ইনসাইড বাংলাদেশ

আ. লীগের চূড়ান্ত মনোনয়ন পেলেন যাঁরা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০:৫৯ এএম, ২৫ নভেম্বর, ২০১৮


Thumbnail

আওয়ামী লীগের চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হচ্ছে আজ। সকাল সাড়ে ১০ টা থেকেই চূড়ান্ত মনোনয়ন প্রাপ্ত প্রার্থীদের আওয়ামী লীগের চিঠি দেওয়া হচ্ছে। মনোনয়নপ্রাপ্তরা হলেন:

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দল মনোনীত ২৩০ প্রার্থীকে চিঠি দেওয়া হচ্ছে।কোনও কোনও আসন বিকল্প হিসাবে ২ জন অথবা ৩ জনকেও চিঠি দেওয়া হচ্ছে। তবে, প্রত্যাহারের সময় এ ধরনের আসনগুলোয় প্রার্থী নির্দিষ্ট হবে। 

সংসদীয় আসনের ক্রম অনুযায়ী আওয়ামী লীগ ঘোষিত চূড়ান্ত মনোনয়ন প্রাপ্তদের নাম দেওয়া হলো

১             পঞ্চগড়-১: মাজহারুল হক প্রধান         

২             পঞ্চগড়-২: নূরুল ইসলাম সুজন                         

৩            ঠাকুরগাঁও-১: রমেশ চন্দ্র সেন             

৪             ঠাকুরগাঁও-২: দবিরুল ইসলাম                  

৫            ঠাকুরগাঁও-৩                     

৬            দিনাজপুর-১                      

৭             দিনাজপুর-২: খালিদ মাহমুদ চৌধুরী                        

৮            দিনাজপুর-৩: ইকবালুর রহিম     

৯            দিনাজপুর-৪: আবুল হাসান মাহমুদ আলী    

১০          দিনাজপুর-৫: মোস্তাফিজুর রহমান ফিরাজ                     

১১           দিনাজপুর-৬: শিবলী সাদিক   

১২          নীলফামারী-১: অাফতাবউদ্দিন সরকার                   

১৩          নীলফামারী-২: আসাদুজ্জামান নূর  

১৪          নীলফামারী-৩  

১৫          নীলফামারী-৪   

১৬         লালমনিরহাট-১: মোতাহার হোসেন

১৭          লালমনিরহাট-২: নূরুজ্জামান আহমেদ

১৮          লালমনিরহাট-৩               

১৯          রংপুর-১             

২০         রংপুর-২                             

২১          রংপুর-৩

২২         রংপুর-৪: টিপু মুন্সী              

২৩         রংপুর-৫: এইচ এন আশিকুর রহমান                            

২৪         রংপুর-৬: শেখ হাসিনা   

২৫         কুড়িগ্রাম-১

২৬         কুড়িগ্রাম-২

২৭          কুড়িগ্রাম-৩

২৮         কুড়িগ্রাম-৪: মো. জাকির হোসেন 

২৯         গাইবান্ধা-১           

৩০         গাইবান্ধা-২: মাহবুব আরা গিনি   

৩১          গাইবান্ধা-৩: ডা. ইউনূস আলী সরকার                        

৩২         গাইবান্ধা-৪: মনোয়ার হোসেন চৌধুরী

৩৩         গাইবান্ধা-৫        

৩৪         জয়পুরহাট-১: শামসুর আলম দুদু                                    

৩৫         জয়পুরহাট-২: আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন                                    

৩৬        বগুড়া-১: আব্দুল মান্নান                                             

৩৭         বগুড়া-২

৩৮         বগুড়া-৩

৩৯         বগুড়া-৪

৪০         বগুড়া-৫: হাবিবুর রহমান                            

৪১          বগুড়া-৬

৪২         বগুড়া-৭

৪৩         চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১: সামিল উদ্দিন আহমেদ                           

৪৪         চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২                          

৪৫         চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩: ওয়াবদুদ বিশ্বাস          

৪৬         নওগাঁ-১: সাধন চন্দ্র মজুমদার                              

৪৭          নওগাঁ-২: শহিদুজ্জামান সরকার

৪৮         নওগাঁ-৩

৪৯         নওগাঁ-৪

৫০         নওগাঁ-৫: আব্দুল মালেক              

৫১          নওগাঁ-৬: ইসরাফিল আলম             

৫২         রাজশাহী-১: ওমর ফারুক চৌধুরী                       

৫৩         রাজশাহী-২

৫৪         রাজশাহী-৩: আয়েন উদ্দিন                       

৫৫         রাজশাহী-৪: এনামুল হক              

৫৬        রাজশাহী-৫       

৫৭         রাজশাহী-৬: শাহরিয়ার আলম                      

৫৮         নাটোর-১: শহিদুল ইসলাম বকুল             

৫৯         নাটোর-২: শফিকুল ইসলাম শিমুল                            

৬০         নাটোর-৩: জুনাইদ আহমেদ পলক            

৬১         নাটোর-৪: আব্দুল কুদ্দুস                               

৬২        সিরাজগঞ্জ-১: মোহাম্মদ নাসিম 

৬৩        সিরাজগঞ্জ-২: ডা. হাবীবে মিল্লাত                    

৬৪         সিরাজগঞ্জ-৩   

৬৫        সিরাজগঞ্জ-৪: তানভীর ইমাম                   

৬৬        সিরাজগঞ্জ-৫: আব্দুল মজিদ মণ্ডল                                  

৬৭         সিরাজগঞ্জ-৬: হাসিবুর রহমান স্বপন   

৬৮        পাবনা-১: শামসুল হক টুকু              

৬৯         পাবনা-২: আহমেদ ফিরোজ কবির             

৭০          পাবনা-৩: মকবুল হোসেন

৭১          পাবনা-৪: শামসুর রহমান শরিফ ডিলু

৭২         পাবনা-৫: গোলাম ফারুক প্রিন্স

৭৩         মেহেরপুর-১: ফরহাদ হোসেন দোদুল

৭৪         মেহেরপুর-২

৭৫         কুষ্টিয়া-১

৭৬         কুষ্টিয়া-২

৭৭         কুষ্টিয়া-৩: মাহবুবুল আলম হানিফ

৭৮         কুষ্টিয়া-৪: আবদুর রউফ             

৭৯         চুয়াডাংগা-১: সোলায়মান হক জোয়ার্দার সেলুন

৮০         চুয়াডাংগা-২: আলী আজগর টগর      

৮১          ঝিনাইদহ-১: আব্দুল হাই

৮২         ঝিনাইদহ-২: তাহজীব আলম সিদ্দিকী (শমী)

৮৩         ঝিনাইদহ-৩: শফিকুল আজম খান চঞ্চল                   

৮৪         ঝিনাইদহ-৪: আনোয়ারুল আজিম                       

৮৫         যশোর-১: শেখ অফিজ উদ্দিন      

৮৬        যশোর-২             

৮৭         যশোর-৩: কাজী নাবিল আহমেদ

৮৮         যশোর-৪: রনজিং কুমার রায়

৮৯         যশোর-৫: স্বপন ভট্টচার্য           

৯০         যশোর-৬: ইসমাত আরা সাদেক                                            

৯১          মাগুরা-১: সাইফুজ্জামান শিখর                  

৯২         মাগুরা-২: বীরেন শিকদার                           

৯৩         নড়াইল-১                                          

৯৪         নড়াইল-২: মাশরাফি বিন মর্তুজা               

৯৫         বাগেরহাট-১: শেখ হেলাল উদ্দিন           

৯৬         বাগেরহাট-২: শেখ তন্ময়                     

৯৭         বাগেরহাট-৩: হাবিবুন্নাহার নাহার     

৯৮         বাগেরহাট-৪:      

৯৯         খুলনা-১: পঞ্চানন বিশ্বাস               

১০০       খুলনা-২: শেখ জুয়েল                     

১০১       খুলনা-৩: মন্নুজান সুফিয়ান                                             

১০২       খুলনা-৪: আব্দুল সালাম মুর্শেদী            

১০৩      খুলনা-৫: নারায়ণ চন্দ্র চন্দ  

১০৪       খুলনা-৬: আখতারুজ্জামান বাবু                              

১০৫      সাতক্ষীরা-১                       

১০৬      সাতক্ষীরা-২: মোস্তাক আহমেদ

১০৭       সাতক্ষীরা-৩: ডা. আফম রুহুল হক

১০৮      সাতক্ষীরা-৪: এস এম জগলুল হায়দার     

১০৯       বরগুনা-১: ধীরেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ শম্ভূ            

১১০       বরগুনা-২: শওকত হাচানুর রহমান রিমন           

১১১        পটুয়াখালী-১

১১২       পটুয়াখালী-২: শামসুল হক রেজা/ শাজাহান মিয়া

১১৩       পটুয়াখালী-৩: আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসেন     

১১৪       পটুয়াখালী-৪: মুহিবুর রহমান মহিব     

১১৫       ভোলা-১: তোফায়েল আহমেদ                             

১১৬       ভোলা-২: আলী আজম মুকুল 

১১৭       ভোলা-৩: নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন

১১৮       ভোলা-৪: আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব             

১১৯       বরিশাল-১: আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ           

১২০       বরিশাল-২: তালুকদার মোহাম্মদ ইউনূস

১২১       বরিশাল-৩                          

১২২       বরিশাল-৪: পংকজ দেবনাথ                          

১২৩      বরিশাল-৫: জেবুন্নেছা আফরোজ          

১২৪       বরিশাল-৬

১২৫      ঝালকাঠি-১       

১২৬      ঝালকাঠি-২: আমীর হোসেন আমু       

১২৭       পিরোজপুর-১: শ ম রেজাউল করিম                  

১২৮      পিরোজপুর-২   

১২৯       পিরোজপুর-৩: এস এম শাহজাদা 

১৩০       টাংগাইল-১: ড. আব্দুর রাজ্জাক                       

১৩১       টাংগাইল-২                        

১৩২       টাংগাইল-৩:  আতাউর রহমান খান                                      

১৩৩      টাংগাইল-৪: হাসান ইমাম খান                                         

১৩৪       টাংগাইল-৫: ছানোয়ার হোসেন                         

১৩৫      টাংগাইল-৬: খন্দকার আবদুল বাতেন                                      

১৩৬      টাংগাইল-৭: একাব্বর হোসেন        

১৩৭       টাংগাইল-৮       

১৩৮      জামালপুর-১: আবুল কালাম অজাদ/নূর মোহাম্মদ                                  

১৩৯       জামালপুর-২                                   

১৪০       জামালপুর-৩: মির্জা আজম                                    

১৪১       জামালপুর-৪    

১৪২       জামালপুর-৫: মোজাফ্ফর হোসেন/ রেজাউল করিম হিরা             

১৪৩       শেরপুর-১: আতাউর রহমান আতিম                          

১৪৪       শেরপুর-২: মতিয়া চৌধুরী        

১৪৫      শেরপুর-৩: একেেএম ফজলুল হক চান                          

১৪৬      ময়মনসিংহ-১: জুয়েল আরেং                  

১৪৭       ময়মনসিংহ-২: শরীফ আহমেদ                  

১৪৮      ময়মনসিংহ-৩ 

১৪৯       ময়মনসিংহ-৪  

১৫০      ময়মনসিংহ-৫ 

১৫১       ময়মনসিংহ-৬: মোসলেম উদ্দিন                 

১৫২      ময়মনসিংহ-৭: রুহুল আমিন মাদানি 

১৫৩      ময়মনসিংহ-৮ 

১৫৪      ময়মনসিংহ-৯: আনোয়ারুল আবেদিন খান তুহিন                  

১৫৫      ময়মনসিংহ-১০: ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল                                            

১৫৬      ময়মনসিংহ-১১: মো. কাজিম উদ্দিন 

১৫৭      নেত্রকোনা-১: মানু মজুমদার                

১৫৮      নেত্রকোনা-২ : আশরাফ আলী খান খসরু 

১৫৯      নেত্রকোনা-৩: অসীম কুমার উকিল                                

১৬০      নেত্রকোনা-৪: রেবেকা মমিন                   

১৬১       নেত্রকোনা-৫: ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল                   

১৬২      কিশোরগঞ্জ-১: সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম/মশিউর রহমান হুমায়ুন                              

১৬৩      কিশোরগঞ্জ-২: নূর মোহাম্মদ                  

১৬৪      কিশোরগঞ্জ-৩  

১৬৫      কিশোরগঞ্জ-৪: রেজোয়ান আহমেদ তৌফিক  

১৬৬     কিশোরগঞ্জ-৫: আফজাল হোসেন                  

১৬৭      কিশোরগঞ্জ-৬: নাজমুল হাসান পাপন                 

১৬৮      মানিকগঞ্জ-১: এ এম নাইমুর রহমান দুর্জয়                    

১৬৯      মানিকগঞ্জ-২: মমতাজ বেগম    

১৭০       মানিকগঞ্জ-৩: জাহিদ মালেক স্বপন                   

১৭১       মুন্সিগঞ্জ-১                                        

১৭২       মুন্সিগঞ্জ-২: সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি                                

১৭৩       মুন্সিগঞ্জ-৩: মৃণাল কান্তি দাশ                      

১৭৪       ঢাকা-১: সালমান এফ রহমান

১৭৫      ঢাকা-২: কামরুল ইসলাম             

১৭৬      ঢাকা-৩: নসরুল হামিদ বিপু                        

১৭৭       ঢাকা-৪

১৭৮      ঢাকা-৫:  মনিরুল ইসলাম মনু  

১৭৯       ঢাকা-৬

১৮০       ঢাকা-৭: হাজী সেলিম

১৮১       ঢাকা-৮

১৮২       ঢাকা-৯: সাবের হোসেন চৌধুরী  

১৮৩      ঢাকা-১০: ফজলে নূর তাপস                                      

১৮৪       ঢাকা-১১: একেএম রহমত উল্লাহ  

১৮৫      ঢাকা-১২: আসাদুজ্জামান খান কামাল                                    

১৮৬      ঢাকা-১৩: সাদেক খান                    

১৮৭       ঢাকা-১৪: আসলামুল হক                             

১৮৮      ঢাকা-১৫: কামাল আহমেদ মজুমদার                                      

১৮৯       ঢাকা-১৬: ইলিয়াস আলী মোল্লা                                  

১৯০       ঢাকা-১৭: আকবর হোসেন পাঠান ফারুক            

১৯১       ঢাকা-১৮: সাহারা খাতুন                             

১৯২       ঢাকা-১৯                                         

১৯৩      ঢাকা-২০: বেনজির আহমেদ                            

১৯৪       গাজীপুর-১: আকম মোজাম্মেল হক                                       

১৯৫      গাজীপুর-২: জাহিদ হাসান রাসেল                                             

১৯৬      গাজীপুর-৩: ইকবাল হোসেন সবুজ                                          

১৯৭       গাজীপুর-৪: সিমিন হোসেন রিমি                               

১৯৮      গাজীপুর-৫: মেহের আফরোজ চুমকি                                       

১৯৯       নরসিংদী-১: নজরুল ইসলাম হিরু                                       

২০০      নরসিংদী-২: আনোয়ারুল আশরাফ খান      

২০১       নরসিংদী-৩: জাহিরুল হক ভূঁঞা মোহন        

২০২      নরসিংদী-৪: নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন                                       

২০৩      নরসিংদী-৫: রাজিউদ্দিন আহমেদ                                        

২০৪      নারায়ণগঞ্জ-১: গাজী গোলাম দস্তগীর                                      

২০৫      নারায়ণগঞ্জ-২: নজরুল ইসলাম বাবু                                 

২০৬     নারায়ণগঞ্জ-৩   

২০৭      নারায়ণগঞ্জ-৪: শামীম ওসমান                   

২০৮      নারায়ণগঞ্জ-৫  

২০৯      রাজবাড়ী-১: কাজী কেরামত আলী                                       

২১০       রাজবাড়ী-২: জিল্লুর হাকিম                                      

২১১       ফরিদপুর-১: মঞ্জুর হোসেন বুলবুল                                

২১২       ফরিদপুর-২:        

২১৩       ফরিদপুর-৩: খন্দকার মোশাররফ                                      

 ২১৪      ফরিদপুর-৪: কাজী জাফরুল্লাহ       

২১৫      গোপালগঞ্জ-১: ফারুক খান   

২১৬      গোপালগঞ্জ-২: শেখ ফজলুল করিম সেলিম                

২১৭       গোপালগঞ্জ-৩: শেখ হাসিনা                        

২১৮       মাদারীপুর-১: নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটন                                    

২১৯       মাদারীপুর-২: শাজাহান খান                        

২২০      মাদারীপুর-৩: আব্দুস সোবহান গোলাপ                    

২২১       শরীয়তপুর-১: ইকবাল হোসেন অপু   

২২২      শরীয়তপুর-২: এ কে এম এনামুল হক শামীম                    

২২৩      শরীয়তপুর-৩: নাহিন রাজ্জাক                    

২২৪      সুনামগঞ্জ-১: মোয়াজ্জেম হোসেন রতন                                     

২২৫      সুনামগঞ্জ-২: জয়া সেন গুপ্তা     

২২৬     সুনামগঞ্জ-৩: এম এ মান্নান                                    

২২৭      সুনামগঞ্জ-৪      

২২৮      সুনামগঞ্জ-৫: মুহিবুর রহমান মানিক     

২২৯      সিলেট-১: এ কে আব্দুল মোমেন                              

২৩০      সিলেট-২:             

২৩১      সিলেট-৩: মাহমুদুস সামাদ চৌধুরী কয়েস           

২৩২      সিলেট-৪: ইমরান আহমদ                            

২৩৩     সিলেট-৫            

২৩৪      সিলেট-৬: নূরুল ইসলাম নাহিদ            

২৩৫     মৌলভীবাজার-১: শাহাব উদ্দিন             

২৩৬     মৌলভীবাজার-২             

২৩৭      মৌলভীবাজার-৩: সৈয়দা সায়রা মহসীন            

২৩৮     মৌলভীবাজার-৪: আব্দুস শহীদ             

২৩৯      হবিগঞ্জ-১           

২৪০      হবিগঞ্জ-২: আব্দুল মজিদ খান                                         

 ২৪১      হবিগঞ্জ-৩: মো. আবু জাহির                     

 ২৪২     হবিগঞ্জ-৪: ড. মুহাম্মদ ফরাসউদ্দিন                                          

 ২৪৩     ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১: বিএমফরহাম হোসেন সংগ্রাম                                  

২৪৪      ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২

২৪৫      ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩: উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী                                                

২৪৬     ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪: আনিসুল হক                                   

২৪৭      ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫: এবাদুল করিম বুলবুল 

২৪৮      ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬: এ বি তাজুল ইসলাম                

২৪৯      কুমিল্লা-১: সুদিব আলি ভুইয়া           

২৫০      কুমিল্লা-২: সেলিনা রহমান মেরি             

২৫১      কুমিল্লা-৩: ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন           

 ২৫২     কুমিল্লা-৪: রাজী মোহাম্মদ ফখরুল

২৫৩     কুমিল্লা-৫: আব্দুল মতিন খসরু  

২৫৪      কুমিল্লা-৬: অ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার          

২৫৫     কুমিল্লা-৭: আলী আশরাফ                          

২৫৬     কুমিল্লা-৮: অধ্যাপক নুরুল ইসলাম                        

২৫৭      কুমিল্লা-৯: তাজুল ইসলাম             

২৫৮     কুমিল্লা-১০: আ হ ম মোস্তফা কামাল লোটাস          

২৫৯      কুমিল্লা-১১: মুজিবুল হক                 

২৬০     চাঁদপুর-১: মহিউদ্দিন খান আলমগীর           

২৬১      চাঁদপুর-২:  মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া

২৬২     চাঁদপুর-৩: ডা. দীপু মনি            

২৬৩     চাঁদপুর-৪: ড. শামসুল হক ভূইয়া             

২৬৪     চাঁদপুর-৫: রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম           

২৬৫     ফেনী-১                

২৬৬     ফেনী-২: নিজাম উদ্দিন হাজারী                   

২৬৭     ফেনী-৩             

 ২৬৮    নোয়াখালী-১: এইচ এম ইব্রাহিম     

২৬৯     নোয়াখালী-২: মোরশেদ আলম      

২৭০       নোয়াখালী-৩: মামুনুর রশিদ কিরণ    

২৭১       নোয়াখালী-৪      

২৭২      নোয়াখালী-৫: ওবায়দুল কাদের   

২৭৩      নোয়াখালী-৬     

২৭৪      লক্ষ্মীপুর-১       

২৭৫      লক্ষ্মীপুর-২      

২৭৬      লক্ষ্মীপুর-৩: এ কে এম শাজাহান কামাল      

২৭৭      লক্ষ্মীপুর-৪      

২৭৮      চট্টগ্রাম-১:মোশাররফ হোসেন                         

২৭৯      চট্টগ্রাম-২          

২৮০      চট্টগ্রাম-৩: মাহফুজুর রহমান মিতা                        

২৮১      চট্টগ্রাম-৪: দিদারুল আলম          

২৮২      চট্টগ্রাম-৫         

২৮৩     চট্টগ্রাম-৬: এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী                           

২৮৪      চট্টগ্রাম-৭: হাছান মাহমুদ          

২৮৫     চট্টগ্রাম-৮         

২৮৬     চট্টগ্রাম-৯: মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল

২৮৭      চট্টগ্রাম-১০       

২৮৮     চট্টগ্রাম-১১        

২৮৯      চট্টগ্রাম-১২: সামিউল হক চৌধুরী               

২৯০      চট্টগ্রাম-১৩: সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ       

২৯১       চট্টগ্রাম-১৪       

২৯২      চট্টগ্রাম-১৫: আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী       

২৯৩      চট্টগ্রাম-১৬: মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী      

২৯৪      কক্সবাজার-১: জাফর আলম     

২৯৫      কক্সবাজার-২                   

২৯৬     কক্সবাজার-৩: সাইমুম সরওয়ার কমল 

২৯৭      কক্সবাজার-৪: শাহীন আকতার চৌধুরী                                 

২৯৮      পার্বত্য খাগড়াছড়ি: কুজেন্দ্রলাল ত্রিপুরা                        

২৯৯      পার্বত্য রাংগামাটি          

৩০০      পার্বত্য বান্দরবান: বীর বাহাদুর উ শৈ সিং           

বাংলা ইনসাইডার/জেডএ



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছেন ১৮০ জন পুলিশ সদস্য

প্রকাশ: ১১:৪৩ এএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছেন বাংলাদেশ পুলিশের ১৮০ সদস্য। আগামী এক বছরের জন্য প্রেষণে তারা শান্তিরক্ষা মিশনে দায়িত্ব পালন করবেন।

মঙ্গলবার (১৪ মে) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পুলিশ-২ শাখার উপসচিব সিরাজাম মুনিরা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতিসংঘ শান্তি মিশনে কাজ করার জন্য পুলিশ বাহিনীর ১৮০ জন সদস্য এবং ১৯ জন সদস্যকে বিকল্প হিসেবে তাদের যোগদানের প্রকৃত তারিখ থেকে এক বছরের জন্য প্রেষণে নিয়োগের সরকারি মঞ্জুরি জ্ঞাপন করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে দেখা যায়, পুলিশ সুপার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, সহকারী পুলিশ সুপার, পুলিশ পরিদর্শক, উপপরিদর্শক (এসআই), উপসহকারী পরিদর্শক (এএসআই), কনস্টেবল, চিকিৎসা কর্মকর্তা, গাড়িচালক, সুইপার থেকে শুরু করে বিভিন্ন পদে কর্মরতরা রয়েছেন।


বাংলাদেশ পুলিশ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ১১:১২ এএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ১৯৯৬ সালে দীর্ঘ সংগ্রামের পর আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর জাতির পিতার নেওয়া পদক্ষেপ অনুসরণ করে সকলের জন্য প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে নতুন জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি প্রণয়ন করি। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করা হয়েছে।

বুধবার (১৫ মে) হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘আইসিপিডি থার্টি গ্লোব্যাল ডায়ালগ অন ডেমোগ্রাফিক ডাইভার্সিটি অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভলডমেন্ট’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত আমরা সরকারে ছিলাম না। ২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়। আমাদের দেশের মানুষ প্রাথমিক যে স্বাস্থ্য সেবা পাবে সেই সুযোগটা বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে আমাদের জনসংখ্যা এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় স্থবিরতা নেমে আসে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিশেষ করে মা ও শিশুর স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার জন্য, তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছানোর জন্য সারা দেশে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন কাজ শুরু করি। সেই সময় জাতীয় পুষ্টি কর্মসূচি গ্রহণ করি। নারী উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে আমরা বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করি। নারী শিক্ষা বিস্তার এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে তাদের অংশগ্রহণ করার ক্ষেত্রে ছিল আমাদের আন্তরিক প্রয়াস’।  

তিনি আরও বলেন, জাতির পিতার নির্দেশে ’৭৩-৭৮ সাল পর্যন্ত প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্বারোপ করা হয়। তিনি একটি উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ন্যাশনাল কাউন্সিল কমিশন গঠন করেন। জাতির পিতাকে হত্যা করার পরে এদেশে অগণতান্ত্রিক সরকার ক্ষমতায় আসে। এরপর সমস্ত অর্জনগুলো একে একে নষ্ট করে দেওয়া হয়।


প্রান্তিক জনগোষ্ঠী   স্বাস্থ্যসেবা   কমিউনিটি ক্লিনিক   প্রধানমন্ত্রী   শেখ হাসিনা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কে হচ্ছেন পরবর্তী পররাষ্ট্রসচিব?

প্রকাশ: ১০:০০ এএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

চলতি বছরের ৫ ডিসেম্বর বর্তমান পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের মেয়াদ শেষ হবে। এরপর মাসুদ বিন মোমেনের উত্তরসূরি কে হবেন তা নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ।

এ মুহূর্তে পরবর্তী পররাষ্ট্রসচিব হিসেবে আলোচনায় রয়েছেন অস্ট্রেলিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম আল্লামা সিদ্দিকী, লন্ডনে নিযুক্ত হাইকমিশনার সাঈদা মুনা তাসনিম, ভারতে নিযুক্ত হাইকমিশনার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, চীনে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মো. জসিম উদ্দিন ও নেদারল্যান্ডসে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত রিয়াজ হামিদুল্লাহ।

পরবর্তী পররাষ্ট্র সচিব হওয়ার দৌড়ে জ্যেষ্ঠ কূটনীতিকদের মধ্যে রয়েছেন, ১০তম ব্যাচের কূটনীতিক এম আল্লামা সিদ্দিকী। ১৯৯১ সালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগদান করেন তিনি। অবশ্য নিয়ম অনুযায়ী, সিদ্দিকীর চাকরির মেয়াদ শেষ হবে চলতি বছরের ১ ডিসেম্বর। বর্তমান পররাষ্ট্র সচিবের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের মেয়াদ শেষের চার দিন আগে অবসর প্রস্তুতিকালীন ছুটিতে যাওয়ার কথা রয়েছে তার। জ্যেষ্ঠ এ কূটনীতিককে পরবর্তী পররাষ্ট্রসচিব করতে হলে তার অবসর প্রস্তুতিকালীন ছুটিতে যাওয়ার কয়েক মাস আগেই নিয়োগ দিতে হবে। এরপর পররাষ্ট্রসচিব হিসেবে তার চাকরির চুক্তি বাড়াতে হবে।

পররাষ্ট্র সচিব হওয়ার দৌড়ে আছেন ১১তম ব্যাচের দুই পেশাদার কূটনীতিক সাঈদা মুনা ও মোস্তাফিজুর রহমান। এদের মধ্যে ব্যাচের প্রথম সাঈদা মুনা তাসনিম ১৯৯৩ সালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগদান করেন। মুনার চাকরির মেয়াদ শেষ হবে এ বছরের ২৬ ডিসেম্বর। বর্তমান পররাষ্ট্র সচিবের চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার ২১ দিনের মাথায় তার অবসর প্রস্তুতিকালীন ছুটিতে যাওয়ার কথা। এক্ষেত্রে মুনাকে পরবর্তী পররাষ্ট্র সচিব করতে গেলে তার অবসর প্রস্তুতিকালীন ছুটিতে যাওয়ার কয়েক মাস আগেই তাকে নিয়োগ দিতে হবে। এরপর পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে তার চাকরি চুক্তিতে বাড়াতে হবে।

স্বাধীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ইতিহাসে এখন পর্যন্ত কোনো নারী পররাষ্ট্র সচিব পায়নি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সেক্ষেত্রে সরকার প্রথম কোনো নারীকে পররাষ্ট্র সচিবের পদ দিতে চাইলে হয়তো দায়িত্ব পেতে পারেন হাইকমিশনার সাঈদা মুনা। সাঈদা মুনা থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। তিনি জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন ও লন্ডনে বাংলাদেশ মিশনসহ বিভিন্ন গুরুত্ব পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া, ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জাতিসংঘ ও বহিঃপ্রচার অনুবিভাগের মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন মুনা।

একই ব্যাচের আরেক পেশাদার কূটনীতিক মোস্তাফিজুর রহমানের চাকরির মেয়াদ শেষ হবে আগামী ৩১ ডিসেম্বর। সাঈদা মুনার পাঁচদিন পর তার অবসর প্রস্তুতিকালীন ছুটিতে যাওয়ার কথা। মোস্তাফিজকে মাসুদ বিন মোমেনের উত্তরসূরি করতে হলে একই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে।

এরপরে তালিকায় রয়েছে ১৩ ব্যাচের কূটনীতিক জসিম উদ্দিনের নাম। বেইজিংয়ে বর্তমানে ঢাকার হয়ে দূতিয়ালি করা জসিমের চাকরির মেয়াদ শেষ হবে ২০২৬ সালের ১২ ডিসেম্বর।

এছাড়া, আলোচনায় রয়েছেন পেশাদার কূটনীতিক রিয়াজ হামিদুল্লাহ। ১৫তম ব্যাচের মেধা তালিকায় প্রথম হওয়া হামিদুল্লাহর চাকরির মেয়াদ শেষ হবে ২০২৯ সালের সেপ্টেম্বর। রাষ্ট্রদূত হামিদুল্লাহকে এরইমধ্যে নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

এদিকে, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের ঝামেলা না নিতে চাইলে সরকার হয়তো জ্যেষ্ঠদের বাদ দিয়ে নতুন কোনো মুখকে নিয়ে আসতে পারেন পররাষ্ট্রসচিবের দায়িত্বে। এক্ষেত্রে হয়তো বিশেষ সুবিধা পেতে পারেন রিয়াজ হামিদুল্লাহ। তাছাড়া, সরকারের পক্ষ থেকে তাকে দেশে ফেরানোর সিদ্ধান্তে হামিদুল্লার পররাষ্ট্রসচিব হওয়ার সম্ভবনা দেখছেন কোনো কোনো কূটনীতিক। অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর হামিদুল্লাহ দিল্লিতে পড়াশোনা করেছেন। তিনি বিদেশের মাটিতে কূটনীতিক হিসেবে দ্বিতীয় অ্যাসাইনমেন্টে ছিলেন দিল্লির বাংলাদেশ মিশনে।

এ পাঁচ কূটনীতিকের মধ্যে দিল্লিতে নিযুক্ত হাইকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমানকে পরবর্তী পররাষ্ট্রসচিব হওয়ার দৌঁড়ে এগিয়ে রাখছেন অনেক কূটনীতিক। কারণ হিসেবে তারা বলছেন, দিল্লিতে হাইকমিশনারের দায়িত্বে থাকায় বিশেষ সুবিধা পেতে পারেন মোস্তাফিজুর। কূটনীতিক মোস্তাফিজ দিল্লিতে হাইকমিশনার হওয়ার আগে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও সুইজারল্যান্ডে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। তিনি প্যারিস, নিউ ইয়র্ক ও জেনেভাতেও কর্মরত ছিলেন। এছাড়া, তিনি সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রদূত এবং কোলকাতায় ডেপুটি হাইকমিশনার হিসেবেও কাজ করেছেন।

ঢাকার কূটনৈতিক অঙ্গনের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বর্তমান পররাষ্ট্র সচিবের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের মেয়াদ শেষ হতে এখনও সাত মাসের বেশি সময় বাকি। তবে, স্বাভাবিক নিয়ম অনুযায়ী মাসুদ বিন মোমেনের চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার কয়েক মাস আগে উত্তরসূরি নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু করার কথা সরকারের।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, যে দুই-তিনটি সচিবের সিদ্ধান্ত সরকারের শীর্ষ পযায় থেকে হয়ে থাকে, তার মধ্যে পররাষ্ট্রসচিব একটি। সরকার যদি মনে করে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের ধারা অব্যাহত থাকবে, তাহলে মোস্তাফিজুর রহমান বা সাঈদা মুনা এই পদ পেতে পারেন। এই দুজনের মধ্যে মোস্তাফিজুর রহমানের সম্ভবনা বেশি থাকবে। আর সরকার যদি মনে করে, নিয়মিতকরণের মধ্য দিয়ে যাবে,তাহলে জসিম উদ্দিন ও রিয়াজ হামিদুল্লাহ আছেন।

জানতে চাইলে সাবেক পররাষ্ট্রসচিব মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, নিয়মিত চাকরিতে যারা আছেন, এমন কূটনীতিককে বাদ দিয়ে সাবেক কূটনীতিককে চুক্তিতে নিয়োগের সিদ্ধান্তটা রাজনৈতিক। যাদের চাকরির মেয়াদ বেশিদিন নেই, তাদের দায়িত্ব দেওয়া হবে না— এমনটা ভাবা ঠিক হবে না। আবার সরকার যে কোনো জুনিয়রকে নিয়ে আসতে পারবে না, এমনটাও নয়। সরকার চাইলে যে কোনো ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে পারে।


পররাষ্ট্র   সচিব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে এমপি হাফিজকে তলব করল ইসি

প্রকাশ: ০৯:৪০ এএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে গত ৮ মে প্রকাশ্যে ভোট দিয়ে নির্বাচনী অপরাধ করেছেন বরিশাল-৬ আসনের সংসদ সদস্য হাফিজ মল্লিক। যে কারণে তাকে তলব করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। 

বুধবার (১৫ মে) দুপুর ১২টায় নির্বাচন ভবনে উপস্থিত হয়ে তার বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলেছে ইসি।

এর আগে সোমবার (১৩ মে) নির্বাচন কমিশনের উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান এ বিষয়ে এমপি আবদুল হাফিজ মল্লিককে চিঠি পাঠান।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, গত ৮ মে অনুষ্ঠেয় বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণের দিন আপনি ৪৭ নং মঙ্গলসী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভোট কেন্দ্রে প্রকাশ্যে ভোট প্রদান করেছেন। যার ভিডিও বিভিন্ন গণমাধ্যমে ছবিসহ প্রতিবেদন আকারে প্রকাশিত হয়েছে। 

প্রকাশ্যে ভোট প্রদান করে ভোটের গোপনীয়তা রক্ষা না করা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা, ২০১৩ এর বিধি ৭৮ এর বিধান অনুসারে শাস্তিযোগ্য নির্বাচনী অপরাধ। এ অপরাধের কারণে আপনার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের ও পদ্ধতিগতভাবে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্পিকারের কাছে কেন পত্র প্রেরণ করা হবে না, সে বিষয়ে বুধবার (১৫ মে) দুপুর ১২টায় নির্বাচন কমিশনে আপনাকে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য কমিশন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন।

এই অবস্থায়, নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুসারে আপনাকে উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।


বরিশাল-৬ আসন. এমপি হাফিজ মল্লিক   নির্বাচন কমিশন   উপজেলা নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

শাহ আমানতে কমে যাচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইনসের ফ্লাইট

প্রকাশ: ০৯:২০ এএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

দেশের দ্বিতীয় বৃহৎ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর শাহ আমানতের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য নেওয়া হয়েছে মেগা সব প্রকল্প। বৃদ্ধি করা হয়েছে রানওয়ের সক্ষমতা। মেগা প্রকল্পের ফলে দিন দিন বিমানবন্দরের সক্ষমতা বাড়লেও বিপরীত দিকে হাঁটছে বিমান সংস্থাগুলো। একের পর এক আন্তর্জাতিক রুটের ফ্লাইট পরিচালনা সংস্থা শাহ আমানত থেকে নিজেদের গুটিয়ে নিচ্ছে। এ পর্যন্ত ১৩টি বিদেশি এয়ারলাইনসের ফ্লাইট এখান থেকে বিমান পরিচালনা বন্ধ করেছে।

বিমানবন্দরসূত্রে জানা গেছে, শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে ১৯টি বিমান সংস্থা ফ্লাইট পরিচালনা করলেও বর্তমানে তা নেমে হয়েছে ৬টি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ হয়ে গেছে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক রুটও। বন্ধ হয়ে যাওয়া বিমান সংস্থাগুলোর মধ্যে রয়েছে থাই এয়ার, থাই স্মাইল এয়ার, কুয়েত এয়ার, ফুকেট এয়ার, মালিন্দো এয়ার, রোটানা এয়ার, হিমালয়ান এয়ার, রাস আল কাইমা (আরএকে) এয়ার, টাইগার এয়ারওয়েজ, সিল্ক এয়ার, ভারতভিত্তিক স্পাইসজেট বিমান, ওমান এয়ার, আলজাজিরা এয়ারওয়েজ, কুয়েতভিত্তিক এয়ারলাইনস জাজিরা এয়ারওয়েজ ইত্যাদি। বর্তমানে এ বিমানবন্দর দিয়ে আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনাকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ বিমান, ইউএস-বাংলা, এয়ার অ্যারাবিয়া, সালাম এয়ার ও ফ্লাই দুবাই।

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ বলেন, ‘বিদেশি বিমান সংস্থাগুলো এখানে এসেছে ব্যবসা করতে। প্রয়োজনীয়সংখ্যক যাত্রী পাচ্ছে না বলেই তারা ফ্লাইট বন্ধ করে দিয়েছে। এখানে আমাদের কিছু করার নেই।’ আটাব চট্টগ্রাম অঞ্চলের সাবেক যুগ্মসম্পাদক এম এ মান্নান বলেন, ‘শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে একের পর এক বিমান সংস্থার সেবা বন্ধের বিষয়টি দুঃখজনক। সংস্থাগুলোর চলে যাওয়ার নেপথ্যে রয়েছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের নানান গাফিলতি এবং প্রয়োজনীয় যাত্রী না পাওয়া। বিমান সংস্থাগুলো চলে যাওয়ার কারণে প্রতিযোগিতা কমে গেছে। ফলে যাত্রীরা ন্যায্যমূল্যে টিকেট প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।’

এদিকে শাহ আমানত বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক রুটে বিমান বন্ধের নেপথ্যে রয়েছে অভিযোগের পাহাড়। এর মধ্যে রয়েছে বিমানবন্দরের নানান অব্যবস্থাপনা, আন্তর্জাতিক মানের সুবিধা না থাকা, অবকাঠামো, প্যাসেঞ্জারি বিল্ডিং সক্ষমতা না থাকা, প্রয়োজনীয়সংখ্যক লাগেজ বেল্ট না থাকা অন্যতম। তবে রানওয়ের উন্নতিসহ নানান পদক্ষেপের কারণে বিমানবন্দর রানওয়ে দিয়ে এখন বাংলাদেশে আসা সবচেয়ে বড় উড়োজাহাজ ‘বোয়িং ৭৭৭’ কিংবা ‘বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার’ এবং ‘এয়ারবাস এ ৩২০’ নামতে পারছে অনায়াসে। তবে একসঙ্গে তিন-চার শ যাত্রীর ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করার জন্য পর্যাপ্ত কাউন্টার নেই। নেই পর্যাপ্ত ব্যাগেজ বেল্ট। বেল্ট কক্ষেই যাত্রীদের জটলা লেগে যায়। আর যাত্রী বেশি হওয়ায় একেকটি লাগেজ পেতে দেড় ঘণ্টার বেশি সময় লাগছে। তবে সংশ্লিষ্টদের মতে, বিদেশি এয়ার?লাইনসের ফ্লাইট চট্টগ্রাম বিমানবন্দর থেকে পরিচালনা বন্ধ হলেও বর্তমানে চালু থাকা এয়ারলাইনগুলো ফ্লাইট সংখ্যা বৃদ্ধির পরিকল্পনা করছে। তবে সংস্থাগুলো কবে থেকে ফ্লাইট বাড়াবে সে বিষয়ে জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেছে।


শাহ আমানত বিমানবন্দর   বিদেশি এয়ারলাইনস   ফ্লাইট  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন