নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:৪২ পিএম, ১৩ মার্চ, ২০১৯
কে পাবেন ভারতীয় ব্লাক লেডি? বিশ্বজুড়ে যদি সিনেপ্রেমীদের কাছে যেমন অস্কার সবচেয়ে কাঙ্খিত পুরস্কার। তেমনি বলিউডের কাছে ফিল্ম ফেয়ার। আগামী ২৩ মার্চ বসতে চলেছে বলিউডের সবচেয়ে বড় পুরস্কারের আসর ‘ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড ২০১৯’। ৬৪তম এ আসরের কাউন্ট ডাউন শুরু হয়ে গেছে। তার আগে ফিল্মফেয়ার ম্যাগাজিন প্রকাশ করেছে সম্ভব্য তালিকা। দেখে নেয়া যাক মনোনয়ন পেলেন কে বা কারা..
শ্রেষ্ঠ ছবি (জনপ্রিয়)
অন্ধাধুন, বাধাই হো, পদ্মাবত, রাজি, সঞ্জু ও স্ত্রী
প্রেডিকশন: সঞ্জু
শ্রেষ্ঠ ছবি (সমলোচক)
অন্ধাধুন (শ্রীরাম রাঘবন), বাধাই হো (অমিত শর্মা), মান্টো (নন্দিতা দাস), পাটাখা (বিশাল ভরদ্বাজ), রাজি (মেঘনা গুলজার), তুমবাদ (অনিল রাহি বার্ভে)।
প্রেডিকশন: অন্ধাধুন (শ্রীরাম রাঘবন)
প্রধান চরিত্রে শ্রেষ্ঠ পুরুষ অভিনেতা (জনপ্রিয়)
অক্ষয় কুমার (প্যাডম্যান), আয়ুষ্মান খুরানা (আন্ধাধুন), রাজকুমার রাও (স্ত্রী), রণবীর কাপুর (সঞ্জু), রণবীর সিং (পদ্মাবত), শাহরুখ খান (জিরো)।
প্রেডিকশন: রণবীর সিং (পদ্মাবত)
প্রধান চরিত্রে শ্রেষ্ঠ পুরুষ অভিনেতা (সমলোচক)
আয়ুষ্মান খুরানা (আন্ধাধুন), নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি (মান্টো), রণবীর কাপুর (সঞ্জু), রণবীর সিং (পদ্মাবত), বরুণ ধাওয়ান (অক্টোবর), বিনীত কুমার সিং (মুক্কাবাজ)।
প্রেডিকশন: আয়ুষ্মান খুরানা (আন্ধাধুন)
প্রধান চরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী (নারী,জনপ্রিয়)
আলিয়া ভাট (রাজি), দীপিকা পাডুকোন (পদ্মাবত), নীনা গুপ্তা (বধাই হো), রানি মুখোপাধ্যায় (হিচকি), টাবু (অন্ধাধুন)।
প্রেডিকশন: দীপিকা পাডুকোন (পদ্মাবত)
প্রধান চরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী (নারী, ক্রিটিকস)
আনুষ্কা শর্মা (সুই ধাগা- মেড ইন ইন্ডিয়া), আলিয়া ভাট (রাজি), নীনা গুপ্তা (বধাই হো), রাধিকা মদন (পাটাখা), টাবু (অন্ধাধুন), তাপসী পান্নু ( মুলক)।
প্রেডিকশন: নীনা গুপ্তা (বধাই হো)
শ্রেষ্ঠ পরিচালক
অমর কৌশিক (স্ত্রী), অমিত শর্মা (বধাই হো), মেঘনা গুলজার (রাজি), রাজকুমার হিরানি (সঞ্জু), সঞ্জয় লীলা বনসালি (পদ্মাবত), শ্রীরাম রাঘবন (আন্ধাধুন)।
প্রেডিকশন: শ্রীরাম রাঘবন (আন্ধাধুন)
শ্রেষ্ঠ সহ অভিনেতা (পুরুষ)
অপারশক্তি খুরানা (স্ত্রী), গজরাজ রাও (বাধাই হো), জিম সরভ (পদ্মাবত), মনোজ পাহওয়া (মুলক), পঙ্কজ ত্রিপাঠি (স্ত্রী), ভিকি কৌশল (সঞ্জু)।
প্রেডিকশন: ভিকি কৌশল (সঞ্জু)
শ্রেষ্ঠ সহ অভিনেতা (নারী)
গীতাঞ্জলী রাও (অক্টোবর), ক্যাটরিনা কাইফ (জিরো), শিখা তালসানিয়া (ভিরে দি ওয়েডিং), স্বরা ভাস্কর (ভিরে দি ওয়েডিং), সুরেখা সিকরি (বাধাই হো), যামিনী দাস (সুই ধাগা)।
প্রেডিকশন: গীতাঞ্জলী রাও (অক্টোবর)
শ্রেষ্ঠ মিউজিক অ্যালবাম
ধড়ক (অজয়-অতুল), মনমর্জিয়াঁ (অমিত ত্রিবেদী), রাজি (শঙ্কর-এহসান-লয়), সোনু কে টিটু কি সুইটি, পদ্মাবত (সঞ্জয় লীলা বানসালি), জিরো (অজয়-অতুল)।
প্রেডিকশন: ধড়ক (অজয়-অতুল)
শ্রেষ্ঠ গীতিকার
অ্যায় ওয়াতন (গুলজার, রাজি), বিনতি দিল (এ এম তুরাজ, পদ্মাবত), দিলবারো (গুলজার, রাজি), কর হর ময়দান ফতে (শেখর অস্তিত্ব, সঞ্জু), মেরে নাম তু (ইরশাদ কামিল, জিরো), তেরা ইয়ার হুঁ ম্যায় (কুমার, সোনু কে টিটু কি সুইটি)।
প্রেডিকশন: বিনতে দিল (এ এম তুরাজ, পদ্মাবত)
শ্রেষ্ঠ প্লেব্যাক গায়ক
অভয় যোধপুরকর (মেরে নাম তু, জিরো), অরিজিৎ সিং (তেরা ইয়ার হুঁ ম্যায়, সোনু কে টিটু কি সুইটি), অরিজিৎ সিং (অ্যায় ওয়াতন, রাজি), অরিজিৎ সিং (বিনতি দিল,পদ্মাবত), বাদশা (তারিফা, ভিরে দি ওয়েডিং), শংকর মহাদেবন (দিলবারো, রাজি)।
প্রেডিকশন: অভয় যোধপুরকর (মেরে নাম তু, জিরো)
শ্রেষ্ঠ প্লেব্যাক গায়িকা
হর্ষদীপ কৌর, বিভা সরফ (দিলবরো, রাজি), জোনিতা গান্ধী (আহিস্তা, লয়লা-মজনু), রোংকিনি গুপ্তা (ছাঁ লগা, সুই ধাগা), শ্রেয়া ঘোষাল (ঘুমর, পদ্মাবত), সুনিধি চৌহান (অ্যায় ওয়াতন, রাজি), সুনিধি চৌহান (মনওয়া, অক্টোবর)।
প্রেডিকশন: শ্রেয়া ঘোষাল (ঘুমর, পদ্মাবত)
টেকনক্যিাল ক্যাটাগরি:
সেরা মূল গল্প
বাধাই হো - অক্ষত ঘিলিয়াল এবং শান্তানু শ্রীভাসস্ত
মুককাবাজ - অনুদীপ সিং
মুল্ক - অনুভভ সিনহা
স্ত্রী- রাজ এবং ডি কে
সুই ধাঘা: ভারত তৈরি - শরৎ কাতারিয়া
সেরা চিত্রনাট্য
আন্ধাধুন - শ্রীরাম রাঘবন, অরিজিৎ বিশ্বাস, পূজা লাদা সূতি, যোগেশ চন্দেকার, হেমন্ত রাও
বাধাই হো - অক্ষত ঘিলিয়াল
মন্টো - নন্দিতা দাস
মুলক - অনুভভ সিনহা
রাজী - ভবানী অয়ায়ার ও মেঘনা গুলজার
স্ত্রী - রাজ এবং ডি কে
সেরা সংলাপ
বাধাই হো - অক্ষত ঘিলিয়াল
মন্টো - নন্দিতা দাস
মুল্ক - অনুভভ সিনহা
পটাখা - বিশাল ভারদ্বাজ
স্ত্রী- সুমিত অরোরা
সুই ধাঘা- শরৎ কাতারিয়া
সেরা সম্পাদনা
আন্ধাধুন - পূজা লাদা সুরতি
মুল্ক - বলু সালুজা
রাজি - নীতিন বেদ
শ্রীরাম - হেমন্তী সরকার
তুম্ববাদ - সুনিকা কাজা
শ্রেষ্ঠ অ্যকশন
বাঘী ২ - রাম চেল্লা-লক্ষ্মণ চেল্লা, কচা খামপাদ্কী ও শমশীর খান
ভভেশ জোশী সুপারহিরো - সিরিল রাফায়েল, সেবাস্তিয়ান সেভাউ এবং বিক্রম দাহিয়া
মুককাবাজ - বিক্রম দাহিয়া ও সুনিল রদ্রিগেজ
পদ্মাবত - শম দক্ষল
সিম্ব্বা - সুনিল রড্রিগুজ
সেরা ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক
আন্ধাধুন - ড্যানিয়েল বি জর্জ
মনমার্জিয়া - অমিত ত্রিবেদী
অক্টোবর - শান্তানু মিত্রা
রাজি - শঙ্কর এহসান লয় ও টিবিবি
তুম্ববাদ - জেসপার কিড
সেরা কোরিগ্রাফি
বালমা (পটাখা) - শাবিনা খান
ঘুমার (পদ্মাভাত) - ক্রুটি মহেশ মিদিয়া
খলবলী (পদ্মাবত) - গণেশ আচার্য
মেরা নাম (জিরো) - রেমো
মে বাধাই তু বি (সঞ্জু) - গণেশ আচার্য
সেরা সিনেমাটোগ্রাফি
ভভেশ জোশী সুপারহিরো - সিদ্ধার্থ দীউয়ান
মান্তো - কার্তিক বিজয়
অক্টোবর - অভিক মুখার্জি
পদ্মাবত - সুদীপ চ্যাটার্জী
পটাখা - রঞ্জন পলিত
তুম্ববাদ - পঙ্কজ কুমার
শ্রেষ্ঠ কস্টিউম
গোল্ড - পেয়াল সালুজা
মন্টো - শীতল শর্মা
পদ্মাবত - অজয়, মসিমা বসু, হারপ্রীট রিম্পল, চন্দ্রকান্ত সোনাওয়ান
পটাখা - কারিশমা শর্মা
তুম্ববাদ - স্মৃতি চৌহান, শচীন লোভালেকার
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
নির্বাচনে হেরে ফুলের মালা দিয়ে হাসিমুখে বিজয়ী প্রার্থীদের বরণ করে নিয়েছিলেন নিপুণ। তবে নিপুণ কী যেন পুষে রেখেছিলেন মনে মনে। যার ফলাফল দেখা গেল শিল্পী সমিতির নির্বাচন সম্পন্নের কয়েক সপ্তাহ পরেই। জানা গেছে, ফুলের মালা দিয়ে যাঁদের বরণ করে নিয়েছিলেন, সেই সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ পুরো কমিটির কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে বুধবার (১৫ মে) হাইকোর্টে রিট করেছেন নিপুণ
১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে অনুষ্ঠিত হয় চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির এবারের নির্বাচন। এতে নিপুণ ও মাহমুদ কলি প্যানেলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মিশা-ডিপজল প্যানেল। সারা দিন ভোট গ্রহণ শেষে পরদিন ২০ এপ্রিল সকালে ঘোষিত ফলাফলে জানা যায়, নিপুণের প্যানেলের শোচনীয় পরাজয় হয়েছে। ভোটের ফলাফল ঘোষণার সময় উপস্থিতও ছিলেন নিপুণ। এরপর তিনি ডিপজল ও মিশাকে ফুলের মালা পরিয়ে দেন। মিশা ও ডিপজল তাঁদের পরিয়ে দেওয়া মালা নিপুণকে পরিয়ে দেন।
শিল্পী সমিতির নির্বাচনে হেরে সেদিন গণমাধ্যমের কাছে নিপুণ জানিয়েছিলেন, ‘ভেবেছিলাম ডিপজল সাহেবের বিপরীতে আমি যখন দাঁড়াব, ভোট পাব সর্বোচ্চ ৫০টি। সেখানে ভোট পেলাম ২০৯টি। হেরেছি মাত্র ১৬ ভোটে। এতেই প্রমাণিত হলো যে শিল্পী সমিতির ভাইবোনেরা আমাকে কতটা ভালোবাসেন। এত সম্মান দেওয়ার জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জানাই।’ এমনকি সেদিন নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ার জন্য নিজেকেই কৃতিত্ব দেন নিপুণ।
নির্বাচনের চার সপ্তাহে এসে সব সমীকরণ যেন পাল্টে গেল। নিপুণ করেছেন হাইকোর্টে রিট। আর সেই খবর শুনে মিশা সওদাগর হুংকার ছুড়েছেন। ডিপজল বলছেন, ‘কেস খেলবা আসো। যেটা খেলার মন চায়, সেটাই খেলো।’
রিট করা প্রসঙ্গে এত দিন পর এসে নিপুণ বলছেন, ‘ভোট শেষ হওয়ার পর সন্ধ্যা সাতটা থেকে নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান ও আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যানের কথাবার্তা রহস্যজনক মনে হয়েছে। তা ছাড়া যতই রাত বাড়ছিল, ততই ভোটকেন্দ্র ও বাইরের পরিবেশ আমার কাছে হুমকিস্বরূপ মনে হচ্ছিল। সেদিনের এমন পরিবেশ আমি আগে কখনো দেখিনি এফডিসিতে। পুরো আঙিনা তারা দখলে নিয়েছিল।’
রিট করার পেছনে অভিযোগ হিসেবে নিপুণ আরও বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশন বাতিল ভোটের সংখ্যা সঠিক দেননি। আমার জানামতে, ৮১টি ভোট বাতিল হয়েছে। কিন্তু তারা ৪০টি ভোট বাতিল দেখিয়েছে। এ নিয়ে স্পষ্ট করে কোনো কিছুই আমাদের প্যানেলকে জানায়নি নির্বাচন কমিশন।’ তাহলে অনিয়ম জেনেও কেন বিজয়ী সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের গলায় ফুলের মালা পরিয়ে দেন—এমন প্রশ্নে নিপুণের বক্তব্য এ রকম, ‘ওই সময় সেটি করা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। তা ছাড়া মিশা-ডিপজল প্যানেলের সঙ্গে নির্বাচন কমিশন, আপিল বোর্ডের যোগসাজশে ভেতরে-ভেতরে এত বড় অনিয়ম চলে আসছিল, সেটি ফলাফল প্রকাশের অনেক সময় পর স্পষ্ট হয়েছে।’
মন্তব্য করুন
বলিউড তারকা শাহরুখ খান অসুন্দর মহিলাদের সঙ্গে বেশি মেলামেশা করতে পছন্দ করেন। এক সাক্ষাৎকারে এমন দাবি করেছিলেন অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যেখানে প্রীতি বলেছেন, অসুন্দর মহিলাদের সঙ্গে শাহরুখ বেশি কথা বলেন। একটি জিনিস আমায় অবাক করত। আমরা কোথাও গেলে সে শুধু অসুন্দর মহিলাদের ডাকত।
এর উত্তরে শাহরুখ বলেন, ‘আমার তাদের সুন্দর লাগত। আমার সব মহিলাদের সুন্দর লাগে। আমি চাই, সারা জীবন মহিলারা আমায় ঘিরে থাকুন। মহিলারা সচেতন, ভদ্র, নম্র, সুন্দরী। মহিলাদের গায়ের গন্ধ সুন্দর, তাদের কণ্ঠস্বর সুন্দর, তারা সুন্দর। আমার মহিলাদের খুব ভাল লাগে। আর আমি এটা লুকোই না। কিন্তু আমার এই ভালবাসায় কোনও শারীরিক টান নেই। বা সম্পর্ক তৈরি করারও কোনও উদ্দেশ্য নেই।’
বলিউডের একসময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা। এখনও তার ভক্তসংখ্যা নেহাতই কম নয়। যদিও দীর্ঘদিন ধরেই বিরতিতে ছিলেন এই অভিনেত্রী।
মন্তব্য করুন
‘অনুরাধা ভারতের একজন বিখ্যাত সংগীতশিল্পী। তাঁর সঙ্গে গাইতে পারাটা অনেক সম্মানের। আমি মনে করি, এটি আমার ছোট্ট সংগীতজীবনে আর্কাইভ হয়ে থাকবে। আমার ক্যারিয়ারে নতুন পালক যোগ হবে।’ ভারতীয় শিল্পী অনুরাধা পাড়োয়ালের সঙ্গে দ্বৈত গান প্রসঙ্গে এমন মন্তব্য করেছেন আসিফ আকবর।
‘চিরদিনের জীবনসঙ্গিনী’ গানটির কথা লিখেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী গীতিকার কবির বকুল। এর সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন রাজা কাশেফ। এটি প্রকাশ হয়েছে ফ্রান্সভিত্তিক প্রতিষ্ঠান বিলিভ মিউজিক থেকে।
কিছুদিন আগে ভারতের মুম্বাইতে গিয়েছিলেন আসিফ। সেই সফরেই গানটিতে ভয়েস দিয়েছিলেন তিনি। গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন সৌমিত্র ঘোষ ইমন। গাজীপুরে চিত্রায়িত সেই ভিডিওতে আসিফের সঙ্গে মডেল হয়েছেন যুক্তরাজ্যপ্রবাসী সাবা বশির।
মন্তব্য করুন
‘কান চলচ্চিত্র উৎসব’ এর ৭৭তম আসরে লাল গালিচার অতি পরিচিত নাম ঐশ্বরিয়া রাই। বচ্চন বধূর স্টাইল স্টেটমেন্ট হামেশাই থাকে চর্চায়। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) কানের রেড কার্পেটে কালো-সোনালী গাউনে জাদু ছড়িয়েছেন তিনি। তবে উৎসবের দ্বিতীয় দিন (শুক্রবার) অভিনেত্রীর সাজপোশাক দেখে নেটপাড়ায় শুরু হয় সমালোচনা।
কানের প্রথম অ্যাপিয়ারেন্সের জন্য ঐশ্বরিয়া বেছে নিয়েছিলেন ফাল্গুনী এবং শেন পিককের কালো-সোনালী গাউন। তবে শুক্রবার (১৭ মে) তার দেখা মিলল সুবজ-রুপালী গাউনে। নাটকীয় পোশাকের লম্বা টেইল এবং সুউচ্চ হাতা রীতিমতো নজর কেড়েছে। অভিনেত্রীর এই লুক দেখে অনেকেই মজা করে লিখেছেন, ‘আরাধ্যার স্কুল প্রোজেক্ট নাকি? কে ঐশ্বরিয়াকে স্টাইল করছে?’ অনেকে আবার গেম অফ থ্রনসের ছায়া খুঁজে পেয়েছেন অ্যাশের পোশাকে।
এবারের কান উৎসবে ‘কাইন্ডস অফ কাইন্ডনেস’-এর প্রিমিয়ারে দেখা মিলল অ্যাশের। কানের রেড কার্পেটে সাজপোশাক নিয়ে এই প্রথমবার কটাক্ষের মুখে ঐশ্বরিয়া, এমনটা নয়। তবে কোনোদিনই পালটা জবাব দেননি নায়িকা।
কান সফরের দ্বিতীয় দিনে মায়ের পাশে নজর কাড়লেন আরাধ্যা। নীল রঙের পোশাকে ঐশ্বরিয়া ছিলেন সাবলীল। মায়ের পাশে আরাধ্যার দেখা মিলল হলুদ রঙের পোশাকে। একদম নো-মেকআপ লুকে দেখা মিলেছে আরাধ্যাকে।
মন্তব্য করুন
ওপার বাংলার তারকা দম্পতি রাজ-শুভশ্রী। ছেলে ইউভানের জন্মের অল্প সময়ের মধ্যে তাকে প্রকাশ্যে এনেছিলেন। এদিকে গত বছরের ৩০ নভেম্বর শুভশ্রী দ্বিতীয়বার মা হওয়ার সুখবর জানান ভক্তদের । কিন্তু মেয়ে ইয়ালিনিকে লাইমলাইট থেকে দূরেই রেখেছিলেন।
তবে শুক্রবার (১৭ মে) ইনস্টাগ্রামে শুভশ্রী দুই সন্তানের ছবি পোস্ট করে অভিনেত্রী লেখেন, ‘সকালের কথারা।’ সেখানে দেখা যাচ্ছে জানালার পাশে বসে বোনের সঙ্গে গল্প করছে ইউভান।
ছোট্ট ইয়ালিনির মাথায় একটা দুইটি নয়, চারটি ঝুঁটি বেঁধে বসে আছে বাবা রাজের কোলে। আর বোনকে গল্প বলে শোনাচ্ছে ইউভান। এই মনোমুগ্ধকর মুহূর্ত ভক্তদের নজর কেড়েছে।
মন্তব্য করুন
নির্বাচনে হেরে ফুলের মালা দিয়ে হাসিমুখে বিজয়ী প্রার্থীদের বরণ করে নিয়েছিলেন নিপুণ। তবে নিপুণ কী যেন পুষে রেখেছিলেন মনে মনে। যার ফলাফল দেখা গেল শিল্পী সমিতির নির্বাচন সম্পন্নের কয়েক সপ্তাহ পরেই। জানা গেছে, ফুলের মালা দিয়ে যাঁদের বরণ করে নিয়েছিলেন, সেই সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ পুরো কমিটির কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে বুধবার (১৫ মে) হাইকোর্টে রিট করেছেন নিপুণ