ইনসাইড পলিটিক্স

আজাদ- নজিবুরের ঠাণ্ডা যুদ্ধ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ২৩ জানুয়ারী, ২০১৯


Thumbnail

তাঁরা দুজন প্রিয় বন্ধু। একজন বসেন দোতালায়, অন্যজন নিচতলায়। প্রায়ই একজন আরেকজনের চেম্বারে যান। কুশল বিনিময় হয়, হাসি ঠাট্টাও করেন। দুজন একই ব্যাচের হলেও, একজন অবসরে গিয়ে বিশেষ দায়িত্বে আছেন। অন্যজন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রশাসনের মাথা। আপাতত বন্ধুত্বের আড়ালে এখন তাদের মধ্যে ক্ষমতার দ্বন্দ্বের কথা মাঝে মধ্যেই শোনা যায়। নির্বাচনের সময় এই লড়াই স্তিমিত হয়ে উঠেছিল। কিন্তু ইদানিং আবার স্নায়ু যুদ্ধের কথা শোনা যায়। এরা হলেন প্রধানমন্ত্রীর এসডিজি বিষয়ক সমন্বয়কারী আবুল কালাম আজাদ, অন্যজন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান। দুজনই ৮২ ব্যাচের। 

সরকারের কেউ কেউ বলেন, সরকারের কলকাঠি চালাতে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন আবুল কালাম আজাদ। তিনি প্রধানমন্ত্রীর অত্যান্ত আস্থাভাজন। দীর্ঘদিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন। বিদ্যুৎ সংকট মোকাবেলায় তার ভূমিকা সব মহলে প্রশংসিত। দক্ষ আমলা। দক্ষতার সঙ্গে সততা মিশিয়ে তিনি নিজেকে একজন অপরিহার্য ব্যাক্তিতে পরিনত করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব থেকে অবসরে যান। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী তাকে এসডিজি বিষয়ক সমন্বয়কারী হিসেবে নিজের কাছেই রেখেছেন। টেকসই উন্নয়নের সঙ্গে সরকার পরিচালনার মোটামুটি সব ক্ষেত্রই সম্পর্কিত। তাই সব কাজ তিনি তদারকি করেন। প্রধানমন্ত্রীও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ফাইলে তাঁর পরামর্শ নেন বলেও চাউর আছে। তিনি অবসরে যাবার পর তার বন্ধু ড. কামাল চৌধুরীকে আনেন মূখ্য সচিব পদে। ড. চৌধুরী আজাদের পরামর্শ ছাড়া কিছুই করতেন না। কামাল চৌধুরীর চাকরি শেষ হলে মুখ্য সচিব পদে আসার কথা ছিলো ড. মোজাম্মেল হক খানের। এখানে আসার প্রস্তুতিও তিনি নিয়েছিলেন। কিন্তু হাঠাৎ করেই সিদ্ধান্ত বদল করেন প্রধানমন্ত্রী। ড. মোজাম্মেলের বদলে তিনি বেছে নেন সে সময় এনবিআরের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালনরত নজিবুর রহমানকে। সাবেক অর্থমন্ত্রী নিজেই এক সাক্ষাৎকারে নজিবুর রহমানের ব্যাপারে কিছু নেতিবাচক কথা বলেছেন। আওয়ামী লীগের প্রতি তিনি কতটা বিশ্বস্ত এবং অনুগত তা নিয়ে আমলা মহলে বিতর্ক কম নেই। তারপরও তাঁর প্রধানমন্ত্রীর মূখ্য সচিব হওয়াটা ছিলো ‘বিস্ময়কর’। অনেকের ধারনা, নজিবকে আনার পেছনে আজাদের হাত ছিলো। ড. মোজাম্মেল ছাত্রলীগ করে প্রশাসনে এসেছেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার সম্পর্ক পুরনো। তিনি এলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আজাদের কর্তৃত্ব খর্ব হবে, এমন ধারনা থেকেই দূরের বন্ধু নজিবুরকে কাছে টানেন আবুল কালাম আজাদ। তিনি মূখ্য সচিব পদে ড. কামাল চৌধুরীর মতই একজনকে চেয়েছিলেন।

কিন্তু নাজিবুর রহমান দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই শীতল যুদ্ধের খবর ছড়িয়ে পরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে। মূখ্য সচিব সব সিদ্ধান্তে ‘সমন্বয়কারী’ হস্তক্ষেপ বন্ধে উদ্যোগ নেন। অনেক ফাইল সমন্বয়কারীকে পাঠানো বন্ধ করেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বিপুল জনপ্রিয় আবুল কালাম আজাদেরও এক বিরুদ্ধ পক্ষ তৈরী হয়। কিন্তু নির্বাচনের সময় দুরত্ব ভেঙ্গে দুজন কাছে আসেন। কিন্তু নির্বাচনের পর এনিয়ে নতুন দ্বন্দ্বের খবর পাওয়া যায়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কারা আসবে, কারা থাকবে এনিয়ে দুজনের দুরত্বের খবর কান পাতলেই শোনা যায়। সমন্বয়কারী হিসেবে আবুল কালাম আজাদের ‘সীমারেখা’ তৈরির গুঞ্জন রয়েছে। এসব গুঞ্জন যদি সত্যি হয় তাহলে হয়তো ক্ষমতার লড়াইয়ে একজনের বিদায়ের ঘন্টা বাজবে ‘ক্ষমতাকেন্দ্র’ থেকে।

বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ



মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

নাশকতার মামলায় বিএনপি নেতা ইশরাক কারাগারে

প্রকাশ: ০৪:০৬ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

নাশকতার অভিযোগে রাজধানীর পল্টন থানায় দায়ের করা মামলায় বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ঢাকা মহানগর বিএনপির সিনিয়র সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (১৯ মে) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আস-সামছ জগলুল হোসেন আদেশ দেন।

মামলায় উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছিলেন ইশরাক। আজ আদালতে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে জামিন বর্ধিত করার আবেদন করেন তিনি। শুনানি শেষে আদালত তার জামিন বাড়ানোর আবেদন বাতিল করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

সংশ্লিষ্ট আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর তাপস কুমার পাল বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।


নাশকতা   মামলা   বিএনপি   ইশরাক   কারাগা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

‘‌‌‌‍‍‍‍ব্যাংকে কী মাফিয়া, মাস্তান, ঋণ খেলাপিরা ঢুকবে?’

প্রকাশ: ০৩:৫৭ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

ব্যাংকে সাংবাদিক ঢুকবে কেন’-আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন রুহুল কবির রিজভী। বিএনপির এই সিনিয়র নেতা বলেছেন, ব্যাংকে সাংবাদিক ঢুকবে না, তাহলে কী মাফিয়া, মাস্তান, ঋণ খেলাপিরা ঢুকবে?

রোববার (১৯ মে) রাজধানীর নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আর্থিক সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের কাছে তিনি প্রশ্ন রাখেন। এসময় গত ১৮ এপ্রিল সন্ধ্যায় মধুখালী উপজেলার ডুমাইন ইউনিয়নের পঞ্চপল্লী গ্রামের কালী মন্দিরে আগুনের ঘটনায় হামলায় নিহত নির্মাণশ্রমিকের পরিবারকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান পক্ষ থেকে সহায়তা প্রদান করা হয়।

রিজভী আরও বলেন, যারা ব্যাংকের টাকা লুটপাট করে সম্পদের মালিক হয়েছেন, দেশের বাইরে বাড়ি করেছেন তাদের কথা সাংবাদিকরা যেন না জানতে পারেন তার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।


‘‌‌‌ব্যাংক   মাফিয়া   মাস্তান   ঋণখেলাপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভয়াবহ: জিএম কাদের

প্রকাশ: ০৩:৪৬ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

সংসদে বিরোধী দলীয় নেতা জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভয়াবহ। সামনের সংকট আরো প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। সে জন্যই সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং যা অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত। 

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রংপুর সার্কিট হাউজে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় কালে তিনি এসব কথা বলেন।

এর আগে দুপুরে জিএম কাদের ঢাকা থেকে বিমানযোগে সৈয়দপুর বিমান বন্দরে যান। সেখান থেকে সরাসরি রংপুর সার্কিট হাউজে পৌঁছান। সেখানে জেলা প্রশাসক মোবাস্বের হাসান, পুলিশ সুপার ফেরদৌস আলম চৌধুরী, মহানগর জাপার সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসির, জেলা সভাপতি আলাউদ্দিন মিয়াসহ প্রশাসনের পার্টির নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।

পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে জিএম কাদের বলেন, সামনে অর্থনৈতিক সংকটের কারণে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে। দেশের রিজার্ভ এখন ১৩ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এসেছে, যা যাবৎ কালের সর্বনিম্ন।

তিনি আরও বলেন, সরকার যতই রির্জাভের কথা বলুক আসলে ১০ বিলিয়ন ডলারই আছে বলে আমার মনে হয় না। এসব আমাদের জন্য অশুভ সংকেত। দেশে টাকা নেই প্রতিদিন রিজার্ভ কমে যাচ্ছে। দেশে বিনিয়োগ আসছে না। যে অর্থ আসে তা বিদেশে চলে যাচ্ছে। ফলে ডলারের এবং দেশীয় টাকার চরম অবমূল্যায়ন হচ্ছে। দিন দিন টাকার ভ্যালু কমে যাচ্ছে।

জিএম কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ অনেক বড় বড় কথা বলে। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে আমি রেসপেক্ট করি। কিন্তু তিনি যেসব কথা বলছেন এটা জনগণ আর বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ আগে জনগণকে ধারণ করলেও এখন তারা জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। আগে আওয়ামী লীগ একটা গাছের মতো ছিল। জনগণ যেখানে বিশ্রাম নিতো। এখন সেটা পরগাছা হয়ে গেছে। তারা দেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।


দেশ   অর্থনৈতিক   জিএম কাদের  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল

প্রকাশ: ০৯:১৯ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল। সারা দেশেই বাড়ছে দলটির গৃহদাহ। দল পুনর্গঠন চলমান স্থানীয় সরকার নির্বাচন ঘিরে দলীটির বিবাদ প্রকাশ্যে আসছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে কেন্দ্রীয় নির্দেশ সবচেয়ে বেশি লঙ্ঘন করছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির নেতারা। তাদের অনেকে এলাকায় গিয়ে দলীয় সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করতে গোপনে উসকে দিচ্ছেন স্থানীয় নেতাদের। ঢাকায় ফিরে তারাই আবার দলীয় সিদ্ধান্ত লঙ্ঘনের দায়ে সংশ্লিষ্ট নেতাদের বহিষ্কারের মাধ্যমে নিজেদের পথ প্রশস্ত করছেন। এতে পারস্পরিক সন্দেহ-অবিশ্বাস ঘনীভূত হচ্ছে।

দলের নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলো জানায়, গত বছরের ২৮ অক্টোবরের দলীয় মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে কারাগারে যাওয়া নেতাদের অনেকের ভূমিকা রহস্যজনক বলে মনে করছেন দলীয় অনেকে। নিয়ে দলের ভিতরে রয়েছে বিতর্ক। সুনির্দিষ্ট প্রমাণের (অডিও-ভিডিও) ভিত্তিতে বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে কেন্দ্র থেকে। অনেককে অঘোষিতভাবেওএসডিকরা হয়েছে সাংগঠনিক কার্যক্রমের ক্ষেত্রে। নিয়ে ক্ষোভে কেউ কেউ রাজনীতি থেকেই নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ছেন। চলে যাচ্ছেন দেশ ছেড়ে।

এসব বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, বিএনপি মহাসাগরের মতো বিস্তৃত একটি বিশাল রাজনৈতিক দল। দলে নেতাদের মধ্যে কোনো বিষয়ে মতামত প্রদানের ক্ষেত্রে পার্থক্য থাকতেই পারে। তবে কোনো রকমের অভ্যন্তরীণ বিরোধ বা কোন্দল নেই।

জানা গেছে, সম্প্রতি সবচেয়ে বেশি বিরোধ-কোন্দল সৃষ্টি হয়েছে চলমান উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। এই নির্বাচনের প্রাক্কালে দলের হাইকমান্ডের পক্ষ থেকে বয়কটের পক্ষে নেতা-কর্মীদের মধ্যে গণসচেতনতা সৃষ্টির জন্য সারা দেশে সাংগঠনিক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদকদের সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু বেশির ভাগ নেতাই তাদের নিজ নিজ এলাকায় সেই দায়িত্ব পালন করেননি। অনেকে এলাকাতেই যাননি। জেলা বিএনপির শীর্ষকর্তারাও তেমন কোনো ভূমিকা রাখেননি। বরং উল্লিখিত নেতাদের এলাকাতেই ভোট কেন্দ্রে সবচেয়ে বেশি ভোটারের উপস্থিতি দেখা গেছে। নির্বাহী কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত এসব নেতার দ্বৈত ভূমিকায় তৃণমূলের নেতারা ক্ষুব্ধ।


বিএনপি   অভ্যন্তরীণ   কোন্দল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

মির্জাপুরে বিএনপির ২০ নেতাকে সতর্ক বার্তা

প্রকাশ: ০৯:০৩ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

মির্জাপুর উপজেলা নির্বাচনে টাঙ্গাইল জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য ফিরোজ হায়দার খানের পক্ষে নির্বাচনি প্রচারে অংশ নেওয়ায় বিএনপির ২০ নেতাকে সতর্ক বার্তা দেওয়া হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুর রউফ সম্পাদক সালাহ উদ্দিন আরিফ এবং পৌর বিএনপির সভাপতি হয়রত আলী মিঞা সম্পাদক এসএম মহসীন স্বাক্ষরিত পৃথক বার্তায় বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। সতর্ক বার্তা পাওয়ার পর নির্বাচনি প্রচারে অংশ নিলে তাদেরকে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে বলেও জানানো হয়।

সতর্ক বার্তাপ্রাপ্ত নেতারা হলেন, উপজেলা বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক তোজাম্মেল হোসেন প্রিন্স, সদস্য আলী হোসেন রনি, প্রচার সম্পাদক সাঈদ আনোয়ার, গোড়াই ইউনিয়নের সাবেক সম্পাদক বোরহান উদ্দিন, বহুরিয়া ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অকরাম মল্লিক ভাওড়া ইউনিয়নের সাবেক সম্পাদক তপন হাসান খানসহ ২০ নেতা।


টাঙ্গাইল   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন