কোর্ট ইনসাইড

দুই দেশের বিচার বিভাগ প্রায় একই: ভারতের প্রধান বিচারপতি

প্রকাশ: ০২:৪৩ পিএম, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের প্রধান বিচারপতি ধনঞ্জয় যশোবন্ত চন্দ্রচূড় বলেছেন, বাংলাদেশ ও ভারতের বিচার বিভাগ প্রায় একই। দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান। দুই দেশের বিচার বিভাগ ও সংস্কৃতি প্রায় একই।

আজ রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে আপিল বিভাগে বিচারিক কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ শেষে বিচারপতি ধনঞ্জয় যশোবন্ত চন্দ্রচূড় এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও আপিল বিভাগের অপর পাঁচ বিচারপতির সঙ্গে আজ সকাল ৯টা ২০ মিনিটের দিকে এজলাসে (প্রধান বিচারপতির কোর্ট) আসেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ধনঞ্জয় যশোবন্ত চন্দ্রচূড়। তার সঙ্গে ভারতের সুপ্রিম কোর্টের দুজন বিচারপতি। তারা হলেন ভারতের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত ও বিচারপতি অনিরুদ্ধ বোস।

বাংলাদেশের আপিল বিভাগের অপর পাঁচ বিচারপতি হলেন বিচারপতি বোরহান উদ্দিন, বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম, বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম, বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী ও বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন।

এজলাসে আসন গ্রহণের পর প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেন, ‘আমাদের জন্য আজকের দিনটি বিশেষ। ভারতের প্রধান বিচারপতি ও দেশটির দুজন বিচারপতি উপস্থিত আছেন।’

এরপর ভারতের প্রধান বিচারপতি ও অপর দুই বিচারপতিকে অভিনন্দন জানান অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। তিনি বলেন, ভারতের প্রধান বিচারপতি ও দুজন বিচারপতির উপস্থিতি অত্যন্ত সম্মানের। তিনজন বিচারপতির উপস্থিতি এই প্রথম, যা ইতিহাসের অংশ।

অতিথিদের ভবিষ্যতে আবার বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানান সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. মোমতাজ উদ্দিন ফকির। তিনি বাংলাদেশের আইনজীবীদের জন্য ভারতে বিচারিক প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নেওয়ার প্রস্তাব দেন।

এরপর আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়। কার্যতালিকার ১ থেকে ৫ নম্বর ক্রমিক থাকা মামলার শুনানি গ্রহণ করে সিদ্ধান্ত দেন আপিল বিভাগ। যা পর্যবেক্ষণ করেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ধনঞ্জয় যশোবন্ত চন্দ্রচূড় ও দেশটির সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত ও বিচারপতি অনিরুদ্ধ বোস। এরপর ভারতের প্রধান বিচারপতি ধনঞ্জয় যশোবন্ত চন্দ্রচূড় বলেন, ‘আমি ও আমার সিনিয়র দুজন সহকর্মীর জন্য বিষয়টি অত্যন্ত সম্মানের।’

পর্যবেক্ষণ করা মামলার শুনানির বিষয়ে ভারতের প্রধান বিচারপতি বলেন, এ ক্ষেত্রে তিনিও অনুরূপ আদেশ দিতেন। আইনজীবীরা প্রশিক্ষণের জন্য আগ্রহী হলে সে বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়ার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন ভারতের প্রধান বিচারপতি।

সকাল ৯টা ৩৫ মিনিটের দিকে এজলাস ত্যাগ করেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও আপিল বিভাগের অপর পাঁচ বিচারপতি। তাদের সঙ্গে এজলাস ত্যাগ করেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ধনঞ্জয় যশোবন্ত চন্দ্রচূড় ও দেশটির অপর দুই বিচারপতি।


ভারত   বিচারপতি   বাংলাদেশ   ভারত  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

আন্দালিব রহমান পার্থ ৫ দিনের রিমান্ডে

প্রকাশ: ০৫:৩৮ পিএম, ২৫ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। 

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্টেট মো. সুলতান সোহাগ উদ্দীনের আদালতে এ রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক আবু সাইদ তাকে আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন।

এর আগে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় সেতু ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় বনানী থানার মামলায় আজ বৃহস্পতিবার তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনে উস্কানি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে ব্যারিস্টার পার্থের বিরুদ্ধে। এর প্রেক্ষিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। 

বিজেপি   আন্দালিব রহমান পার্থ   কোটা আন্দোলন   ডিএমপি  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

নাইকো দুর্নীতি মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণ ২০ আগস্ট

প্রকাশ: ০১:৪৭ পিএম, ২৫ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আগামী ২০ আগস্ট ধার্য করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) খালেদা জিয়ার আইনজীবী হান্নান ভূঁইয়া জানান, গত ২৩ জুলাই কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থাপিত অস্থায়ী ঢাকার বিশেষ জজ আদালত- এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমানের আদালতে মামলাটির সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ধার্য ছিল। এদিন আদালত সাক্ষ্য গ্রহণের নতুন দিন ধার্য করেন।

এর আগে গত বছরের ১৯ মার্চ একই আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।

২০০৭ সালে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলাটি দায়ের করে দুদক। দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম বাদী হয়ে রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলাটি করেছিলেন। ২০০৮ সালের মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে দুদক আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়।

বাকিরা হলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী কে এম মোশাররফ হোসেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া নাইকোর দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।

এর মধ্যে কে এম মোশাররফ হোসেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মারা যাওয়ায় মামলার দায় হতে তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

দুদকের অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে সরকারে থাকাকালে খালেদা জিয়াসহ বেশ কয়েকজন ক্ষমতার অপব্যবহার করে কানাডার কোম্পানিটিকে অবৈধভাবে গ্যাস অনুসন্ধান উত্তোলনের সুবিধা পাইয়ে দেয়। অভিযোগপত্রে আসামিদের বিরুদ্ধে প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকার রাষ্ট্রীয় আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়।


নাইকো   দুর্নীতি   মামলা   সাক্ষ্য  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলা চলবে: হাইকোর্ট

প্রকাশ: ০৩:৫৮ পিএম, ২৪ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের লভ্যাংশ আত্মসাতের মামলায় অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী . মুহাম্মদ ইউনূসের আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে এক বছরের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি করতে বিচারিক আদালতকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

বুধবার (২৪ জুলাই) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকতার বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ আদেশ দেন।

আদালতে . ইউনূসের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। এর আগে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের লভ্যাংশ আত্মসাতের মামলায় অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী . মুহাম্মদ ইউনূস। আবেদনে অভিযোগ গঠনের আদেশ বাতিল চাওয়া হয়।

গত ১২ জুন গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের লভ্যাংশ আত্মসাতের মামলায় প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী . মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।


ইউনূস   বিরুদ্ধ   মামলা   হাইকোর্ট  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

বুধ ও বৃহস্পতিবার বিচারকাজ চলবে, অফিস ১১-৩টা

প্রকাশ: ০৯:২৬ পিএম, ২৩ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

বুধ এবং বৃহস্পতিবার (২৪ ও ২৫ জুলাই) আদালতের কার্যক্রম চলবে বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট।

মঙ্গলবার (২৩ জুলাই) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আপিল বিভাগ, হাইকোর্ট ও নিম্ন আদালতে বিচারকাজ চলবে।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে রাজধানীসহ সারা দেশে তাণ্ডব শুরু হলে শুক্রবার (১৯ জুলাই) দিবাগত রাত ১২টা থেকে রোববার (২১ জুলাই) সকাল ১০টা পর্যন্ত কারফিউ জারি করে সরকার। তবে এর মধ্যেই রোববার নজিরবিহীনভাবে বসে আদালত। এদিন কোটা সংস্কার করে রায় দেন আপিল বিভাগ।   

রোববার থেকে আজ মঙ্গলবার পর্যন্ত সারা দেশে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে জনপ্রসাশন মন্ত্রণালয়। এরপর অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ বাড়ানো হয়। যদিও প্রতিদিন কয়েক ঘণ্টার জন্য কারফিউ শিথিল করা হয়েছিল।

এ ধারাবাহিকতায় বুধ ও বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ঢাকাসহ আশপাশের ৪ জেলায় কারফিউ শিথিল থাকবে বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া বাকি জেলাগুলোর সিদ্ধান্ত নেবে জেলা প্রশাসন।

এদিকে বুধবার থেকে সরকারি-বেসরকারি অফিস বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত খোলা রাখার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে জনপ্রসাশন মন্ত্রণালয়। আগামী দুই দিন (বুধ ও বৃহস্পতিবার) বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত চার ঘণ্টা করে সব বাণিজ্যিক ব্যাংকও খোলা থাকবে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত এ সময়সূচিতেই ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু থাকবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।


সুপ্রিম কোর্ট   বিচারকাজ   জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

রোববার সকালেই লিভ টু আপিল দ্রুত শুনানির চেষ্টা

প্রকাশ: ০৪:৫২ পিএম, ১৮ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেছেন, কোটা বাতিল চেয়ে লিভ টু আপিল দ্রুত শুনানি করতে সরকারের পক্ষ থেকে আমাকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আমরা রোববার সকালেই আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল দ্রুত শুনানির জন্য মেনশন করব। আশা করছি জনগুরুত্ব বিবেচনায় আদালত আমাদের আবেদন গ্রহণ করবেন। শুনানিতে আমরা হাইকোর্টের রায় বাতিল চাইব।

বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এসব কথা বলেন।

এর আগে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিলের পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল দায়ের করেছে দুই শিক্ষার্থী।

বৃহস্পতিবার আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় দুই শিক্ষার্থীর পক্ষে অ্যাডভোকেট শাহ মঞ্জুরুল হক লিভ টু আপিল দায়ের করেন।

দুই শিক্ষার্থী হলেন-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সভাপতি আল সাদী ভূঁইয়া ও উর্দু বিভাগের শিক্ষার্থী আহনাফ সাঈদ খান।

গত মঙ্গলবার প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিলের পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল দায়ের করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। লিভ টু আপিলে হাইকোর্টের রায় বাতিল চাওয়া হয়েছে। 


রোববার   সকাল   আপিল   বিভাগ   লিভ   টু   আপিল   দ্রুত   শুনানি   চেষ্টা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন