নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:০০ এএম, ২৪ মার্চ, ২০১৯
বেগম খালেদা জিয়ার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে খুব কম মানুষই তাকে কাঁদতে দেখেছেন। ২০০৭ সালে খালেদা জিয়া যখন জেল থেকে বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে তার বড় ছেলে তারেক জিয়াকে দেখতে গিয়েছিলেন তখন তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন। সে কান্না দেশের মানুষ দেখেছিলো। দ্বিতীয়বার তিনি কেঁদেছিলেন ২০১০ সালে যখন তার অবৈধ দখলে থাকা ক্যান্টনমেন্টের শহীদ মইনুল রোডের বাড়ি থেকে আদালতের নির্দেশে তাকে উচ্ছেদ করা হয়। তখন তিনি আকুল কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন। তৃতীয়বার তিনি কাঁদলেন তার প্রিয় বান্ধবী শাহনাজ রহমতুল্লাহর মৃত্যু সংবাদ শুনে।
শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে দেশের বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পী শাহনাজ রহমতুল্লাহ মৃত্যুবরণ করেন। শাহনাজ রহমতুল্লাহ ছিলেন বেগম খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ঠ বান্ধবীদের অন্যতম। বিএনপির দলীয় সঙ্গীত, ‘প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ, জীবন বাংলাদেশ আমার মরণ বাংলাদেশ’ গানটি শাহনাজ রহমতুল্লাহর গাওয়া। ব্যক্তিগত জীবনেও তাদের দু’জনের ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব ছিলো। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বাড়িতে শাহনাজ রহমতুল্লাহর নিয়মিত যাতায়াত ছিলো। শাহনাজ রহমতুল্লাহর স্বামী সেনাবাহিনীতে ছিলেন, সেই সূত্রে তাদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছিলো বলে জানা যায়।
গতকাল রাতেই শাহনাজ রহমতুল্লাহর মৃত্যুর খবর পান কারাবাসে থাকা খালেদা জিয়া। এটা শুনেই তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। কারাসূত্রে প্রাপ্ত খবরে জানা গেছে, খালেদা তার প্রিয় বান্ধবীর কথা স্মৃতিচারণ করে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। অবশ্য তিনি তার বান্ধবীর জানাজা নামাজ বা দাফনে অংশ নেয়ার জন্য তিনি কোন প্যারোলের আবেদন করেননি।
বাংলা ইনসাইডার/এমআর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
চীন সফর বাম দল জাসদ ওর্য়ার্কাস পার্টি সাম্যবাদী দল
মন্তব্য করুন
শৃঙ্খলা আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে তিনি ব্যবসা-বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, নাগরিক অধিকারসহ দুই দেশের অগ্রাধিকারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে আলোচনা করবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
অবশেষে আর ছাড় নয়, আওয়ামী লীগ তাঁর দলের শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল একাধিক সূত্রগুলো বলছে, দলের ভেতর যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে, দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করছে এবং দলের ভেতরের কোন্দল করছে তাদেরকে আর ছাড় দেওয়া হবে না। তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে এবং এই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের অংশ হিসেবে কোন্দলরত এলাকাগুলোতে কমিটি বাতিল করে দেওয়া হবে। যারা কোন্দলের সঙ্গে জড়িত তাদেরকে আহ্বায়ক কমিটিতে রাখা হবে না।