সম্প্রতি চীনের সাথে ‘সামরিক সহযোগিতা’র চুক্তি স্বাক্ষর করেছে উপকূলীয় দেশ মালদ্বীপ। এই চুক্তি সাক্ষরতার মাধ্যমে দেশটি চীন থেকে বিনামূল্যে সামরিক সহায়তা নিতে পারবে।
এদিকে, চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে না হতেই চীন মালদ্বীপকে ১২টি পরিবেশ-বান্ধব অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিয়েছে।
মালদ্বীপের বর্তমান প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু দেশ থেকে ভারতীয় সেনাদের প্রত্যাহার করে দেন এবং সময়সীমা নির্ধারণের কয়েক সপ্তাহ পরেই এই চুক্তি স্বাক্ষরিত করেন।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর চীনে প্রথম রাষ্ট্রীয় সফর শেষে, দেশে ফেরার পরপরই ভারতীয় সৈন্যদের প্রত্যাহারে আল্টিমেটাম দেন চীন পরিপন্থী এই প্রেসিডেন্ট।
চীন পরিপন্থী মালদ্বীপের বর্তমান প্রেসিডেন্ট জানান, ‘শক্তিশালী’ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক গড়ে তুলতেই চীন মালদ্বীপের সাথে চুক্তি সাক্ষর করেছেন।
যদিও, চীন ও মালদ্বীপের মধ্যে স্বাক্ষরিত প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তির বিশদ বিবরণ দেওয়া হয়নি। তবে কি এই চুক্তির মাঝে কোন রহস্য লুকিয়ে আছে!!! কি হতে পারে এর পরিণতি?
উল্লেখ্য, শ্রীলংকায় চীনের ঋণ নিয়ে বিতর্ক চলছে এখনো। পশ্চিমা বিশ্লেষকরা বলছেন, শ্রীলংকার বৃহত্তম ঋণদাতা দেশটি হলো চীন। শ্রীলঙ্কার মহাসড়ক, বিমানবন্দর ও সমুদ্রবন্দরসহ বৃহৎ অবকাঠামো প্রকল্পগুলোয় বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করেছে চীন। শ্রীলংকার ঋণ পোর্টফোলিওতে চীনের অংশ এখন অন্যান্য দেশের চেয়ে অনেক বেশি। তুলনামূলক বাড়তি সুদের এ ঋণের পরিমাণ বেশি হওয়ায় দেশটি অর্থনীতি দীর্ঘমেয়াদে আরো ঝুঁকিগ্রস্ত হওয়ার বড় আশঙ্কা রয়েছে। বিশেষ করে অর্থ ফেরত দিতে ব্যর্থ হলে শ্রীলংকা নতুন করে অর্থনৈতিক সংকটে পড়ার বড় ঝুঁকি রয়েছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি
মন্তব্য করুন
হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত ইরানের প্রেসিডেন্ট
মন্তব্য করুন
সৌদি আরব বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল-সৌদ
মন্তব্য করুন