ইনসাইড বাংলাদেশ

বিমসটেক সম্মেলনে যোগ দিতে নেপাল যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১১:৫৩ এএম, ২৮ অগাস্ট, ২০১৮


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সামিট অব দ্যা বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টিসেক্টোরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশনের (বিমসটেক) চতুর্থ সম্মেলনে যোগ দিতে দুই দিনের সফরে আগামী বৃহস্পতিবার নেপাল যাচ্ছেন।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কাঠমান্ডুর হোটেল সোয়ালটি ক্রাউন প্লাজায় ৭টি আঞ্চলিক দেশের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে এই শীর্ষ সম্মেলন শুরু হবে। এই সম্মেলনের উদ্দেশ্যই হচ্ছে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক জোরদারের মাধ্যমে একটি সেতুবন্ধন তৈরি করা।

আগামী বৃহস্পতিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীরা বাংলাদেশ বিমানের একটি ভিভিআইপি ফাইটে করে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কাঠমান্ডুর উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করবেন। সেদিনই নেপালের স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে বিমানটির নেপালের ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে।

ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেপালের উপপ্রধানমন্ত্রী ঈশ্বর পোখারেল ও নেপালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাশরাফি বিনতে শামস প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাবেন। অভ্যর্থনা পর্ব শেষে সুসজ্জিত মোটর শোভাযাত্রাসহকারে প্রধানমন্ত্রীকে হোটেল সোয়ালটি ক্রাউন প্লাজায় নিয়ে যাওয়া হবে এবং নেপাল সফরকালে প্রধানমন্ত্রী সেখানেই অবস্থান করবেন।

সফরের প্রথম দিনেই প্রধানমন্ত্রী নেপালের রাষ্ট্রপতি বিদ্যা দেবী ভান্ডারির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। সেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেপালের রাষ্ট্রপতির দেয়া মধ্যাহ্নভোজেও অংশ নেবেন।

বিকেলে প্রধানমন্ত্রী সোয়ালটি ক্রাউন প্লাজা হোটেলে অনুষ্ঠেয় চতুর্থ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের উদ্বোধনী পর্বে যোগ দেবেন।

সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলা, আঞ্চলিক যোগাযোগ ও ব্যবসা-বাণিজের উন্নয়নের বিষয়ে সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর নেতৃবৃন্দের অলোচনার মূল বিষয়বস্তু হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শার্মা ওলি আয়োজিত স্থানীয় হায়াৎ রিজেন্সি হোটেলে নৈশভোজে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও অন্য নেতৃবৃন্দ। আগামী শুক্রবার অপরাহ্ণে প্রধানমন্ত্রীর ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে।


বাংলা ইনসাইডার/বিকে/জেডএ 



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বৃষ্টির কারণে ঢাকার বায়ুর মানের কিছুটা উন্নতি

প্রকাশ: ১০:০১ এএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

টানা তীব্র তাপদাহের পর বেশ কিছুদিন ধরে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি হচ্ছে। কোথাও গুড়ি গুড়ি, আবার কোথাও শিলাবৃষ্টি। এরই ধারাবাহিকতায় আজ সাত সকালে বজ্রসহ বৃষ্টি দেখা দিয়েছে রাজধানী ঢাকাতে।

আর এই বৃষ্টিতে শহরের বায়ুর মানের উন্নতি হয়েছে। সকাল ৮টা ৫১ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে রয়েছে মিশরের কায়রো শহর। এই শহরটির দূষণ স্কোর ২১২ অর্থাৎ সেখানকার খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ইরাকের বাগদাদ নগরী। এই শহরের দূষণ স্কোর ২০৮ অর্থাৎ সেখানকার খুবই অস্বাস্থ্যকর। এরপরে রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার মেদান শহর। চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি।

বায়ুদূষণ তালিকায় রাজধানী ঢাকা রয়েছে ১৭ নম্বরে। এই শহরটির স্কোর ৮৯ অর্থাৎ এখানকার বাতাস আজ মাঝারি বা সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে।

স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।


ঢাকা   বায়ু   আবহাওয়া   বৃষ্টি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

চোরের কারণে দিশাহারা বৃদ্ধ দম্পতি

প্রকাশ: ১০:০০ এএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

আয়ের একমাত্র উৎস হারিয়ে মাথায় হাত বৃদ্ধ মান্নান সরদার ও তার সহধর্মিণীর। গোয়ালঘরে থাকা তাদের একমাত্র সম্বল ২টি গাভি ও বাছুর নিয়ে গেছে চোরের দল। ওই দুই গাভির দুধ বিক্রি করেই সংসার চলত তাদের।

চাঁদপুর পৌর শহরের ১৪নং ওয়ার্ডের শিলন্দিয়া মঠখোলার বাসিন্দা মো. মান্নান সরদার। শুধু ৫৫ বছর বয়সী এ বৃদ্ধের সঙ্গেই এমন ঘটনা ঘটেনি। চাঁদপুরে কোরবানি ঈদের আগে গরু চুরির ঘটনা বেড়েছে।

চাঁদপুর সদর মডেল থানার ওসি মো. শেখ মুহসীন আলম জানান, থানা পুলিশ চেকপোস্টসহ গরু চোর চক্রকে ধরতে চিরুনি অভিযান চালাচ্ছে । দ্রুতই গরু উদ্ধারসহ এই চক্রের মূল হোতাদের আইনের আওতায় আনার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। তবে আর কোনো আশ্বাস নয়। বরং দ্রুত চোর শনাক্ত ও গরু উদ্ধারের তৎপরতা দেখতে চান ভুক্তভোগীরা।


চোর   দিশাহারা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঋণ শোধের সক্ষমতা অর্জন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের

প্রকাশ: ০৯:১১ এএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

নিজ আয় থেকে উড়োজাহাজ কেনার ঋণ পরিশোধ করে চলছে রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। এরই মধ্যে ২০১১ সালের চুক্তি অনুযায়ী বোয়িং কোম্পানি থেকে ১২টি ও ডি হ্যাভিল্যান্ড কোম্পানি থেকে দুটি এয়ারক্রাফট কেনার ঋণের আসল ও সুদসহ ১ হাজার ৫৭০ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছে। পাশাপাশি তিনটি বোয়িং এয়ারক্রাফটের সম্পূর্ণ ঋণ নির্দিষ্ট সময়ে পরিশোধ করেছে বিমান। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

বিমান কর্মকর্তারা বলছেন, শুধু এয়ারক্রাফট কেনার ঋণের টাকাই নয়, করোনাকালে চলতি মূলধন বাবদ সরকার প্রদত্ত আর্থিক প্রণোদনা হিসেবে ৭৮৮ কোটি টাকা নেয় বিমান। তবে সংকট কেটে যাওয়ার পর ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক হলে প্রণোদনা ঋণের আসল ও সুদ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই পরিশোধ করা সম্ভব হয়। তারা আরও জানান, রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে শফিউল আজিম দায়িত্ব নেওয়ায় পর ঘুরে দাঁড়াতে থাকে প্রতিষ্ঠানটি। নিয়োগ ও কেনাকাটসহ নানা খাতে শৃঙ্খলা ফিরতে শুরু করে। অনিয়ম দূর করে দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের কারণে আর্থিকভাবে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে বিমান।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) মো. আল মাসুদ খান গণমাধ্যমকে জানান,‌ ‌‌‌`নিজ আয় থেকে বিমান তার এয়ারক্রাফট কেনার ঋণ শোধ করছে। এটা বিমানের আর্থিক সক্ষমতার নজির। স্মার্ট এয়ারলাইন্স হওয়ার পথে দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে বিমান। কিন্তু এ অগ্রযাত্রা বাধাগ্রস্ত করতে একটি বিশেষ মহল এয়ারলাইন্সের আর্থিক সক্ষমতা এবং ব্যবসায়িক অগ্রগতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।‘


বিমান   বাংলাদেশ   এয়ারলাইন্স  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

দুই বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ

প্রকাশ: ০৮:৫২ এএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

পঞ্চগড়ের খয়খাটপাড়া সীমান্তে গুলিতে নিহত দুই বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গত ৮ মে ভোরে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার খয়খাটপাড়া সীমান্তে বিএসএফের ১৭৬ ব্যাটালিয়নের ফকিরপাড়া ক্যাম্পের সদস্যদের গুলিতে এই দুই বাংলাদেশি যুবক নিহত হন।

শুক্রবার (১০ মে) সন্ধ্যার দিকে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা ও ভারতের ফুলবাড়ি জিরো লাইন সীমান্ত দিয়ে মরদেহ দুটি ভারতের ফাঁসিদেওয়া থানা পুলিশ তেতুঁলিয়া থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।

এ সময় পুলিশ, বিজিবি ও বিএসএফের কর্মকর্তাসহ নিহত দুজনের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

তেঁতুলিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুজয় কুমার বলেন, বাংলাবান্ধা ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে নিহত দুই যুবকের মরদেহ গ্রহণ করা হয়েছে। ভারতে ময়নাতদন্ত হওয়ায় আমরা ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ দুই পরিবারের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করেছি।


বাংলাদেশি   বিএসএফ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সরকারি কর্মচারীরা সাত দফা দাবিতে আন্দোলনে

প্রকাশ: ০৮:৪০ এএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

পে-কমিশন গঠন করে বৈষম্যমুক্ত নবম পে-স্কেল বাস্তবায়ন করাসহ সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছেন সরকারি কর্মচারীরা। শুক্রবার (১০ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী দাবি আদায় ঐক্য পরিষদ’ এ মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করে।

সরকারি কর্মচারীরা বলেন, ‘সরকার আমাদের যে বেতন-ভাতা দিচ্ছে তা দিয়ে সংসার চালাতে কষ্ট হয়। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সবাইকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। আপনি (প্রধানমন্ত্রী) এ দেশের অনেক উন্নয়ন করেছেন। আপনার কাছে আমাদের একটাই দাবি: সচিবালয়ের মতো আমরা যারা বাহিরে কর্মরত, আমাদের পদোন্নতির ব্যবস্থা করুন। বর্তমান সময়ের সঙ্গে সংগতি রেখে বাড়িভাড়া, রেশনিং পদ্ধতি চালু, চিকিৎসা ভাতা, শিক্ষা সহায়ক ভাতা ও টিফিন প্রদানের জন্যও অনুরোধ জানাচ্ছি।’

মানববন্ধনে সংগঠনটির নেতারা সাতটি দাবি তুলে ধরেন। দাবিগুলো হলো –

১. পে কমিশন গঠন করে ৯ম পে-স্কেল বাস্তবায়ন করতে হবে। পে-স্কেল বাস্তবায়নের আগে কর্মচারীদের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা দিতে হবে।

২. রেশনিং পদ্ধতি চালুসহ ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধুর ঘোষণা অনুযায়ী ১০ ধাপে বেতন স্কেল নির্ধারণসহ পে-কমিশনে কর্মচারী প্রতিনিধি রাখতে হবে।

৩. সচিবালয়ের মতো সকল দপ্তর, অধিদপ্তরের পদনাম পরিবর্তনসহ ১০ম গ্রেডে উন্নীতকরণ এবং এক ও অভিন্ন নিয়োগবিধি প্রণয়ন করতে হবে।

৪. টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহালসহ বেতন জ্যেষ্ঠতা পুনর্বহাল, বিদ্যমান গ্রাচুইটি/আনুতোষিকের হার ৯০ শতাংশের স্থলে শতভাগ নির্ধারণ ও পেনশন গ্র্যাচুইটি ১ টাকার সমান ৫০০ টাকা নির্ধারণ করতে হবে।

৫. সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের আপিল বিভাগের রায় বাস্তবায়নসহ সহকারী শিক্ষকদের বেতন নিয়োগবিধি ২০১৯-এর ভিত্তিতে ১০ম গ্রেডে উন্নীতকরণ ও অধঃস্তন আদালতের কর্মচারীদের বিচার বিভাগীয় সহায়ক কর্মচারী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

৬. প্রাথমিক শিক্ষার দপ্তরি কাম প্রহরীসহ আউট সোর্সিং পদ্ধতি বাতিল করে ওই পদ্ধতিতে নিয়োগ করা ও উন্নয়ন খাতের কর্মচারীদের রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করতে হবে। ব্লক পোস্টে কর্মরত-কর্মচারীসহ সকল পদে কর্মরতদের পদোন্নতি বা ৫ বছর পরপর বেতনস্কেলের উচ্চতর গ্রেড প্রদান করতে হবে।

৭. বাজারমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির সঙ্গে সমন্বয়পূর্বক সকল ভাতাদি পুনর্নির্ধারণ করতে হবে। চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর ও অবসরের বয়সসীমা ৬২ বছর নির্ধারণ করতে হবে।

মানববন্ধনে বক্তব্য দেন, সরকারি কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি ও মুখ্য সমন্বয়ক মো. ওয়ারেছ আলী,  সেক্রেটারি ও সমন্বয়ক খায়ের আহম্মেদ মজুমদার প্রমুখ।


সরকারি   কর্মচারীরা   দফা   দাবি   আন্দোলনে  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন