ইনসাইড বাংলাদেশ

বিএনপির মনোনয়ন চলছেই

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০:৩৮ এএম, ২৭ নভেম্বর, ২০১৮


Thumbnail

বিএনপির পক্ষ থেকে দ্বিতীয় দিনের মতো আজ মঙ্গলবারও মনোনয়ন দেওয়া হচ্ছে। সকাল থেকেই বিএনপির চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের মনোনয়নের চিঠি দেওয়া হচ্ছে।

গতকাল সোমবার দুপুর থেকে বিএনপি প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়া হচ্ছে। অনেক আসনেই একাধিক প্রার্থীকে বিএনপির পক্ষ থেকে মনোনয়ন দেওয়া হচ্ছে

দুই দিনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যাঁরা:

১            পঞ্চগড়-১: নওশাদ জমির

২            পঞ্চগড়-২: জাহিদুর রহমান/ ফরহাদ হোসেন আজাদ/তাসমিয়া প্রধান                     

৩            ঠাকুরগাঁও-১: মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

৪            ঠাকুরগাঁও-২: মো. আবদুস সালাম/জুলফিকার মোত্তুজা চৌধুরী তুলা                   

৫            ঠাকুরগাঁও-৩: জাহিদুর রহমান/জিয়াউল ইসলাম জিয়া                    

৬            দিনাজপুর-১: মঞ্জুরুল ইসলাম/ মামুনুর রশীদ                  

৭            দিনাজপুর-২: সাদেক রিয়াজ পিনাক/ মামুনুর রশীদ

৮            দিনাজপুর-৩ : সৈয়দ জাহাঙ্গীর/ মোজাহারুল দোলন

৯            দিনাজপুর-৪ : হাফিজ/ আকতারুজ্জামান মিয়া     

১০           দিনাজপুর-৫ : রেজওয়ানুল হক/ জাকারিয়া বাচ্চু                    

১১           দিনাজপুর-৬ : লুৎফুর রহমান /শাহিন  

১২           নীলফামারী-১: রফিকুল ইসলাম/মামুনুর রশিদ                   

১৩           নীলফামারী-২: শামসুজ্জামান জামাল/কাজী আকতার জামান  

১৪           নীলফামারী-৩: ফাহমিদা ফয়সাল কমেট চৌধুরী  

১৫           নীলফামারী-৪: বেবী নাজনীন/আমজাদ হোসেন  

১৬          লালমনিরহাট-১

১৭          লালমনিরহাট-২: সালাউদ্দিন হেলাল

১৮          লালমনিরহাট-৩: আসাদুল হাবিব দুলু               

১৯          রংপুর-১: মোকাররম হোসেন সুজন        

২০         রংপুর-২: ওয়াহিদুজ্জামান/ মোহাম্মদ আলী                        

২১          রংপুর-৩: মোজাফ্ফর হোসেন/ রিতা রহমান

২২         রংপুর-৪: ইমদাদুল হক ভরসা

২৩         রংপুর-৫: সোলায়মান আলম/ ডা. মমতাজ           

২৪         রংপুর-৬: সাইফুল ইসলাম

২৫         কুড়িগ্রাম-১: রানা/শামীম

২৬         কুড়িগ্রাম-২: সোহেল/আবু বকর

২৭          কুড়িগ্রাম-৩: তাসভির/ আব্দুল খালেক

২৮         কুড়িগ্রাম-৪: মোকলেস/ আজিজ

২৯         গাইবান্ধা-১: খন্দকার জিয়াউল আলম/ মোজাহারুল ইসলাম           

৩০         গাইবান্ধা-২: টুটুল/ আহাদ আহমেদ

৩১          গাইবান্ধা-৩: ডা. সাদিক                 

৩২         গাইবান্ধা-৪: ওবায়দুল হক/ ফারুক আলম

৩৩         গাইবান্ধা-৫: হাসান/ফারুক রাশিদ     

৩৪         জয়পুরহাট-১: ফয়সাল আলম/ফজলুর রহমান                                   

৩৫        জয়পুরহাট-২: ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা/আবু ইউসুফ খলিলুর রহমান                                   
৩৬        বগুড়া-১: কাজী রফিকুল ইসলাম/মোহাম্মদ শোকরানা                                              

৩৭        বগুড়া-২: 

৩৮        বগুড়া-৩: আব্দুল মুহিত তালুকদার/ মাসুদা মোমেন

৩৯         বগুড়া-৪

৪০         বগুড়া-৫: গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ/জানে আলম খোকা                            

৪১         বগুড়া-৬: বেগম খালেদা জিয়া

৪২         বগুড়া-৭: বেগম খালেদা জিয়া

৪৩         চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১: শাহজাহান মিয়া/বেলাল ই বাকী                            

৪৪         চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২: আনোয়ারুল ইসলাম                           

৪৫         চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩: আবদুল ওয়াহেদ/ হারুনুর রশীদ         

৪৬         নওগাঁ-১: সালেক চৌধুরী/ মোস্তাফিজুর রহমান                              

৪৭          নওগাঁ-২: শামসুজ্জোহা খান/ খাজা নাজিবুল্লাহ চৌধুরী

৪৮         নওগাঁ-৩: রবিউল আলম বুলেট/ পারভেজ আরেফিন সিদ্দিকী

৪৯         নওগাঁ-৪: শামসুল আলম প্রামাণিক/ ডা. একরামুল বারী টিপু

৫০         নওগাঁ-৫: জাহেদুল ইসলাম ধলু/ নাজমুল হক সনি              

৫১          নওগাঁ-৬: আলমগীর কবির/ শেখ রেজাউল ইসলাম রেজু        

৫২         রাজশাহী-১: ব্যারিস্টার আমিনুল ইসলাম                     

৫৩         রাজশাহী-২: মিজানুর রহমান মিনু

৫৪         রাজশাহী-৩: শরিফুল ইসলাম মিলন                       

৫৫         রাজশাহী-৪: আবু হেনা

৫৬        রাজশাহী-৫: নাদিম মোস্তফা       

৫৭         রাজশাহী-৬: আবু সাঈদ চাঁন                 

৫৮         নাটোর-১: কামরুন্নাহার/ তাইফুল ইসলাম টিপু            

৫৯         নাটোর-২: রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু                            

৬০         নাটোর-৩: আনোয়ারুল ইসলাম আনু/ দাউদার মাহমুদ            

৬১         নাটোর-৪: আব্দুল আজিজ

৬২        সিরাজগঞ্জ-১: কনকচাঁপা/ নাজমুল ইসলাম রানা   

৬৩        সিরাজগঞ্জ-২: ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু                  

৬৪         সিরাজগঞ্জ-৩: আব্দুল মান্নান তালুকদার   

৬৫        সিরাজগঞ্জ-৪:                  

৬৬        সিরাজগঞ্জ-৫:   আমিরুল ইসলাম খান আলিম/রাকিবুল করিম খান পাপ্পু                               

৬৭         সিরাজগঞ্জ-৬: কামরুদ্দিন ইয়াহিয়া খান মজলিশ/ এম এ মুহিত    

৬৮        পাবনা-১              

৬৯         পাবনা-২ : এ কে এম সেলিম রেজা হাবিব            

৭০          পাবনা-৩: কে এম আনোয়ারুল ইসলাম 

৭১          পাবনা-৪: হাবিবুর রহমান হাবিব/ সিরাজুল ইসলাম 

৭২         পাবনা-৫: শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস

৭৩         মেহেরপুর-১: মাসুদ অরুণ 

৭৪         মেহেরপুর-২: জাবেদ মাসুদ মিল্টন/আমজাদ হোসেন

৭৫         কুষ্টিয়া-১

৭৬         কুষ্টিয়া-২

৭৭         কুষ্টিয়া-৩:

৭৮         কুষ্টিয়া-৪             

৭৯         চুয়াডাংগা-১

৮০         চুয়াডাংগা-২      

৮১          ঝিনাইদহ-১: জয়ন্ত কুমার কুণ্ডু/আসাদুজ্জামান/মো. আব্দুল ওহাব 

৮২         ঝিনাইদহ-২: আব্দুল মজিদ/এমএম মশিউর রহমান

৮৩         ঝিনাইদহ-৩: মনির খান/ মেহেদী হাসান রনি                      

৮৪         ঝিনাইদহ-৪: সাইফুল ইসলাম ফিরোজ/শহীদুজ্জামান বেল্টু                        

৮৫         যশোর-১:            

৮৬        যশোর-২             

৮৭         যশোর-৩

৮৮         যশোর-৪:           

৮৯         যশোর-৫            

৯০         যশোর-৬                                            

৯১          মাগুরা-১:           

৯২         মাগুরা-২                           

৯৩         নড়াইল-১:                                      

৯৪         নড়াইল-২:         

৯৫         বাগেরহাট-১:

৯৬         বাগেরহাট-২                      

৯৭         বাগেরহাট-৩     

৯৮         বাগেরহাট-৪      

৯৯         খুলনা-১                

১০০       খুলনা-২:

১০১       খুলনা-৩                                             

১০২       খুলনা-৪              

১০৩      খুলনা-৫:

১০৪       খুলনা-৬                              

১০৫      সাতক্ষীরা-১                       

১০৬      সাতক্ষীরা-২:

১০৭       সাতক্ষীরা-৩:

১০৮      সাতক্ষীরা-৪:

১০৯       বরগুনা-১: মতিউর রহমান তালুকদার         

১১০       বরগুনা-২: নূরুল ইসলাম মনি           

১১১        পটুয়াখালী-১: আলতাফ হোসেন চৌধুরী

১১২       পটুয়াখালী-২: শহিদুল আলম তালুকদার/ মনির হোসেন

১১৩       পটুয়াখালী-৩: হাসান মামুন     

১১৪       পটুয়াখালী-৪: এবিএম মোশাররফ হোসেন     

১১৫       ভোলা-১: আন্দালিব রহমান পার্থ                             

১১৬       ভোলা-২: হাফিজ ইব্রাহিম

১১৭       ভোলা-৩: মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমেদ

১১৮       ভোলা-৪: নাজিম উদ্দিন আলম/ নূরুল ইসলাম নয়ন             

১১৯       বরিশাল-১: জহির উদ্দিন স্বপন          

১২০       বরিশাল-২: মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল/শরফুদ্দিন সান্টু

১২১       বরিশাল-৩: সেলিমা রহমান                        

১২২       বরিশাল-৪: রাজীব আহসান/মেজবাহ                          

১২৩      বরিশাল-৫: মুজিবুর রহমান সারোয়ার         

১২৪       বরিশাল-৬: আবুর হোসেন

১২৫      ঝালকাঠি-১: শাজাহান ওমর       

১২৬      ঝালকাঠি-২: ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো       

১২৭       পিরোজপুর-১                   

১২৮      পিরোজপুর-২: মোস্তাফিজুর রহমান ইরান

১২৯       পিরোজপুর-৩: রুহুল আমিন দুলাল/শাহজাহান মিয়া   

১৩০       টাংগাইল-১:       

১৩১       টাংগাইল-২                        

১৩২       টাংগাইল-৩                                      

১৩৩      টাংগাইল-৪                                         

১৩৪       টাংগাইল-৫                         

১৩৫      টাংগাইল-৬                                      

১৩৬      টাংগাইল-৭        

১৩৭       টাংগাইল-৮       

১৩৮      জামালপুর-১                                    

১৩৯       জামালপুর-২                                   

১৪০       জামালপুর-৩                                   

১৪১       জামালপুর-৪    

১৪২       জামালপুর-৫                    

১৪৩       শেরপুর-১                           

১৪৪       শেরপুর-২          

১৪৫      শেরপুর-৩                          

১৪৬      ময়মনসিংহ-১ :                 

১৪৭       ময়মনসিংহ-২ :                 

১৪৮      ময়মনসিংহ-৩

১৪৯       ময়মনসিংহ-৪ : এ জেড এম জাহিদ হোসেন  

১৫০      ময়মনসিংহ-৫

১৫১       ময়মনসিংহ-৬                 

১৫২      ময়মনসিংহ-৭  

১৫৩      ময়মনসিংহ-৮

১৫৪      ময়মনসিংহ-৯                  

১৫৫      ময়মনসিংহ-১০:                                              

১৫৬      ময়মনসিংহ-১১

১৫৭      নেত্রকোনা-১                     

১৫৮      নেত্রকোনা-২    

১৫৯      নেত্রকোনা-৩                                    

১৬০      নেত্রকোনা-৪                    

১৬১       নেত্রকোনা-৫                    

১৬২      কিশোরগঞ্জ-১: রেজাউল করিম খান চুন্নু                                  

১৬৩      কিশোরগঞ্জ-২: মেজর (অব.) মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান                  

১৬৪      কিশোরগঞ্জ-৩: ডা. এম ওসমান ফারুক  

১৬৫      কিশোরগঞ্জ-৪: ফজলুর রহমান  

১৬৬     কিশোরগঞ্জ-৫                  

১৬৭      কিশোরগঞ্জ-৬                 

১৬৮      মানিকগঞ্জ-১                    

১৬৯      মানিকগঞ্জ-২    

১৭০       মানিকগঞ্জ-৩                   

১৭১       মুন্সিগঞ্জ-১                                        

১৭২       মুন্সিগঞ্জ-২                                       

১৭৩       মুন্সিগঞ্জ-৩:

১৭৪       ঢাকা-১:

১৭৫      ঢাকা-২: আমানুল্লাহ আমান

১৭৬      ঢাকা-৩: গয়েশ্বর চন্দ্র রায়         

১৭৭       ঢাকা-৪: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৭৮      ঢাকা-৫: নবীউল্লাহ নবী

১৭৯       ঢাকা-৬: আবুল বাশার

১৮০       ঢাকা-৭:

১৮১       ঢাকা-৮: মির্জা আব্বাস

১৮২       ঢাকা-৯: হাবিব-উন-নবী খান সোহেল

১৮৩      ঢাকা-১০:                           

১৮৪       ঢাকা-১১:

১৮৫      ঢাকা-১২:            

১৮৬      ঢাকা-১৩: আব্দুস সালাম

১৮৭       ঢাকা-১৪:            

১৮৮      ঢাকা-১৫:                           

১৮৯       ঢাকা-১৬:                          

১৯০       ঢাকা-১৭             

১৯১       ঢাকা-১৮                             

১৯২       ঢাকা-১৯                                             

১৯৩      ঢাকা-২০                             

১৯৪       গাজীপুর-১                                        

১৯৫      গাজীপুর-২:                                      

১৯৬      গাজীপুর-৩:       

১৯৭       গাজীপুর-৪:                       

১৯৮      গাজীপুর-৫                                       

১৯৯       নরসিংদী-১: খায়রুল কবির খোকন                                      

২০০      নরসিংদী-২        

২০১       নরসিংদী-৩: সানাউল্লাহ মিয়া       

২০২      নরসিংদী-৪                                       

২০৩      নরসিংদী-৫                                       

২০৪      নারায়ণগঞ্জ-১:  

২০৫      নারায়ণগঞ্জ-২                                 

২০৬     নারায়ণগঞ্জ-৩  

২০৭      নারায়ণগঞ্জ-৪:

২০৮      নারায়ণগঞ্জ-৫  

২০৯      রাজবাড়ী-১                                       

২১০       রাজবাড়ী-২                                      

২১১       ফরিদপুর-১:      

২১২       ফরিদপুর-২       

২১৩       ফরিদপুর-৩                                     

 ২১৪      ফরিদপুর-৪       

২১৫      গোপালগঞ্জ-১   

২১৬      গোপালগঞ্জ-২                  

২১৭       গোপালগঞ্জ-৩:

২১৮       মাদারীপুর-১                                     

২১৯       মাদারীপুর-২:    

২২০      মাদারীপুর-৩                     

২২১       শরীয়তপুর-১    

২২২      শরীয়তপুর-২                    

২২৩      শরীয়তপুর-৩                   

২২৪      সুনামগঞ্জ-১                                     

২২৫      সুনামগঞ্জ-২     

২২৬     সুনামগঞ্জ-৩                                    

২২৭      সুনামগঞ্জ-৪      

২২৮      সুনামগঞ্জ-৫     

২২৯      সিলেট-১                             

২৩০      সিলেট-২: তাহসিনা রুশদীর            

২৩১      সিলেট-৩:           

২৩২      সিলেট-৪                            

২৩৩     সিলেট-৫            

২৩৪      সিলেট-৬            

২৩৫     মৌলভীবাজার-১             

২৩৬     মৌলভীবাজার-২: সুলতান মোহাম্মদ মনসুর             

২৩৭      মৌলভীবাজার-৩            

২৩৮     মৌলভীবাজার-৪             

২৩৯      হবিগঞ্জ-১           

২৪০      হবিগঞ্জ-২                                        

 ২৪১      হবিগঞ্জ-৩                        

 ২৪২     হবিগঞ্জ-৪                                          

 ২৪৩     ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১                                  

২৪৪      ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২

২৪৫      ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩                                               

২৪৬     ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪:             

২৪৭      ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫

২৪৮      ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬                

২৪৯      কুমিল্লা-১           

২৫০      কুমিল্লা-২            

২৫১      কুমিল্লা-৩           

 ২৫২     কুমিল্লা-৪

২৫৩     কুমিল্লা-৫:

২৫৪      কুমিল্লা-৬          

২৫৫     কুমিল্লা-৭: রেদোয়ান আহমেদ                          

২৫৬     কুমিল্লা-৮                         

২৫৭      কুমিল্লা-৯             

২৫৮     কুমিল্লা-১০          

২৫৯      কুমিল্লা-১১:

২৬০     চাঁদপুর-১           

২৬১      চাঁদপুর-২:

২৬২     চাঁদপুর-৩            

২৬৩     চাঁদপুর-৪            

২৬৪     চাঁদপুর-৫          

২৬৫     ফেনী-১: বেগম খালেদা জিয়া             

২৬৬     ফেনী-২: ভিপি জয়নাল

২৬৭     ফেনী-৩: আব্দুল আউয়াল মিন্টু            

 ২৬৮    নোয়াখালী-১: ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন     

২৬৯     নোয়াখালী-২: জয়নুল আবেদীন ফারুক

২৭০       নোয়াখালী-৩: মোহাম্মদ শাহজাহান     

২৭১       নোয়াখালী-৪ : মো. শাহজাহান

২৭২      নোয়াখালী-৫: ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ

২৭৩      নোয়াখালী-৬: ফজলুল আযিম

২৭৪      লক্ষ্মীপুর-১: শাহাদাত হোসেন সেলিম       

২৭৫      লক্ষ্মীপুর-২: আবুর খায়ের ভুঁইয়া     

২৭৬      লক্ষ্মীপুর-৩: শহীদ উদ্দিন চৌধুরী অ্যানি       

২৭৭      লক্ষ্মীপুর-৪: আশরাফ উদ্দিন নিজমা      

২৭৮      চট্টগ্রাম-১                         

২৭৯      চট্টগ্রাম-২          

২৮০      চট্টগ্রাম-৩                        

২৮১      চট্টগ্রাম-৪          

২৮২      চট্টগ্রাম-৫         

২৮৩     চট্টগ্রাম-৬                          

২৮৪      চট্টগ্রাম-৭          

২৮৫     চট্টগ্রাম-৮: মোর্শেদ খান        

২৮৬     চট্টগ্রাম-৯:

২৮৭      চট্টগ্রাম-১০       

২৮৮     চট্টগ্রাম-১১        

২৮৯      চট্টগ্রাম-১২:      

২৯০      চট্টগ্রাম-১৩       

২৯১       চট্টগ্রাম-১৪       

২৯২      চট্টগ্রাম-১৫       

২৯৩      চট্টগ্রাম-১৬      

২৯৪      কক্সবাজার-১: হাসিনা আহমেদ  

২৯৫      কক্সবাজার-২:                    

২৯৬     কক্সবাজার-৩: লুৎফর রহমান কাজল    

২৯৭      কক্সবাজার-৪: মো. সালাহ উদ্দিন/ শাহজাহান চৌধুরী                                

২৯৮      পার্বত্য খাগড়াছড়ি                        

২৯৯      পার্বত্য রাংগামাটি : দীপেন দেওয়ান/মনি স্বপন দেওয়ান          

৩০০      পার্বত্য বান্দরবান: সাচিন ক্রু জেরি/উম্মে কুলসুম সুলতানা            

বাংলা ইনসাইডার/জেডএ



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

চট্টগ্রামে সাবেক ও বর্তমান মন্ত্রীর লড়াই

প্রকাশ: ১০:১১ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে ২৯ মে আনোয়ারা উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিরা যেন কোন প্রার্থীর পক্ষে-বিপক্ষে না যায় বা না সমর্থন করে এমন নির্দেশনা থাকলেও চট্টগ্রামের আনোয়ারায় সাবেক ও বর্তমান মন্ত্রীর লড়াই চলছে।

জানা গেছে, আনোয়ারায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তিন প্রার্থী। তবে এর মধ্যে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান কাজী মোজাম্মেল হককে (আনারস) ও সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এম এ মান্নান চৌধুরীকে (মোটরসাইকেল) সমর্থন দিচ্ছেন। ভোট ছাপিয়ে উপজেলা নির্বাচন পরিণত হয়েছে সাবেক ও বর্তমান দুই মন্ত্রীর লড়াইয়ের মঞ্চ। তবে দুই নেতার বাইরে আলাদাভাবে প্রচারণা এগিয়ে নিচ্ছেন দুবারের চেয়ারম্যান তৌহিদুল হক চৌধুরী (দোয়াত কলম)।

স্থানীয় সূত্র জানায়, ১ মে সন্ধ্যায় আনোয়ারা উপজেলা আওয়ামী লীগ বর্ধিত সভা ডেকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বটতলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম এ মান্নান চৌধুরীকে প্রার্থী ঘোষণা করে। ওই সভায় সাবেক ভূমিমন্ত্রী ও স্থানীয় সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামান চৌধুরী তাকে সমর্থন দেন। একই দিন রাতে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খানের অনুসারী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি কাজী মোজাম্মেল হক প্রার্থী হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে আনোয়ারার চাতরী চৌমুহনীসহ বিভিন্ন জায়গায় আনন্দ মিছিল করেন ওয়াসিকার অনুসারীরা। 

তবে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খানের অনুসারী কাজী মোজাম্মেল হক উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ায় নির্বাচনী পরিবেশের মোড় ঘুরে যায়। মোজাম্মেলের সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের অনেকে থাকায় জমে উঠেছে আনোয়ারা উপজেলা পরিষদের নির্বাচনী আমেজ।

উপজেলা পরিষদের নির্বাচন ঘিরে আনোয়ারায় তিন পক্ষ একে অপরের মুখোমুখি অবস্থানে আছে। সাবেক ভূমিমন্ত্রীর প্রার্থী এম এ মান্নানকে জেতাতে ১০ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এককাট্টা হলেও আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতারা মাঠে নেমেছেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খানের প্রার্থী কাজী মোজাম্মেল হককে জেতাতে। ওই দুই প্রার্থীর বাইরে জেলা-উপজেলার বেশ কিছু নেতাকে নিয়ে মাঠে আছেন তৌহিদুল হক চৌধুরী।

উল্লেখ্য, আনোয়ারা উপজেলার ১১ ইউনিয়নে ৭৪টি ভোটকেন্দ্র আছে। তার মধ্যে স্থায়ী ভোটকক্ষ ৪৮৪টি এবং অস্থায়ী ভোটকক্ষ ৫০টি। পুরুষ ভোটার ১ লাখ ২৩ হাজার ৮৮৮ জন এবং নারী ভোটার ১ লাখ ৯ হাজার ২২১ জন।

উপজেলা নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

এমপিপুত্রের দাপটে অন্যরা কোণঠাসা

প্রকাশ: ০৯:৩৬ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

সেনবাগ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী নোয়াখালী-২ আসনের সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমের ছেলে সাইফুল আলম দিপুর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বী অন্য প্রার্থীদের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় প্রশাসনকে নিজেদের সুবিধামতো ব্যবহার করার ফলে অন্য প্রার্থীরা তাদের শঙ্কার কথা জানিয়েছে।

প্রার্থীদের অভিযোগ, দিপু বাবার ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে তার সমর্থকরা পদে পদে হয়রানি করছে অন্য প্রার্থী ও তাদের সমর্থকদের। প্রশাসনকে নিজেদের কাজে লাগানো, অন্য প্রার্থী ও তাদের সমর্থকদের হুমকি, প্রচারণায় বাধাসহ বিভিন্ন অবৈধ কর্মকাণ্ড করছেন ভোটের মাঠে। উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি তার বাবা মোরশেদ আলম। সম্মেলনের মাধ্যমে লায়ন জাহাঙ্গীর আলম উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হয়েছিলেন। কিন্তু গত সংসদ নির্বাচন আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিকের পক্ষে ভোট করার দায়ে লায়ন জাহাঙ্গীরকে পদ থেকে বহিষ্কার করেন এমপি মোরশেদ। এরপর নিজের পছন্দের বাহার উদ্দিনকে সাধারণ সম্পাদক করেন তিনি। এ ছাড়াও বিভিন্ন ইউনিয়নের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করেন মোরশেদ। কোনো সম্মেলন ছাড়াই তিনি এসব কমিটি দিচ্ছেন। সব মিলেয়ে সেনবাগে রাজনৈতিক পরিবেশকে অস্বাভাবিক করে তুলেছে এমপি পরিবার। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কমিটিগুলোও তাদের দখলে।

জানা গেছে, নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই অন্য প্রার্থী ও তাদের কর্মী-সমর্থকদের প্রতিনিয়ত প্রাণনাশের হুমকি এবং দলীয় সুবিধা থেকে বঞ্চিত করার হুমকি দিচ্ছেন সাইফুল আলম দিপু ও তার অনুসারীরা। নির্বাচনে ১, ৬,৭ ও ৮ নং ইউনিয়নসহ অন্য ইউনিয়নেও অন্য প্রার্থীর এজেন্ট প্রবেশ না করার জন্যও প্রতিনিয়ত চাপ ও হুমকি দিচ্ছেন তিনি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক দলীয় নেতা জানান, তার বিপক্ষে গিয়ে অন্য প্রার্থীর ভোট করায় তাদের সরকারি বরাদ্দ টিআর, কাবিখা এবং দলীয় পদপদবি না দেওয়ার চাপ দিচ্ছেন দিপু। এজন্য প্রশাসন দিয়েও নেতাকর্মীদের বাড়িতে অভিযান চালানো হচ্ছে। মামলারও হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

উল্লেখ্য, আগামী মঙ্গলবার (২১ মে) দেশের ১৫৭টি উপজেলায় ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ২য় ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ২য় ধাপে সেনবাগসহ নোয়াখালীতে মোট ৩টি উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

সেনবাগ উপজেলায় চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে লড়াই করছেন মোট ১৫ জন প্রার্থী৷ তারা সবাই ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী।

স্থানীয় সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমের ছেলে আনারস প্রতীকের প্রার্থী সাইফুল আলম দিপু ছাড়াও চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়েছেন সেনবাগ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র দোয়াত-কলম প্রতীকের প্রার্থী মো. আবু জাফর টিপু, বর্তমান চেয়ারম্যান হেলিকপ্টার প্রতীকের প্রার্থী জাফর আহাম্মদ চৌধুরী, সাবেক ছাত্রনেতা কাপ-পিরিচ প্রতীকের প্রার্থী হাসান মঞ্জুর, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সদস্য মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী এ কে এম জাকির হোসেন জুয়েল ও টেলিফোন প্রতীকের প্রার্থী এস এম জাহাঙ্গীর আলম মানিক।

উপজেলা নির্বাচন   নোয়াখালী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বান্দরবানে সেনা অভিযানে ৩ কেএনএফ সদস্য নিহত

প্রকাশ: ০৭:৪৬ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

বান্দরবানের রোয়াংছড়ি ও রুমা উপজেলা সীমান্তে সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) তিন সদস্য নিহত হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে দেশীয় অস্ত্র, কার্তুজ, সামরিক পোশাক ও অন্য সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। 

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রুমা উপজেলায় এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ডেবাছড়ার গভীর অরণ্যে কেএনএফ আস্তানা গেড়েছে- এমন খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথবাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। সেখানে উভয় পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। ঘণ্টা ব্যাপী গুলি বিনিময়ের পর সেখান থেকে কেএনএফের দু’জন সদস্যের লাশ ও একজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরে তিনিও মারা যান। নিহতদের এখনো কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি।

বান্দরবানের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রায়হান কাজেমী বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, রুমা উপজেলার রনিন পাড়ার কাছে ডেবাছড়া এলাকায় কেএনএফের একটি আস্তানায় সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথ বাহিনীর অভিযানে তিনজন নিহত হয়েছে। ঘটনার পর মরদেহ উদ্ধারের জন্য পুলিশ সেখানে গিয়েছে।

উল্লেখ্য, বান্দরবানে গত ২ ও ৩ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, মসজিদে হামলা, টাকা-অস্ত্র লুটের ঘটনায় মামলায় অভিযুক্ত ‘কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সংশ্লিষ্টতা থাকার অভিযোগে বান্দরবানজুড়ে যৌথ বাহিনীর চিরুনি অভিযান চলমান রয়েছে।

বান্দরবান   কেএনএফ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সিরাজগঞ্জে ভাষায় লিঙ্গীয় বৈষম্য নিয়ে মতবিনিময় সভা

প্রকাশ: ০৭:৩৯ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

সিরাজগঞ্জে গণমাধ্যম কর্মীদেরকে নিয়ে ভাষায় লিঙ্গীয় বৈষম্য নারী পক্ষ নামে একটি সংগঠন সিরাজগঞ্জ ও পাবনার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

 

রবিবার (১৯ মে') দুপুরে শহরের এস. এস রোডস্থ নর্থ টাউন রেস্তোরাঁয় প্রোগ্রাম ফর উইম্যান ডেভোলপমেন্ট (পি ডাব্লিউডি) সার্বিক সহযোগিতা ও নারীপক্ষ আয়োজনে ভাষায় লিঙ্গীয় বৈষম্য দিনব্যাপী মতবিনিময় সভার শুভ উদ্বোধন করেন নারীপক্ষ চেয়ার পারসন গীতা দাস। 

 

মতবিনময় সভায় নারীপক্ষ চেয়ারপার্সন গীতা দাস বলেন, মানুষ কোনো ভালো কর্ম করলে তাকে বিশেষায়িত করা যায়। কিন্তু নারীরা নির্যাতিত হলেও তাদেরকে বিশেষায়িত করা হয়। যেমন ধর্ষণের শিকার হলে তাকে ধর্ষিতা, নির্যাতনের শিকার হলে নির্যাতিতা বলা হয়। অথচ ধর্ষণের শিকার, নির্যাতনের শিকার লিখলেও হয়।’ একজন নারীকে মানুষ হিসেবে দেখলে এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

 

এসময়ে উপস্থিত ছিলেন কামরুন নাহার, ফেরদৌসী আখতার, পিডাব্লিউডি নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা জলি।

এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন বেসরকারি চ্যানেল টুয়েন্টিফর সিনিয়র রিপোর্টার সাংবাদিক হীরুকগুণ, এনটিভি জেলা প্রতিনিধি শরিফুল ইসলাম ইন্না, দৈনিক মানবজমিন পত্রিকার সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি সুজন সরকার, বৈশাখী টেলিভিশন সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি সুজিত সরকার, দীপ্ত টিভির সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি শিশির, দীপ্ত টিভি পাবনা জেলা প্রতিনিধি শামসুল আলম সহ অনেকে।


ভাষায় লিঙ্গীয় বৈষম্য   মতবিনিময়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ

প্রকাশ: ০৭:২৯ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

পাবনার আটঘরিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইফুল ইসলাম কামালের বিরুদ্ধে জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে প্রচারণার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (১৭ মে) বিকেলে উপজেলার একদন্ত ইউনিয়নের শিবপুর বাজার এলাকা থেকে জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করেন চেয়ারম্যার প্রার্থী সাইফুল ইসলাম কামাল।

 
রোববার (১৯ মে) মোটরসাইলে প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান তানভীর ইসলাম পাবনার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্টেট ও রিটার্নিং অফিসারের কাছে এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

 

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের তৃতীয় ধাপে আটঘরিয়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই উপজেলা চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এদের মধ্যে সাইফুল ইসলাম ঘোড়া প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।

 
অভিযোগে বলা হয়, অভিযুক্ত উপজেলার একদন্ত ইউনিয়নের শিবপুর বাজার এলাকা থেকে জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা ও মোটরসাইকেল শোডাউন দিয়ে প্রচার কাজ চালিয়েছেন। যা নির্বাচনী আচরণ বিধি লংঙ্ঘন।

 

এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান ও মোটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যার প্রার্থী তানভীর ইসলাম বলেন, সাইফুল ইসলাম কামালের গুন্ডা সন্ত্রাসীরা প্রতিনিয়ত আমার কর্মী, সমর্থক, ভোটারদের ভয়ভীতি, হুমকী, উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করে ভোট দিতে নিরুৎসাহিত করছে। ফলে নির্বাচন কমিশনের ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আচরণবিধি সাইফুল ইসলাম কামাল বারবার লঙ্ঘন করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ক্ষমতার প্রভাব বিস্তার করছেন।

 

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইফুল ইসলাম কামাল বলেন, ‘ঘোড়া নিয়ে প্রচার প্রচারণা করিনি। তবে আমি ঘেড়ার গাড়ি নিয়ে প্রচার প্রচারণা করেছি। এটাও যদি বিধি নিষেধ থাকে তাহলে এটাও পরিহার করবো।’

পাবনার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্টেট ও রিটার্নিং অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় চেয়ারম্যান প্রার্থী এমন একটি অভিযোগ পেয়েছি আমরা। তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।


উপজেলা নির্বাচন   আচরণ বিধি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন