ইনসাইড বাংলাদেশ

রাজধানীতে যানজট: প্রতিদিন ১৪০ কোটি টাকা ক্ষতি

প্রকাশ: ০৯:০৪ পিএম, ০২ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রাজধানী ঢাকার যানজটের কারণে দেশের সামগ্রিক জিডিপি প্রায় ২.৯ শতাংশ হ্রাস পায় এবং প্রতিদিন ট্রাফিক জ্যামের কারণে নষ্ট হয়ে যাওয়া কর্মঘণ্টায় আর্থিক মূল্য প্রায় ১৪০ কোটি টাকা।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত ‘পুরোনো ঢাকার ব্যবসা-বাণিজ্যে যানজটের প্রভাব ও উত্তরণের উপায় চিহ্নিতকরণ’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় সংগঠনটির সভাপতি আশরাফ আহমেদ এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. মুনিবুর রহমান এবং ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের নির্বাহী নীলিমা আখতার মতবিনিময় সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা চেম্বার সভাপতি আশরাফ আহমেদ বলেন, দেশের জিডিপিতে পুরোনো ঢাকার অবদান প্রায় ২০ শতাংশ হলে, অপর্যাপ্ত অবকাঠামো, যানজট ও অপ্রতুল পরিষেবার জন্য এ এলাকার ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনায় নানাবিধ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে হচ্ছে।

সড়কের খোড়াখুড়ি, অবৈধ ফুটপাত দখল, অপরিকল্পিত গাড়ি পার্কিং, অপ্রতুল সড়ক অবকাঠামো ও অকার্যকর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার কারণে বিশেষ করে পুরোনো ঢাকায় সৃষ্ট যানজট পরিস্থিতি ব্যবসা পরিচালন ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এ সমস্যা থেকে উত্তরণে স্মার্ট ট্রাফিক সিস্টেম চালুকরণ, নদীপথের ব্যবহার বাড়ানো এবং পুরোনো ঢাকার প্রধান সরু ও ব্যস্ত সড়কে একমুখী ট্রাফিক ব্যবস্থা চালুকরণের প্রস্তাব করেন ডিসিসিআই সভাপতি।

মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ইতোমধ্যে নানাবিধ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। কর বৃদ্ধি ছাড়াই সুশাসন নিশ্চিত করার মাধ্যমে ২০২৩ সালে দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ১০৩১ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় করেছিল, ২০২০ সালে যার পরিমাণ ছিল ৫১২ কোটি টাকা। 

তিনি বলেন, নগরের জলাবদ্ধতার বিষয়টিকে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে এবং সম্প্রতি বেশকিছু খাল দখলমুক্ত করা হয়েছে। যার মাধ্যমে সামনের দিনগুলোতে এ সমস্যা কিছুটা হলেও লাঘব হবে।

মেয়র জানান, বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত কেরানীগঞ্জে নতুন বাণিজ্যিক নগরী গড়ে তোলা হবে। সেই সঙ্গে চকবাজার ও মতিঝিলকে পুনরুজ্জীবিতকরণে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। 

তিনি আরো বলেন, রাজধানীতে যানজট নিরসন ও ট্রাফিক আইন অমান্যকারীদের শনাক্তকরণে ৬৪টি ইন্টারসেকশনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (আইওটি) প্রযুক্তি স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৮টি স্থানকে হলুদ ও সবুজ জোন হিসেবে চিহ্নিত করেছে, যেখানে হকাররা তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য চালাতে পারবে। তবে সিটি কর্পোরেশনের চিহ্নিত লাল জোনে কেউ দোকান বসাতে পারবে না।


যানজট   মেয়র তাপস   ডিসিসিআই   ডিএমপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

‘পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হলে কারফিউ তুলে নেওয়া হবে’

প্রকাশ: ০৮:১৬ এএম, ২৭ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হলে কারফিউ তুলে নেওয়া হবে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসভবনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে কথা জানান তিনি।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতি হচ্ছে। জনসাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিত হলেই ধীরে ধীরে কারফিউ শিথিল করা হবে।

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সারাদেশে সহিংসতার জেরে গত ১৯ জুলাই দিবাগত রাত ১২টা থেকে সেনাবাহিনী মোতায়েন করে কারফিউ জারি করে সরকার। সময় গত শুক্র শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির পর রোববার, সোমবার মঙ্গলবার পর্যন্ত দিন নির্বাহী আদেশে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়।


পরিস্থিতি   স্বাভাবিক   কারফিউ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে কত দিনে

প্রকাশ: ০৮:০০ এএম, ২৭ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

গত ১৭ জুলাই থেকে ২২ জুলাই পর্যন্ত সারাদেশে যে সহিংসতা এবং তাণ্ডব চলে তার প্রেক্ষিতে সরকারকে বেশ কিছু কঠিন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হয়েছে। বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য সারাদেশে সেনা মোতায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। কয়েক দিনের জন্য মোবাইলের ফোর জি সেবা বন্ধ রাখা হয়েছে।  ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা বন্ধ ছিল চার দিন।  সবকিছু মিলিয়ে সরকারকে এক কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছে।

বেশ কিছু শক্ত অবস্থান গ্রহণ করে এই সন্ত্রাসীদের মোকাবিলা করতে হয়েছে। আস্তে আস্তে জনজীবনে এখন স্বস্থি ফিরে আসতে শুরু করেছে।  গত সপ্তাহ থেকে যে কারফিউ ছিল তা ধাপে ধাপে কমিয়ে ফেলা হচ্ছে। গতকাল শুক্রবার এবং আজ ভোর ৬ টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল করা হয়েছে। কারফিউ কতদিন থাকবে এবং জনজীবন কত দিনে স্বাভাবিক হয়ে ফিরে আসবে- এটি এখন মানুষের কাছে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।  এই সংকটে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে আমাদের শিক্ষা খাত। ‍বিশেষ করে এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষার মাঝপথে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।  যারা এইচএসসি পাস করেছিল তাদের কলেজে ভর্তি অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।  বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বন্ধ থাকার ফলে সেশনজটের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।  সবকিছু মিলিয়ে শিক্ষাঙ্গনে একটা জটিল পরিসিস্থির তৈরি হয়েছে। শিক্ষার্থীরা দ্রুত ক্লাসে ফিরে যেতে চায়।

এই সংকটে অর্থনীতিও বড় ধাক্কা খেয়েছে।  এখন পর্যন্ত ক্ষতির পরিমাণ ৭৭ হাজার কোটি টাকা বলে মনে করছেন  অর্থনীতিবিদরা। এই ক্ষতি কীভাবে পুষিয়ে নেওয়া হবে সেটিও এখন একটি বড় প্রশ্ন এবং এই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য অর্থনীতিতে যে গতি আনা যাবে তা আনতে হবে।  সেই বাস্তবতা বাংলাদেশের আছে কিনা তা নিয়ে অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।

সবকিছু মিলিয়ে সংশ্লিষ্ট সকলে মনে করছেন  যে ক্ষয়ক্ষতি এবং বিভীষিকা হয়েছে সেখান থেকে ঘুড়ে দাঁড়াতে হলে বাংলাদেশকে দ্রুত স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে হবে।  স্বাভাবিক পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে পুনরায় জীবনযাত্রা শুরু করতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে  সবকিছুর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে কবে এবং কীভাবে স্বাভাবিক হবে? এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট কোন রোডম্যাপ ঘোষণা করা হয় নি।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলছেন যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে কারফিউ প্রত্যাহার করা হবে।  কিন্তু কবে এবং কিভাবে সেই সম্পর্কে তিনি কিছু বলেন নি। বিভিন্ন সূত্র থেকে বর্তমানে জানা যাচ্ছে যে সহিংসতা এবং তাণ্ডব হয়েছিল  তাদের মূল হোতা এবং তাণ্ডবকারীদের অনেকে এখনও ‘গা ঢাকা’ দিয়ে আছে। সরকার গ্রেপ্তার অভিযান পরিচালনা করছে।  এখনও শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের একাংশ দাবি করছে , তারা চার দফা, আট দফা  ইত্যাদি না মানা হলে আবার আন্দোলন করবে।  কাজেই এই পরিস্থিতি সরকারকে সামাল দিতে হবে।  যারা এই নাশকতা এবং সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।  পাশাপাশি যে সমস্ত ঘটনাগুলো ঘটেছে, সেই সমস্ত ঘটনাগুলোর নির্মোহ এবং নিরপেক্ষ তদন্তের প্রয়োজন।  এই তদন্ত নিশ্চিত করার পর পরিস্থিতি আস্তে আস্তে স্বাভাবিক হবে বলে  অনেকে মনে করছেন।  এটি করতে গেলে আরও এক থেকে দুই সপ্তাহ লাগতে পারে।

কেউ কেউ মনে করছেন আগামী মাস জুড়ে সরকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষন করবেন এবং কারফিউসহ অন্যান্য বিধিনিষেধগুলো বহাল রাখবেন। কারণ আগস্ট মাস অত্যন্ত স্পর্শকাতর মাস। তারপর হয়তো সেপ্টেম্বর নাগাত পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। তবে আগস্টের প্রথম সপ্তাহ নাগাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো ধাপে ধাপে খুলে দেওয়া,এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়াসহ শিক্ষার জরুরি কার্যক্রম গুলো চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে। 


পরিস্থিতি   স্বাভাবিক   হবে  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

দেশের পরিস্থিতি নিয়ে আল জাজিরাকে যা বললেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশ: ১২:৫৩ এএম, ২৭ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

কোটা আন্দোলন ঘিরে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরাকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত। 

সাক্ষাতকারে মোহাম্মদ আরাফাত বলেছেন, চরমপন্থি ও সন্ত্রাসীসহ তৃতীয়পক্ষ বিক্ষোভে উসকানি দিচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা ছাত্রদের সন্ত্রাসী বা অরাজকতা সৃষ্টিকারী বলছি না। তৃতীয় পক্ষ যারা এই আন্দোলনে ঢুকে এ সব কিছু শুরু করেছে।’

আরাফাত আরও বলেন, ‘আমরা উত্তেজনা কমানোর জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি। কিন্তু কিছু লোক আগুনে ঘি ঢালার চেষ্টা করছে। এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাচ্ছে যাতে তারা ফায়দা লুটতে পারে এবং সরকার পতন ঘটাতে পারে।’

আল জাজিরাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আন্দোলনে নিহতের সংখ্যা সরকার এখনও নির্ধারণ করতে পারেনি। তিনি বলেন, নিহত, হতাহত ও আহতের ক্ষেত্রে আমরা সাধারণ জনগণ, পুলিশ, বিক্ষোভকারী বা সরকারের সমর্থকদের মধ্যে কোনও পার্থক্য করতে চাই না।

তথ্যমন্ত্রী জানান, একটি স্বাধীন বিচার বিভাগীয় কমিটি পুরো ঘটনা তদন্ত করবে। যাতে এই ঘটনায় যারা দায়ী তাদের বিচারের আওতায় আনা যায়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবি প্রত্যাখ্যান করে আরাফাত বলেন, ‘তিনি (প্রধানমন্ত্রী) শুধু জনগণকে রক্ষা করছেন।’ 

কোটা আন্দোলন   আল জাজিরা   তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী   মোহাম্মদ এ আরাফাত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিদেশে কারা, কেন বিক্ষোভ করেছেন জানতে চিঠি দিল সরকার

প্রকাশ: ১২:৪১ এএম, ২৭ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে। কারা, কেন এসব বিক্ষোভ করেছেন তা জানতে বিদেশে বাংলাদেশের দূতাবাসগুলোকে চিঠি দিয়েছে সরকার। 

বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘কোথাও কোথাও বিক্ষোভ হয়েছে, এমন খবর আমরা জেনেছি। তাই বিদেশে বাংলাদেশের মিশনগুলোয় চিঠি পাঠিয়েছি। আমরা জানতে চেয়েছি কারা, কী বিষয়ে বিক্ষোভ করছে। এ নিয়ে মিশনগুলো যে দেশে কাজ করে, সেখানকার সরকারের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে আমাদের জানাবে।’

তিনি আরো বলেন, ‘এত দিন আমরা আমাদের মিশনগুলোর মাধ্যমে এখানকার পরিস্থিতি তাদের অবহিত করেছি যাতে তারা তাদের দেশের গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত গুজব ও অসত্য তথ্যে বিভ্রান্ত না হয়। এবার আমরা তাদের সহায়তা চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছি।’

পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মাধ্যমেও পক্ষপাতমূলক প্রতিবেদন এসেছে। সে প্রতিবেদনের পাল্টা হিসেবে আমাদের বক্তব্য যাতে তুলে ধরে, সেটি চিঠিতে বলা হয়েছে।’

কোটা আন্দোলন   বিক্ষোভ   সরকার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ভাইরাল হওয়া নিজের ছবি নিয়ে কোটা আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিসের ফেসবুক স্ট্যাটাস

প্রকাশ: ১২:৩১ এএম, ২৭ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলমের কয়েকটি ছবি সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এ সমস্ত ছবি ছড়িয়ে পড়ার পর ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা নিয়ে বেশ আলোচনা সমালোচনা শুরু হয়। তবে এ সব নিয়ে এবার মুখ খুলেছেন সারজিস।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে সারজিস বলেছেন, আপনারা যারা কিছু না জেনে ২-৩টা ছবি দেখে মন মতো অনেক কিছু বলে ফেলছেন, আপনাদের সাথে ক্ষমতাসীন দলের অন্ধ ভক্তদের কোনো পার্থক্য নেই। ক্ষমতায় আসলে আপনিও তাদের মতো হবেন তাতে সন্দেহ নেই। বরং নিজের বিবেকবোধকে কাজে লাগান, দলান্ধ না হয়ে ব্যক্তিত্ব আর কাজ দিয়ে যাচাই করুন।




কোটা আন্দোলন   সারজিস আলম  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন