নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:০৬ পিএম, ১৪ নভেম্বর, ২০১৮
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত কাণ্ডারি অনুজপ্রতিম দুই আওয়ামী লীগ নেতা এবার নির্বাচনের মাঠে থাকছেন না। এই দুজন হলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম পুত্র সৈয়দ আশরাফ এবং তাজউদ্দীন আহমদ পুত্র তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ।
অতীতে গাজীপুর- ৪ আসন থেকে সোহেল তাজ সাংসদ নির্বাচিত হন। সোহেল তাজের অনুপস্থিতিতে এই আসন থেকে এবার আওয়ামী লীগের হয়ে লড়বেন তাঁরই বোন সিমিন হোসেন রিমি।
সোহেল তাজের মতো নির্বাচনী ময়দানে অনুপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের বিশ্বস্ত সৈনিক সৈয়দ আশরাফও। সৈয়দ আশরাফ প্রচণ্ড অসুস্থ, দীর্ঘদিন যাবৎ তিনি ব্যাংককে চিকিৎসা গ্রহণ করছেন। যদিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবেগপ্রবণ হয়ে বলেছেন সৈয়দ আশরাফের আসনে অন্য প্রার্থী দেওয়ার আগে তিনি শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, বর্তমানে সৈয়দ আশরাফের মনোনয়ন পত্র স্বাক্ষর করার মতো শারীরিক অবস্থা নেই।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন খুব সম্ভবত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সর্বশেষ নির্বাচন। শেষ নির্বাচনে অনুজপ্রতিমদের পাশে না পাওয়ার দুঃখ প্রধানমন্ত্রী তীব্রভাবে অনুভব করছেন বলে প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো জানিয়েছে।
সৈয়দ আশরাফ এবং সোহেল তাজ যে শুধু প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ ও আস্থাভাজনই ছিলেন তাই নয়, তাঁরা সবসময়ই কঠিন সময়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার পাশে ছিলেন এবং দলের প্রতি নিজেদের সমর্পণ প্রমাণ করেছেন।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
চীন সফর বাম দল জাসদ ওর্য়ার্কাস পার্টি সাম্যবাদী দল
মন্তব্য করুন
শৃঙ্খলা আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে তিনি ব্যবসা-বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, নাগরিক অধিকারসহ দুই দেশের অগ্রাধিকারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে আলোচনা করবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
অবশেষে আর ছাড় নয়, আওয়ামী লীগ তাঁর দলের শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল একাধিক সূত্রগুলো বলছে, দলের ভেতর যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে, দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করছে এবং দলের ভেতরের কোন্দল করছে তাদেরকে আর ছাড় দেওয়া হবে না। তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে এবং এই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের অংশ হিসেবে কোন্দলরত এলাকাগুলোতে কমিটি বাতিল করে দেওয়া হবে। যারা কোন্দলের সঙ্গে জড়িত তাদেরকে আহ্বায়ক কমিটিতে রাখা হবে না।