কালার ইনসাইড

বাংলা সিনেমা: যেমন খুশি তেমন সাজো আর কত?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০:০০ পিএম, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯


Thumbnail

ভারতের ‘পাখি’ ড্রেসের জন্য বাংলাদেশের তরুণীর আত্মহত্যা করার ঘটনা আমরা জানি। ‘পাখি’ নামটি কলকাতার একটি সিরিয়াল থেকে আসা। আমরা এটাও জানি, যখন বাংলাদেশের কাপড়ের দোকানগুলোতে যাওয়া হয়। তখন কানে আসে শুধু ভারতীয় সিনেমার নামই। ‘দাবাং’ ছবি রিলিজের পর বাংলাদেশের শপিংমলগুলোতে `দাবাং` শাড়ি বিক্রি হতে দেখেছি আমরা। সঞ্জয় লীলা বানশালীর ‘দেবদাস’ ছবির মুক্তির পর এদেশে পার্বতী এবং চন্দ্রমুখীর শাড়ি কেনার হিড়িক পড়েছিলো।

যেখানে পাশের দেশেই আমরা দেখতে পাই কোনো একটি নতুন চলচ্চিত্র মুক্তি পেলে তার পরবর্তী সপ্তাহেই ঐ ছবির নায়ক কিংবা নায়িকার পোশাকের ডিজাইনের পোশাক শপিংমলগুলোতে বিক্রি শুরু হয় যায়। সেখানে আমাদের নাটক সিনেমা কতটা প্রভাব রাখতে পারছে এই সেক্টরে? একটা সিনেমায় তো সবাই নায়ক নায়িকাদেরকেই দেখে। সেই নায়ক নায়িকা তাদের চরিত্র অনুসারে ড্রেস পরে। তো ভাল কস্টিউম ছাড়া কিভাবে একটি ভাল ফিল্ম সম্ভব? মানুষকে আকর্ষণ করার জন্য নতুনত্ব লাগে।চলচ্চিত্রকে অনেক বেশি দৃষ্টি নন্দন করে তোলে এই কস্টিউম। সেই কস্টিউম বিষয়ে আমাদের ছবির নির্মাতা এবং প্রযোজকরা কতটুকু নজর দেয়? কস্টিউম তৈরিতে কতটুকু সময় দেয়? আমরা না পারছি নতুন কিছু তৈরী করতে। না পারছি নিজেদের পরিচয় বহন করতে। 

বাংলা চলচ্চিত্রের ফ্যাশন সম্পর্কিত কিছু মানুষের সঙ্গে কথা বলে মোটা দাগে এর কিছু কারণ বের করতে পেরেছি।

১. অমিতাভ রেজার মতে, আমাদের চলচ্চিত্র ইন্সটিটিউট নেই বললেই চলে। সেখানে আমাদের নির্মাতারা কিভাবে শিখবে যে একটি ফিল্মে ফ্যাশনের মূল্য কতটুকু। আমাদের এখানকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা বলি, যেখানে ফিল্ম পড়ানো হয়। সেখানে এর উপরে কোন সাবজেক্টই নেই। তারপরও আমরা বাহির থেকে দেখে বুঝে যতটুকু শিখতে পারি। জোড়াতালি দিয়ে আর কতই বা ভালো হবে।

২. বাংলা সিনেমার ফ্যাশন ডিজাইনার ফারজানা সান জানালেন, এখানে ফোন করে পরিচালক ২০ দিন আগে বলেন আমার সিনেমার কস্টিউম করে দিতে হবে। এত অল্প সময়ে একটি সিনেমার লাইন আউট কিভাবে করবো বলেন। তাহলে ভাল কাজ কিভাবে হবে? কখনো কখনো সেটা এক কিংবা দুইদিন আগেও বলা হয়। তখন মনে হয় ভাগ্যিস সিনেমায় এই সেক্টরটা যে আছে সেটাই আমার কপাল।

৩. ফ্যাশন ডিজাইনার প্রথমে গল্পটা পড়বেন এবং চরিত্রটা বুঝবেন তারপর পোশাকের একটা লে আউট তৈরি করবেন। কিন্তু এর জন্য যথেষ্ঠ সময় দেওয়া হয় না কাউকে।

৪. গল্পের প্রয়োজনে ঢাকা থেকে ঢাকাইয়া জামদানি সংগ্রহ করে নিয়েছিলো ‘দেবদাস’ ছবির জন্য। সে বছর জামদানি শাড়ির কদর বেড়ে গিয়েছিলো হঠাৎ করে। বাংলা চলচ্চিত্রে আজ্যবধি এমন ঘটা করে কিছু হয়েছে সে ইতিহাস নেই। অথচ বড় বড় বাজেটের সিনেমা কম হয়নি।

৫. একটা সময়ে কিছু ট্রেন্ড জনপ্রিয় হয়েছিলো শাবানা হাতার ব্লাউজ, ববিতার শাড়ি সর্বশেষ এই ধারায় সালমান শাহ ছিলেন ফ্যাশন আইকনিক। নায়ক- নায়িকার ড্রেস আপে তার নিজের একটি রুচি ফুটে উঠবে, এটা তার ফ্যাশন স্টেটমেন্ট, এটাই তার আইডেন্টিটি। যা দেখলে বুঝা যাবে যে কে। যেটা লম্বা সময়ের সুপারস্টার শাকিব খান তৈরী করতে পারেননি।

৬. সাউথ ইন্ডিয়ান সিনেমা থেকে কপি হয় আমাদের সিনেমা। কিন্তু আমরা এটা শিক্ষা নিতে পারি না, তাদের সিনেমায় কিন্তু বলিউডের কোন প্রভাব নেই। তারা নিজেদের সংস্কৃতিকে ধারণ করে। এবং নিজেদের সংস্কৃতিকে মাথায় রেখেই তারা তাদের চলচ্চিত্রের কস্টিউম ডিজাইন করে থাকে। তাদের ফিল্মে লুঙ্গি পরেই নায়করা মারামরি করে। তাদের নায়িকারা সিল্কের শাড়ি পরে।আমাদের নায়িকারা বলিউডের লেহেঙ্গা পরে।

৭. আমাদের দেশে সিলেট এর মানুষজন এক রকম, চট্টগ্রামের মানুষজন এক রকম। কিন্তু আমরা কাউকে আলাদা করে উপস্থাপন করতে পারি না।

৮. কম্পজিশনের অনেক খেলা খেলতে হয়। পেইন্টিং থেকে আমরা কি শিখেছি, সামনে রেড হলে দূরেও কিন্তু একটু রেড রেখে আসতে হয় নইলে কম্পোজিশন পারফেক্ট হয়না। চাষী নজরুল ইসলাম, আমজাদ হোসেনরা যখন ছবি করতেন তারা কিন্তু ডিজাইনার নিয়োগ দিতো।এখন আর সেগুলো নেই।

৯. আজিজুল হক বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম সেরা ফ্যাশন ডিজাইনার। তার একটি গল্প বললেন একজন, শাবানার একটি সিনেমায় ছেঁড়া শাড়ি লাগবে। সেখানে নতুন শাড়ি আনা হলো। যে কারণে শ্যুটিং পেকআপ করা হয়েছিলো শুধু মাত্র ছেঁড়া শাড়ি না থাকার কারণে। এখন তো স্ক্রিপ্ট দেয়া হয় না। এখনও সবাই পোশাক পরছে, কিন্তু সেই সমন্বয়টা নাই।

১০. আয়নাবাজি সিনেমার কাস্টিউম ডিজাইন করেছেন ফারজানা। তিনি জানালেন, একমাস সময় পেয়েছি এই ছবির জন্য। নায়কের অনেক চরিত্র ছিল। একমাস আগে সময় পেয়েছি বলে তাও বেটার কিছু করতে পেরেছি অন্যসবের চেয়ে।

১১. ডিজাইনার রমিম রাজ বলেন, আমাদের দেশের সবাই চেষ্টা করে বলিউডকে কপি পেস্ট করার। বলিউডকে নকল করলেও কিন্তু তা শেষ পর্যন্ত ক্যামেরায় ফুটাতে পারে না। আমাদের দেশের কোথায় আছে যে মেয়েরা লেহেঙ্গা পরে ঘুরে বেড়ায়। আমাদের সামাজিকতা আমরা কখনোই ফুটিয়ে তুলতে পারি না।

১২. মাহিকে মাহি-ই হতে হবে ক্যাটরিনা হলে চলবে না। কপি পেস্ট দিয়ে কিছু হবে না, নিজস্বতা লাগবে।

১৩.বিশ্বের সব দেশেই ফিল্মের ডিজাইনারদের সবাই চেনে। কিন্তু আমাদের এখানে ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির ডিজাইনারদের মানুষ চিনলেও ফিল্মের ডিজাইনারদের কেউ চেনে না। এখানে আইডেন্টিটি হচ্ছে ড্রেসম্যান হিসেবে।

১৪. আমাদের সিনেমায় আমাদের গল্প কই? কেন শাকিব খানের সিনেমা অস্কারে যাচ্ছে না। কারণ তা আমার সংস্কৃতিকে প্রেজেন্ট করছে না, করছে বলিউডের মুভিকে। এটাই সমস্যা।

১৫. আমাদের তারকাদের সাহিত্যাঙ্গনের জ্ঞান খুবই কম। বিভূতিভূষণ কি লিখে গেছেন, মানিক, তারাশঙ্করের গল্প কি, ৫০ বছরের আগের ঐতিহ্যকে যদি না জানি তাহলে কিন্তু আমরা নতুন কিছু দিতে পারবো না।

বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বিরাট আনুশকা সংসার, সন্তান নিয়ে খুশি

প্রকাশ: ১১:০৮ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

সম্প্রতি নিজের অবসর জীবনের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিরাট কোহলি। আর এদিকে আনুশকা খুব শিগগিরই হয়তো অভিনয় জীবন থেকে মুখ ফেরাবেন। তবে বিরাট-আনুশকা খুশি সংসার, সন্তান নিয়ে।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বিরাট ছেলে অকায় মেয়ে ভামিকাকে নিয়ে অজানা তথ্য প্রকাশ্যে আনেন।

গত পাঁচ বছর ধরে কোনও ছবি মুক্তি পায়নি আনুশকার। মেয়ের জন্মের পর শুধুচাকদহ এক্সপ্রেসছবিটি করেছেন তিনি। অবশ্য সেটি আজও মুক্তি পায়নি।

অভিনেত্রী নিজেই এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, তার জীবনে অগ্রাধিকার পায় তার সন্তানরা। এবার বিরাটের অবসরের জল্পনা উঠতেই শোনা যাচ্ছে, দুই ছেলেমেয়ে স্ত্রী আনুশকার সঙ্গে লন্ডনেই লোকচক্ষুর আড়ালে থাকবেন কোহলি-দম্পতি।

তবে, ছেলে অকায় বেশ ছটফটে হয়েছে বলে জানালেন বাবা বিরাট। আর মেয়ে ভামিকা নাকি তিন বছর বয়সেই ব্যাট ঘোরাতে শিখে গেছে! বিরাট অবশ্য এখন থেকেই কিছু অনুমান করতে চান না। তার কথায়, এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। ওদের যা খুশি, বড় হয়ে সেটাই হবে।


লন্ডন   অবসর   বিরাট   আনুশকা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

কানে রেড কার্পেটে নজর কাড়লেন কিয়ারা

প্রকাশ: ০৯:৩২ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

কান চলচ্চিত্র উৎসব ২০২৪- রেড কার্পেটে নজর কাড়লেন কিয়ারা আদবানি। সাদা হাই স্লিটেড পোশাকে তিনি যেন ঝলমলে প্রজাপতি। মুহূর্তেই ভাইরাল সেই ভিডিও।

বলিউড অভিনেত্রী ফ্যাশন আইকন কিয়ারা ফ্রেঞ্চ রিভেরা থেকে নিজের একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন। একটি অফ-হোয়াইট পোশাকে যেন পরী। ১৭ মে চলচ্চিত্র উৎসব থেকে তার প্রথম লুকের আভাস দিয়ে ইনস্টাগ্রামে ঝড় তুলেছেন তিনি।

প্লাঞ্জ নেকলাইন হাই-স্লিটেড গাউনের সঙ্গে কিয়ারা পরেছিলেন হিরের দুল এবং হাই-হিল। তার পোশাক ডিজাইন করেছেন লক্ষ্মী লেহর প্রবাল গুরুং ছিলেন স্টাইলিংয়ের দায়িত্বে।

গালা ইভেন্টে কিয়ারা আন্তর্জাতিক সিনেমার ল্যান্ডস্কেপে ভারতের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের উপর জোর দেবেন বলে জানা  গেছে। অনুষ্ঠানটি সারা বিশ্বের নারীদের একত্রিত করবে এবং বিনোদন শিল্পে তাদের অবদানের স্বীকৃতি দেবে। এই মুহূর্তে বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী কিয়ারা


কান   রেড   কার্পেট   কিয়ারা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ঢাকাই সিনেমায় অভিনয় করতে চাইলেন নাসিরুদ্দিন শাহ

প্রকাশ: ০৯:০৯ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

‘কান চলচ্চিত্র উৎসব’ এর ৭৭তম আসরে হাজির হয়েছেন বলিউডের কিংবদন্তী অভিনেতা নাসিরুদ্দিন শাহ। উৎসবে চতুর্থ দিনে নাসিরুদ্দিন শাহ’র ‘মন্থন’ সিনেমাটি প্রদর্শিত হয়েছে ‘কান ক্লাসিকে’।

চার যুগ আগে ‘মন্থন’ সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন এই তারকা। যেটি ছিল অভিনেতার ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় চলচ্চিত্র। গুজরাটের দুগ্ধখামারীদের ওপর কর্পোরেট আগ্রাসন ঘিরে বর্ষীয়ান নির্মাতা শ্যাম বেনেগালের ধ্রুপদি এই সিনেমাকে সম্মান জানিয়ে এই বিভাগে ঠাই দিয়েছে উৎসব কর্তৃপক্ষ।

এই শ্যাম বেনেগালই নির্মাণ করেছেন বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক ‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’। যেখানে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেতা আরিফিন শুভ। এই অভিনেতার অভিনয় বেশ মনে ধরেছে বলিউডের বিখ্যাত এই তারকার।

নাসিরুদ্দিন শাহ বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক সিনেমাটি আমি দেখেছি। খুবই ভালো সিনেমা। তবে দুর্ভাগ্যজনকভাবে বলতে হয়, শ্যাম বেনেগালের সিনেমাটি ব্যাপকভাবে প্রদর্শিত হয়নি। কিন্তু আমি মনে করি, মূল চরিত্রে যিনি (শুভ) অভিনয় করেছেন তিনি দারুণ করেছেন। আমি সিনেমাটি উপভোগ করেছি। সিনেমাটি দারুণ ইনফরমেটিভ, ইন্টারেস্টিং এবং নাটকীয়।’

এ সময় বাংলাদেশে অভিনয়ের আগ্রহও প্রকাশ করেন এই অভিনেতা। তিনি বলেন, ‘আমি কখনো বাংলাদেশে সিনেমা করার অফার পাইনি। পেলে খুব খুশি হতাম। যদিও আমি দুইবার গিয়েছি সেখানে থিয়েটারে পারফর্ম করতে। কিন্তু সিনেমাটা করা হয়নি। বাংলাদেশের নির্মাতাদের জন্য আমার দরজা সব সময় খোলা।’


ঢাকা   সিনেমা   অভিনয়   নাসিরুদ্দিন শাহ  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

সিনেমায় অভিনয়ের জন্য পারিশ্রমিক নেই না: শাহরুখ খান

প্রকাশ: ০৭:৫১ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউডের সুপারস্টার শাহরুখ খান। সিনেমায় অভিনয়ের ক্ষেত্রে এক পয়সাও নেন না বলিউডের এই বাদশাহ। ভারতের সাংবাদিক রজত শর্মার ‘আপ কি আদালত’ অনুষ্ঠানে এসে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি। যেই ভিডিও ইতোমধ্যেই ভাইরাল।

ভিডিওটিতে শাহরুখের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়, ‘সিনেমায় অভিনয়ের জন্য আপনার পারিশ্রমিক কেমন?’। উত্তরে শাহরুখ বলেন, ‘আমি বিভিন্ন শো’র জন্য পারিশ্রমিক নেই, এন্ডোর্সমেন্টের জন্য নেই, লাইভ শো’র জন্য নেই। কিন্তু কখনোই সিনেমায় অভিনয়ের জন্য পারিশ্রমিক নেই না। গেল ২০ বছরে কোনো নির্মাতা এই কথা বলতে পারবে না যে, আমি সিনেমায় অভিনয়ের জন্য তাদের কাছে অর্থ চেয়েছি। আমি নির্মাতাদের বলি- আপনারা সিনেমায় আমাকে নিন। যদি লাভ হয় আমাকে দিয়েন। না হলে আমাকে দেওয়ার প্রয়োজন নেই।’

এমন উত্তরের পর তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, ‘তাহলে তার আয়ের উৎস কী?’। এ সময় অভিনেতা আরও বলেন, ‘সিনেমায় অভিনয়ের জন্য আমি পারিশ্রমিক না নিলেও আমি সিনেমার বাইরে এত কাজ করি যে, তা দিয়েই আমার সংসার চলে যায়। কারণ সিনেমায় অভিনয় আমার কাছে পূজা করার মতো। এই কাজ করে আমি কখনোই পারিশ্রমিক নেই না।’


সিনেমা   অভিনয়   পারিশ্রমিক   শাহরুখ খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মারা গেছেন ডা. খোদেজা বেগম মৃধা

প্রকাশ: ০৫:৩৭ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

বিশিষ্ট ডা. খোদেজা বেগম মৃধা মৃত্যুবরণ করেছেন। গত রবিবার (১২ মে) রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

প্রয়াত ডা. খোদেজা বেগম মৃধা কবি, সাহ্যিতিক ও গীতিকার জোবেদা খাতুনের জেষ্ঠ্য কন্যা ছিলেন। মৃতকালে তার বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। 

মরহুমার ভাই তবলা বাদক জাহাঙ্গীর মির্জা বাবুলের মহাখালীর নিজ বাড়িতে তার কুলখানি গতকাল শনিবার অনুষ্ঠিত হয়। কুলখানিতে দেশের বহু ব্যক্তিত্বদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন মরহুমার ভাগনি আঁখি আলমগীর, কবি খোশনূর আলমগীর, ফটো সাংবাদিক মোস্তাফিজুর রহমান মিন্টু এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।


ডা. খোদেজা বেগম মৃধা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন