নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:২৯ পিএম, ২০ অক্টোবর, ২০১৮
বলিউডে বিগত প্রায় এক দশকে ছবির ধাঁচ অনেকটাই বদলে গেছে। সমাজের নানান বিষয় নিয়ে নির্মিত হচ্ছে সিরিয়াসধর্মী ছবি। অথচ এক সময় দৃশ্যপট ছিল পুরোপুরি ভিন্ন। ভুরিভুরি রোম্যান্টিক ছবিতে ঠাসা থাকতো গোটা ইন্ডাস্ট্রি। তবে সে সময়ের কিছু ছবি আজও দর্শকদের হৃষ্ট করে। এই যেমন ‘কুচ কুচ হোতা হ্যায়’ ছবির ২০ বছর পূর্তি করলেন ছবির অভিনয়শিল্পী ও কলাকুশলীরা। আবার ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’, ‘হাম দিল দে চুকে সানাম’, ‘রেহনা হ্যায় তেরে দিল মে’, ‘বীর যারা’র মতো রোম্যান্টিক ছবিগুলোর আবেদন দর্শকদের কাছে এখনো সমান। এমনকি এই প্রজন্মের অনেক তারকাদেরও মন কেড়েছে কিছু কিছু ছবি। কিন্তু কোন রোম্যান্টিক ছবিগুলো রয়েছে তাঁদের পছন্দের তালিকায়? সেটাই আজ জানা যাক-
সুশান্ত সিং রাজপুত
আজাকাল সিরিয়াস ছবিতে কাজ করতে দেখা গেলেও রোম্যান্টিক ইমেজ এখনো বজায় রেখেছেন সুশান্ত। বলিউডের কিছু রোম্যান্টিক ছবি মন কেড়েছে এই অভিনেতার। এরমধ্যে তাঁর প্রিয় ছবি অমিতাভ বচ্চন ও রেখা অভিনীত ‘সিলসিলা’। এছাড়া তাঁর প্রিয় রোম্যান্টিক গান ‘দিল কেয়া কারে’ ছবির ‘পেয়ার কে লিয়ে’।
অর্জুন কাপুর
শাহরুখ-কাজলের ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’ ছবি আজও মনে দোলা দেয় অর্জুন কাপুরের। তাঁর চোখে সেরা রোম্যান্টিক গান ‘ঝুম বারাবার’ ছবির ‘বল না হালকে হালকে’।
ভিকি কুশাল
অর্জুনের মতো ভিকিরও প্রিয় রোম্যান্টিক ছবি ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’। আবার ‘জো জিতা ওহি সিকান্দার’ ছবির ‘পেহলা নেশা’ গানটি অনেকের মতো অর্জুনেরও মন ছুঁয়ে যায়।
পরিনিতি চোপড়া
অর্জুন ও ভিকির মতো পরিনিতও ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’ ছবিতে মুগ্ধ। তবে ‘ফানা’ ছবির ‘দেখ না’ তাঁর প্রিয় রোম্যান্টিক গান।
আয়ুষ্মান খুরানা
শাহরুখের অন্ধভক্ত এই তারকা ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’ ছবির পাশপাশি এর গান ‘তুঝে দেখা তো ইয়ে জানা সানাম’ গানের ভক্ত। এছাড়া শাহরুখের ‘কুচ কুচ হোতা হ্যায়’ও তাঁর ভীষণ প্রিয়।
তাপসী পান্নু
হলিউড ব্লকবাস্টার ছবি সিরিজ ‘টোয়াইলাইট’এর ভীষণ ভক্ত তাপসী পান্নু। তাঁর প্রিয় রোম্যান্টিক গান অবশ্য কোনো ছবির গান নয়। আইরিশ গায়ক রোন্যান কিটিংয়ের ‘হয়েন ইউ সে নাথিং অ্যাট অল’ তাঁর চোখে সেরা রোম্যান্টিক গান।
রাজকুমার রাও
রবার্ট ডি নিরো’র ‘ফলিং ইন লাভ’ রাজকুমার রাওয়ের প্রিয় রোম্যান্টিক ছবি। তাঁর প্রিয় ছবির তালিকায় এরপরই রয়েছে শাহরুখের ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’। প্রিয় রোম্যান্টিক গানের মধ্যে তিনি এগিয়ে রাখছেন ‘মুকদার কা সিকান্দার’ ছবির ‘ও সাথি রে তেরে বিনা বি কেয়া জিনা’ গানটিকে।
পুনম পান্ডে
পুনমের প্রিয় রোম্যান্টিক ছবি হলিউডের ‘পি এস আই লাভ ইউ’ এবং টাইটানিক। এছাড়া হিন্দিতে তাঁর পছন্দ ‘বীর যারা’। আবার ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’ ছবির ‘তুঝে দেখা তো ইয়ে জানা সানাম’ তাঁর প্রিয় রোম্যান্টিক গান।
সূত্রঃ বলিউড হাঙ্গামা
বাংলা ইনসাইডার/ এইচপি
মন্তব্য করুন
ভারতীয় সংগীতশিল্পী ও অভিনেত্রী মোনালি ঠাকুর। জীবন থেকে কঠিন এক শিক্ষা পেলেন তিনি। ঢাকার মঞ্চে তিনি যখন গান গাইছেন। তখন পৃথিবীর মঞ্চ ছেড়ে তার মা মিনতি ঠাকুর না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। বিষয়টি জানতে পেরেও গান থামান নি এই শিল্পী। শ্রোতাদের গেয়ে শুনিয়েছেন মায়ের প্রিয় গান ‘তুমি রবে নীরবে’
চলতি বছরের এপ্রিল মাসের শেষে মোনালির মাকে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার দুটো কিডনিই কাজ করছিল না, ডায়ালাইসিস চলছিল। শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
মায়ের একটি ছবি শেয়ার করে ইনস্টাগ্রামে মোনালি লিখেছেন, ‘শেকল ছিঁড়ে গেছে, অবশেষে কষ্টের অবসান।’
বলিউডের অনেক সিনেমার গানে প্লেব্যাক করেছেন মোনালি। তার গাওয়া উল্লেখযোগ্য গানগুলো হলো— ‘জারা জারা টাচ মি’ (রেস), ‘গুডনাইট’ (দিল কাবাডি), ‘খুদায়া খায়ের’ (বিল্লু), ‘গোলামাল’ (গোলমাল থ্রি) প্রভৃতি। শুধু গান নয়, বলিউডের বেশকিছু সিনেমাতে অভিনয়ও করেছেন এই গায়িকা।
এর আগে একটি কনসার্টে অংশ নিতে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বাংলাদেশে এসেছিলেন মোনালি। রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বিষয়টি অনেক আগেই ঠিক হয়ে ছিল।
মন্তব্য করুন
নির্বাচনে হেরে ফুলের মালা দিয়ে হাসিমুখে বিজয়ী প্রার্থীদের বরণ করে নিয়েছিলেন নিপুণ। তবে নিপুণ কী যেন পুষে রেখেছিলেন মনে মনে। যার ফলাফল দেখা গেল শিল্পী সমিতির নির্বাচন সম্পন্নের কয়েক সপ্তাহ পরেই। জানা গেছে, ফুলের মালা দিয়ে যাঁদের বরণ করে নিয়েছিলেন, সেই সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ পুরো কমিটির কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে বুধবার (১৫ মে) হাইকোর্টে রিট করেছেন নিপুণ।
১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে অনুষ্ঠিত হয় চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির এবারের নির্বাচন। এতে নিপুণ ও মাহমুদ কলি প্যানেলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মিশা-ডিপজল প্যানেল। সারা দিন ভোট গ্রহণ শেষে পরদিন ২০ এপ্রিল সকালে ঘোষিত ফলাফলে জানা যায়, নিপুণের প্যানেলের শোচনীয় পরাজয় হয়েছে। ভোটের ফলাফল ঘোষণার সময় উপস্থিতও ছিলেন নিপুণ। এরপর তিনি ডিপজল ও মিশাকে ফুলের মালা পরিয়ে দেন। মিশা ও ডিপজল তাঁদের পরিয়ে দেওয়া মালা নিপুণকে পরিয়ে দেন।
শিল্পী সমিতির নির্বাচনে হেরে সেদিন গণমাধ্যমের কাছে নিপুণ জানিয়েছিলেন, ‘ভেবেছিলাম ডিপজল সাহেবের বিপরীতে আমি যখন দাঁড়াব, ভোট পাব সর্বোচ্চ ৫০টি। সেখানে ভোট পেলাম ২০৯টি। হেরেছি মাত্র ১৬ ভোটে। এতেই প্রমাণিত হলো যে শিল্পী সমিতির ভাইবোনেরা আমাকে কতটা ভালোবাসেন। এত সম্মান দেওয়ার জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জানাই।’ এমনকি সেদিন নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ার জন্য নিজেকেই কৃতিত্ব দেন নিপুণ।
নির্বাচনের চার সপ্তাহে এসে সব সমীকরণ যেন পাল্টে গেল। নিপুণ করেছেন হাইকোর্টে রিট। আর সেই খবর শুনে মিশা সওদাগর হুংকার ছুড়েছেন। ডিপজল বলছেন, ‘কেস খেলবা আসো। যেটা খেলার মন চায়, সেটাই খেলো।’
রিট করা প্রসঙ্গে এত দিন পর এসে নিপুণ বলছেন, ‘ভোট শেষ হওয়ার পর সন্ধ্যা সাতটা থেকে নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান ও আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যানের কথাবার্তা রহস্যজনক মনে হয়েছে। তা ছাড়া যতই রাত বাড়ছিল, ততই ভোটকেন্দ্র ও বাইরের পরিবেশ আমার কাছে হুমকিস্বরূপ মনে হচ্ছিল। সেদিনের এমন পরিবেশ আমি আগে কখনো দেখিনি এফডিসিতে। পুরো আঙিনা তারা দখলে নিয়েছিল।’
রিট করার পেছনে অভিযোগ হিসেবে নিপুণ আরও বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশন বাতিল ভোটের সংখ্যা সঠিক দেননি। আমার জানামতে, ৮১টি ভোট বাতিল হয়েছে। কিন্তু তারা ৪০টি ভোট বাতিল দেখিয়েছে। এ নিয়ে স্পষ্ট করে কোনো কিছুই আমাদের প্যানেলকে জানায়নি নির্বাচন কমিশন।’ তাহলে অনিয়ম জেনেও কেন বিজয়ী সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের গলায় ফুলের মালা পরিয়ে দেন—এমন প্রশ্নে নিপুণের বক্তব্য এ রকম, ‘ওই সময় সেটি করা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। তা ছাড়া মিশা-ডিপজল প্যানেলের সঙ্গে নির্বাচন কমিশন, আপিল বোর্ডের যোগসাজশে ভেতরে-ভেতরে এত বড় অনিয়ম চলে আসছিল, সেটি ফলাফল প্রকাশের অনেক সময় পর স্পষ্ট হয়েছে।’
মন্তব্য করুন
বলিউড তারকা শাহরুখ খান অসুন্দর মহিলাদের সঙ্গে বেশি মেলামেশা করতে পছন্দ করেন। এক সাক্ষাৎকারে এমন দাবি করেছিলেন অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যেখানে প্রীতি বলেছেন, অসুন্দর মহিলাদের সঙ্গে শাহরুখ বেশি কথা বলেন। একটি জিনিস আমায় অবাক করত। আমরা কোথাও গেলে সে শুধু অসুন্দর মহিলাদের ডাকত।
এর উত্তরে শাহরুখ বলেন, ‘আমার তাদের সুন্দর লাগত। আমার সব মহিলাদের সুন্দর লাগে। আমি চাই, সারা জীবন মহিলারা আমায় ঘিরে থাকুন। মহিলারা সচেতন, ভদ্র, নম্র, সুন্দরী। মহিলাদের গায়ের গন্ধ সুন্দর, তাদের কণ্ঠস্বর সুন্দর, তারা সুন্দর। আমার মহিলাদের খুব ভাল লাগে। আর আমি এটা লুকোই না। কিন্তু আমার এই ভালবাসায় কোনও শারীরিক টান নেই। বা সম্পর্ক তৈরি করারও কোনও উদ্দেশ্য নেই।’
বলিউডের একসময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা। এখনও তার ভক্তসংখ্যা নেহাতই কম নয়। যদিও দীর্ঘদিন ধরেই বিরতিতে ছিলেন এই অভিনেত্রী।
মন্তব্য করুন
‘অনুরাধা ভারতের একজন বিখ্যাত সংগীতশিল্পী। তাঁর সঙ্গে গাইতে পারাটা অনেক সম্মানের। আমি মনে করি, এটি আমার ছোট্ট সংগীতজীবনে আর্কাইভ হয়ে থাকবে। আমার ক্যারিয়ারে নতুন পালক যোগ হবে।’ ভারতীয় শিল্পী অনুরাধা পাড়োয়ালের সঙ্গে দ্বৈত গান প্রসঙ্গে এমন মন্তব্য করেছেন আসিফ আকবর।
‘চিরদিনের জীবনসঙ্গিনী’ গানটির কথা লিখেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী গীতিকার কবির বকুল। এর সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন রাজা কাশেফ। এটি প্রকাশ হয়েছে ফ্রান্সভিত্তিক প্রতিষ্ঠান বিলিভ মিউজিক থেকে।
কিছুদিন আগে ভারতের মুম্বাইতে গিয়েছিলেন আসিফ। সেই সফরেই গানটিতে ভয়েস দিয়েছিলেন তিনি। গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন সৌমিত্র ঘোষ ইমন। গাজীপুরে চিত্রায়িত সেই ভিডিওতে আসিফের সঙ্গে মডেল হয়েছেন যুক্তরাজ্যপ্রবাসী সাবা বশির।
মন্তব্য করুন
‘কান চলচ্চিত্র উৎসব’ এর ৭৭তম আসরে লাল গালিচার অতি পরিচিত নাম ঐশ্বরিয়া রাই। বচ্চন বধূর স্টাইল স্টেটমেন্ট হামেশাই থাকে চর্চায়। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) কানের রেড কার্পেটে কালো-সোনালী গাউনে জাদু ছড়িয়েছেন তিনি। তবে উৎসবের দ্বিতীয় দিন (শুক্রবার) অভিনেত্রীর সাজপোশাক দেখে নেটপাড়ায় শুরু হয় সমালোচনা।
কানের প্রথম অ্যাপিয়ারেন্সের জন্য ঐশ্বরিয়া বেছে নিয়েছিলেন ফাল্গুনী এবং শেন পিককের কালো-সোনালী গাউন। তবে শুক্রবার (১৭ মে) তার দেখা মিলল সুবজ-রুপালী গাউনে। নাটকীয় পোশাকের লম্বা টেইল এবং সুউচ্চ হাতা রীতিমতো নজর কেড়েছে। অভিনেত্রীর এই লুক দেখে অনেকেই মজা করে লিখেছেন, ‘আরাধ্যার স্কুল প্রোজেক্ট নাকি? কে ঐশ্বরিয়াকে স্টাইল করছে?’ অনেকে আবার গেম অফ থ্রনসের ছায়া খুঁজে পেয়েছেন অ্যাশের পোশাকে।
এবারের কান উৎসবে ‘কাইন্ডস অফ কাইন্ডনেস’-এর প্রিমিয়ারে দেখা মিলল অ্যাশের। কানের রেড কার্পেটে সাজপোশাক নিয়ে এই প্রথমবার কটাক্ষের মুখে ঐশ্বরিয়া, এমনটা নয়। তবে কোনোদিনই পালটা জবাব দেননি নায়িকা।
কান সফরের দ্বিতীয় দিনে মায়ের পাশে নজর কাড়লেন আরাধ্যা। নীল রঙের পোশাকে ঐশ্বরিয়া ছিলেন সাবলীল। মায়ের পাশে আরাধ্যার দেখা মিলল হলুদ রঙের পোশাকে। একদম নো-মেকআপ লুকে দেখা মিলেছে আরাধ্যাকে।
মন্তব্য করুন
নির্বাচনে হেরে ফুলের মালা দিয়ে হাসিমুখে বিজয়ী প্রার্থীদের বরণ করে নিয়েছিলেন নিপুণ। তবে নিপুণ কী যেন পুষে রেখেছিলেন মনে মনে। যার ফলাফল দেখা গেল শিল্পী সমিতির নির্বাচন সম্পন্নের কয়েক সপ্তাহ পরেই। জানা গেছে, ফুলের মালা দিয়ে যাঁদের বরণ করে নিয়েছিলেন, সেই সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ পুরো কমিটির কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে বুধবার (১৫ মে) হাইকোর্টে রিট করেছেন নিপুণ