কালার ইনসাইড

কে ছিল রণবীরের প্রথম প্রেম?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৭:২৫ পিএম, ২১ মে, ২০১৮


Thumbnail

বর্তমান সময়ে বলিউডের অন্যতম আলোচিত জুটি রণবীর সিং ও দীপিকা পাড়ুকোন। দীর্ঘদিন ধরেই এই জুটিকে নিয়ে প্রেমের গুঞ্জন চলছে। তবে দু’জনের কেউই প্রেমের বিষয়ে কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেননি। কিন্তু প্রতিনিয়ত তাঁদের পারস্পরিক সম্পর্কের রসায়ন প্রেমের ইংগিতই দিচ্ছে।

রণবীর-দীপিকার প্রেমের গুঞ্জন সত্য হলেও দীপিকাই রণবীরের প্রথম প্রেম নয়। শুধু শোবিজে নয়, স্কুল কলেজেও বেশ রোম্যান্টিক ছিলেন রণবীর।

রণবীরের প্রথম প্রেমের নাম অহনা দেওল। দেওল শুনেই বোঝা যায় বিখ্যাত দেওল পরিবারের মেয়ের সঙ্গেই প্রেমে জড়িয়েছিলেন রণবীর।

অহনা দেওল ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর কন্যা। তবে তিনি এশা, সানি ও ববি দেওলের মতো অতটা পরিচিত নয়। কারণ পর্দার আড়ালেই ছিলেন অহনা।

রণবীর ও অহনা মুম্বাইয়ের ‘হাসারাম রিঝুমাল কমার্স অ্যান্ড ইকোনমিক্স’ কলেজে একসঙ্গে পড়তেন। সে সময় দু’জনের মধ্যে বেশ সখ্যতা গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে তাঁরা একে অপরের প্রেমে পড়েন। সে সময় তারকা পরিবারের সন্তান হিসেবে অহনা ছিলেন বেশ পরিচিত। অপরদিকে রণবীর তখনো তারকা হয়ে ওঠেন নি। এরপর রণবীর কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে উচ্চশিক্ষার্থে আমেরিকায় পাড়ি জমান। আর তখন থেকেই অহনার সঙ্গে রণবীরের দূরত্ব বাড়তে থাকে।

রণবীর আমেরিকা চলে গেলে, অহনার মনে জায়গা করে নেয় বলিউডের আরেক জনপ্রিয় মুখ আদিত্য রায় কাপুর। আদিত্যও তাঁদের সঙ্গে একই কলেজে পড়তেন। আদিত্যকে পেয়ে রণবীরের সঙ্গে সম্পর্কের ইতি টানেন অহনা। প্রায় ৪ বছর চুটিয়ে প্রেম করার পর একসময় আদিত্যের সঙ্গেও সম্পর্ক ছিন্ন করেন।

দীর্ঘদিন পরিচালক সঞ্জয়লীলা বানসালির সহকারী হিসেবে কাজ করেছিলেন অহনা। এরপর কাজ, প্রেম সবকিছুর পাট চুকিয়ে বৈভব ভোরা নামক এক ধনাঢ্য ব্যবসায়ীকে বিয়ে করে সংসারে থিতু হন অহনা দেওল।


বাংলা ইনসাইডার/এইচপি 



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বিশ্বে বেশিবার দেখা ভারতীয় সিরিজের খেতাব হীরামাণ্ডির

প্রকাশ: ১২:২৫ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

সঞ্জয় লীলা বনশালির ‘হীরামাণ্ডি’ সিরিজের কাস্টিং, প্রেক্ষাপট নিয়ে চর্চা ও  বিতর্কের কমতি    নেই। তবে হাজারো সমালোচনা থাকলেও নতুন মাইলফলক গড়েছে বনশালির এই ওয়েব সিরিজ। বলা হচ্ছে, পুরো বিশ্বে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশিবার দেখা ভারতীয় সিরিজের খেতাব পেয়েছে ‘হীরামাণ্ডি’। ৪৩টি দেশের নীরিখে সেরা দশে নাম তুলে ফেলেছে ‘হীরামাণ্ডি’।

বুধবার (৮ মে) সন্ধ্যায় সিনেবাণিজ্য বিশ্লেষক তরণ আদর্শ ইনস্টা পোস্টে জানান, সঞ্জয় লীলা বনশালির ডেবিউ ওয়েব সিরিজ ‘হীরামাণ্ডি’ এযাবৎকালের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। বিশ্বব্যাপী সবথেকে বেশি দেখা ভারতীয় সিরিজের শীর্ষস্থান অধিকার করেছে। মনীষা কৈরালা, সোনাক্ষী সিনহা, রিচা চাড্ডা, অদিতি রাও হায়দরি, শেখর সুমন, অধ্যয়ন সুমন ও ফারদিন খানের মতো তাবড় কাস্টিং নিয়ে তৈরি ‘হীরামাণ্ডি’।

গত পয়লা মে নেটফ্লিক্সে মুক্তি পেয়েছে ‘হীরামাণ্ডি’। বনশালির ১৮ বছরের স্বপ্নের প্রজেক্ট ‘হীরামাণ্ডি’। কোনওরকম কসরত বাকি রাখেননি পরিচালক-প্রযোজক। কারণ, বনশালি মানেই ‘লার্জার দ্যন লাইফ’ সেট, সাজপোশাক। এই সিরিজে কোটি কোটি টাকার শুধু গয়নাই ব্যবহৃত হয়েছে।

সিরিজে ‘লাহোর বলে লখনউ দেখানো আর রিসার্চ ছাড়াই গল্প সাজানোতে ক্ষোভে ফুঁসছে পাকিস্তান। আবার নিজের দেশেও সিরিজ মেকিং নিয়ে প্রতিপদে চর্চার মুখে পড়তে হচ্ছে বানশালিকে। কারও দাবি, ঐতিহাসিক তথ্যে ভুল করেছেন নির্মাতা। তো কেউ বা আবার কাস্টিংয়ের জন্য স্বজনপোষণের অভিযোগ তুলেছেন। এমনকি সিরিজের সংলাপে ব্যবহৃত উর্দু নিয়েও আপত্তি তুলেছেন দর্শকদের একাংশ।

 


হীরামাণ্ডি   সঞ্জয় লীলা বনশালি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার রায় আজ

প্রকাশ: ১২:০৯ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

নব্বই দশকের চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায় ঘোষণা করা হবে আজ বৃহস্পতিবার (৯ মে) । ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্তী এ রায় ঘোষণা করবেন। এর আগে ২৯ এপ্রিল ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্তী রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য বৃহস্পতিবার (৯ মে) ধার্য করেন।

১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীতে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় মামলা করেন। সোহেল চৌধুরী নিহত হওয়ার পরপরই এ হত্যাকাণ্ডে চলচ্চিত্র প্রযোজক ও ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ওঠে।

মামলার আসামিরা হলেন ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, ফারুক আব্বাসী, আদনান সিদ্দিকী, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন ও আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস আগে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে সোহেল চৌধুরীর কথা কাটাকাটি হয়। এর প্রতিশোধ নিতে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করা হয়। ঘটনার রাতে সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে ট্রাম্পস ক্লাবে ঢোকার চেষ্টা করেন। তাকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। রাত আড়াইটার দিকে আবারও তিনি ঢোকার চেষ্টা করেন। তখন সোহেলকে লক্ষ্য করে ইমন, মামুন, লিটন, ফারুক ও আদনান গুলি চালান।

মামলার তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করেন। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর দুই বছর পর মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার দুই নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।

মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আসামি আদনান সিদ্দিকী ২০০৩ সালের ১৯ নভেম্বর হাইকোর্টে রিট করেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ২০০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুলসহ আদেশ দেন।

বিচারপতি মো. রূহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর তৎকালীন ডিভিশন বেঞ্চ শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট রায় দেন। রায়ে রুলটি খারিজ করে দেওয়া হয় এবং হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়। মামলায় ১০ জনের সাক্ষ্য শেষ হয়েছে।


সোহেল চৌধুরী   চিত্রনায়ক  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

থানায় জিডি করলেন চিত্রনায়িকা বুবলী

প্রকাশ: ০৯:১০ এএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

রাজধানীর ভাটারা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী। বুধবার (২৪ এপ্রিল) জিডি করলেও পুরো বিষয়টিই শুরু থেকে গোপন রেখেছিলেন তিনি। দীর্ঘদিন ধরেই ঢাকাই সিনেমার বুবলীর অভিযোগ, তার বিরুদ্ধে একদল মানুষ অরুচিকর, মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। বিষয়টি নিয়ে এবার কড়া পদক্ষেপ নিলেন তিনি।

সাধারণ ডায়েরিতে বুবলী উল্লেখ করেছেন, ‘বেশ কিছুদিন যাবত কিছু ব্যক্তি, অনলাইন পোর্টল ও টিভি চ্যানেল তাদের নিজস্ব ফেসবুক ও ইউটিউব চ্যানেলে আমার নামে বিভিন্ন অরুচিকর, মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ প্রচার করছে। এমন অবস্থায় বিষয়টি সাধারণ ডাইরিভুক্ত করে রাখা একান্ত প্রয়োজন বলে মনে করেছি।’

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ‘প্রতিদিনের চিত্র’, ‘জমশেদ ভাই’, ‘মৌ সুলতানা’, ‘সনি কমিনিকেশন’, ‘এসকে উজ্জল’, সোনিয়া শিমু’, ‘ফেরদৌস কবির’, ‘আবুল হোসাইন তুফান, ‘শাহিনুর আক্তর’, ‘জাহিদুল ইসলাস আপন’সহ ১৫-২০টি ফেসবুক পেজ-ইউটিউব চ্যানেলের নাম উল্লেখ করেছেন বুবলী। তার অভিযোগের তালিকায় আছে দেশের ৪টি গণমাধ্যমেরও নাম। বুধবার (৮ মে) ডিএমপির গুলশান বাড্ডা জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) রাজন কুমার সাহা গণমাধ্যমকে বুবলীর জিডির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে ডিএমপির সিটিটিসি বিভাগের সাইবার ইউনিট তদন্ত করছে।’ এদিকে জিডি প্রসঙ্গে বুবলীর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি ।


চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী   জিডি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বিয়ের ছবি মুছে দিলেন রণবীর সিং! নেপথ্যে কী কারণ?

প্রকাশ: ০৮:৪৭ এএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউডের আলোচিত তারকা দম্পতি রণবীর সিং ও দীপিকা পাডুকন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে দীপিকা পাড়ুকোনের সঙ্গে বিয়ের ছবি মুছে দিয়েছেন রণবীর সিং। গত মঙ্গলবার (৭ মে) এ বিষয়টি নেটিজেনদের নজরে আসে।

তবে রণবীর-দীপিকা দম্পতি নবজাতকের আগমনের প্রহর গুনছেন। আগামী সেপ্টেম্বরেই দীপিকা-রণবীরের কোলে আসতে চলেছে প্রথম সন্তান।

৩ বছর আগে দীপিকাও তার ইনস্টাগ্রাম থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন বিয়ের সব ছবি। ২০২১-এর ১ জানুয়ারি দীপিকা বিয়ের সব ছবি সরিয়ে ফেলেন। এর ১১ মাস পরে আবার সেই সরিয়ে দেওয়া বিয়ের ছবিগুলো নিজের অ্যাকাউন্টে ফিরিয়ে আনেন দীপিকা।

যদিও রণবীরের এক ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছেন, অভিনেতা আসলে ২০২২-২৩ এর আগের সমস্ত ছবি মুছে দিয়েছেন। ফলে বিয়ের ছবিও তাকে মুছতে হয়।

তবে স্পষ্ট নয়, স্থায়ী ভাবে সেই ছবিগুলো তিনি সরিয়ে দিয়েছেন কি না। বিয়ের ছবিগুলো মুছে দেওয়ায় নানা গুঞ্জন শুরু হয়েছে। দীপিকা-রণবীর ভক্তরাও পড়েছেন অস্বস্তিতে।


বলিউড   তারকা দম্পতি   রণবীর সিং   দীপিকা পাডুকন  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সাক্ষাৎ

প্রকাশ: ০৫:৩৮ পিএম, ০৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশের বরেণ্য রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। সংগীতে অসামান্য অবদানের জন্য সম্প্রতি ভারত সরকার তাকে পদ্মশ্রী সম্মাননা প্রদান করে। গুণী এই শিল্পী মঙ্গলবার (৭ মে) গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী তাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন। সঙ্গে ছিলেন বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠকন্যা শেখ রেহানা।

পদ্মশ্রী পাওয়ায় শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, মর্যাদাপূর্ণ এ পদক বাংলাদেশের জন্য গর্বের।

পরে পদ্মশ্রী সনদ হাতে বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যার সাথে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ছবি তোলেন।

উল্লেখ্য, সোমবার (২২ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছ থেকে চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা পদ্মশ্রী পুরস্কার গ্রহণ করেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা।

রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা   রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী   গণভবন   প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা   শেখ রেহানা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন