নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:০২ পিএম, ২১ এপ্রিল, ২০১৯
একটা কথা না বললেই নয়, রাষ্ট্রের কোন ধর্ম হয়না ধর্ম হয় ব্যক্তির। রাষ্ট্রের কোন ধর্মের প্রয়োজন নেই। তারপরও বিশ্বের অনেক দেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। বিশ্বের অনেক দেশ রয়েছে কট্টর ইসলামিক শাসনতন্ত্র। সেখানে সিনেমা শব্দটা বারবার বাধাগ্রস্থ হয়েছে। তবুও সেসব দেশেও সিনেমা এগিয়ে গেছে। আজকের অবস্থানের খোঁজ নেওয়া যাক।
২০১১ সাল ছিল আরব বিশ্ব তথা মুসলিম ভূখণ্ডে ইসলামী গণজাগরণের বছর। তিউনিশিয়া থেকে শুরু হয়ে ঐ জাগরণের ঢেউ গিয়ে লেগেছে মিশর, বাহরাইন, লিবিয়া, ইয়েমেন এবং সৌদি আরবের মতো আরব দেশগুলোতেও। এই গণজাগরণ কি বিপ্লব অধ্যুষিত আরব দেশগুলোর চলচ্চিত্রে নতুন কোনো অধ্যায়ের সূচনা করতে পেরেছে?
আরব চলচ্চিত্রের প্রধান ধারা গড়ে উঠেছে মূলত মিশরে। প্রচুর সিনেমা তৈরি হয়েছে মিশরে এবং আরব বিশ্বে মিশরের ফিল্মের ব্যাপক জনপ্রিয়তাও রয়েছে। মিসরকে এক সময় বলা হত মধ্যপ্রাচ্যের হলিউড।
১৯২৭ সালে ‘লায়লা’ নামে প্রথম নির্বাক চলচ্চিত্র তৈরির মধ্য দিয়ে মিশরে চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু হয়। যা বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ইতিহাসের চেয়েও অনেক পুরনো। এরপর থেকে মিশরে চলচ্চিত্র একটি সাংস্কৃতিক শিল্পপণ্য হিসেবে পরিচিতি পায় এবং আরব সংস্কৃতি নির্ভর চলচ্চিত্র নির্মাণ ও তার বিস্তার ব্যাপকভাবে ঘটতে থাকে। বিগত কয়েক দশকে আরব দেশগুলোর অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়েও মেলোড্রামা টাইপের চলচ্চিত্র গড়ে ওঠে। কিন্তু দেশটিতে এমনকি সত্তরের দশকে নির্মিত সাদাকালো সিনেমাতেও সমাজ এবং মানব সম্পর্কের উপস্থাপন অনেক প্রগতিশীল ছিল। দেশটির এখনকার অনেক চলচ্চিত্র নির্মাতারা বলছেন সিনেমায় প্রেমের দৃশ্য দেখানোর সময় অনেক নিয়ম মেনে করতে হয়।
এক সময় পর্দায় যা দেখানো হত স্বাভাবিকভাবে, আজ তা নিয়েই উঠছে নানা বিতর্ক। যেমন ১৯৭১ সালে নির্মিত মাই ওয়াইফ অ্যান্ড দ্য ডগ সিনেমায় প্রেমের সিকোয়েন্সে নায়ক-নায়িকাকে বেশ ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখা যায়। কিন্তু আজ সেটা প্রায় অসম্ভব।
তিউনিশিয়ার চলচ্চিত্রও আরব দেশগুলোর মাঝে বেশ উল্লেখযোগ্য। হাজারের বেশি সিনেমা নির্মাণ হয়েছে সেদেশে। তিউনিশিয়ার জনগণ এবং সামাজিক বিষয় নিয়েই বেশিরভাগ চলচ্চিত্র তৈরি হয়েছে। তিউনিশিয়ার চলচ্চিত্রগুলো আরব বিশ্বের বাইরেও জনপ্রিয়তা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। যেমন `কামাল শরিফে`র ‘আলামতে মালেকিয়াতে’র কথা বলা যায়। তিউনিশিয়ায় ডকুমেন্টারি ফিল্ম তৈরির প্রবণতা বেশি। বছরে চার-পাঁচটার বেশি কাহিনীভিত্তিক পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র তৈরি হয় না। কিন্তু প্রামাণ্য চলচ্চিত্র প্রচুর তৈরি হয়। তিউনিশিয়ায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যপূর্ণ প্রচুর শ্যুটিং স্পট রয়েছে। বিদেশি অনেক চলচ্চিত্রকারও সেদেশে শুটিংয়ের উদেশ্যে যায়। সেখানে সিনেমা প্রশিক্ষন কেন্দ্র আছে। সিনেমা ফেস্টিবেল হয়। তৌকির আহমেদ গেল বছর ‘হালদা’ সিনেমা নিয়ে গিয়েছিলেন সেখানে।
আরব দেশগুলোতে চলচ্চিত্র ভূবনে ইরানী চলচ্চিত্রের নাম বেশি শোনা যায়। ইসলামী দেশগুলোতে শ্লীল, শোভন ও সামাজিক ধারার চলচ্চিত্রের আদর্শ হিসেবে ইরানী চলচ্চিত্রকেই মানদণ্ড হিসেবে মনে করা হচ্ছে।
উত্তর আফ্রিকার মুসলিম দেশগুলোতে স্বৈরাচারদের পতন চলচ্চিত্রকারদের সামনে নতুন ধারার চলচ্চিত্র নির্মাণের অনন্য এক সুযোগ সৃষ্টি করেছে। আরব চলচ্চিত্রকারদের কাছে ইরানী চলচ্চিত্র একটি আদর্শ নমুনা। এ কারণে ইরানী চলচ্চিত্রকারগণও আরব দেশগুলোর সাথে যোগাযোগ গড়ে তুলতে এবং সম্পর্ক বিস্তারে আগ্রহী।
তুরষ্কের ‘ইওল’ নামে একটি সিনেমা ১৯৮২ সালে সারা বিশ্বে খুব আলোড়ন তুলেছিলো। কোস্টা গ্যাভরাসের ছবি ‘মিসিং’, চিলির পিনোচেট’র রাজনৈতিক সন্ত্রাস নিয়ে ছবি। ছবিটি পরিচালনা করেছেন ইলমাজ গুনে। তিনি একাধারে পরিচালক, লেখক, অভিনেতা। রাজনীতির কারণে ২০ বছর জেল খেটেছেন তুরস্কের কারাগারে। জেলে থেকেই তিনটি ছবির পরিচালনা করেছেন। ছবি গুলোর চিত্রনাট্য এমন ভাবে তৈরী করেছেন যাতে তিনি জেলে থেকেও তা পরিচালনা করতে পারেন, স্ক্রিপ্ট লিখেছেন প্রতি মিনিটের শট বিভাজন করে করে। সেই স্ক্রিপ্ট ধরে তার সহযোগীরা জেল থেকে তার ডিরেকশান নিয়ে শুট করতেন। এ ছবিরও একটা বড় অংশই এভাবে করা। যখন ছবিটি প্রায় শেষের দিকে তখন গুনে জেল থেকে পালিয়ে ইউরোপের কোন এক দেশে চলে যান, নিরাপত্তার জন্য দেশের নামটি গোপন রাখেন। সেখানে তিনি এ ছবির এডিটিং শেষ করে কান উৎসবের অফিসে নিজ হাতে ছবিটি নিয়ে হাজির হোন। ছবিটি দেখেই জুরিরা মুগ্ধ হয়ে যান। পুরস্কারের পর ইউরোপ জুড়ে গুনের মুক্তির জন্য শক্ত গণদাবী সৃষ্টি হয়েছিলো। তুরস্কে অনেক আন্তর্জাতিক মানের সিনেমা নির্মাণ হয়।
মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘টেলিভিশন’ সিনেমার গল্পের সঙ্গে হুবহু মিল রয়েছে ইলমাজ এরদোগান পরিচালিত তুর্কি সিনেমা ‘ভিজোনটেলের’ সঙ্গে। তুর্কি ভাষায় ভিজোনটেলে মানে টেলিভিশন। সেখানে দক্ষিণ তুরস্কের এক ছোট্ট শহরে ৭০-এর দশকে প্রথম একটি টেলিভিশন আসে। তারপর ঘটতে থাকে নানা ঘটনা। তথ্যপ্রযুক্তি এবং প্রচলিত ধর্মীয় অনুশাসনের দ্বন্দ্বই ফুটে উঠেছে এই সিনেমায়। তুরস্কের আরো বহু ব্যয়বহুল বিখ্যাত সিনেমা রয়েছে। তবে তুরস্কে সিরিয়াল সবচেয়ে জনপ্রিয়। যা আরব বিশ্ব থেকে শুরু করে বাংলাদেশেও ব্যাপক সমাদৃত। ‘সুলতান সোলেমান’সহ অসংখ্য তুরস্কের সিরিয়াল বাংলাদেশে জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
ইন্দোনেশিয়া, মালেয়েশিয়াতেও সিনেমা নির্মাণ হয়। সেসব দেশের সিনেমাও সারা বিশ্বের রপ্তানি হয়। আমরা বাংলাদেশিরাও সেসব দেশের অনেক সিনেমা দেখেছি। সৌদি আরবের মানুষজন হলে গিয়ে সর্বশেষ সিনেমা দেখেছে ১৯৭০ এর দশকে। এর পর দেশটির কট্টরপন্থী ইসলামিক নেতাদের চাপে সিনেমা হলগুলো বন্ধ হয়ে যায়। ৩৫ বছর ধরে সেখানে কোনো সিনেমা হল ছিল না।
কিন্তু সম্প্রতি সিনেমা হলের উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির রাজ পরিবার। আগামী ৫ বছরে ১৫ টি সৌদি শহরে ৪০ টি সিনেমা হল চালু করার সিদ্ধান্ত রয়েছে। সেজন্য বিশ্বের সবচাইতে বড় সিনেমা হল চেইন অ্যামেরিকান মুভি ক্লাসিকস বা এএমসির সাথে চুক্তি হয়েছে দেশটির। বলা যায় সেখানেও সিনেমা নির্মাণ হতেও হয়তো খুব বেশি দেরী নেই।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
গত ১২ মে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন তেলেগু অভিনেত্রী পবিত্রা জয়রাম। অন্ধ্রপ্রদেশের মেহবুবা নগরের কাছে একটি ভয়াবহ গাড়ি দুর্ঘটনায় তার মৃত্যু হয়। হিট তেলেগু টেলিভিশন ধারাবাহিক ‘ত্রিনয়নী’তে তিলোত্তমার ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন পবিত্রা। অভিনেত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় গুরুতর আহত হয় স্বামী অভিনেতা চন্দ্রকান্ত।
দুর্ঘটনায় গাড়িতে তিনিও ছিলেন। তবে স্ত্রীর মৃত্যুর পর একেবারে ভেঙে পড়েন অভিনেতা। এবার নিজেও পাড়ি জমালেন পরপারে। গত শুক্রবার তেলেঙ্গনার অলকাপুরে নিজের বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় অভিনেতার ঝুলন্ত দেহ। শনিবার (১৮ মে) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছেন ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি।
অভিনেত্রী মৃত্যুশোক স্বামী আত্মহত্যা
মন্তব্য করুন
ওয়েব সিরিজ ‘হীরামাণ্ডি’তে অভিনয় করেছেন বলিউডের নবাগত অভিনেত্রী শারমিন সেহগল। ১৯৯৫ সালে ২৮ সেপ্টেম্বর জন্ম নেওয়া শারমিনের বর্তমান বয়স ২৮ বছর। যদিও অভিনয় দিয়ে দর্শকদের হৃদয়ে খুব একটা ছাপ ফেলতে পারেননি তিনি।
মামা সঞ্জয় লীলা বানসালির সহকারী পরিচালক হিসেবে শোবিজাঙ্গনে যাত্রা শুরু করেন সেহগল। বলিউডের শীর্ষ পরিচালক বানসালির সঙ্গে খামোশি, দেবদাস এবং ব্ল্যাকের মতো অনেক বড় বড় প্রজেক্টে কাজ করেছেন শারমিন।
ব্যক্তিজীবনে ২০২৩ সালের নভেম্বরে শারমিন সেহগল ব্যবসায়ী আমান মেহতাকে বিয়ে করেছেন। আমান বিজনেস টাইকুন সমীর মেহতার ছেলে। সমীর এবং তার ভাই সুধীর মেহতা টরেন্ট গ্রুপের প্রধান। মেহতা ভাইদের সাম্রাজ্য ফার্মা, পাওয়ার, গ্যাস এবং ডায়াগনস্টিক সেক্টরজুড়ে বিস্তৃত।
ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্স অনুসারে, ২০২৪ সালের হিসেবে সমীর মেহতার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৬.৪৪ বিলিয়ন ইউএস ডলার বা ৫৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। টরেন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস মেহতা ব্রাদার্সের মূল কোম্পানি। ব্রিটিশ ম্যাগাজিন ফোর্বসের মতে, এ সংস্থাটি বছরে ৩৫ হাজার কোটি টাকা আয় করে।
কোটি টাকা অভিনেত্রী শারমিন শ্বশুর
মন্তব্য করুন
বলিউডের বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী দিশা পাটানি। যদিও অভিনয়ের থেকে নিজের সাহসী ও খোলামেলা রূপের জন্যই বেশি আলোচনায় থাকেন তিনি।
নিজের বোল্ড লুকের ছবি দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বরাবরই পারদ চড়ান দিশা। এবারেও তার ব্যত্যয় ঘটেনি। সম্প্রতি থাইল্যান্ডে ঘুরতে গেছেন এই তারকা। সেখানে গিয়েই উষ্ণতা ছড়ালেন ভক্তদের মাঝে।
ইনস্টাগ্রামে বেশ কিছু ছবি প্রকাশ করেছেন দিশা। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মাঝ সমুদ্রে আলো ছায়ার খেলায় মেতেছেন অভিনেত্রী। কয়েকদিন আগেই ওয়াইন রঙের একটি বিকিনি পড়ে ছবি দিয়েছিলেন তিনি। তবে এবার হাজির হয়েছেন সাদা বিকিনিতে। একটুকরো পোশাকেই যেন শরীর ঢাকার চেষ্টা করেছেন অভিনেত্রী।
ইনস্টাগ্রামে দিশাকে প্রায় ৬ কোটি মানুষ অনুসরণ করেন। অভিনেত্রীর বিভিন্ন ছবি, মুহূর্তগুলোর চিত্র দেখতেই যেন তারা সবসময় মুখিয়ে থাকেন।
মন্তব্য করুন
সম্প্রতি নিজের অবসর জীবনের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিরাট কোহলি।
আর এদিকে আনুশকা খুব শিগগিরই হয়তো অভিনয় জীবন থেকে মুখ ফেরাবেন। তবে বিরাট-আনুশকা খুশি সংসার, সন্তান নিয়ে।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বিরাট ছেলে অকায় ও মেয়ে ভামিকাকে নিয়ে অজানা তথ্য প্রকাশ্যে আনেন।
গত পাঁচ বছর ধরে কোনও ছবি মুক্তি পায়নি আনুশকার। মেয়ের জন্মের পর শুধু ‘চাকদহ এক্সপ্রেস’ ছবিটি করেছেন তিনি। অবশ্য সেটি আজও মুক্তি পায়নি।
অভিনেত্রী নিজেই এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, তার জীবনে অগ্রাধিকার পায় তার সন্তানরা। এবার বিরাটের অবসরের জল্পনা উঠতেই শোনা যাচ্ছে, দুই ছেলেমেয়ে ও স্ত্রী আনুশকার সঙ্গে লন্ডনেই লোকচক্ষুর আড়ালে থাকবেন কোহলি-দম্পতি।
তবে, ছেলে অকায় বেশ ছটফটে হয়েছে বলে জানালেন বাবা বিরাট। আর মেয়ে ভামিকা নাকি তিন বছর বয়সেই ব্যাট ঘোরাতে শিখে গেছে! বিরাট অবশ্য এখন থেকেই কিছু অনুমান করতে চান না। তার কথায়, এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। ওদের যা খুশি, বড় হয়ে সেটাই হবে।
মন্তব্য করুন
কান চলচ্চিত্র উৎসব ২০২৪-এ রেড কার্পেটে নজর কাড়লেন কিয়ারা আদবানি। সাদা হাই স্লিটেড পোশাকে তিনি যেন ঝলমলে প্রজাপতি। মুহূর্তেই ভাইরাল সেই ভিডিও।
বলিউড অভিনেত্রী ও ফ্যাশন আইকন কিয়ারা ফ্রেঞ্চ রিভেরা থেকে নিজের একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন। একটি অফ-হোয়াইট পোশাকে যেন পরী। ১৭ মে চলচ্চিত্র উৎসব থেকে তার প্রথম লুকের আভাস দিয়ে ইনস্টাগ্রামে ঝড় তুলেছেন তিনি।
প্লাঞ্জ নেকলাইন ও হাই-স্লিটেড গাউনের সঙ্গে কিয়ারা পরেছিলেন হিরের দুল এবং হাই-হিল। তার পোশাক ডিজাইন করেছেন লক্ষ্মী লেহর ও প্রবাল গুরুং ছিলেন স্টাইলিংয়ের দায়িত্বে।
গালা ইভেন্টে কিয়ারা আন্তর্জাতিক সিনেমার ল্যান্ডস্কেপে ভারতের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের উপর জোর দেবেন বলে জানা
গেছে। অনুষ্ঠানটি সারা বিশ্বের নারীদের একত্রিত করবে এবং বিনোদন শিল্পে তাদের অবদানের স্বীকৃতি দেবে। এই মুহূর্তে বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী কিয়ারা ।
মন্তব্য করুন
গত ১২ মে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন তেলেগু অভিনেত্রী পবিত্রা জয়রাম। অন্ধ্রপ্রদেশের মেহবুবা নগরের কাছে একটি ভয়াবহ গাড়ি দুর্ঘটনায় তার মৃত্যু হয়। হিট তেলেগু টেলিভিশন ধারাবাহিক ‘ত্রিনয়নী’তে তিলোত্তমার ভূমিকায় অভিনয় করছিলেন পবিত্রা। অভিনেত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় গুরুতর আহত হয় স্বামী অভিনেতা চন্দ্রকান্ত।