ইনসাইড ওয়েদার

তীব্র দাবদাহে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের অবস্থা

প্রকাশ: ১০:০৪ এএম, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এরই মধ্যে তিন বার জারি হয়েছে হিট অ্যালার্ট। তবে আবহাওয়ার পরিস্থিতি ভালো হওয়ার আপাত্ত কোন সম্ভবনা নেই। বর্তমানে এ অবস্থা যে শুধু বাংলাদেশে চলছে তা নয়, এশিয়ার অনেক দেশেই চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ।

বাংলাদেশের কয়েকটি জেলায় তাপমাত্রা এরইমধ্যে ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে। ভারতের একাধিক রাজ্যে তীব্র তাপপ্রবাহ দেখা গেছে। একই পরিস্থিতি পাকিস্তানেও।  

ইরানে গত বছর সর্বাধিক তাপমাত্রা ছাড়িয়েছিল ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেই নিরিখে এ বছরের চলতি মাসের চিত্র বিশেষ আশার আলো দেখাতে পারছে না।  দেখে নেওয়া যাক বাংলাদেশ ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার সেই সমস্ত শহর যার তাপমাত্রা এখন সর্বাধিক।  

ভারত: ভারতের ওড়িশার  বারিপদা ও পশ্চিমবঙ্গের পানাগড়ে এরই মধ্যে ৪৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। রাজধানী দিল্লিতে তাপপ্রবাহের পূর্বাভাস না থাকলেও তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি হবে আগামী তিনদিনে। গত এক সপ্তাহে ওই তাপমাত্রা ছিল ৩৮ ডিগ্রি থেকে ৩৯ ডিগ্রির মধ্যে।  

হরিয়ানাতেও তাপমাত্রার দিল্লির কাছাকাছি রয়েছে। বিহার, পূর্ব মধ্য প্রদেশ, তামিলনাড়ু এবং পন্ডিচেরির একাধিক অঞ্চলসহ পূর্ব উত্তর প্রদেশের বিচ্ছিন্ন এলাকায় তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়েছে। গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ৪-৬ ডিগ্রি বেশি রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর।  

পাকিস্তান: সিন্ধ প্রদেশের একাধিক অঞ্চলে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে। সিন্ধের নওয়াব শাহতে গত এক সপ্তাহে সর্বাধিক তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৪২ ডিগ্রি, মহেঞ্জোদারোতে তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। লাহোরে গত এক সপ্তাহে সর্বাধিক তাপমাত্রা ৩৫ থেকে ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রয়েছে।

উষ্ণতম শহরের তালিকায় বেলুচিস্তানের তুরবত অঞ্চলের নাম অনেক আগেই নথিভুক্ত হয়েছে। সেখানে গত এক সপ্তাহে তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বেলুচিস্তানের ন্নকুন্দিতে ৩৭ ডিগ্রি এবং সিব্বিতে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে।  

অন্যদিকে করাচিতে চলতি মাসে সর্বাধিক তাপমাত্রা রয়েছে ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। গত এক সপ্তাহে করাচির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

মালদ্বীপ: চলতি মাসে মালের গড় তাপমাত্রা ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত এক সপ্তাহে সর্বাধিক তাপমাত্রা ৩৪ ডিগ্রি।

মালদ্বীপের আদ্দু অ্যাটলের দক্ষিণতম দ্বীপ গান-এ গত এক সপ্তাহে নথিভুক্ত করা তথ্য বলছে সেখানে সর্বাধিক তাপমাত্রা রয়েছে ৩২ ডিগ্রি থেকে ৩৩ ডিগ্রির মধ্যে। হিথাধুর পরে গান হলো দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ। মালদ্বীপের ফুভাহমুলাহতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা গত এক সপ্তাহে ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

মালদ্বীপের আবহাওয়া দফতরের তথ্য অনুযায়ী ২০২৩-এর মে মাস ছিল সেখানকার উষ্ণতম মাস।  

নেপাল: চলতি মাসে নেপালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকছে। রাজধানী কাঠমান্ডুর গড় তাপমাত্রা ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস বলে জানা গেছে। চলতি সপ্তাহে কাঠমান্ডুর বাগমতি অঞ্চলের তাপমাত্রা রয়েছে ৩০-৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে।

অন্যদিকে নেপালের লুম্বিনী অঞ্চলে অবস্থিত গৌতম বুদ্ধ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গত এক সপ্তাহে রেকর্ড করা সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যদিকে, বিরাটনগর বিমানবন্দর এলাকায় গত এক সপ্তাহে তাপমাত্রা ঘোরাফেরা করেছে ৩৫ থেকে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে।

নেপালের জ্বালানি, জলসম্পদ ও সেচ মন্ত্রণালয়ের ২০২৩ সালের জলবায়ু রিপোর্ট অনুযায়ী, নেপালের সারা বছরের স্বাভাবিক সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ০.৬ শতাংশ বেড়েছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সে বছর তরাইয়ের নাওয়ালপারাসির দামকাউলি রেকর্ড ভাঙা তাপমাত্রা (৪৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) পর্যবেক্ষণ করা গিয়েছে যা গত ৪৪ বছরে দেখা যায়নি।

শ্রীলঙ্কা: চলতি মাসে শ্রীলঙ্কার গড় তাপমাত্রা ২৭.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কলম্বোতে এ সপ্তাহে সর্বাধিক তাপমাত্রা রয়েছে ৩৩ থেকে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে।

শ্রীলঙ্কার ঐতিহাসিক শহর অনুরাধাপুরার বিমানবন্দর অঞ্চলের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা গিয়েছে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত এক সপ্তাহে সাবারাগামুওয়া প্রদেশের রাজধানী শহর রত্নপুরায় সবচেয়ে বেশি উষ্ণতা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

শ্রীলঙ্কার মধ্যাঞ্চল প্রদেশে অবস্থিত অন্যতম বৃহত্তম শহর ক্যান্ডিতে গত এক সপ্তাহে যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পর্যবেক্ষণ করা গিয়েছে তা হল ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।



তীব্র   তাপপ্রবাহ   দক্ষিণ এশিয়া  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ওয়েদার

সকালের মধ্যে তীব্র ঝড়ের শঙ্কা

প্রকাশ: ০৮:১৩ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের ১২ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেইসঙ্গে হতে পারে বজ্রসহ বৃষ্টিও

রোববার (১৯ মে) সকাল ৯টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, টাঙ্গাইল, ঢাকা, ফরিদপুর, যশোর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার সিলেট অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

এদিকে চোখ রাঙানি দিচ্ছে ঘূর্ণিঝড়রেমাল আশঙ্কা করা হচ্ছে, আইলা এবং আম্ফানের মতো ক্ষতি হতে পারে রেমালে। ২৫ মের পর যে কোনো সময় আছড়ে পড়তে পারে ঘূর্ণিঝড়টি। ঘূর্ণিঝড়টি পশ্চিমবঙ্গ বাংলাদেশে আঘাত হানতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছে আবহাওয়ার অধিদপ্তর।


তীব্র   ঝড়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ওয়েদার

ঢাকার তাপমাত্রা কমেছে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস

প্রকাশ: ০৮:৫২ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের আবহাওয়ায় ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টিপাত হয়েছে। অনেক এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কমে কেটেছে তাপপ্রবাহ। এ সময়ে ঢাকার তাপমাত্রা কমেছে প্রায় ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী কয়েকদিন বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অব্যাহত থাকার পাশাপাশি তাপমাত্রা আরো কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

শনিবার (১৮ মে) আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হকের সই করা পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দেশের নয়টি জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ আগামী ২৪ ঘণ্টায় প্রশমিত হবে। একইসঙ্গে দেশের আটটি বিভাগের বিভিন্ন জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এছাড়া আগামী ৫ দিনের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে।


ঢাকা   তাপমাত্রা   ডিগ্রি   সেলসিয়াস  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ওয়েদার

সন্ধ্যার মধ্যে তীব্র ঝড়ের আশঙ্কা

প্রকাশ: ০৪:৩১ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের আট জেলার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে এসব জেলায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ঢাকা, ময়মনসিংহ, মাদারীপুর, নোয়াখালী, কুমিল্লা, বরিশাল, চট্টগ্রাম সিলেট অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নৌবন্দরগুলোকে নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।


সন্ধ্যা   ঝড়   আশঙ্কা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ওয়েদার

আগামীতে আরও তীব্র আকার ধারণ করবে তাপপ্রবাহ: জাতিসংঘ

প্রকাশ: ১২:৩৪ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

গত এপ্রিল থেকে তীব্র আকার ধারণ করেছে তাপপ্রবাহ । এশিয়ার ছয়টি দেশে যা এখনো অব্যাহত। আগামী বছরগুলোতে গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশ সহ পুরো এশিয়া জুড়ে আঘান হানা তাপপ্রবাহ আরও প্রাণীঘাতি হয়ে উঠতে পারে। আবহাওয়া জলবায়ুবিষয়ক গবেষণা সংস্থা ওয়ার্ল্ড ওয়েদার অ্যাট্রিবিউশন রেডক্রস ক্লাইমেট সেন্টার থেকে যৌথভাবে প্রকাশ করা এক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে। জাতিসংঘের মানবিক সহায়তাবিষয়ক সংস্থা (ইউএনওসিএইচএ) থেকে গতকাল এশিয়া অঞ্চলের চলমান তাপপ্রবাহ নিয়ে প্রকাশ করা প্রতিবেদনেও ওই গবেষণার ফলাফলকে উল্লেখ করা হয়েছে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান বলেন, ‘আমরা তাপপ্রবাহকে একটি দুর্যোগ হিসেবে মনে করছি। এতে ক্ষতিগ্রস্ত মৃত্যুর শিকার হওয়া মানুষদের সহায়তা দেওয়ার কাজ শুরু করছি। কৃষি, স্বাস্থ্যসহ অন্যান্য খাতে যে ক্ষতি হচ্ছে, তা মোকাবিলায়ও সরকার কাজ করছে। 

ইউএনওসিএইচএর প্রতিবেদনে ও বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, তাপপ্রবাহের কারণে দেশের ১২ কোটি ৫০ লাখ মানুষের জীবন জীবিকাকে তা নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। এর মধ্যে অন্তত ১০ লাখ মানুষের মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে। এছাড়াও এ তাপপ্রবাহের ফলে সরকারি বেসরকারি হিসাব মিলিয়ে ২০ জনের মৃত্যুর তথ্য তুলে ধরেছে সংস্থাটি।

ইউএনওসিএইচএর প্রতিবেদন বলছে, বাংলাদেশে তাপপ্রবাহের কারণে অনেক মানুষ পানিশূন্যতা, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, শরীরে ভারসাম্যহীনতা, বমি, জ্বর, ডায়রিয়া নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হন।

গত ২৯ এপ্রিল ঢাকায় সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা ছিল। ওই দিন রাজধানীতে মোট জন মারা যান। তখন বাংলাদেশের স্বাভাবিক তাপমাত্রা থাকে ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু বেশির ভাগ সময়জুড়ে তাপমাত্রা অনুভূত হয়েছে তার চেয়ে ডিগ্রি বেশি।

জাতিসংঘের হিসাবে, তাপপ্রবাহে সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে মাগুরা জেলায়। এপ্রিলের শুরু থেকে তাপপ্রবাহ শুরু হলেও তা মারাত্মক তীব্রতা পায় ২১ এপ্রিল। আর সবচেয়ে উত্তপ্ত দিন ছিল ২৪ এপ্রিল। ওই দিন রাজধানীসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছায়। চুয়াডাঙ্গা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, মেহেরপুর, বগুড়া, রাজশাহী, পাবনা, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর পটুয়াখালীতে সবচেয়ে বেশি গরম ছিল। এর আগে ২০১৯ সালের এপ্রিলে টানা ২৩ দিন তাপপ্রবাহ রেকর্ড করা হয়। গত এপ্রিলের তাপপ্রবাহ আগের রেকর্ড ভেঙে ফেলে। এসময় বাংলাদেশের ৭০ শতাংশ এলাকা তাপপ্রবাহের কারণে ঝুঁকিতে ছিল।


তাপপ্রবাহ   তীব্র   প্রাণঘাতী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ওয়েদার

ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি

প্রকাশ: ১০:২৫ এএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কয়েকদিনের তীব্র গরমে স্বস্তি ফিরে এসেছে রাজধানীবাসীদের মাঝে। শনিবার (১৮ মে) সকালে শুরু হয় গুঁড়ি গুঁড়। 

ঢাকার আকাশ ভোর থেকেই ছিল মেঘলা। সকাল সাড়ে ৮টার দিকে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে শুরু হয় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। রামপুরা বাড্ডা, নতুনবাজারসহ বেশ কিছু এলাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হয়েছে বলে খবর পাওয়া যায়।

এদিকে বৃষ্টি প্রশান্তি আনলেও অফিসগামী ও শিক্ষার্থীদের কিছুটা ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। অনেকে ছাতা নিয়ে বের না হওয়ায় বৃষ্টিতে ভিজছেন। তবে বৃষ্টি নামায় সবাই স্বস্তিবোধ করেছেন।

আবহাওয়া অধিদপ্তর পূর্বাভাস দিয়েছিল শুক্রবার ঢাকায় বৃষ্টি হতে পারে। 


ঢাকা   গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি   আবহাওয়া অধিদপ্তর  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন