নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:১২ এএম, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
বহুল আলোচিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন জাতীয় সংসদে পাশ হয়েছে। গত বুধবার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার সংসদে বিলটি পাশের প্রস্তাব করলে কন্ঠভোটে সেটি পাশ হয়।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনকে ‘বাক স্বাধীনতা ও মুক্ত সাংবাদিকতার পরিপন্থী’ বলে দাবি করেছেন সংবাদ মাধ্যমের সম্পাদকদের সংগঠন ’সম্পাদক পরিষদ’। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৬টি ধারা সংশোধনের দাবি জানিয়েছে তাঁরা। সদ্য পাশ হওয়া এ আইনের ধারা নিয়ে নিজেদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন জনপ্রিয় গণমাধ্যমের প্রতিনিধিররা।
খন্দকার মনিরুজ্জামান
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, দৈনিক সংবাদ
’এই আইন দেশের গণতন্ত্র, গণমাধ্যম ও মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে আঘাত করবে। দেশের সাধারণ নাগরিক ও মিডিয়া ক্ষতির সম্মুখীন হবে। মানুষ মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে ও মানুষের মধ্যে ভীতি তৈরি হবে। এর ফলে সংবিধান দ্বারা জনগণের নিশ্চিত অধিকার খর্ব হবে। আমরা একটি খারাপ সময়ের দিকে যাচ্ছি।’
নঈম নিজাম
সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন
’এই আইনটি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী। সামনের দিনগুলোতে স্বাধীন সাংবাদিকতা হুমকির মুখে পড়বে। আমরা ভেবেছিলাম সাংবাদিকতার স্বাধীনতা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও মুক্ত চিন্তার জন্য সরকার আমাদের (সম্পাদক পরিষদ) পরামর্শ গ্রহণ করবে। কিন্তু সেটি হলো না।‘
ইকবাল সোবহান চৌধুরী
সম্পাদক, দ্য ডেইলি অবজার্ভার
’ডিজিটাল অপরাধ দমন করার জন্য আইনের প্রয়োজন রয়েছে। আমরা মনে করি, ডিজিটাল গণ মাধ্যমগুলোর স্বাধীনতা প্রয়োজন। তা সত্ত্বেও কখনো কখনো গণমাধ্যমের স্বাধীনতার অপব্যবহার লক্ষ করা যায়। আমি আশা করছি, এই আইন কেবল ডিজিটাল অপরাধের বিরুদ্ধে হবে, মুক্ত স্বাধীনতার বিপক্ষে নয়।’
শ্যামল দত্ত
সম্পাদক, ভোরের কাগজ
‘এটি আমাদের জন্য খুবই হতাশার ও দু:খজনক। সম্পাদক পরিষদ কর্তৃক যে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছিল তা বিবেচনায় নেওয়া হয়নি। এই আইন প্রণয়নের ফলে আমরা আমাদের পূর্ববর্তী অবস্থানে অটল আছি। সম্পাদক পরিষদের বৈঠকে আমরা পরবর্তী পদক্ষেপের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব।’
মাহফুজ আনাম
সাধারণ সচিব, সম্পাদক পরিষদ
সম্পাদক ও প্রকাশক, দি ডেইলি স্টার
’মত প্রকাশের স্বাধীনতা, গণ মাধ্যমের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য এটি একটি দু:খজনক দিন। আজকের এই ডিজিটাল যুগের বুদ্ধিবৃত্তিক পরিবেশের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ আইন এটি। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রভাব ডিজিটাল বাংলাদেশের ওপরও পড়বে।’
সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা
ভাইস প্রেসিডেন্ট, বিএফইউজে
প্রধান সম্পাদক, গাজী টিভি
’আমরা দু:খিত ও ব্যথিত। সম্পাদক পরিষদ, বাংলাদেশ ফেডারেল ইউনিয়ন অফ জার্নালিস্টস অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েশ ও টেলিভিশন চ্যানেল মালিক সমিতির মতামত উপেক্ষা করেই সরকার খুব দ্রুত এই আইনটি পাশ করেছে। এতে সংবিধান কর্তৃক প্রতিশ্রুত গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা খর্ব হতে পারে বলে আমরা সংশয় প্রকাশ করছি।’
মোজাম্মেল বাবু
সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট, এটকো
’এই আইনের বিরুদ্ধে আমাদের পয়েন্টগুলো লিখিত আকারে সংরক্ষণ করেছি এবং আমাদের বেশিরভাগ পয়েন্টই বিবেচনায় আনা হয়েছে। এই আইন সাংবাদিকদের তথ্য সংগ্রহের অধিকার খর্ব করবে না। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের নৈরাজ্য বন্ধের উদ্দেশ্যে এই আইন প্রণয়ন করা হয়েছে।
বাংলা ইনসাইডার/জেডআই/জেডএ
মন্তব্য করুন
দ্বিতীয় পর্যায়ের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে মঙ্গলবার (২১ মে)। এ নির্বাচনে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ প্রতিরোধ ও আচরণবিধি প্রতিপালনের জন্য বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) ক্যাডারের ৬১৪ কর্মকর্তাকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, আগামী ২১ মে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দ্বিতীয় পর্যায়ের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে বিভিন্ন জেলার নির্বাচনী এলাকায় সার্বিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ প্রতিরোধ ও আচরণবিধি প্রতিপালনের জন্য বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) ক্যাডারের ৬১৪ কর্মকর্তাকে নির্দিষ্ট ধারা অনুযায়ী এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ করে মোবাইল কোর্ট আইন-২০০৯ এর ৫ ধারা মোতাবেক তফসিলভুক্ত মোবাইল কোর্ট পরিচালনার ক্ষমতা অর্পণ করা হলো।
প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, নিয়োগ পাওয়া এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটরা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে আবশ্যিকভাবে যোগদান/রিপোর্ট করবেন, সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তার অধিক্ষেত্রে যোগদান করা এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটদের যোগদান সংক্রান্ত প্রতিবেদন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ নিশ্চিত করবেন।
মন্তব্য করুন
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের ১৫৭ উপজেলা নির্বাচনে আজ থেকে মাঠে নামছে বিজিবি, র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ভোটের আগে-পরে মোট ৫ দিনের জন্য তারা দায়িত্ব পালন করবে।
রোববার (১৯ মে) মধ্যরাতেই শেষ হচ্ছে এ ভোটের প্রচার এবং দ্বিতীয় ধাপে ১৫৭ উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে মঙ্গলবার(২১ মে)।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ব্যবস্থাপনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান জানিয়েছেন, বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা ৫ দিনের জন্য মাঠে নিয়োজিত থাকবে। এ নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে পরিপত্র জারি করেছে।
পরিপত্র অনুযায়ী, সমতলে সাধারণ ভোটকেন্দ্রে পুলিশ, আনসার ও গ্রাম পুলিশের ১৭ জন করে এবং ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে ১৯ জনের ফোর্স মোতায়েন থাকবে। দুর্গম ও পার্বত্য এলাকায় সাধারণ কেন্দ্রে ১৯ জন ও ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে ২১ জনের ফোর্স মোতায়েন থাকবে।
নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালনে প্রতি ইউনিয়নে থাকবে একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। এছাড়াও, মোবাইল-স্ট্রাইকিং ফোর্সের সঙ্গে বিশেষ করে বিজিবির প্রতিটি মোবাইল টিমের সঙ্গে একজন করে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন।
এদিকে নির্বাচনী অপরাধ আমলে নিয়ে বিচার করার জন্য উপজেলায় থাকবেন একজন করে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট
সরকারি জরুরি সেবা ৯৯৯-এ থাকবে বিশেষ টিম। ওই টিম নির্বাচনসংক্রান্ত প্রাপ্ত অভিযোগ-তথ্যের বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরাসরি এলাকাভিত্তিক আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় সেলে প্রেরণ করবে।
উপজেলা নির্বাচন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ইসি
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে দেশজ উৎপাদন বাড়াতে হবে। দেশকে এগিয়ে নিতে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের গুরুত্ব দিতে হবে। অর্থনৈতিক ক্ষমতাই নারীদের জন্য সম্মান বয়ে আনবে। শুধু পণ্য উৎপাদন করলেই হবে না। পণ্য উৎপাদনের সঙ্গে সঙ্গে পণ্য বাজারজাত করণের দিকেও নজর দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, বিশ্ব অর্থনীতির প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতকে সুবিধা দেওয়া হয়েছে। তরুণ প্রজন্মদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে ক্ষমতায় এসে কাজ শুরু করেছে আওয়ামী লীগ সরকার।
রোববার (১৯ মে) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ১১তম জাতীয় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের পণ্য মেলায় উদ্বোধনীয় অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মূল্যস্ফীতি দেশজ উৎপাদন প্রধানমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
আগামী মঙ্গলবার (২১ মে) ঢাকায়
আসচেন অস্ট্রোলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি ওং। ধারনা করা হচ্ছে এই সফরে ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলগত জোট বা কোয়াডের গুরত্বপূর্ণ সদস্য দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আঞ্চলিক
ও বৈশ্বিক নিরাপত্তা ইস্যু ও দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও এগিয়ে নেয়ার বার্তা
দিবেন।
জানা যায়,
আগামী
২১-২২
মে
ঢাকা
সফর
করবেন
অস্ট্রেলিয়ার
পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
বাংলাদেশের
দ্বাদশ
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচনের
পর
এটি
অস্ট্রেলিয়া
সরকারের
তরফ
থেকে
প্রথম
উচ্চ
পর্যায়ের
সফর
হতে
যাচ্ছে।
ঢাকার
একটি
কূটনৈতিক
সূত্র
জানায়,
ভূ-রাজনৈতিক
পরিস্থিতি
বিবেচনায়
অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশের
সঙ্গে
সম্পর্ক
জোরদারে
আগ্রহী।
বাংলাদেশের
৭ জানুয়ারির নির্বাচন নিয়ে অস্ট্রোলিয়া মনোভাব ছিল নেতিবাচক। তবে
নির্বাচনের
চার
মাসের
বেশি
সময়
পর
সম্প্রতি
দেশটির
প্রধানমন্ত্রী
এন্থনি
এলবানিজ
পুনরায়
প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচিত
হওয়ায়
শেখ
হাসিনাকে
অভিনন্দন
জানিয়েছেন।
এক শুভেচ্ছা বার্তায় এন্থনি
জানান, আগামী বছরগুলোতে অস্ট্রোলিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার করার লক্ষ্যে
বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য তিনি উন্মুখ।
পররাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের
একাধিক
কর্মকর্তা
জানিয়েছেন,
ঢাকা
সফরের
সময়
পেনি
ওং
প্রধানমন্ত্রী
শেখ
হাসিনার
সঙ্গে
সৌজন্য
সাক্ষাৎ
করবেন
এবং
পররাষ্ট্রমন্ত্রী
হাছান
মাহমুদের
সঙ্গে
দ্বিপক্ষীয়
বৈঠক
করবেন।
এছাড়াও
রোহিঙ্গা
ক্যাম্প
পরিদর্শনে
যাওয়ার
কথাও আছে তার।
পেনির
সফরে
দুই
দেশের
মধ্যে
বাণিজ্য
ও
বিনিয়োগ
জোরদার,
রোহিঙ্গা
সংকট,
অভিবাসন,
শিক্ষা,
ব্লু-ইকোনোমিসহ
বিভিন্ন
ক্ষেত্রে
সহযোগিতা
নিয়ে
আলোচনা
হবে।
এছাড়া
আঞ্চলিক
ও
বৈশ্বিক
নিরাপত্তা
ইস্যু
উঠে
আসবে
আলোচনার
টেবিলে।
সংশ্লিষ্টরা
বলছেন,
যুক্তরাষ্ট্র,
অস্ট্রেলিয়া,
জাপান
ও
ভারত এ
চার
দেশের
জোট
কোয়াড।
চার
জাতির
এ
জোটে
দক্ষিণ
এশিয়ার
একমাত্র
দেশ
ভারত।
এ
অঞ্চলের
অন্য
কোনো
দেশ
এখন
পর্যন্ত
এতে
যুক্ত
হয়নি।
তবে চীন বিরোধী হিসেবে পরিচিত কোয়াড বাংলাদেশকে অনেক আগ থেকেই টানতে আগ্রহী। মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্রতো
ইন্দো-প্যাসিফিকে
বাংলাদেশকে
অংশীদার
মনে
করে।
তবে
বাংলাদেশের
স্পষ্ট
বার্তা
ইন্দো-প্যাসিফিকের
কোনও
সামরিক
কর্মকাণ্ডে
নয়,
বরং
অর্থনৈতিক
কোনও
সুবিধা
থাকলে
তাতে
যুক্ত
হতে
আপত্তি
নেই।
ধারণা
করা
হচ্ছে,
ঢাকা
সফরের
সময়
অস্ট্রেলিয়ার
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
ইন্দো-প্যাসিফিক
নিয়ে
বিস্তারিত
আলোচনা
করতে
চাইবে।
ক্যানবেরার
বাংলাদেশ
হাইকমিশনের
এক
কর্মকর্তা
মনে
করেন,
সাম্প্রতিক
বছরগুলোতে
বাংলাদেশ
ও
অস্ট্রেলিয়ার
মধ্যে
বাণিজ্যের
পরিমাণ
ও
রপ্তানি
বেড়েছে।
বিশেষ
করে,
বাংলাদেশের
তৈরি
পোশাক
আমদানিতে
গুরত্বপূর্ণ
ভূমিকা
পালন
করছে
অস্ট্রেলিয়া।
টিফা
কাঠামোর
আওতায়
দুই
দেশের
বাণিজ্য
ও
অর্থনৈতিক
সম্পর্ক
আরও
উন্নয়ন
করার
সুযোগ
রয়েছে।
অস্ট্রেলিয়া
থেকে
তরলীকৃত
প্রাকৃতিক
গ্যাস,
উল,
কটন,
গম,
ডালসহ
কৃষিপণ্য
বাংলাদেশে
আমদানি
করার
সুযোগ
রয়েছে।
প্রযুক্তিগত
সেবা,
শিক্ষাসংক্রান্ত
দক্ষতা,
কৃষি
ও
অবকাঠঅমো
উন্নয়নে
বিশেষ
করে,
খাদ্য
প্রক্রিয়াকরণ
ও
হিমায়িতকরণের
প্রযুক্তিতে
অস্ট্রেলিয়া
থেকে
সহযোগিতা
পেতে
পারে
বাংলাদেশ।
এছাড়াও
দ্বৈতকর
প্রত্যাহার,
বিনিয়োগ
সুরক্ষা
চুক্তি,
দুই
দেশের
মধ্যে
সরাসরি
বিমান
চালু,
দক্ষ
অভিবাসীদের
কর্মসংস্থান,
ব্লু-ইকোনোমিসহ
বঙ্গোপসাগর
এবং
আন্দামানসাগরে
মানবপাচার
ও
মাদকপাচার
ও
চোরালান
নিয়ে
দুই
দেশ
সহযোগিতার
পরিধি
আরও
বিস্তৃত
করতে
পারে
বলে
ভাষ্য
এ
কূটনীতিকের।
এর আগে
২০১৯
সালে
তৎকালীন
অস্ট্রেলিয়ান
পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মেরিস
পেইন
বাংলাদেশ
সফর
করেন।
ভারত
মহাসাগরীয়
তীরবর্তী
দেশগুলোর
জোট
ইন্ডিয়ান
ওশান
রিম
অ্যাসোসিয়েশনের
(আইওআরএ)
পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পর্যায়ের
সম্মেলনে
অংশ
নিতে
পেইন
ঢাকা
সফর
করেছিলেন।
অস্ট্রোলিয়া পররাষ্ট্রমন্ত্রী কোয়াড ইন্দো-প্যাসিফিক
মন্তব্য করুন
জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার- ২০২৩ পেয়েছেন ৭ ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা। বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পুরস্কার প্রাপ্তদের নগদ পুরস্কার, ট্রফি ও সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে।
রোববার (১৯ মে) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় এসএমই পণ্যমেলা-২০২৪ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ পুরস্কার দেওয়া হয়।
জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার পেলেন যারা
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা, বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. মাহবুবুল আলম, এসএমই ফাউন্ডেশনের নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান প্রমুখ।
প্রধানমন্ত্রী পুরস্কার উদ্যোক্তা জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার- ২০২৩
মন্তব্য করুন
দ্বিতীয় পর্যায়ের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে মঙ্গলবার (২১ মে)। এ নির্বাচনে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ প্রতিরোধ ও আচরণবিধি প্রতিপালনের জন্য বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) ক্যাডারের ৬১৪ কর্মকর্তাকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার- ২০২৩ পেয়েছেন ৭ ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা। বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পুরস্কার প্রাপ্তদের নগদ পুরস্কার, ট্রফি ও সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে। রোববার (১৯ মে) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় এসএমই পণ্যমেলা-২০২৪ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ পুরস্কার দেওয়া হয়।