নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:৫৯ পিএম, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দিয়ে ১৩ অক্টোবর উদ্বোধন করার কথা ছিল পদ্মা সেতুর। কিন্তু এখনো নির্মাণকাজ পুরোপুরি সম্পন্ন না হওয়া পদ্মা সেতুর এমন উদ্বোধন কেন- এই প্রশ্ন তুলেছিলেন অনেকেই। বাংলা ইনসাইডারও এমন উদ্বোধনের ব্যাপারে প্রতিবেদন করে। নেতিবাচক মনোভাবের পরিপ্রেক্ষিতে পদ্মা সেতুর হঠাৎ উদ্বোধন বাতিল করা হয়েছে। বরং, ১৩ অক্টোবর পদ্মা সেতু পরিদর্শনে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
নির্মাণ কাজ সম্পন্ন না হওয়া পদ্মা সেতুর হঠাৎ উদ্বোধন নিয়ে ‘উদ্বোধনের হিড়িক কেন?’ শিরোনামের (https://bit.ly/2DGanpP) একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে বাংলা ইনসাইডার। গত ১৯ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়,‘পদ্মা সেতুর কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। যথাসময়ে কাজ শেষ হলে আগামী বছরের শুরুতেই উদ্বোধন হতে পারে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর। ৫৭ শতাংশ কাজ শেষ হওয়া পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের দিন ঠিক করা হয়েছে। হঠাৎ করেই কেন আনুষ্ঠানিক ভাবে নির্মাণকাজের উদ্বোধন করতে হবে? এমন প্রশ্ন উঠতেই পারে। নির্মাণ শেষের পর যেই উদ্বোধন করুক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই মিশে থাকবেন পদ্মা সেতুর সঙ্গে। যতদিন পদ্মা সেতু থাকবে ততদিন এর সঙ্গে উচ্চারিত হবে শেখ হাসিনার নাম। শুধু এর জন্যই অমরত্ব পাবেন প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু সেখানে দীর্ঘ কাজ শেষ করার পর আবার কেন উদ্বোধন করতে হবে প্রধানমন্ত্রীকে?’
প্রতিবেদনটি প্রকাশের পর বিষয়টি নিয়ে জনমনে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। এই পরিপ্রেক্ষিতেই ১৩ অক্টোবর নির্মাণ কাজ পুরোপুরি সম্পন্ন না হওয়া পদ্মা সেতুর উদ্বোধন বাতিল করা হয়েছে। ওই দিন প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজের অগ্রগতি পরিদর্শনে যাবেন।
এদিকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের পদ্মা সেতুর নাম শেখ হাসিনা সেতু করার প্রস্তাব করেছেন।
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
চীন সফর বাম দল জাসদ ওর্য়ার্কাস পার্টি সাম্যবাদী দল
মন্তব্য করুন
শৃঙ্খলা আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে তিনি ব্যবসা-বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, নাগরিক অধিকারসহ দুই দেশের অগ্রাধিকারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে আলোচনা করবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
অবশেষে আর ছাড় নয়, আওয়ামী লীগ তাঁর দলের শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল একাধিক সূত্রগুলো বলছে, দলের ভেতর যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে, দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করছে এবং দলের ভেতরের কোন্দল করছে তাদেরকে আর ছাড় দেওয়া হবে না। তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে এবং এই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের অংশ হিসেবে কোন্দলরত এলাকাগুলোতে কমিটি বাতিল করে দেওয়া হবে। যারা কোন্দলের সঙ্গে জড়িত তাদেরকে আহ্বায়ক কমিটিতে রাখা হবে না।