পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক সৈয়দ নজমুল আহসান (৫৬) ও তার স্ত্রী নাহিদ বিনতে আলমের (৪৮) মারা গেছেন। নজমুল আহসান ঢাকা অঞ্চলের কর্মকর্তা। তবে, তাদের কিভাবে মৃত্যু হয়েছে সে বিষয়ে সঠিক তথ্য জানা যায়নি।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) নাহিদ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এর আগে গতকাল বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মারা যান সৈয়দ নজমুল আহসান। গণমাধ্যমের প্রতিবেদনসূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এ বিষয়ে মিরপুর মডেল থানার ওসি মুন্সী সাব্বির আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) মিরপুর-২ অফিসার্স কমপ্লেক্সে বাসায় স্বামী-স্ত্রী উভয় অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে পরিবারের লোকজন নজমুল আহসানকে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। একই সময়ে অসুস্থ স্ত্রী নাহিদ বিনতে আলমকে বিএসএমএমইউতে ভর্তি করা হয়। তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার মারা যান।
তিনি জানান, সৈয়দ নজমুল আহসান পরিবেশ অধিদপ্তর ঢাকা অঞ্চলের পরিচালক ছিলেন। এ দম্পতির দুই মেয়ে একজনের বয়স ১২, আরেক জনের বয়স ১৫। তাদের কী কারণে মৃত্যু হয়েছে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে সঠিক কারণ জানা যাবে। বিষয়গুলো তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
পরিবেশ ঢাকা অঞ্চল কর্মকর্তা মৃত্যু
মন্তব্য করুন
ডিএনএ আনোয়ারুল আজীম আনার মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন
মন্তব্য করুন
দুর্নীতিবাজ প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা দুর্নীতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনোয়ারুল আজীম আনারের হত্যাকাণ্ডের পর জনপ্রতিনিধিদের ব্যক্তিগত বিষয়গুলো খোঁজ খবরের আওতায় আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। একাধিক সংস্থা জনপ্রতিনিধিরা কি করেন, তাদের আয়ের উৎস কি, তারা কোথায় চলাফেরা করেন ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় তথ্য সংগ্রহ নতুন করে শুরু করেছে। কারণ আনারের হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি একটি অন্ধকার জগৎ উন্মোচন করে দিয়েছে বলে একাধিক সরকারি সংস্থা মনে করছে। এর ফলে একদিকে যেমন সরকারের জন্য বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, তেমনই এই ঘটনাটি জনপ্রতিনিধিদের সম্বন্ধে সাধারণ মানুষের মধ্যে নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি করেছে। আর এ কারণেই জনপ্রতিনিধিদের কার্যকলাপ এখন নিবিড় অণুবীক্ষণের নিচে আনা হবে বলে সরকারি সূত্র বলছে।