ইনসাইড পলিটিক্স

কৌশলের খেলায় জিতল বিএনপি

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৭:০০ পিএম, ০২ ডিসেম্বর, ২০১৮


Thumbnail

মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে বিএনপির কৌশলের জয় হয়েছে। যদিও প্রকাশ্যে বিএনপি নেতারা বাছাইয়ের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন এবং রিটার্নিং অফিসারদের বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগ আনছেন। কিন্তু বিএনপির একাধিক শীর্ষ নেতার নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এমন আশঙ্কাই তাঁরা করেছিলেন। নির্বাচনে বিএনপি ৬৯৬ জন প্রার্থী দেওয়া নিয়ে আলোচনা সমালোচনা হয়েছে। বলা হয়েছে, প্রতীক বরাদ্দে বিএনপির কোন্দল বাড়বে। আওয়ামী লীগ এই প্রতীক বরাদ্দ নিয়ে হাসি-ঠাট্টা করেছে। কিন্তু বিএনপি জানতো, এরকম একটি পরিস্থিতি হবে।

বিএনপির একজন দায়িত্বশীল নেতা বলেছেন, ‘আমরা চেয়েছিলেন শেষ পর্যন্ত যেন ‘ধানের শীষ’ প্রতীক দেওয়ার মতো অন্তত একজন প্রার্থী থাকে। ঢাকা-১ আসন এবং চট্টগ্রাম-৮ ছাড়া সব আসনেই বিএনপির কেউ না কেউ টিকে গেছে। ঢাকা-১ আসনে বিএনপি দুজনকে মনোনয়ন দিয়েছিল। এরা হলেন, খন্দকার আবু আশফাক এবং ফাহিমা হোসেন জুবলী। অবশ্য এই আসনের বর্তমান এমপি সালমা ইসলাম স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়েছেন। তাঁর মনোনয়ন বৈধ হয়েছে। তিনি বিএনপিতে যেতে পারেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। আর চট্টগ্রাম-৮ আসনে প্রার্থী হয়েছিলেন শুধু মোর্শেদ খান। ঢাকা-২ আসনে আমানউল্লাহ আমানের মনোনয়ন যে বাতিল হবে, তা আপিল বিভাগের আদেশের পরেই নিশ্চিত হয়ে যায়। এখানে আমান তাঁর ছেলে ইফরান ইবনে আমানকেও মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ান। ফলে এই আসনটিতে বিএনপির কোনো ক্ষতি হয়নি। ঢাকা-৫ আসনে বিএনপির অধ্যক্ষ সেলিম বাদ পড়েছেন। এই আসনে নবী উল্লাহ নবীই ছিলেন বিএনপির মূল প্রার্থী। তিনি টিকে গেছে। ঢাকা-৬ থেকে সাদেক হোসেন খোকার ছেলে বাদ পড়লেও, সেখানে কাজী আবুল বাশার বিকল্প প্রার্থী ছিলেন এবং তাঁর মনোনয়ন বৈধ হয়েছে। ঢাকা-৯ তেও মির্জা আব্বাসের স্ত্রীর মনোনয়ন বাতিল হলেও বিকল্প প্রার্থী হাবিবুর রশিদ হাবিবের মনোনয়ন বৈধ হয়েছে। চট্টগ্রাম-৫ এ মীর নাসির উদ্দিনের আসনেও বিএনপি তিনজনকে প্রাথমিক মনোনয়ন দেন। এদের মধ্যে মীর নাসির এবং তাঁর ছেলে মীর হেলালের মনোনয়ন বাতিল হলেও ব্যারিস্টার শাকিলা ফারজানার মনোনয়ন বৈধ হয়েছে। বগুড়া-৭ আসনেও বিএনপি তিনজন প্রার্থীকে প্রাথমিক মনোনয়ন দেয়। বেগম জিয়ার মনোনয়ন নিয়ে বিএনপির মধ্যে সংশয় ছিল, দ্বিতীয় প্রার্থী মোরশেদ মিল্টনের ওপরও তারা ভরসা রাখতে পারেননি। দুজনই মনোনয়নই বাতিল হয়েছে। ওই আসনে তৃতীয় বিকল্প প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ হয়েছে। তিনি সরকার বাদল।

বিএনপির একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মূলত দুই কারণে বিএনপির একাধিক প্রার্থীকে প্রাথমিক মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল। প্রথমত, বিএনপি জানতো দণ্ড, ঋণ খেলাপি ইত্যাদি কারণে অনেক প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হতে পারে। সেজন্য প্রায় সব আসনেই বিএনপি বিকল্প প্রার্থী রেখেছিল।

দ্বিতীয়ত, এর ফলে বিএনপিতে বিদ্রোহী প্রার্থীর শঙ্কা দূর হলো। মনোনয়ন বাছাইয়ের পর এখন কেন্দ্র থেকে যাঁকে ধানের শীর্ষ প্রতীক দেওয়া হবে, একমাত্র তিনিই নির্বাচন করতে পারবেন। বাকীদের স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার কোনো আইনগত সুযোগ থাকবে না। ফলে, বিএনপিতে বিদ্রোহী প্রার্থী থাকবে খুবই কম।

তাই বলাই যায়, কৌশলের খেলায় প্রথম দফায় বিএনপি জিতে গেল।

বাংলা ইনসাইডার/জেডএ



মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

জরুরি সংবাদ সম্মেলনে আসছেন মির্জা ফখরুল

প্রকাশ: ০২:১৭ পিএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আগামীকাল রোববার দুপুর ১২টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

এতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বক্তব্য রাখবেন। এর মধ্য দিয়ে ছয় মাসেরও বেশি সময় পর সংবাদ সম্মেলনে আসছেন মির্জা ফখরুল।

এর আগে ২০২৩ সালের ২৭ অক্টোবর সংবাদ সম্মেলন করেছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সে সময় ২৮ অক্টোবর ঢাকায় বিএনপি মহাসমাবেশ ডেকেছিল। গত ২৮ অক্টোবর ঢাকার নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ পুলিশ পণ্ড করে দেওয়ার পরদিনই মির্জা ফখরুল গ্রেপ্তার হন। প্রায় সাড়ে তিন মাস কারাবাসের পর ১৫ ফেব্রুয়ারি জামিনে মুক্তি পান তিনি।

কারাগারে যাওয়ার পর থেকে বিএনপি মহাসচিব ও তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম উভয়ে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছেন। এ জন্য কারাগার থেকে মুক্তির পর ৪ মার্চ তারা চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে যান। সেখান থেকে দেশে ফিরে আবার গত ২ মে পবিত্র ওমরাহ পালনে স্ত্রী রাহাত আরা বেগমকে নিয়ে সৌদি আরব যান মির্জা ফখরুল। প্রথমে তারা মদিনায় হজরত মুহাম্মদ (সা.) রওজা মোবারক জিয়ারত করেন। গত ৫ মে মক্কায় এসে পবিত্র ওমরাহ পালন করেন তারা।


মির্জা ফখরুল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ আজ

প্রকাশ: ০৮:২৩ এএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে আজ শনিবার। বিকেল সাড়ে ৩টায় মোহাম্মদপুর আড়ংয়ের সামনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। শুক্রবার (১০ মে) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে দলের এক যৌথ সভার শুরুতে এ কথা জানান দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

ওবায়দুল কাদের বলেন, অনেকে বলে আমরা পাল্টাপাল্টি সমাবেশ করছি, আসলে আমরা কোনো সমাবেশ করছি না। আজ আমরা এখানে যৌথসভা করছি। আগামীকাল শনিবার আমাদের মন্ত্রিসভার সদস্য, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের সংসদীয় এলাকায় আমরা একটি শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করব। সেখানে সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।

এর আগে দলের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ এবং সব সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের যৌথসভা আজ শুক্রবার (১০ মে) অনুষ্ঠিত হয়।


আওয়ামী লীগ   শান্তি সমাবেশ   ওবায়দুল কাদের  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

কর্মীদের দাবি রিজভী, তারেকের পছন্দ খসরু

প্রকাশ: ১০:০০ পিএম, ১০ মে, ২০২৪


Thumbnail

বিএনপিতে নতুন মহাসচিব নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়া বিভিন্ন জেলার স্থানীয় পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে নৈশ বৈঠকের আয়োজন করছেন। এ পর্যন্ত নোয়াখালী, কুমিল্লা, সিলেট, বরিশালসহ অন্তত দশটি জেলায় এই ধরনের জুম বৈঠক আয়োজন করা হয়েছে। যে বৈঠকগুলোতে লন্ডনে পলাতক তারেক জিয়া সরাসরি তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলছেন। তৃণমূলের নেতাকর্মী ছাড়াও ছাত্রদল, যুবদল, কৃষক দলের মতো বিভিন্ন অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের স্থানীয় পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ তারেক জিয়ার সঙ্গে কথা বলছেন। 

নোয়াখালীতে এ রকম বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে, যেখানে প্রজেক্টরের মাধ্যমে তারেক জিয়া সরাসরি কর্মীদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন এবং তাদের মতামত দিয়েছেন। এই সমস্ত মতামতে দল পুনর্গঠন, নতুন নেতৃত্ব ইত্যাদি বিষয় নিয়ে তারেক জিয়া দলের নেতৃবৃন্দের খোলাখুলি মতামত জানতে চান। আর এই খোলাখুলি মতামতে যদি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মহাসচিব না থাকেন তাহলে কাকে মহাসচিব করা যেতে পারে সেই প্রশ্নটি উত্থাপন করেন।

জানা গেছে, অধিকাংশ তৃণমূলের কর্মীরা তাদের পছন্দের কথা জানাতে প্রথমে অস্বস্তি প্রকাশ করেন। পরবর্তীতে তারেক তাদেরকে আশ্বস্ত করেন যে, এই বৈঠকের খবর বাইরে প্রকাশিত হবে না এবং বৈঠকে উপস্থিত নেতৃবৃন্দকেও সতর্ক করা হয় তারা যেন এই বৈঠকের বিষয়টি দলের কেন্দ্রীয় নেতা বা সিনিয়রদের সঙ্গে আলোচনা না করে। এরপর এই বৈঠকে মতামত প্রকাশের জন্য সবাইকে স্বাগত জানানো হয়। এই সব বৈঠকে বিভিন্ন জেলার অধিকাংশ কর্মীরা দলের পরবর্তী মহাসচিব হিসেবে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নাম উচ্চারণ করেছেন। তার পেছনে বিএনপির নেতাকর্মীরা যুক্তি দেখিয়েছেন, তিনি নিবেদিতপ্রাণ ত্যাগী। কর্মীদের কাছে তিনি শ্রদ্ধার আসনে আসীন। তাছাড়া সব সংকটেই তাকে সাহসী ভাবে দেখা যায়। এ কারণে রিজভীর মহাসচিব হওয়া উচিত বলে অনেকে মনে করছেন। 

তবে বেশ কিছু স্থানীয় পর্যায়ের নেতা মনে করেন যে, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তি। এখন পর্যন্ত তাঁর কোনো বিকল্প নেই। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলের মহাসচিব থেকে সরে গেলে দলের জন্য সমস্যা হবে বলেও তারা অভিমত ব্যক্ত করেছেন। 

তারেক জিয়া উপযাচক হয়ে কয়েকটি বৈঠকে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী যদি বিএনপির মহাসচিব হয় তাহলে সেটি কেমন হয়- এই প্রশ্নটা জিজ্ঞেস করছেন। এর উত্তরে স্থানীয় পর্যায়ের কিছু নেতা নীরবতা অবলম্বন করেছেন। অনেকে নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন। খুব অল্প সংখ্যক ব্যক্তি আমীর খসরু মাহমুদকে ইতিবাচকভাবে দেখেছেন। তবে বিএনপির অধিকাংশ তৃণমূলের নেতারাই মনে করছেন যে, তারেক জিয়া যদি নেতৃত্বে থাকেন তাহলে কে মহাসচিব হলেন সেটি বড় বিষয় নয়। তারা জিয়া পরিবারের বাইরে যেন নেতৃত্ব না যায় সে ব্যাপারেও তারেক জিয়ার কাছে অনুরোধ করেছেন।

বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছে, মির্জা ফখরুল মহাসচিব হিসেবে থাকতে চান না। তিনি কয়েক দফা এই বিষয়টি নিয়ে তারেক জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এখন এমন একটি অবস্থানে গেছেন শেষ পর্যন্ত যদি তাতে মহাসচিব পদে রাখার জন্য বাধ্য করা হয় তাহলে তিনি পদত্যাগ করতে পারেন বলেও ধারণা করা হচ্ছে। তাছাড়া ইদানিং তিনি দলের কার্যক্রম থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেন। এ রকম অবস্থায় নতুন মহাসচিব অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে তারেক জিয়া বিভিন্ন জেলায় বৈঠক করছেন বলে অনেকের ধারণা।

বিএনপি   আমির খসরু   মির্জা ফখরুল   রুহুল কবির রিজভী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ শনিবার

প্রকাশ: ০৮:৫২ পিএম, ১০ মে, ২০২৪


Thumbnail

আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে শনিবার (১১ মে)। বিকেল সাড়ে ৩টায় মোহাম্মদপুর আড়ংয়ের সামনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

শুক্রবার (১০ মে) বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের এক যৌথসভায় দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এ কথা জানান।

তিনি বলেন, অনেকে বলে আমরা পাল্টাপাল্টি সমাবেশ করছি, আসলে আমরা কোনো সমাবেশ করছি না। আজকে আমরা এখানে যৌথসভা করছি। আগামীকাল শনিবার আমাদের মন্ত্রিসভার সদস্য আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের সংসদীয় এলাকায় আমরা একটি শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করব। সেখানে আজকের সকলকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।

এর আগে, দলের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ এবং সব সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের যৌথসভা আজ (১০ মে) অনুষ্ঠিত হয়।

আওয়ামী লীগ   শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

সূচনা বক্তব্যেই শেষ হলো আওয়ামী লীগের যৌথ সভা!

প্রকাশ: ০৭:২৬ পিএম, ১০ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ, উত্তর, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনকে দলের কর্মসূচি অবহিত করতে যৌথ সভা ডেকেছিল ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। তবে সেই যৌথ সভা সূচনা বক্তব্যেই শেষ হয়ে যায়।

শুক্রবার (১০ মে) বিকেলে বঙ্গবন্ধু এভিনিউর আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে এ যৌথ সভা ডাকা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা, ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ এবং সব সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকরা।


জানা যায়, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ৪টা ১২ মিনিটে সূচনা বক্তব্য শুরু করে প্রায় ৩৬ মিনিট বক্তব্য রাখেন। বক্তব্যের শেষ পর্যায়ে সাধারণ সম্পাদক দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. রাজ্জাক ও জাহাঙ্গীর কবির নানককে উদ্দেশ্য করে বলেন, আর কেউ কিছু বলবেন? বলেন... এসময় আওয়ামী লীগের এই দুই সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ‘না’ বলেন। এর মধ্য দিয়ে শেষ হয়ে যায় যৌথ সভা। পরে কেন্দ্রীয় নেতারা কার্যালয় থেকে বের হয়ে যান। আর সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের কার্যালয়ে নিজ অফিসে চলে যান।


যৌথ সভায় উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছাড়াও সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, অ্যাড. কামরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, মাহবুবউল আলম হানিফ, ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাশ, আইন বিষয় সম্পাদক নাজিবুল্লাহ হিরু প্রমুখ।

আওয়ামী লীগ   যৌথ সভা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন