা যেতে পারে।
সরকারি চাকরিতে কোটাবিরোধী আন্দোলন করে পরিচিতি পাওয়া নুরুল হক ছাত্র অধিকার পরিষদের ব্যানারে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ডাকসুর ভিপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরবর্তী সময়ে নুরুল হক ও তাঁর সমমনা ব্যক্তিরা ২০২১ সালের অক্টোবরে গণ অধিকার পরিষদ নামে নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেন। দলের আহ্বায়ক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন রেজা কিবরিয়া।
গণ অধিকার পরিষদকে দল হিসিবে প্রতিষ্ঠার নেতৃত্বে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের বয়স ছিল ত্রিশের কোঠায়। দেশের কোনো দলে এত সমবয়সী নেতৃত্ব বিরল। পরে দল সম্প্রসারণ করতে সাবেক সামরিক কর্মকর্তা, আইনজীবী ও পেশাজীবীদের টানা হয়। তাঁরা আহ্বায়ক কমিটিতে বিভিন্ন পদ পান।
দল গঠনের দুই বছর হওয়ার আগেই শীর্ষ দুই নেতা রেজা কিবরিয়া ও নুরুল হকের বিরোধে ভাঙন দেখা দেয়। গত বছরের জুন ও জুলাই মাসে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি অব্যাহতি, অনাস্থা প্রস্তাব ও অপসারণের ঘটনা ঘটে। গত বছরের ১ জুলাই দলের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে নুরুল হকের নেতৃত্বে তাঁর অনুসারীরা আহ্বায়কের পদ থেকে রেজা কিবরিয়াকে অপসারণের সিদ্ধান্ত নেন।
নুরুল হকের সমর্থকেরা গত বছরের ১০ জুলাই দলের জাতীয় কাউন্সিল করেন। তাতে নুরুল হক সভাপতি ও মুহাম্মদ রাশেদ খান সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। অপর পক্ষ এই কাউন্সিল মানেনি। বর্তমানে এই পক্ষের আহ্বায়কের দায়িত্বে রয়েছেন কর্নেল (অব.) মিয়া মশিউজ্জামান আর ফারুক হাসান সদস্যসচিব। রেজা কিবরিয়া এই অংশের প্রধান পৃষ্ঠপোষক। দলে ভাঙনের বছরখানেক হতে চললেও এই পক্ষটি পুরোপুরি দল গুছিয়ে উঠতে পারেননি।
অপরদিকে দলের বিভেদে কেন্দ্রীয় কার্যালয় হাতছাড়া হয়েছে নুরুল হকের অনুসারীদের। পুরানা পল্টনের প্রিতম-জামান টাওয়ারে দলের অস্থায়ী কার্যালয়টি বর্তমানে মশিউজ্জামান-ফারুক হাসানদের পক্ষ ব্যবহার করছে। নুরুল হকের অনুসারীরা বিজয়নগর এলাকার একটি ভবনে অস্থায়ী কার্যালয় করেছেন।
মন্তব্য করুন
বেগম জিয়া তার ফিরোজার বাসভবনে রাজনৈতিক তৎপরতার সক্রিয় হয়েছেন। গত কয়েকদিনে তাকে রাজনৈতিক অঙ্গনে অত্যন্ত তৎপর দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে ঈদের আগে থেকেই তিনি বিএনপির বিভিন্ন শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করছেন। যদিও এই বৈঠকের বিষয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে যে, এই বৈঠকগুলো স্রেফ আনুষ্ঠানিকতা। বেগম জিয়ার স্বাস্থ্য সম্পর্কে খোঁজখবর নেওয়ার জন্যই বিএনপির নেতারা ঘটা করে ফিরোজায় যাচ্ছেন বলে বলা হচ্ছে। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে হঠাৎ করে বেগম জিয়ার স্বাস্থ্য নিয়ে বিএনপি নেতারা এত উদ্বিগ্ন হলেন কেন? যে বিএনপির নেতাদেরকে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় খালেদা জিয়াকে দেখতে যেতে দেখা যায়নি, তারা এখন ঘনঘন ফিরোজায় যাচ্ছেন স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নিতে! কি এমন হল যে বেগম খালেদা জিয়া তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠলেন!
বিভিন্ন কমিটিগুলো তছনছ করে দেওয়ার পর তারেক জিয়ার এবারের মনোযোগ বিএনপির স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠনের দিকে। স্থায়ী কমিটিতে পাঁচটি শূন্যপদ রয়েছে। এ ছাড়া অন্তত তিনজন স্থায়ী কমিটির সদস্য এখন দায়িত্ব পালনে রীতিমতো অক্ষম। এরকম বাস্তবতায় গোটা স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। স্থায়ী কমিটির পুনর্গঠন নিয়ে তারেক জিয়া বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কথা বলছেন। বিশেষ করে তৃণমূলের সঙ্গে কথা বলছেন বলে জানা গেছে।
ঈদের দিন ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। সরকারের কৃপায় চিকিৎসার জন্য ফিরোজায় অবস্থানরত বেগম খালেদা জিয়া দুই দফায় বিএনপির ১৫ জন নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এর আগেও বেগম খালেদা জিয়ার সাক্ষাৎ করেছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সাথে এবং এলডিপির নেতা কর্নেল অলি আহমেদের সাথে। সবকিছু মিলিয়ে ঈদের ছুটিতে ব্যস্ত সময় কেটেছে বেগম খালেদা জিয়ার। যদিও ঈদের দিন রাতে শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির ছয় সদস্যের পক্ষ থেকে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন যে, তারা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করতে এসেছেন। রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়নি। দেশের মঙ্গল কামনা করেছেন এবং দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।
নেতৃত্বের দ্বন্দ্বে দুই ভাগে বিভক্ত হয়েছিল কোটা আন্দোলন থেকে গড়ে ওঠা রাজনৈতিক দল গণ অধিকার পরিষদ। দুই পক্ষই বিএনপির নেতৃত্বে সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনে পৃথকভাবে অংশ নেয়। তবে এখন দুই পক্ষই বলছে, একত্র হওয়ার প্রচেষ্টা চলছে। আবারও সরকারি চাকরিতে কোটা–ব্যবস্থার বিষয়টি সমানে আসায় এই ইস্যুকে ঘিরে দুই পক্ষের কাছাকাছি আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।