নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:০০ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০১৯
আজ সকালে ছাত্রলীগের চূড়ান্ত কমিটি প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতির কাছে হস্তান্তর করেছেন কমিটির দায়িত্বে নিয়োজিত আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ। উল্লেখ্য যে, গতবছরের মে মাসে ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু গত এক বছরেও ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়নি।
জানা গেছে যে, ছাত্রলীগের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদকের দ্বন্দের কারণেই কমিটি ঘোষণা বিলম্বিত হয়েছে। এই বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষুব্ধ করে তোলে এবং তিনি এই মাসের মধ্যে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে এই মাসের মধ্যে কমিটি ঘোষণার নির্দেশ দেন। প্রধানমন্ত্রী নিজেই তাঁর ব্যক্তিগত উদ্যোগে ৪২ জনের একটি তালিকা চূড়ান্ত করেছেন যারা এই কমিটিতে থাকবে। দেখুন সেই ৪২ জনের নামের তালিকা - https://urlzs.com/UuNV
বাকী নামগুলো চূড়ান্ত করার জন্য তিনি চার সদস্যের একটি কমিটি করে দেন। যে কমিটিতে ছিলেন জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, বাহাউদ্দিন নাসিম এবং বিএম মোজাম্মেল। এরা ছাত্রলীগের প্রাক্তন এবং বর্তমান নেতৃবৃন্দের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করে গতরাতেই এক কমিটি চূড়ান্ত করেছেন। এই কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, ‘আমরা কমিটি চূড়ান্ত করেছি। আজ শুক্রবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে এই তালিকা আমরা দেবো। প্রধানমন্ত্রী যাচাই বাছাই করে যাদেরকে যোগ্য মনে করবেন তাঁদের নাম ঘোষণা করা হবে।‘ কবে ঘোষণা করা হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা এখনও নিশ্চিত নয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন চাইবে তখনই এটা ঘোষণা করা হবে।‘
ধারণা করা হচ্ছে যে এখন থেকে যেকোনো সময় পরই এই কমিটির নাম ঘোষনা করা হতে পারে। তবে এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী সবগুলো নাম যাচাই বাছাই করে দেখবেন। তবে যদি কারও ব্যাপারে কোনো আপত্তি থাকে সেক্ষেত্রে তাঁদেরকে কমিটি থেকে বাদ দেয়া হতে পারে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
বাংলা ইনসাইডার/এসআর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
চীন সফর বাম দল জাসদ ওর্য়ার্কাস পার্টি সাম্যবাদী দল
মন্তব্য করুন
শৃঙ্খলা আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে তিনি ব্যবসা-বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, নাগরিক অধিকারসহ দুই দেশের অগ্রাধিকারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে আলোচনা করবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
অবশেষে আর ছাড় নয়, আওয়ামী লীগ তাঁর দলের শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল একাধিক সূত্রগুলো বলছে, দলের ভেতর যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে, দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করছে এবং দলের ভেতরের কোন্দল করছে তাদেরকে আর ছাড় দেওয়া হবে না। তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে এবং এই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের অংশ হিসেবে কোন্দলরত এলাকাগুলোতে কমিটি বাতিল করে দেওয়া হবে। যারা কোন্দলের সঙ্গে জড়িত তাদেরকে আহ্বায়ক কমিটিতে রাখা হবে না।