ক্লাব ইনসাইড

জবিতে ভর্তিচ্ছুদের পাশে জেলা ভিত্তিক ছাত্র সংগঠনগুলো

প্রকাশ: ১২:৩৯ পিএম, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা পরীক্ষার্থীদের সহায়তায় জেলা ভিত্তিক ছাত্র সংগঠনগুলো

আজ শনিবার (২৭ এপ্রিল) গুচ্ছের এ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে শুরু হচ্ছে ২৪ টি সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা। ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩ কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এ পরীক্ষা। দুপুর ১২টা থেকে শুরু হয়ে এ পরীক্ষা চলবে দুপুর ১টা পর্যন্ত। 

 

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভর্তি পরীক্ষা দিতে আসা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সেবা দিতে দেখা গেছে জেলা ভিত্তিক বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনগুলো। দূর থেকে আসা শিক্ষার্থীদের ব্যাগ, মোবাইল, বই, খাতা জমা রাখছেন তারা। এছাড়াও ফ্রি লেবুর শরবত, বিস্কুট ও পানিও দিচ্ছেন বিভিন্ন জেলা ভিত্তিক এসব সংগঠনগুলো।

 

এ বিষয়ে ভর্তি পরীক্ষার্থী সাঈদ বলেন, ‘পরীক্ষা দিতে এসে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনগুলো খুবই সাহায্য করছে। কোথায় কিভাবে কি করতে হবে তারা সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় তথ্য ও দিক নির্দেশনা দিচ্ছেন। আমার সিট কোথায় পড়েছে বুঝছিলাম না। পরে জেলা কল্যানের ভাইয়ারা সাহায্য করেছেন।’

 

সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রকল্যাণ সমিতির সভাপতি জিয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ভর্তি পরীক্ষার্থী যারা দূর দূরত্ব থেকে আসছে তাদের কে খাবার পানি, হালকা নাস্তা, তাদের মোবাইল ফোন ও ব্যাগ ইত্যাদি রাখতে ও বিভিন্ন তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে চেষ্টা করছি। নতুনদের জন্য আমাদের পক্ষ থেকে শুভ কামনা।’

 

এ বিষয়ে ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রকল্যাণ সমিতির সভাপতি অভিষেক সাহা বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত  শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দিয়ে সাহায্য করতে, যাতে তারা যেনো কেউ পরীক্ষা দিতে এসে কোনো রকম হয়রানি না হয়।’


গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা   বিশ্ববিদ্যালয়   ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

লেখাপড়া শিখে অকেজো থাকা যাবে না: ইবি ভিসি


Thumbnail

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ভিসি অধ্যাপক . শেখ আবদুস সালাম বলেছেন, লেখাপড়া তো করতেই হবে। কিন্তু লেখাপড়া শিখে অকেজো থাকা যাবে না। বাজারে অবস্থান তৈরি করার জন্য নিজেকে যোগ্য করে তুলতে হবে। আর এজন্য জ্ঞান, প্রশিক্ষণ এবং প্রযুক্তির সঠিক সমন্বয় ঘটিয়ে যোগ্য তৈরি হতে হবে। 

 

রোববার (১৯ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম. এ. ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান ভবনে অনুষ্ঠিত ডিজিটাল স্কিলস ফর স্টুডেন্ট ট্রেনিং প্রোগ্রামে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভিসি এসব কথা বলেন। সকাল সাড়ে ১০টায় এই অনুষ্ঠানটি শুরু হয়।

 

অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে ছিলেন আইসিটি ডিভিশনের ইডিজিই (এনহেন্সিং ডিজিটাল গাভার্ণমেন্ট এন্ড ইকোনমি) প্রজেক্টের পরিচালক এবং যুগ্ম-সচিব সাখাওয়াত হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রো-ভিসি . মাহবুবুর রহমান, ট্রেজারার . আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া, ডিজিটাল স্কিলস ফর স্টুডেন্ট ট্রেনিং প্রোগ্রামের সমন্বয়ক . ফারুকুজ্জামান খান এবং ইডিজিই প্রজেক্টের স্মার্ট লিডারশীপ একাডেমির স্পেশালিস্ট . মাজহারুল হক। ইবি ডিজিটাল স্কিলস ফর স্টুডেন্ট ট্রেনিং প্রোগ্রামের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি . রবিউল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সফট বিডি লিমিটেডের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার আতিকুল ইসলাম খান স্পেশালিস্ট হিসেবে বক্তব্য রাখেন।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের ইডিজিই (এনহেন্সিং ডিজিটাল গাভার্ণমেন্ট এন্ড ইকোনমি) প্রোজেক্টের অধীনে ৮০ হাজার শিক্ষার্থীকে এমপাওয়ারড্ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এই ট্রেনিংয়ের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা জরুরি বিভিন্ন কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ে দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি জব মার্কেট, কার্যকরী ব্যবসায়িক যোগাযোগ, প্রফেশনাল ওয়ার্কপ্লেস নর্মস সম্পর্কে জানবে।


ইবি   ডিজিটাল স্কিলস ফর স্টুডেন্ট ট্রেনিং প্রোগ্রাম   প্রশিক্ষণ এবং প্রযুক্তি  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

ইবিতে র্কমচারীদরে দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণ র্কমশালা


Thumbnail

ইসলামী বশ্বিবদ্যিালয়ে (ইবি) ‘র্কমচারীদরে দক্ষতা বৃদ্ধিতে শুদ্ধাচাররে ভূমকিা’ র্শীষক প্রশিক্ষণ র্কমশালা অনুষ্ঠতি হয়ছে। রববিার (১৯ মে) সকাল ১০টায় প্রশাসন ভবনরে ৩য় তলার সভাকক্ষে সহায়ক র্কমচারীদরে অংশগ্রহণে এই কর্মশালা শুরু হয়। 

 

প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. শেখ আবদুস সালাম কর্মশালার শুভ উদ্বোধন করেন। এপিএ টিমের আহবায়ক প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো: মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ও রিসোর্স পার্সন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো: আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া। স্বাগত বক্তব্য রাখেন রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ.এম. আলী হাসান। রিসোর্স পার্সন ছিলেন উপ-রেজিস্ট্রার (প্রশাসন) ও এপিএ ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা চন্দন কুমার দাস।

 

কর্মশালায় বক্তারা কর্মচারীদের সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করার তাগিদ দেন।


ইবি   দক্ষতা বৃদ্ধি   কর্মশালা  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

অধ্যক্ষের রুমে ঢুকে শিক্ষক পেটানো ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতা বহিষ্কার

প্রকাশ: ০৮:৪৫ এএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

চট্টগ্রামের গাছবাড়িয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষের রুমে ঢুকে শিক্ষক পেটানোর ঘটনায় কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম-আহ্বায়ক মোঃ সাফাতুন নুর চৌধুরীকে বহিষ্কার করেছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ।

শুক্রবার (১৭ মে) ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সংসদের দপ্তর সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম পান্থের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সংগঠনের শৃঙ্খলা মর্যাদা পরিপন্থি এবং অপরাধমূলক কার্যকলাপে লিপ্ত হওয়ার অভিযোগে মো. সাফাতুন নুর চৌধুরীকে (যুগ্ম-আহ্বায়ক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, গাছবাড়িয়া সরকারি কলেজ শাখা) বহিষ্কার করা হয়েছে।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সকালে কলেজের কার্যক্রম চলা অবস্থায় ফ্যান নষ্ট থাকার জের ধরে অধ্যক্ষের কক্ষে ঢুকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক . কে এম আতিকুর রহমানের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় লিপ্ত হন ছাত্রলীগ নেতা। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে শিক্ষককে কিল-ঘুষি-লাথি মেরে আহত করেন তিনি।


ছাত্রলীগ   শিক্ষক পেটানো   বহিষ্কার  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

বহিষ্কার হওয়ার পর যা বললেন রাবির সেই চার ছাত্রলীগ নেতা

প্রকাশ: ০৬:২১ পিএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

শৃঙ্খলা ও মর্যাদা পরিপন্থী কার্যকলাপে লিপ্ত হওয়ার অভিযোগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের ৪ ছাত্র নেতাকে বহিষ্কার করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ। তবে ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্টতা নেই দাবি একাধিক ছাত্রনেতার। এমনকি ঘটনা দ্বিপাক্ষিক হলেও একপাক্ষিকভাবে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে দাবি বহিস্কৃত ছাত্রনেতাদের।  

 

বহিস্কৃত ছাত্রনেতারা বলছেন, ঘটনার সাথে তাদের সংশ্লিষ্টতা নেই। হলের সিসিটিভি ফুটেজ দেখার দাবি তাদের। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের এমন সিদ্ধান্ত একপাক্ষিক হয়েছে বলে দাবি করেন তারা। ঘটনায় পত্রিকা বা গণমাধ্যমে নাম না উঠলেও বিনা কারণে বহিস্কৃত হয়েছেন।

 

বহিষ্কৃত ছাত্রনেতা ও শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শাহিনুল সরকার ডন বলেন, ‘কি থেকে কি হয়েছে আমি কিছুই বুঝতে পারছি না। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা চার জনের মধ্যে আমার নাম উল্লেখ থাকলেও প্রকৃতপক্ষে ঘটনার সাথে আমার কোনো ধরণের সংশ্লিষ্টতা নেই। ঘটনায় হলের সিসিটিভি ফুটেজ চেক করলে আমাকে পাওয়া যাবে না। এমন সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ আমার বিরুদ্ধে গিয়েছে। ৭ দিন সময় দেওয়া হয়েছে কেন্দ্র থেকে। ঘটনার সাথে আমার সংশ্লিষ্টতা নেই এবং আমি নির্দোষ এ বিষয়টি ঢাকায় গিয়ে সরাসরি কথা বলবো।’ 

 

শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মোর্শেদ বলেন, ‘ঘটনাগুলো দ্বিপাক্ষিক হলেও শুধু আমাদের বহিষ্কার করা হয়েছে। ওই দলের বিরুদ্ধে (বাবু-গালিব) এখন পর্যন্ত সাংগঠনিকভাবে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখিনি। আমাদের কারণ নির্দেশনার জন্য সাত দিন সময় দেওয়া হয়েছে কিন্তু ঢাকা যাবো কিনা এখনও সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি। আজ (১৫ মে) ছিনতাইয়ের অভিযোগ আমার বিরুদ্ধে উঠেছে তা সম্পূর্ণ বানোয়াট ও মিথ্যাচার। তা রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দুজনের পূর্ব পরিকল্পিত। আমি আতিকের (হল শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি এবং হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা) রুমে যায়ই নি। তাহলে আমি তার রুমে ভাঙচুর কিভাবে করব অথবা টাকা কিভাবে হাতিয়ে নিবো? এগুলা আমার বিরুদ্ধে সাজানো একটা নাটক এবং পূর্বপরিকল্পিত।’ 

 

আরেক বহিস্কৃত ছাত্রনেতা ও শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান অপু বলেন, ‘খুবই একটি বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছি। এ ঘটনায় পত্রিকা বা গণমাধ্যমে কোথাও আমার নামে অভিযোগ না আসলেও বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে আমাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। কিসের ভিত্তিতে বহিষ্কার করা হয়েছে এটা আমার জানা নেই। তবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ যে সিদ্ধান্ত নিবে আমি তা মাথা পেতে নেব। আমি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতি করি। ক্যাম্পাসের কারও রাজনীতি করিনা। এছাড়া ঢাকায় গিয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাথে কথা বলে বিষয়টা সমাধান করার চেষ্টা করবেন বলে জানান এই ছাত্রনেতা।’

 

বহিষ্কৃত নেতা শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাবিরুজ্জামান রুহুল বলেন, ‘ঘটনা যাই হোক আমাদের সর্বোচ্চ অভিভাবক বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ থেকে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সে বিষয়ে আমি কোন মন্তব্য করতে রাজি নই। ছাত্রলীগের কর্মী হিসাবে আমরা তাদের সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য। তবে আমি গণমাধ্যমের মাধ্যমে জানতে পেরেছি পান্থ ভাই নাকি (কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক) বলেছেন আমরা নির্দোষ হলে অবশ্যই আমাদের বহিষ্কারাদেশ বাতিল করা হবে। তাই ঢাকায় গিয়ে আমরা লিখিতভাবে আমাদের অবস্থান ব্যক্ত করবো।’

 

এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় শাখার তত্বাবধায়ক ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের উপ-শিক্ষা ও পাঠ্যক্রম সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ছাত্রলীগের কোন নেতা-কর্মী নেতিবাচক কর্মকাণ্ডে জড়ালে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের কর্মকাণ্ড কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ গুরুত্বের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছে। ইতোমধ্যে কয়েকজনকে বহিষ্কারও করা হয়েছে। আমরা শীঘ্রই সাংগঠনিক সফরে এসে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করব।’ 

 

প্রসঙ্গত, এর আগে ১১ মে রাতে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলে গেস্ট রুমে বসাকে কেন্দ্র করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের দু'পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে ইটপাটকেল নিক্ষেপ, ককটেল বিষ্ফোরণ ও অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় ক্যাম্পাস। সোহরাওয়ার্দী হল সহ আশেপাশের হলগুলোতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতংক বিরাজ করে। ঘটনার এক দিন পর ১৩ মে রাতে পুনরায় একই স্থানে অস্ত্রের মহড়া দিতে দেখা যায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের। 

এ ঘটনায় গত মঙ্গলবার (১৪ মে) সংগঠনের শৃঙ্খলা ও মর্যাদা পরিপন্থী কার্যকলাপে লিপ্ত হওয়ার অভিযোগে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সংসদ রাবি শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শাহিনুল সরকার ডন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মোর্শেদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান অপু এবং  সাংগঠনিক সম্পাদক কাব্বিরুজ্জামান রুহুল এই চার নেতা কে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করে। পাশাপাশি তাদের বিরুদ্ধে কেন পরবর্তী সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না তার লিখিত জবাব আগামী ৭ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দপ্তর সেলে জমা দেয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। 


ছাত্রলীগ   রাবি বহিষ্কার  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

রাবি শাখা ছাত্রলীগের ৪ নেতা বহিষ্কার

প্রকাশ: ১২:৫০ পিএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

শৃঙ্খলা ও মর্যাদা পরিপন্থী কার্যকলাপে লিপ্ত হওয়ার অভিযোগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) চার ছাত্রলীগ নেতাকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। সাথে তাদের বিরুদ্ধে কেন পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না তার লিখিত জবাব আগামী সাত দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দপ্তর সেলে জমা দেয়ার নির্দেশ দেয়া হলো।

 

মঙ্গলবার (১৪ মে) বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম পান্থ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এই চার ছাত্রলীগ নেতাকে বহিষ্কার করা হয়। 

 

বহিষ্কার হওয়া ছাত্রলীগ নেতারা হলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শাহিনুল সরকার ডন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মোর্শেদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান অপু, এবং শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাবিরুজ্জামান রুহুল।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের জরুরি সিদ্ধান্ত মোতাবেক জানানো যাচ্ছে যে, সংগঠনের শৃঙ্খলা ও মর্যাদা পরিপন্থী কার্যকলাপে লিপ্ত হওয়ার অভিযোগে শাহিনুল সরকার ডন (সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা), নিয়াজ মোর্শেদ (যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা), আশিকুর রহমান অপু (যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা) ও কাবিরুজ্জামান রুহুল (সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা) কে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হলো এবং তাদের বিরুদ্ধে কেন পরবর্তী সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না তার লিখিত জবাব উল্লেখিত ব্যক্তিদের আগামী ৭ (সাত) দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দপ্তর সেলে জমা দেয়ার নির্দেশ দেয়া হলো।


রাবি   ছাত্রলীগ   বহিষ্কার  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন