ইনসাইড গ্রাউন্ড

হাইভোল্টেজ ম্যাচে চট্টগ্রামের মুখোমুখি রংপুর

প্রকাশ: ০১:৪১ পিএম, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) দশম আসরের হাইভোল্টেজ ম্যাচে রংপুর রাইডার্সের মুখোমুখি হয়েছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। পয়েন্টস টেবিলে নিজেদের জায়গা পোক্ত করতে দুই দলের জন্যই আজকের ম্যাচ অতি গুরুত্বপূর্ণ।

আর আজকের এই হাইভোল্টেজ ম্যাচে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রংপুর রাইডার্সের অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান। শনিবার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হয় দুপুর দেড়টায়।

এবারের আসরে ৭ ম্যাচের পাঁচটিতে জিতে ১০ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার শীর্ষে আছে রংপুর। সমান ৭ ম্যাচের দুটিতে হার ও পাঁচটিতে জিতে ১০ পয়েন্ট নিয়ে তিনে আছে চট্টগ্রাম। নেট রান রেটে এগিয়ে থেকে দুইয়ে আছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স।

রংপুর একাদশ: নুরুল হাসান (অধিনায়ক), সাকিব আল হাসান, রনি তালুকদার, মাহেদী হাসান, শামীম হোসেন, হাসান মাহমুদ, আশিকুর জামান, টম মুরস, জিমি নিশাম, রেজা হেনড্রিকস ও ইমরান তাহির।

চট্টগ্রাম একাদশ: শুভাগত হোম (অধিনায়ক), জস ব্রাউন, শাহাদত হোসেন, সৈকত আলী, টম ব্রুস, নিহাদুজ্জামান, শহিদুল ইসলাম, আল-আমিন হোসেন, সালাউদ্দিন শাকিল, কার্টিস ক্যাম্ফার ও বিলাল খান।


রংপুর রাইডার্স   চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স   Rangpur Riders vs Chattogram Challengers  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ক্রিকেটের আরেক কিংবদন্তির অবসর

প্রকাশ: ০৩:৪৬ পিএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

প্রথমে দক্ষিণ আফ্রিকা, পরে নামিবিয়া। দুই দেশের জার্সি গায়েই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটাঙ্গন মাতিয়েছেন ‘কিংবদন্তি’ ডেভিড ভিসা। ব্যাটে-বলের সাথে দীর্ঘ পথচলা শেষে চলমান টি-২০ বিশ্বকাপের নিয়মরক্ষার ম্যাচের মধ্য দিয়ে প্রিয় প্রাঙ্গণকে বিদায় জানালেন তিনি।

রোববার (১৬ জুন) দিবাগত রাতে বিশ্বকাপের এই ম্যাচটি ইংল্যান্ডের জন্য মহাগুরুত্বপূর্ণ হলেও, নামিবিয়ার জন্য ছিল নিয়মরক্ষার। তবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সান্ত্বনার এক জয়ের আশায় অ্যান্টিগায় নেমেছিল আইসিসির সহযোগী দেশটি। যেখানে ইংলিশ বোলারদের তোপ সামলে সেটি সম্ভব হয়ে ওঠেনি। আর এটিই ছিল নামিবিয়ার ক্রিকেট ইতিহাসের এক ‘কিংবদন্তি’ ডেভিড ভিসার বিদায়ী ম্যাচ। এর আগে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার হয়েও প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।

কিংবদন্তির এই বিদায়ী ম্যাচে তাকে ব্যাটিংয়ের সুযোগ করে দিতে বিশ্বকাপের প্রথম একটি কীর্তিরও দেখা মিলেছে। ইংল্যান্ডের দেওয়া ১২৬ রানের লক্ষ্য তাড়ায় যখন নামিবিয়ার ২৫ বলে ৮৩ রান প্রয়োজন, তখন রিটায়ার্ড আউট হয়ে ওঠে যান ওপেনার নিকোলাস ডেভিন। যা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে এ ধরনের আউট হওয়ার কীর্তি। দলের জয় কঠিন সমীকরণে রেখেই নামিবিয়া নিজেদের কিংবদন্তিকে বিদায় জানানোর এই উপায় কাজে লাগিয়েছে।

সাধারণত ক্রিকেটীয় নিয়ম বলে, অসুস্থতা, চোট কিংবা অন্য কোনো অনিবার্য কারণ ব্যতীত কোনো ব্যাটসম্যান যদি এভাবে অবসর নেন, তাহলে শুধু প্রতিপক্ষ অধিনায়কের অনুমতি সাপেক্ষেই সেই ব্যাটসম্যান পুনরায় ইনিংস শুরু করতে পারবেন।

এমন সুযোগ পেয়ে অবশ্য দারুণ এক ক্যামিও ইনিংস খেলেছেন শেষ ম্যাচ খেলতে নামা ভিসা। ১২ বলে ২টি করে চার-ছক্কায় তিনি ২৭ রান করেন। যদিও শেষ পর্যন্ত ডিএলএস পদ্ধতিতে ৪১ রানে জেতে ইংল্যান্ড।

ভিসার জন্য ডেভিনের রিটায়ার্ড আউট হওয়ার ঘটনায় তিনি নিজেও নাকি অবাক হয়েছেন। ম্যাচ শেষে যা স্বীকার করেছেন অকপটে, ‘জানতাম এরপর আমি নামব। কিন্তু বুঝতে পারিনি, ওভাবে উইকেট পড়বে। নামার জন্য প্রস্তুত থাকলেও কিছুক্ষণের জন্য বুঝতে পারিনি কী ঘটছে। তবে বার্তা পাওয়ার পর নামার জন্য প্রস্তুত ছিলাম।’

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে থেকে অবসর প্রসঙ্গে ভিসা বলেন, ‘হ্যাঁ, এখনকার জন্য (বিদায়)। মানে পরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আরও দুবছর বাকি, এখন আমার বয়স ৩৯ বছর। ফলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জন্য আমার খুব বেশি অবশিষ্ট আছে বলে মনে হয় না। এখনও খেলতে পছন্দ করি, হয়তো আরও দুই বছরের মতো খেলব। মনে হয় এখনো অবদান রাখতে পারি, অনেক খেলা বাকি। তবে নামিবিয়ার হয়ে আমার বিশেষ ক্যারিয়ার শেষ করতে এর চেয়ে ভালো জায়গা কই পাব!’

ভিসা জাতীয় দলের জার্সি খুলে রাখলেও, যে ক্রিকেট ছাড়ছেন না সেটি তার কথায় স্পষ্ট। ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে যে অভিজ্ঞ এই ক্রিকেটারের বেশ ভালো চাহিদা। এদিন ম্যাচে আউট হয়ে ফেরার পথে ভিসাকে জড়িয়ে ধরে বিদায়ী অভ্যর্থনা দেন ইংল্যান্ডের ক্রিস জর্ডান, হ্যারি ব্রুক ও জফরা আর্চাররা। দর্শকরাও তাকে অভিবাদন জানাতে থাকে, ভিসাও জবাব দেন হেলমেট খুলে, হাত উঁচিয়ে, আবেগমাখা দৃষ্টিতে।

নামিবিয়ার হয়ে ২০২১ সালে অভিষেক হওয়ার আগে দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে খেলেন ভিসা। প্রোটিয়াদের হয়ে ২০১৬ সাল পর্যন্ত  তিন বছরের ক্যারিয়ারে খেলেছেন ২৬ ম্যাচ। এরপর বাবার জন্মসূত্রে নাম লেখা নামিবিয়া দলে। সবমিলিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলেছেন ৫৪টি টি-টোয়েন্টি ও ১৫টি ওয়ানডে ম্যাচ। ভিসা সংক্ষিপ্ত সংস্করণে ১২৮ স্ট্রাইকরেটে ৬২৪ রান এবং ২২ গড়ে ৫৯টি উইকেট নিয়েছেন।


ডেভিড ভিসা   ক্রিকেট   নামিবিয়া   দক্ষিণ আফ্রিকা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

নিশ্চিত সুপার এইটের ৭ দল, বাকি একটির লড়াইয়ে বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস

প্রকাশ: ০৩:০৯ পিএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

প্রায় শেষের পথে টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসরের গ্রুপ পর্বের খেলা। ইতোমধ্যেই সুপার এইট নিশ্চিত করেছে ৭ দল। বাকি শুধু একটি। আর সেই শেষ আটের শেষ দলের লড়াইয়ের দৌঁড়ে রয়েছে ‘ডি’ গ্রুপের বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডস।

সুপার এইটের শেষ দল হিসেবে কারা জায়গা করে নেবে সেই স্থানে, বাংলাদেশ নাকি নেদারল্যান্ডস? সেই প্রশ্নের উত্তরের জন্য বাকি আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা। কেননা আগামীকাল সকালেই শেষ হচ্ছে ‘ডি’ গ্রুপের লড়াই।

টুর্নামেন্টে ইতোমধ্যেই দুই ম্যাচ জিতে বেশ শক্ত অবস্থানে আছে বাংলাদেশ। পয়েন্টের হিসেবে পিছিয়ে থাকলেও এখনও সম্ভাবনা রয়েছে নেদারল্যান্ডসের। নিজেদের শেষ ম্যাচে যদি দলটি শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে দেয়, তবে বিপাকে পড়তে হবে বাংলাদেশকে। কারণ তখন দেখা হবে দুদলের নেট রানরেট। যে দল এগিয়ে থাকবে, তারাই যাবে সুপার এইটে।

অবশ্য নেদারল্যান্ডসের চেয়ে বাংলাদেশের দুশ্চিন্তা কিছুটা কম। কারণ নেপালকে হারাতে পারলেই সরাসরি শেষ আট নিশ্চিত হবে শান্তদের। আর হারলে পড়তে হবে সমীকরণের মারপ্যাচে। এবার দেখে নেওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা-নেপাল ম্যাচের পর সবশেষ সমীকরণ কি দাঁড়াল।

সমীকরণ-১: শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আগে ব্যাট করে নেদারল্যান্ডসকে করতে হবে ১৪০ রান। লঙ্কানদের হারাতে হবে ৫৩ রানে।

সমীকরণ-২: যদি নেপালের কাছে ৩৮ রানে হেরে যায় বাংলাদেশ সেক্ষেত্রে লঙ্কানদের ১৫ রানে হারালে নিশ্চিত হবে নেদারল্যান্ডসের সুপার এইট।

এই সমীকরণ দুইটির কোনোটিই যদি ডাচরা পূরণ করতে না পারে সেক্ষেত্রে নেপালের কাছে হারলেও রান রেটের সুবিধা নিয়ে সুপার এইটে চলে যাবে বাংলাদেশ। তাই নেপাল ম্যাচের আগে এই জটিল সমীকরণও ভাবাচ্ছে বাংলাদেশকে।


বাংলাদেশ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

স্কটল্যান্ডকে হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া, সুপার এইটে ইংল্যান্ড

প্রকাশ: ১০:৩৩ এএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

ইংল্যান্ডের শঙ্কা জেগেছিল ছিটকে যাওয়ার। তবে অস্ট্রেলিয়ার জয়ে কপাল খুলে গেলো ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের। আর হৃদয় ভাঙলো স্কটল্যান্ডের ।

এদিন ১৮০ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়েও হেরে গেলো তারা। স্কটিশদের এই পরাজয়ে লাভ হয়েছে ইংল্যান্ডের। স্কটল্যান্ডের মতো সমান ৫ পয়েন্ট নিয়েও রান রেটে এগিয়ে থেকে কোয়ার্টার ফাইনালে চলে গেল বিশ্বকাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা।

এই ম্যাচ জিতলে অবশ্য বিশ্বকাপের সুপার এইটে চলে যেত স্কটল্যান্ড। সম্ভাব্য সব কিছু করেও স্কটল্যান্ড ম্যাচটা জিততে পারলো না। ম্যাচ শেষে স্কটিশদের চোখে মুখে ফুটে ওঠে আর্তনাদ।

রোববার (১৬ জুন) সেন্ট লুসিয়ার ড্যারেন স্যামি স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৮০ রানের পুঁজি পায় স্কটিশরা। জবাবে ২ বল বাকি থাকতেই ৫ উইকেটের সহজ জয় তুলে নেয় মিচেল মার্শ বাহিনী।

ইনিংস গোড়াপত্তনে নেমে ভালো শুরু পায়নি স্কটিশরা। অল্পতেই ফেরেন মাইকেল জোনস। তবে ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে পাওয়ার প্লেতে ৫৪ রান তোলেন ব্রেন্ডন ম্যাকমুলেন ও জর্জ মানসি।

এরপর মাত্র ২৬ বলে ফিফটি তুলে নেন ম্যাকমুলেন। তবে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের শিকার হয়ে মানসি ফিরলে ভাঙে তাদের ৪৮ বলে ৮৯ রানের জুটি। ফেরার আগে দুটি চার ও তিন ছক্কায় ২৩ বলে ৩৫ রানের ইনিংস সাজান এই ব্যাটার।

এরপর বেশিক্ষণ ক্রিজে থিতু হতে পারেননি ম্যাকমুলেনও। ফেরার আগে ২ চার ও ৬ ছক্কায় ৩৪ বলে বলে তার ব্যাট থেকে আসে ৬০ রান।

শেষ দিকে অধিনায়ক রিচি বেরিংটনের ঝোড়ো ৪২ রানে ভর করে ৫ উইকেটে ১৮০ রান করে স্কটল্যান্ড।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ডেভিড ওয়ার্নারকে হারায় অজিরা। এরপর মিচেল মার্শও বেশিক্ষণ উইকেটে থিতু হতে পারেননি। ম্যাক্সওয়েলকেও থিতু হতে দেয়নি স্কটিশরা। এক ছক্কায় ১১ রানে ম্যাক্সওয়েল ফিরলে ৬০ রান তুলতেই ৩ উইকেট খুইয়ে ফেলে অজিরা।

এরপর ৪৪ বলে ৮৮ রানের দুর্দান্ত জুটি গড়েন ট্রাভিস হেড ও মার্কাস স্টয়নিস। ইনিংসের ১৫তম ওভারেই নিজের ফিফটি পূর্ণ করেন ট্রাভিস হেড। অন্যপ্রান্তে বিধ্বংসী রূপে আর্বিভূত হন স্টয়নিস। ইনিংসের ১৬তম ওভারে মাত্র ২৫ বলে হাফ-সেঞ্চুরি তুলে নেন এই ব্যাটার।

দলকে জয়ের দ্বারপ্রান্তে রেখে ৫ চার ও ৪ ছক্কায় ৪৯ বলে ৬৮ রানে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন হেড। অন্যপ্রান্তে স্টয়নিসও তার দেখানো পথেই হাঁটেন। ফেরার আগে ৯ চার ও ২ ছক্কায় ২৯ বলে ৫৯ রানে ফেরেন এই মিডল-অর্ডার ব্যাটার।

এরপর বাকি পথ পাড়ি দেন ম্যাথু ওয়েড ও টিম ডেভিড। ডেভিডের ১৪ বলে ২৮ রানের ক্যামিওতে ২ বল বাকি থাকতেই ৫ উইকেটের জয় নিশ্চিত করে অজিরা। অস্ট্রেলিয়ার জয়ে রানরেটে এগিয়ে থেকে সুপার এইট নিশ্চিত করল ইংল্যান্ড।


ইংল্যান্ড   অস্ট্রেলিয়া   সুপার এইট   টি-২০ বিশ্বকাপ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

আলবেনিয়াকে উড়িয়ে ইউরো শুরু ইতালির

প্রকাশ: ০৯:৫০ এএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

মাঠে গড়িয়েছে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের এবারের আসর। যেখানে নিজেদের প্রথম ম্যাচে মাঠে নেমেছিল ইতালি ও আলবেনিয়া। 

গ্রুপ বি’র এই ম্যাচে পিছিয়ে পড়েও আলবেনিয়াকে ২-১ গোলে হারিয়েছে ইতালি। খেলার প্রথম মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার পরও জয় তুলে নিতে পারেনি আলবেনিয়া।

আলবেনিয়ার সাথে ম্যাচে নিজেদের সীমানায় থ্রোয়িং পেয়ে ভুল করে বসে ইতালি। সেটিকে কাজে লাগিয়ে খেলার ২৩ সেকেন্ডেই আলবেনিয়াকে ১-০ গোলের লিড এনে দেন নেদিম বাজরামি। যা ইউরোর ইতিহাসে দ্রুততম গোল হিসেবে নতুন রেকর্ড তৈরি করেছে।

পিছিয়ে পড়ে একের পর এক আক্রমণে প্রতিপক্ষকে চেপে ধরে ইতালি। ১১ মিনিটে পেল্লেগ্রিনির বাঁ দিক থেকে বাড়ানো ক্রস থেকে বল পেয়ে দলকে সমতায় ফেরান আলেসান্দ্রো বাস্তোনি।

ঠিক ৫ মিনিট পর ইতালিকে ২-১ গোলে এগিয়ে নেন বারেল্লা। ইতালির একটি আক্রমণ সুযোগ পেয়েও ক্লিয়ার করতে ব্যর্থ হন আলবেনিয়ার ডিফেন্ডাররা। সেই ভুলকে কাজে লাগিয়ে বল জালে পাঠান এই মিডফিল্ডার। খেলার বাকি সময়ে আর কোনো গোল না হলে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ইতালি।


ইউরো কাপ   ইতালি   আলবেনিয়া  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

সুপার এইটের দৌঁড়ে টিকে থাকল ইংল্যান্ড

প্রকাশ: ০৯:৪৬ এএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

শঙ্কা জেগেছিল ছিটকে যাওয়ার। সেই সাথে চোখ রাঙাচ্ছিল বেরসিক বৃষ্টি। কিন্তু শেষমেষ মাঠে গড়ায় খেলা। যেখানে নামিবিয়াকে হারিয়ে সুপার এইটে যাওয়ার সম্ভাবনা বাঁচিয়ে রাখল ইংলিশরা। 

শনিবার অ্যান্টিগুয়ার স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে বৃষ্টির কারণে ১০ ওভারে নেমে আসা ম্যাচে ৫ উইকেটে ১২২ রান করে ইংল্যান্ড। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৮৪ রান সংগ্রহ করে নামিবিয়া। ইংল্যান্ডের জয় ৪২ রানের (বৃষ্টি আইনে)।  

বৃষ্টির কারণে এদিন আড়াই ঘণ্টা দেরিতে ম্যাচ শুরু হয়। টস জিতে ইংল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নামিবিয়া। ১১ ওভারে নেমে আসা ম্যাচের অষ্টম ওভার শেষ হতেই ফের বৃষ্টি নামলে ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ার শঙ্কা দেখা দেয়। কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই বৃষ্টি থেমে যায়। এই দফায় আরো এক ওভারের খেলা কমিয়ে আনা হয়।

ইংল্যান্ড ১২২ রান করলেও ডিএলএস মেথডে নামিবিয়াকে জয়ের জন্য করতে হতো ১২৭ রান। কিন্তু পাহাড় সমান লক্ষ্য তাড়া করার চেষ্টাও করেনি আফ্রিকার দেশটি। 

নামিবিয়ার দুই ওপেনার ফন লিঙ্গেন ও ডাভিন ৬ ওভারে ৪৪ রানের জুটি গড়েন। রানের গতি বাড়াতে না পারায় রিটায়ার্ড আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন ডাভিন। তার আগে ১৬ বলে ১৮ রান করেন তিনি।

ব্যাটিং অর্ডারে প্রমোশন পেয়ে ওয়ান ডাউনে নামা ডেভিড ভিসা আক্রমণাত্মক খেলতে শুরু করেন। ফন লিঙ্গেনের সঙ্গে ১৮ বলে ৩৬ রানের জুটি গড়েন ভিসা। ২৯ বলে ১ চার ও ৩ ছয়ে ৩৩ রান করে জর্ডানের বলে বিদায় নেন ফন লিঙ্গেন।

পরের ওভারেই আর্চার তুলে নেন ভিসার উইকেট। আউট হওয়ার আগে ১২ বলে ২টি করে চার ও ছয়ে ২৭ রান করেন এই অলরাউন্ডার। ইংল্যান্ডের হয়ে একটি করে উইকেট শিকার করেন আর্চার ও জর্ডান।

এর আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই অধিনায়ক বাটলার ও সল্টকে হারায় ইংল্যান্ড। তাতে অবশ্য চাপে পড়েছিল তারা। কিন্তু হ্যারি ব্রুকের ২০ বলে ৪৭ ও জনি বেয়ারস্টোর ১৮ বলে ৩১ রানের ইনিংসে ভর করে ৫ উইকেটে ১২২ রান করে ইংল্যান্ড। 

নামিবিয়ার হয়ে সর্বোচ্চ দুটি উইকেট শিকার করেন রুবেন ট্রাম্পপেলম্যান।


বৃষ্টি   নামিবিয়া   ইংল্যান্ড   টি-২০ বিশ্বকাপ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন