নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:০০ পিএম, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯
আজ ২০ ফেব্রুয়ারি বুধবার, নাইকো মামলার শুনানি নির্ধারিত ছিল। খালেদা জিয়ার আদালতে হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তিনি হাজির হননি। তাকে হাজির করার দায়িত্বে ছিল কারা কর্তৃপক্ষ। আদালত কারা কর্তৃপক্ষকে জিজ্ঞেস করে কেন হাজির করা হয়নি? তখন কারা কর্তৃপক্ষ জানান, ‘খালেদা জিয়া ঘুম থেকে উঠতে পারেননি। এজন্য তিনি আসতে পারেননি।’ তখন বাজে বেলা সাড়ে এগারটা। বেগম খালেদা জিয়া তখনও ঘুমিয়ে ছিলেন। বাংলায় একটা প্রবাদ আছে, ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভাঙ্গে। বেগম খালেদা জিয়ার যে ঘুম কাতুরে অভ্যাস। তিনি যে সকালে ঘুম থেকে উঠতে পারেন না, সেই অভ্যাস তার ভাষায় ‘যন্ত্রণাদায়ক’ জীবনের পরও এখন পর্যন্ত তিনি কাটিয়ে উঠতে পারেননি। কারাগারেও তিনি ১১টা, ১২টা ও কোন কোনদিন সাড়ে বারোটা অব্দি ঘুমান বলে কারা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়ার এই ঘুম বিলাস নতুন নয়। আমরা খালেদা জিয়ার এই ঘুম বিলাসের কথা প্রথম জানতে পারি ১৯৯১ সালে, যখন তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পরে তখন মন্ত্রিসভার বৈঠক রীতি অনুযায়ী করা হত সকাল ১০ টায়। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণের পরেই জানিয়ে দেন, সকাল ১০ টায় মন্ত্রিসভার বৈঠক করা সম্ভব নয়। মন্ত্রিসভার বৈঠক করতে হবে বেলা এগারোটায়। প্রধানমন্ত্রী যা বললেন, সেটাই তথাস্থ। কাজেই, মন্ত্রিসভার সময় পরিবর্তন করা হলো। ১০ টার বদলে ১১ টায় মন্ত্রিসভার বৈঠক আহ্বান করা হলো। প্রথম দুই মন্ত্রিসভায় তাও তিনি ১৫ মিনিট দেরি করে হলেও উপস্থিত হয়েছেন। কিন্তু তৃতীয় মন্ত্রিসভায় গিয়ে বাধলো বিপত্তি। মন্ত্রিসভার সব মন্ত্রীরা উপস্থিত, সচিবরা উপস্থিত, সব কিছু প্রস্তুত, কিন্তু প্রধানমন্ত্রী তাঁর বাসভবন থেকে তখনো রওনা দেননি। বিএনপির কার কয়জনের বুকে সাহস থাকবে যে, জিজ্ঞেস করবে বেগম জিয়া এখন পর্যন্ত কেন আসেননি? তাদের দৌড় ছিল চাপরাশি ড্রাইভার পর্যন্ত। কিন্তু তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল যে, বেগম খালেদা জিয়া বেডরুম থেকেই বের হননি। এসএসএফের লোকরা এবং অন্যান্য ব্যাক্তিগত স্টাফরা বাইরে অপেক্ষা করছিলেন। ঠিক সাড়ে বারোটায় ঘুম ভাঙ্গে খালেদার জিয়ার। তারপর তিনি মন্ত্রিসভার বৈঠকের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করতে করতে দুপুড় দেড়টা বাজে। ১ টা ৪৫ মিনিটে সেদিন বেগম খালেদা জিয়া ক্যান্টনমেন্টের বাসা থেকে মন্ত্রিসভার বৈঠকের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলেন। ১১টার বৈঠক শুরু হয়েছিল দুপুর ২ টায়। ওই বৈঠকেই ক্ষুব্ধ বেগম খালেদা জিয়া সকালে বৈঠকের প্রস্তাবনা নাকোচ করে দেন। তিনি বলেন যে, মন্ত্রিসভার বৈঠক করতে হবে বিকেল বেলায়। এরপর থেকে বেগম খালেদা জিয়ার শাষনামলের দুই মেয়াদেই মন্ত্রিসভার বৈঠক হত বিকেলে। প্রথম মেয়াদে বিকেল ৩ টা থেকে মন্ত্রিসভার বৈঠক আয়োজন করা হয়েছিল। দ্বিতীয় মেয়াদে মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হত দুপুর আড়াইটা থেকে। কোন কোন সময় মন্ত্রিসভার সান্ধ্যকালীন বৈঠকের খবরও আমাদের কারো অজানা নয়। শুধু মন্ত্রিসভার বৈঠক নয়, বেগম খালেদা জিয়া যতদিন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, সেই সময় সকালের কোন কর্মসূচী তিনি গ্রহণ করতেন না। কর্মসূচী পিছিয়ে দেওয়া হত। কর্মসূচীটা করতে হত হয় বিকালে অথবা সন্ধ্যায়। এরকম অনেকগুলো কর্মসূচী সকালে করার কথা ছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত থাকতে পারবেন না, তিনি সকালে ঘুম থেকে উঠতে পারেন না, এইজন্য এই কর্মসূচীগুলো দুপুরে বা বিকালে পিছিয়ে দেওয়া হয়েছিল।
এরকম কয়েকটি কর্মসূচীর মধ্যে রয়েছে সমবায় দিবসের অনুষ্ঠান, সেই অনুষ্ঠান সকাল দশটায় করার কথা ছিল। কারণ, সমবায় দিবসে সারাদেশ থেকে সমবায় কর্মীরা আসেন। এবং সকালে এসে বিকেলে তাদের চলে যেতে হয়। কিন্তু তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া যেহেতু ঘুম থেকে সকালবেলা উঠতে পারবেন না। সেজন্য ঐ কর্মসূচী দুপুর দুইটায় করা হয়। এরকম অনেকগুলোই কর্মসূচী করা হয়। শুধু সরকারী বা রাষ্ট্রীয় কর্মসূচী নয়, খালেদা জিয়া ঘুম থেকে উঠতে পারবেন না বলে বিদেশি অতিথিদের সঙ্গে বৈঠকও বিলম্বে করার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।
এ ব্যপারে কিছু মজার অভিজ্ঞতা কূটনৈতিক পাড়ায় চালু রয়েছে, ভিয়েতনামের প্রধানমন্ত্রী এসেছিলেন বাংলাদেশে দ্বিপাক্ষিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে। এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার নির্ধারিত সাক্ষাতের সময় ছিল ৯.৩০ মিনিটে। কিন্তু একজন বিদেশি প্রধানমন্ত্রী এক থেকে দেড় ঘন্টা বসে থাকার পর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাত পান। কারণ একটাই, বেগম খালেদা জিয়া ঘুমিয়ে ছিলেন। তিনি সকালে ঘুম থেকে উঠতে পারেন না।
বেগম খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ঠরা জানান, তিনি গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকেন। ভোররাতের দিক ঘুমাতে যান। এবং তারপর ১১টা, ১২টা, কোন কোন দিন সাড়ে বারোটা পর্যন্ত তিনি ঘুমান। যখন তিনি প্রধানমন্ত্রী ছিলেন না, তখনও এই দেরীতে ঘুমানো বা দেরীতে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস পরিবর্তন হয়নি। অনেকে বলেন, মানুষ কষ্টে থাকলে অনেক বদঅভ্যাস পাল্টে ফেলে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে যে, বেগম খালেদা জিয়ার কারাজীবন ১ বছরের বেশি সময় অতিবাহিত হয়ে গেছে। কারাজীবনে তিনি কষ্টে আছেন বলে বিএনপির নেতারা সারাক্ষন চিৎকার করে বলছেন। খালেদা জিয়া দু:সহ কঠিন যন্ত্রণার মধ্যে আছেন বলে রিজভী প্রতি সপ্তাহে অন্তত তিনবার করে বক্তব্য রাখছেন। একজন কারাবন্দী যখন দুপুর ১২ টা পর্যন্ত ঘুমান, তখন কি কেউ বলতে পারবেন তিনি কষ্টে আছেন?
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
ফিলিস্তিনের পক্ষে না দাঁড়িয়ে বিএনপি ইসরায়েলের দোসরে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ স্বাধীনতা পরিষদ আয়োজিত ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধ ও বিএনপির দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এক মানববন্ধন ও সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিএনপি ফিলিস্তিনের পক্ষে না দাঁড়িয়ে ইসরায়েলের দোসরে পরিণত হয়েছে, নেতানিয়াহুর দোসরে পরিণত হয়েছে। ইসরায়েলের এজেন্টদের সঙ্গে মিলে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। আমাদের কাছে তথ্য প্রমাণ আছে। এদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে।
তিনি বলেন, পুরো পৃথিবী এই বর্বরতার প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছে কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি বিএনপি ও জামায়াত, যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করার চেষ্টা করে, এই মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের বিরুদ্ধে একটা শব্দও উচ্চারণ করেনি। কারণ কেউ অসন্তুষ্ট হতে পারে। গত নির্বাচনে তাদের পরিকল্পনা ভেস্তে যাওয়ার পর ইসরায়েলি লবিস্টদের সঙ্গে মিলে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশে কিছু ইসলামী দল আছে, তারা কারণে-অকারণে বায়তুল মোকাররমের দাঁড়িয়ে যান। আপনারা কোথায় এখন? আপনাদের কেন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। নির্বাচনের আগে সরকার নামানোর জন্য বায়তুল মোকাররমের সামনে এসে আন্দোলন করেন, কই ফিলিস্তিনি ভাইদের পক্ষে, ইসরায়েলের বিপক্ষে তো একটা বড় মিছিল করতে দেখলাম না।
সামাজিক মাধ্যমে সরকারের সমালোচনাকারীদের নিয়ে বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেককেই দেখি সরকারের বিরুদ্ধে বড় বড় ভাষণ দেয়, সরকারের বিরুদ্ধে বিষোদগার করে। নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে তাদের কথা বলতে তো শুনলাম না। এরা কোথায়? এরা কোথায় লুকিয়ে আছে? এরা আসলে ইসলাম প্রেমী নয়, এরা হলো মুখোশধারী ধর্ম ব্যবসায়ী। এদের মুখোশও উন্মোচন করতে হবে।
এরপর ফিলিস্তিনি মানুষদের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ইসরায়েলি বর্বরতার কারণে যারা নিহিত হয়েছেন তাদের মাগফেরাত কামনা করি। যারা আহত হয়েছেন তাদের প্রতি সহানুভূতি জানাই। বাংলাদেশের মানুষের অবস্থান সবসময় মুক্তিকামী মানুষের পক্ষে ছিল। আমাদের নীতি ফিলিস্তিনি মুক্তিকামী মানুষের পক্ষে।
বিএনপি নেতানিয়াহু দোসর হাছান মাহমুদ
মন্তব্য করুন
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছেন।
মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে হযতর শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সিঙ্গাপুর যান তারা।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে জানান, মঙ্গলবার সকালে মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী আফরোজা দুইজনই চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গিয়েছেন। চিকিৎসা শেষে তারা কবে দেশে ফিরবেন সেটা এখনি বলতে পারছেন না তিনি।
সিঙ্গাপুর মির্জা আব্বাস বিএনপি
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগ সরকার মার্কিন স্যাংশন, ভিসানীতি পাত্তা দেয় না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ কাউকে দাওয়াত করে আনে নি,তাদের এজেন্ডা আছে। তারা সেসব নিয়ে ঢাকায় এসেছে। ওপরে ওপরে বিএনপি তাদের পাত্তা দেয় না বললেও, তলে তলে বিএনপির সঙ্গে তাদের কি আছে, তারাই ভালো জানে।
মঙ্গলবার (১৪ মে) সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে আলোচনাকালে এসব কথা বলেন তিনি।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক বিএনপির আন্দোলনের ব্যর্থ চেষ্টা। আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে খড়কুটো ধরে বাজতে চায় তারা। আসলে তাদের কোনো ইস্যু নাই। তারা ভারতীয় পণ্য বর্জনকে ইস্যু বানাতে চায়। আমার প্রশ্ন হলো-ভারতীয় মসলা ছাড়া কি আমাদের চলে?
তিনি বলেন, ভারতের মসলা ছাড়া আমাদের চলে না। শুধু মসলা কেন, ভারত থেকে শাড়ী-কাপড় আসবে, এছাড়া আরও কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যও আসবেই।
তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি ঢাকায় বিএনপির দুইটা সমাবেশই ফ্লপ হয়েছে। বিএনপি ও তাদের সমমনাদের আন্দোলনের ডাকে জনগণের সাড়া নেই। দলটির কর্মীরা হতাশ, তাদের আর নেতাদের ওপর আস্থা নেই। সে কারণেই বিএনপির কর্মীরা তাদের সমাবেশে যোগ দেয় না।
মার্কিন স্যাংশন ভিসানীতি আওয়ামী লীগ ওবায়দুল কাদের
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ফিলিস্তিনের পক্ষে না দাঁড়িয়ে বিএনপি ইসরায়েলের দোসরে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ স্বাধীনতা পরিষদ আয়োজিত ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধ ও বিএনপির দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এক মানববন্ধন ও সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ সরকার মার্কিন স্যাংশন, ভিসানীতি পাত্তা দেয় না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ কাউকে দাওয়াত করে আনে নি,তাদের এজেন্ডা আছে। তারা সেসব নিয়ে ঢাকায় এসেছে। ওপরে ওপরে বিএনপি তাদের পাত্তা দেয় না বললেও, তলে তলে বিএনপির সঙ্গে তাদের কি আছে, তারাই ভালো জানে। মঙ্গলবার (১৪ মে) সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে আলোচনাকালে এসব কথা বলেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে তিনি ব্যবসা-বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, নাগরিক অধিকারসহ দুই দেশের অগ্রাধিকারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে আলোচনা করবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।