নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:৩৪ পিএম, ১৪ জানুয়ারী, ২০১৯
বলিউডে কাজ পেতে রীতিমত গলদঘর্ম হতে হয় স্বপ্নবাজ অভিনয়শিল্পীদের। তারকা সন্তানদের ক্ষেত্রে বিষয়টি সহজ হলেও অন্যদের ক্ষেত্রে কঠিন। এরমধ্যে কেউ জী-হুজুর-জাহাপনা, আবার কেউ অসামান্য প্রতিভার জোরে বলিউডে অভিনয়ের স্বপ্ন পূরণ করেছেন।
কোনরকম স্বজনপ্রীতি ছাড়াই বলিউডে প্রবেশ করেছেন ‘শাহেনশাহ’ খ্যাত অমিতাভ বচ্চন। কলকাতায় একটি কোম্পানি চাকরি করতেন। অভিনয়ের প্রতি প্রবল আগ্রহ থেকে চাকরিটা আর করা হয়নি। তাঁর ভরাট কণ্ঠস্বর মুগ্ধ করে বাঙালি পরিচালক মৃণাল সেন-কে। তাঁর পরিচালিত ছবি ‘ভুবন সোম’-এ ডাবিং দিয়ে শুরু চলচ্চিত্রে অমিতাভের পথচলা। এরপর ‘সাত হিন্দুস্তান’ ছবিতে তাঁকে অভিনয়ের সুযোগ করে দেন পরিচালক খাজা আহমেদ আব্বাস। এই ছবিতে অভিনয়ের জন্য তিনি সম্মাননা পেলেও তারকা হয়ে উঠতে পারেননি। অমিতাভের তারকা খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে মূলত ‘জাঞ্জির’ ছবির মাধ্যমে। এই ছবির পরিচালক প্রকাশ মেহরা একজন পুলিশ কর্মকর্তার চরিত্রের জন্য অমিতাভকে নির্বাচন করেন। এরপর বাকিটা ইতিহাস।
বলিউড বাদশা শাহরুখ খানেরও রয়েছে সংগ্রামী ইতিহাস। মধ্যবিত্ত পরিবারের সুদর্শন শাহরুখ তখন ছোট পর্দায় কাজ করতেন। সিনেমায় কাজ করার স্বপ্ন নিয়ে মুম্বাইয়ের অলিগলি চষে বেড়াচ্ছেন। শাহরুখের কথায়, ‘একদিন ফুটপাথে দাঁড়িয়ে বিরিয়ানি খাচ্ছিলাম। সে সময় প্রযোজক বিবেক ভাশ্বমির সঙ্গে দেখা হয়। তিনি আমাকে চলচ্চিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব দেন। এর পরের দিন তিনি আমাকে নিয়ে গেলেন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ‘জি পি সিপ্পি’-তে। ঠিক ওই দিনই পাঁচ পাঁচটি ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হই।’
সালমান খানের অভিনয়ে আসতে মোটেও বেগ পেতে হয়নি। তাঁর বাবা সেলিম খান সে সময়ের প্রথিতযশা চিত্রনাট্যকার। তারকা সন্তান হিসেবেই বেড়ে উঠেছেন তিনি। পরিচালক জে কে ভারি ছিলেন সালমানের বাবার বন্ধু। সেই সূত্রে সালমানের অভিষেক হয় তাঁর পরিচালিত ছবি ‘বিবি হ্যায় তো অ্যায়সি’ ছবির মাধ্যমে। এরপর সেলিম খানের আরেক বন্ধু পরিচালক সুরাজ বারজাত্যর বেশ কয়েকটি ছবিতে অভিনয় করে তারকা হয়ে ওঠেন সালমান।
আমির খানও তারকা পরিবারের সন্তান। তাঁর বাবা তাহির খান ছিলেন নামী প্রযোজক। সেই সূত্রে ছোটবেলা থেকেই শিশু শিল্পী হিসেবে কাজ করতেন বলিউডে। এরপর চাচা মনসুর খানের পরিচালনায় ‘কেয়ামত সে কেয়ামত তাক’ ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে নায়ক হিসেবে আমিরের পথ চলা শুরু হয়।
অক্ষয় কুমারের অভিনয়ে আসাটাও কিছুটা কাকতালীয়। কখনো ভাবেননি তিনি অভিনেতা হবেন। রন্ধনশিল্পী হিসেবে দেশ বিদেশে চাকরি করতেন। এক সময় মার্শাল আর্ট শিখেছেন। মার্শাল আর্টের শিক্ষকও ছিলেন বেশ কিছুদিন। সেখানে তাঁর এক ফটোগ্রাফার ছাত্র তাঁকে মডেলিংয়ের প্রস্তাব দেন। সেখান থেকে শুরু। অভিনয়ে তাঁকে নিয়ে আসেন মূলত বাঙালি প্রযোজক প্রমোদ চক্রবর্তী। তিনি অক্ষয়কে পরিচালক রাজ সিপ্পি’র সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। এরপর সিপ্পির ‘সুগন্ধ’ ছবির মাধ্যমে তাঁর বলিউড ক্যারিয়ার শুরু হয়।
রণবীর সিং একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থায় ‘কপি রাইটার’ হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন। চাকরির পাশপাশি তিনি বিভিন্ন জায়গায় অভিনেতা হওয়ার জন্য অডিশন দিতেন। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ‘যশরাজ ফিল্মস-এর একটি অডিশনে সেখানকার কাস্টিং ডিরেক্টর সনু শর্মা তাঁকে ‘ব্যান্ড বাজা বারাত’ ছবির জন্য নির্বাচন করেন।
আনুশকা শর্মাও যশরাজ ফিল্মস-এর অডিশনের মাধ্য দিয়ে ‘রাব নে বানাদে জুড়ি’ ছবির নায়িকা হিসেবে সুযোগ পান। আরক অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া তো ‘মিস ওয়ার্ল্ড’ খেতাব জিতে বলিউডে প্রবেশের রাস্তা সহজ করে নেন।
দীপিকা পাড়ুকোনের উত্থান করিওগ্রাফার ও পরিচালক ফারহা খানের হাত ধরে। দীপিকার ‘লরিল’ ও ‘ক্লোজআপ’-এর বিজ্ঞাপনে মুগ্ধ হয়ে তাঁকে ‘ওম শান্তি ওম’ এর নায়িকা হিসেবে নির্বাচন করেন ফারহা
কঙ্গনা রনৌত মাত্র ১৬ বছর বয়সে অভিনয়ের স্বপ্নে বাড়ি ছেড়েছেন। দিল্লী ও মুম্বাইয়ের বিভিন্ন এজেন্সিতে ঘুরেছেন। একবার ‘গ্যাংস্টার’ ছবির জন্য অডিশন দেন। সেখানে বয়স কম বলে ওই ছবির প্রযোজক মহেশ ও মুকেশ ভাট তাঁকে বাদ দিয়ে দেন। কিন্তু ওই ছবির পরিচালক অনুরাগ বসু তাঁকে নায়িকা চরিত্রের জন্য পছন্দ করেন। এরপর শুরু হয় তাঁর বলিউড যাত্রা।
পরিনিতি চোপড়া পড়াশুনা শেষ করে যশরাজ ফিল্মস-এর মার্কেটিং বিভাগে চাকরি নেন। সেখানে থেকে তিনি ‘ইশাকজাদে’ ছবিতে সুযোগ পান। বিদ্যা বালানের উত্থান হয়েছে পরিচালক প্রদীপ সরকারের হাত ধরে। প্রথমে প্রদীপের একটি মিউজিক ভিডিওতে কাজ করেন এরপর তাঁর পরিচালিত ‘পরিণীতা’ ছবির মাধ্যমে বিদ্যার বলিউড পথচলা শুরু হয়।
এছাড়া পরিবারের হাত ধরে বলিউডে পা রেখেছেন শহীদ কাপুর, কারিনা কাপুর, অভিষেক বচ্চন, সানি দেওল, ববি দেওল, রণবীর কাপুর, বরুণ ধাওয়ান, টাইগার শ্রফ, সাইফ আলী খান, সঞ্জয় দত্ত, অজয় দেবগণ, অক্ষয় খান্না, টুইঙ্কেল খান্না, ঋত্বিক রোশন ও রানী মুখার্জীসহ বহু উঠতি তারকা।
বাংলা ইনসাইডার/ এইচপি
মন্তব্য করুন
নির্বাচনে হেরে ফুলের মালা দিয়ে হাসিমুখে বিজয়ী প্রার্থীদের বরণ করে নিয়েছিলেন নিপুণ। তবে নিপুণ কী যেন পুষে রেখেছিলেন মনে মনে। যার ফলাফল দেখা গেল শিল্পী সমিতির নির্বাচন সম্পন্নের কয়েক সপ্তাহ পরেই। জানা গেছে, ফুলের মালা দিয়ে যাঁদের বরণ করে নিয়েছিলেন, সেই সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ পুরো কমিটির কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে বুধবার (১৫ মে) হাইকোর্টে রিট করেছেন নিপুণ
১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে অনুষ্ঠিত হয় চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির এবারের নির্বাচন। এতে নিপুণ ও মাহমুদ কলি প্যানেলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মিশা-ডিপজল প্যানেল। সারা দিন ভোট গ্রহণ শেষে পরদিন ২০ এপ্রিল সকালে ঘোষিত ফলাফলে জানা যায়, নিপুণের প্যানেলের শোচনীয় পরাজয় হয়েছে। ভোটের ফলাফল ঘোষণার সময় উপস্থিতও ছিলেন নিপুণ। এরপর তিনি ডিপজল ও মিশাকে ফুলের মালা পরিয়ে দেন। মিশা ও ডিপজল তাঁদের পরিয়ে দেওয়া মালা নিপুণকে পরিয়ে দেন।
শিল্পী সমিতির নির্বাচনে হেরে সেদিন গণমাধ্যমের কাছে নিপুণ জানিয়েছিলেন, ‘ভেবেছিলাম ডিপজল সাহেবের বিপরীতে আমি যখন দাঁড়াব, ভোট পাব সর্বোচ্চ ৫০টি। সেখানে ভোট পেলাম ২০৯টি। হেরেছি মাত্র ১৬ ভোটে। এতেই প্রমাণিত হলো যে শিল্পী সমিতির ভাইবোনেরা আমাকে কতটা ভালোবাসেন। এত সম্মান দেওয়ার জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জানাই।’ এমনকি সেদিন নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ার জন্য নিজেকেই কৃতিত্ব দেন নিপুণ।
নির্বাচনের চার সপ্তাহে এসে সব সমীকরণ যেন পাল্টে গেল। নিপুণ করেছেন হাইকোর্টে রিট। আর সেই খবর শুনে মিশা সওদাগর হুংকার ছুড়েছেন। ডিপজল বলছেন, ‘কেস খেলবা আসো। যেটা খেলার মন চায়, সেটাই খেলো।’
রিট করা প্রসঙ্গে এত দিন পর এসে নিপুণ বলছেন, ‘ভোট শেষ হওয়ার পর সন্ধ্যা সাতটা থেকে নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান ও আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যানের কথাবার্তা রহস্যজনক মনে হয়েছে। তা ছাড়া যতই রাত বাড়ছিল, ততই ভোটকেন্দ্র ও বাইরের পরিবেশ আমার কাছে হুমকিস্বরূপ মনে হচ্ছিল। সেদিনের এমন পরিবেশ আমি আগে কখনো দেখিনি এফডিসিতে। পুরো আঙিনা তারা দখলে নিয়েছিল।’
রিট করার পেছনে অভিযোগ হিসেবে নিপুণ আরও বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশন বাতিল ভোটের সংখ্যা সঠিক দেননি। আমার জানামতে, ৮১টি ভোট বাতিল হয়েছে। কিন্তু তারা ৪০টি ভোট বাতিল দেখিয়েছে। এ নিয়ে স্পষ্ট করে কোনো কিছুই আমাদের প্যানেলকে জানায়নি নির্বাচন কমিশন।’ তাহলে অনিয়ম জেনেও কেন বিজয়ী সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের গলায় ফুলের মালা পরিয়ে দেন—এমন প্রশ্নে নিপুণের বক্তব্য এ রকম, ‘ওই সময় সেটি করা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। তা ছাড়া মিশা-ডিপজল প্যানেলের সঙ্গে নির্বাচন কমিশন, আপিল বোর্ডের যোগসাজশে ভেতরে-ভেতরে এত বড় অনিয়ম চলে আসছিল, সেটি ফলাফল প্রকাশের অনেক সময় পর স্পষ্ট হয়েছে।’
মন্তব্য করুন
বলিউড তারকা শাহরুখ খান অসুন্দর মহিলাদের সঙ্গে বেশি মেলামেশা করতে পছন্দ করেন। এক সাক্ষাৎকারে এমন দাবি করেছিলেন অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যেখানে প্রীতি বলেছেন, অসুন্দর মহিলাদের সঙ্গে শাহরুখ বেশি কথা বলেন। একটি জিনিস আমায় অবাক করত। আমরা কোথাও গেলে সে শুধু অসুন্দর মহিলাদের ডাকত।
এর উত্তরে শাহরুখ বলেন, ‘আমার তাদের সুন্দর লাগত। আমার সব মহিলাদের সুন্দর লাগে। আমি চাই, সারা জীবন মহিলারা আমায় ঘিরে থাকুন। মহিলারা সচেতন, ভদ্র, নম্র, সুন্দরী। মহিলাদের গায়ের গন্ধ সুন্দর, তাদের কণ্ঠস্বর সুন্দর, তারা সুন্দর। আমার মহিলাদের খুব ভাল লাগে। আর আমি এটা লুকোই না। কিন্তু আমার এই ভালবাসায় কোনও শারীরিক টান নেই। বা সম্পর্ক তৈরি করারও কোনও উদ্দেশ্য নেই।’
বলিউডের একসময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা। এখনও তার ভক্তসংখ্যা নেহাতই কম নয়। যদিও দীর্ঘদিন ধরেই বিরতিতে ছিলেন এই অভিনেত্রী।
মন্তব্য করুন
‘অনুরাধা ভারতের একজন বিখ্যাত সংগীতশিল্পী। তাঁর সঙ্গে গাইতে পারাটা অনেক সম্মানের। আমি মনে করি, এটি আমার ছোট্ট সংগীতজীবনে আর্কাইভ হয়ে থাকবে। আমার ক্যারিয়ারে নতুন পালক যোগ হবে।’ ভারতীয় শিল্পী অনুরাধা পাড়োয়ালের সঙ্গে দ্বৈত গান প্রসঙ্গে এমন মন্তব্য করেছেন আসিফ আকবর।
‘চিরদিনের জীবনসঙ্গিনী’ গানটির কথা লিখেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী গীতিকার কবির বকুল। এর সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন রাজা কাশেফ। এটি প্রকাশ হয়েছে ফ্রান্সভিত্তিক প্রতিষ্ঠান বিলিভ মিউজিক থেকে।
কিছুদিন আগে ভারতের মুম্বাইতে গিয়েছিলেন আসিফ। সেই সফরেই গানটিতে ভয়েস দিয়েছিলেন তিনি। গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন সৌমিত্র ঘোষ ইমন। গাজীপুরে চিত্রায়িত সেই ভিডিওতে আসিফের সঙ্গে মডেল হয়েছেন যুক্তরাজ্যপ্রবাসী সাবা বশির।
মন্তব্য করুন
‘কান চলচ্চিত্র উৎসব’ এর ৭৭তম আসরে লাল গালিচার অতি পরিচিত নাম ঐশ্বরিয়া রাই। বচ্চন বধূর স্টাইল স্টেটমেন্ট হামেশাই থাকে চর্চায়। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) কানের রেড কার্পেটে কালো-সোনালী গাউনে জাদু ছড়িয়েছেন তিনি। তবে উৎসবের দ্বিতীয় দিন (শুক্রবার) অভিনেত্রীর সাজপোশাক দেখে নেটপাড়ায় শুরু হয় সমালোচনা।
কানের প্রথম অ্যাপিয়ারেন্সের জন্য ঐশ্বরিয়া বেছে নিয়েছিলেন ফাল্গুনী এবং শেন পিককের কালো-সোনালী গাউন। তবে শুক্রবার (১৭ মে) তার দেখা মিলল সুবজ-রুপালী গাউনে। নাটকীয় পোশাকের লম্বা টেইল এবং সুউচ্চ হাতা রীতিমতো নজর কেড়েছে। অভিনেত্রীর এই লুক দেখে অনেকেই মজা করে লিখেছেন, ‘আরাধ্যার স্কুল প্রোজেক্ট নাকি? কে ঐশ্বরিয়াকে স্টাইল করছে?’ অনেকে আবার গেম অফ থ্রনসের ছায়া খুঁজে পেয়েছেন অ্যাশের পোশাকে।
এবারের কান উৎসবে ‘কাইন্ডস অফ কাইন্ডনেস’-এর প্রিমিয়ারে দেখা মিলল অ্যাশের। কানের রেড কার্পেটে সাজপোশাক নিয়ে এই প্রথমবার কটাক্ষের মুখে ঐশ্বরিয়া, এমনটা নয়। তবে কোনোদিনই পালটা জবাব দেননি নায়িকা।
কান সফরের দ্বিতীয় দিনে মায়ের পাশে নজর কাড়লেন আরাধ্যা। নীল রঙের পোশাকে ঐশ্বরিয়া ছিলেন সাবলীল। মায়ের পাশে আরাধ্যার দেখা মিলল হলুদ রঙের পোশাকে। একদম নো-মেকআপ লুকে দেখা মিলেছে আরাধ্যাকে।
মন্তব্য করুন
ওপার বাংলার তারকা দম্পতি রাজ-শুভশ্রী। ছেলে ইউভানের জন্মের অল্প সময়ের মধ্যে তাকে প্রকাশ্যে এনেছিলেন। এদিকে গত বছরের ৩০ নভেম্বর শুভশ্রী দ্বিতীয়বার মা হওয়ার সুখবর জানান ভক্তদের । কিন্তু মেয়ে ইয়ালিনিকে লাইমলাইট থেকে দূরেই রেখেছিলেন।
তবে শুক্রবার (১৭ মে) ইনস্টাগ্রামে শুভশ্রী দুই সন্তানের ছবি পোস্ট করে অভিনেত্রী লেখেন, ‘সকালের কথারা।’ সেখানে দেখা যাচ্ছে জানালার পাশে বসে বোনের সঙ্গে গল্প করছে ইউভান।
ছোট্ট ইয়ালিনির মাথায় একটা দুইটি নয়, চারটি ঝুঁটি বেঁধে বসে আছে বাবা রাজের কোলে। আর বোনকে গল্প বলে শোনাচ্ছে ইউভান। এই মনোমুগ্ধকর মুহূর্ত ভক্তদের নজর কেড়েছে।
মন্তব্য করুন
নির্বাচনে হেরে ফুলের মালা দিয়ে হাসিমুখে বিজয়ী প্রার্থীদের বরণ করে নিয়েছিলেন নিপুণ। তবে নিপুণ কী যেন পুষে রেখেছিলেন মনে মনে। যার ফলাফল দেখা গেল শিল্পী সমিতির নির্বাচন সম্পন্নের কয়েক সপ্তাহ পরেই। জানা গেছে, ফুলের মালা দিয়ে যাঁদের বরণ করে নিয়েছিলেন, সেই সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ পুরো কমিটির কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে বুধবার (১৫ মে) হাইকোর্টে রিট করেছেন নিপুণ