নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:০৫ পিএম, ১০ জানুয়ারী, ২০১৯
নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখান করে আন্দোলনের ঘোষণা দেওয়া ঐক্যফ্রন্টের দুই শীর্ষ নেতা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং ড. কামাল হোসেন বিদেশ যাচ্ছেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পারিবারিকসূত্রে জানা গেছে, মির্জা ফখরুল গত কিছুদিন ধরে প্রচণ্ড কর্মব্যস্ততার কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। এমনিতেই তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত। তার নিয়মিত পরীক্ষা করা হয় ব্যাংককের একটি হাসপাতালে। তিনি খুব শিগগিরই চেকআপের জন্য ব্যাংকক যাবেন বলে গেছে। সেখানে চেকআপ শেষে তিনি অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসরত মির্জা ফখরুল ইসলামের মেয়ে মির্জা শামারুহর সাথে কিছুদিন কাটাবেন বলে জানা গেছে।
তবে বিএনপির একাধিক সূত্র বলছে যে, মির্জা ফখরুল ইসলামকে নিয়ে বিএনপির মধ্যে অনেক বিতর্ক তৈরি হয়েছে এবং তিনি চাপের মধ্যে রয়েছেন। এজন্য তিনি গা ঢাকা দিচ্ছেন।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আরেক শীর্ষ নেতা ও আহ্বায়ক ড. কামাল হোসেনও বিদেশ যাচ্ছেন। তিনি লন্ডন যাচ্ছেন বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। নির্বাচনের আগেই তার লন্ডনে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নির্বাচন এবং ঐক্যফ্রন্টের তদারকির জন্য তিনি যান নি। ড. কামাল হোসেনের পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে, ড. কামাল হোসেন শারীরিকভাবে অত্যন্ত অসুস্থ। তার হাঁটাচলায় অনেক অসুবিধা হচ্ছে। এই চিকিৎসা তিনি লন্ডনেই করান। নির্বাচনের তিনি তার চিকিৎসা বিলম্বিত করেছেন। খুব শিগগিরই তিনি লন্ডন যাবেন।
এই দুই নেতারই বিদেশ যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অস্তিত্ব এবং তাদের ঘোষিত আন্দোলনের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
বাংলা ইনসাইডার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
চীন সফর বাম দল জাসদ ওর্য়ার্কাস পার্টি সাম্যবাদী দল
মন্তব্য করুন
শৃঙ্খলা আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে তিনি ব্যবসা-বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, নাগরিক অধিকারসহ দুই দেশের অগ্রাধিকারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে আলোচনা করবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
অবশেষে আর ছাড় নয়, আওয়ামী লীগ তাঁর দলের শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল একাধিক সূত্রগুলো বলছে, দলের ভেতর যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে, দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করছে এবং দলের ভেতরের কোন্দল করছে তাদেরকে আর ছাড় দেওয়া হবে না। তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে এবং এই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের অংশ হিসেবে কোন্দলরত এলাকাগুলোতে কমিটি বাতিল করে দেওয়া হবে। যারা কোন্দলের সঙ্গে জড়িত তাদেরকে আহ্বায়ক কমিটিতে রাখা হবে না।