ইনসাইড বাংলাদেশ

যারা পাচ্ছেন বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার

প্রকাশ: ০৯:৩৬ এএম, ২৫ জানুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

১৬ বিশিষ্ট লেখক এবার সাহিত্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখায় বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন। বুধবার, ২৪ জানুয়ারি একাডেমির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ২০২৩ সালের জন্য এ পুরস্কার ঘোষণা করা হয়।

১১টি ক্যাটাগরিতে এ পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। এরমধ্যে কথাসাহিত্য, নাটক, ফোকলোর এবং মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুবিষয়ক ক্যাটাগরিতে যৌথভাবে এবার পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, 'বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার কমিটি ২০২৩'-এর সম্মানিত সকল সদস্যের সম্মতিক্রমে এবং বাংলা একাডেমি নির্বাহী পরিষদের অনুমোদনক্রমে এ পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি অমর একুশে বইমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লেখকদের হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে এ পুরস্কার তুলে দেবেন।

এ বছর পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন- শামীম আজাদ (কবিতা), নূরুদ্দিন জাহাঙ্গীর ও সালমা বাণী (কথাসাহিত্য), জুলফিকার মতিন (প্রবন্ধ/গবেষণা), সালেহা চৌধুরী (অনুবাদ), মৃত্তিকা চাকমা ও মাসুদ পথিক (নাটক ও নাট্যসাহিত্য), তপংকর চক্রবর্তী (শিশুসাহিত্য), আফরোজা পারভীন ও আসাদুজ্জামান আসাদ (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গবেষণা), সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল ও মো. মজিবুর রহমান (বঙ্গবন্ধুবিষয়ক গবেষণা), ইনাম আল হক (বিজ্ঞান/ কল্পবিজ্ঞান/ পরিবেশবিজ্ঞান), ইসহাক খান (আত্মজীবনী/স্মৃতিকথা/ভ্রমণকাহিনি/ মুক্তগদ্য) এবং তপন বাগচী ও সুমন কুমার দাশ (ফোকলোর)।



লেখক   বাংলা একাডেমি   সাহিত্য পুরস্কার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশ: ১১:৩৪ এএম, ১৭ জুন, ২০২৪


Thumbnail

জাতীয় সংসদ ভবনে পবিত্র ঈদুল আজহার নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৭ জুন) সকাল ৮টায় এই জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূর--আলম চৌধুরী এমপি, বিজ্ঞান প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ এমপি, অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বি তাজুল ইসলাম এমপি, এবং সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আব্দুস সালামসহ সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা জামাতে অংশগ্রহণ করেন।

জামাত খুতবা শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ জাতির অব্যাহত কল্যাণ, সুখ-শান্তি সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। 

এদিকে বায়তুল মোকাররমে ঈদের নামাজ শেষে করা হয়েছে বিশেষ মোনাজাত। যেখানে স্থান পেয়েছে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আহত, নিহত বাস্তুচ্যুত হওয়া ফিলিস্তিনিরাও। তাদের জন্য আল্লাহর কাছে বিশেষ দোয়া প্রার্থনা করা হয়েছে।


জাতীয় সংসদ   ঈদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়া ময়দানে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশ: ১১:০৩ এএম, ১৭ জুন, ২০২৪


Thumbnail

কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে কিশোরগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়ায় দেশের সবচেয়ে বড় ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। এটি শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানের ১৯৭তম ঈদুল আজহার জামাত।

সোমবার (১৭ জুন) সকাল ৯টায় ঈদের নামাজে ইমামতি করেন শহরের মারকায মসজিদের ইমাম মাওলানা হিফজুর রহমান।

তবে কোরবানি দেওয়ার কারণে ঈদুল ফিতরের তুলনায় মুসল্লির সংখ্যা কম হলেও দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে এই ঈদেও নামাজ আদায় করতে এসেছেন অনেক মুসল্লি।

তারা জানান, প্রাচীন এই ঈদগাহের ঐতিহ্যের কথা শুনে বাড়িতে কোরবানির আনুষ্ঠানিকতা সত্ত্বেও তারা এই মাঠে লাখো মুসল্লির সঙ্গে এক কাতারে শামিল হওয়ার জন্য ছুটে এসেছেন। বিভিন্ন জেলা থেকে অনেকেই আগের দিন এখানে এসে পৌঁছান। ঈদগাহ পরিচালনা কমিটি বহিরাগতদের থাকা-খাওয়ার বন্দোবস্ত করেন।

জনশ্রুতি রয়েছে, ১৮২৮ সালে এই মাঠে ঈদের জামাতে সোয়া লাখ মুসল্লি এক সাথে নামাজ আদায় করেছিলেন। সেই থেকে মাঠের নাম হয়সোয়া লাখিয়া যা এখন শোলাকিয়া নামেই পরিচিত। তবে শোলাকিয়া মাঠের ঐতিহ্য সুনাম অনুযায়ী মাঠের উন্নয়ন হয়নি বলে মনে করেন স্থানীয় লোকজন। তাদের দাবি, ঐতিহাসিক এই ঈদ জামাতকে যেন দেওয়া হয় ইউনেস্কো স্বীকৃতি।

এদিকে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দিনাজপুরের ঐতিহাসিক গোর- শহীদ বড় ময়দানে ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৭ জুন) সকাল ৮টায় জামাত শুরু হয়। নামাজে প্রায় তিন লাখ মুসল্লি অংশ নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ঈদগা মাঠের সমন্বয়ক পৃষ্ঠপোষক সংসদ সদস্য জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম।

ঐতিহাসিক ঈদের জামাতে অংশ নিতে সদর উপজেলা ছাড়াও জেলার বিভিন্ন উপজেলা আশপাশের জেলার মুসল্লিরা আসেন। জামাতে ইমামতি করেন দিনাজপুরের জেনারেল হাসপাতাল জামে মসজিদের ইমাম শামসুল হক কাসেমি।


ঐতিহ্যবাহী   শোলাকিয়া   ময়দান   ঈদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঈদে কেন্দ্রীয় কারাগারে ৯ গরু, ৬ খাসি কোরবানি

প্রকাশ: ১০:২১ এএম, ১৭ জুন, ২০২৪


Thumbnail

যথাযথ ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে সারাদেশে একযোগে পালিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা। ঈদের আনন্দ থেকে বাদ পড়েননি কারাবন্দিরাও। ঈদের দিন তাদের জন্য বিশেষ আয়োজন করা হয়েছে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে (কেরানীগঞ্জ)। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার সূত্রে জানা যায়, এবারের ঈদুল আজহায় কারাবন্দিদের জন্য ৯টি গরু কোরবানি দেওয়া হয়েছে। এছাড়া গরুর পাশাপাশি ৬টি খাসি কোরবানি দেওয়া হয়েছে।

সূত্র বলছে, ঈদকে কেন্দ্র করে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ৯টি গরু কোরবানি দেওয়া হয়েছে। জবাই করা গরুতে প্রায় ১৫শ কেজি মাংস হবে। যা কারাগারের প্রায় হাজারের বেশি বন্দির জন্য রান্না করে তাদের পরিবেশন করা হবে। এছাড়া ৬টি খাসি কোরবানি দেওয়া হয়েছে। জবাই করা খাসিতে আনুমানিক ৪৫ কেজি মাংস হবে। যেসব বন্দিরা গরুর মাংস খান না তাদের জন্য খাসির মাংস দেওয়া হবে।

এদিকে ঈদ উপলক্ষ্যে কারাগারের ভেতরে থাকছে বন্দিদের জন্য বিনোদনের ব্যবস্থা। পাশাপাশি ঈদের দিন বন্দিদের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পাবেন স্বজনরা।

কারাগার সূত্রে জানা যায়, বন্দিদের ঈদের দিন সকালে পায়েস মুড়ি দেওয়া হয়েছে। দুপুরে বন্দিরা খাবেন পোলাও, গরুর গোস্ত, মুরগির ঝাল ফ্রাই খাসি। পাশাপাশি কোমল পানীয়, মিষ্টি, লেবুর, শসা পান সুপারির ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া রাতে বন্দিরা খাবেন সাদা ভাত, রুই মাছ ছোলার ডাল।


কারাগার   কোরবানি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সেন্টমার্টিন নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত না হতে আইএসপিআরের অনুরোধ

প্রকাশ: ০৯:৪৬ এএম, ১৭ জুন, ২০২৪


Thumbnail

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সেন্টমার্টিনের নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের গুজব ছড়াচ্ছে। এ গুজবে বিভ্রান্ত না হতে অনুরোধ জানিয়েছে আইএসপিআর।

রোববার (১৬ জুন) আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মিয়ানমারে চলমান অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষের প্রেক্ষিতে মিয়ানমার সামরিক বাহিনী রাখাইন রাজ্যে আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে যৌথ অপারেশন পরিচালনা করছে। খবর বাসসের।

মিয়ানমার সামরিক বাহিনী এবং আরাকান আর্মির এই সংঘর্ষের কারণে নাফ নদী এবং নদী সংলগ্ন মোহনা এলাকায় বাংলাদেশী বোটের উপর অনাকাঙ্খিত গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটছে। এবিষয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে গত ১২ জুন প্রতিবাদ জানায়। এরই ধারাবাহিকতায় মিয়ানমার নৌবাহিনী সেন্টমার্টিন দ্বীপের অদূরে মিয়ানমারের সমুদ্রসীমায় এবং নাফ নদীর মিয়ানমার সীমানায় অবস্থান করে মিয়ানমারের দিকে আরাকান আর্মির অবস্থান লক্ষ্য করে গোলাবর্ষণ করছে। একই সঙ্গে আরাকান আর্মিও মিয়ানমার নৌবাহিনীর জাহাজ বোট লক্ষ্য করে গোলাবর্ষণ করছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বর্তমানে মিয়ানমার সীমান্তে মিয়ানমার নৌবাহিনীর একাধিক যুদ্ধজাহাজ অপারেশন পরিচালনা করছে। মিয়ানমার নৌবাহিনী সেন্টমার্টিনের অদূরে মিয়ানমারের সমুদ্রসীমায় অবস্থানের ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে অবহিত করছে।

উল্লেখ্য যে, মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষ মিয়ানমারের মূল ভূখন্ড এবং তৎসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় চলমান রয়েছে। আরও উল্লেখ্য যে, সেন্ট মার্টিন দ্বীপের কাছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী কোস্ট গার্ডের একাধিক জাহাজ মিয়ানমারের জাহাজের গতিবিধি পর্যবেক্ষণসহ বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় থেকে নিয়মিত টহল দিচ্ছে।

মিয়ানমারের চলমান অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষ সেন্টমার্টিনের নিকটবর্তী হওয়ায় এই সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সেন্টমার্টিনের নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন স্বার্থান্নেষী মহল কর্তৃক গুজব ছড়ানো হচ্ছে। সকলকে ধরনের গুজবে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।


মায়ানমার   সেন্টমার্টিন   গুজব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পবিত্র ঈদুল আজহার ৪ সুন্নত

প্রকাশ: ০৯:৩৬ এএম, ১৭ জুন, ২০২৪


Thumbnail

ঈদুল ফিতর ঈদুল আজহা মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এই দুই দিনে রাসূল সা. আমাদের আনন্দ উৎসব পালন করতে বলেছেন। হাদিসে রাসূল সা. বলেছেন, ‘প্রতিটি জাতির আনন্দ-উৎসব আছে। আর আমাদের আনন্দ-উৎসব হলো দুই ঈদ।’ (বুখারি, হাদিস : ৯৫২)

ঈদের দিনের আনন্দ-উৎসব মানে আল্লাহর বিধানের সামনে নিজেকে সমর্পন করে দেওয়া। কোনো অশ্লীল কাজে লিপ্ত না হওয়া। এখানে ঈদুল ফিতরের চারটি সুন্নত আমল তুলে ধরা হলো

. পবিত্রতা অর্জন সুন্দর পোষাক পরা

ঈদের নামাজের জন্য গোসল করা মিসওয়াক করা সুন্নাত। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আছে, আল্লাহর রাসুল (সা.) ঈদুল ফিতর আজহার দিন গোসল করতেন। (বুখারি, হাদিস : /১৩০)

একইসঙ্গে ঈদুল আজহার দিন পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন সুন্দর সাধ্যের ভেতর সবচেয়ে উত্তম পোষাক পরিধান করা সুন্নত।

. ঈদগাহে যাওয়ার আগে পানাহার না করা

ঈদুল আজহার দিন পানাহার ব্যতীত ঈদগাহে গমন করা নামাজের পর নিজের কোরবানির গোশত দিয়ে প্রথম খাবার গ্রহণ করা সুন্নত।

. ঈদগাহে যাওয়ার সময় তাকবির বলা

ঈদগাহে যাওয়ার সময় ঈদুল আজহার দিন উচ্চস্বরে তাকবির পাঠ করা সুন্নত। তাকবির পাঠের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলাকে বেশি বেশি স্মরণ করা সুন্নত। পুরুষেরা তাকবির উঁচু আওয়াজে পাঠ করবে, মেয়েরা নীরবে। তাকবির জিলহজ মাসের থেকে ১৩ তারিখ পর্যন্ত পাঠ করবে। (ফাতহুল বারি : /৫৮৯)

. ঈদের নামাজের পর কোরবানি

ঈদুল আজহার দিন ঈদের নামাজের পর বাড়িতে এসে কোরবানি করা।

বারা ইবনে আজিব (রা.) বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) আমাদের উদ্দেশে খুতবা দিলেন। তাতে বললেন, আমাদের এই দিবসে প্রথম কাজ নামাজ আদায় করা, এরপর কোরবানি করা। সুতরাং যে এভাবে করবে তার কাজ আমাদের তরিকা মতো হবে। আর যে আগেই জবেহ করেছে (তার কাজ তরিকা মতো হয়নি অতএব) তা পরিবারের জন্য প্রস্তুতকৃত গোশত, (আল্লাহর জন্য উৎসর্গিত) কোরবানি নয়। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৯৬৮; সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৯৬১; সহিহ ইবনে হিব্বান : ৫৯০৭)


পবিত্র   ঈদুল   আজহা   সুন্নত  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন