ইনসাইড বাংলাদেশ

ডিআইজি মিজানের গোয়েন্দাকাহিনী

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১২:৩০ পিএম, ১৩ জুন, ২০১৯


Thumbnail

দুর্নীতি দমন কমিশন দুর্নীতিবাজ ধরার জন্য ফাঁদ পাতে বিভিন্ন সময়ে। সেই ফাঁদে পা দিয়ে অনেকবার অনেক রাঘববোয়াল দুর্নীতিবাজরা ধরাও পড়েছে। সেই তথ্য কমবেশি আমাদের জানা। কিন্তু দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত ডিআইজি মিজান ঘটিয়েছেন অন্য ঘটনা। তিনি নিজেই দুর্নীতি দমন কমিশনের বিরুদ্ধে একটি ফাঁদ পেতেছিলেন। এর সঙ্গে শুধু ডিআইজি মিজান একা নয়, পুলিশের ঊর্ধ্বতন অনেক কর্মকর্তাও এই পরিকল্পনার অংশীদার ছিলেন। দুর্নীতি দমন কমিশন যখন তার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত অর্থের জন্য তদন্তের ঘোষণা দেয়, তখনই এই গোয়েন্দাকাহিনীর খেলাটি খেলতে নামেন।

জানা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ে ডিআইজি মিজানের দুর্নীতি দমন কমিশনের পরিচালককে ঘুষ দেওয়া এবং এই ঘুষের অডিও প্রকাশ নিয়ে যে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হচ্ছে- তা একেবারেই পরিকল্পিত ছিল। এই পরিকল্পনার নেপথ্যের কাহিনী যেকোনো গোয়েন্দা গল্পকেও হার মানায়।

বাংলা ইনসাইডারের অনুসন্ধানে এ সম্পর্কিত চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে। জানা গেছে যে, ডিআইজি মিজান পরিকল্পিতভাবে দুদক পরিচালক খন্দকার এনামুল বাসিরের ওপর ফাঁদ পেতেছিল এবং গোয়েন্দাগিরি করেছিল। যখন ডিআইজি মিজানকে দুর্নীতি দমন কমিশন তার জ্ঞাত আয়ের উৎস বহির্ভূত সম্পদের তদন্তের ঘোষণা দেয়, তখন থেকেই মিজান অন্যান্য সিনিয়র কর্মকর্তাদের দারস্থ হন। তিনি তাদের বিস্তারিত বলেন িএভাবে যে, দুদক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাকে হয়রানির জন্য এমসব করছে। তিনি নিশ্চিত যে তার কাছ থেকে অর্থ আদায় করা হবে। তখন পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলেন যে এরকম যদি হয় তাহলে তারা সর্বক্ষণ মিজানের পাশে থাকবে।

সেই আশ্বাসের ভিত্তিতে ডিআইজি মিজান প্রথমে খন্দকার এনামুল বাসিরের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। প্রথম পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে মিজান বুঝতে পারেন যে বাছিরের মতলব ভালো নয়, বাছির হয়ত তার কাছে অর্থকড়িও চাইতে পারে। এরপরে মিজান একটি লিখিত চিঠির মাধ্যমে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানান যে দুদক তদন্তের নামে তাকে ব্লাকমেইল করার চেষ্টা করছে এবং তার কাছে অন্যায্যভাবে অর্থ দাবি করছে। তারপর তিনি পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে সরাসরি দেখা করে তাকে বলেন যে দুদকের এই বিষয়টির মুখোশ উন্মোচন করতে চান। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলে সেই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মুখোশ উন্মোচনের অনুমতি দেয়।

এরপর শুরু হয় আসল খেলা। মিজান সরাসরি বাসিরের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন। তখন তিনি এটাও বলেন যে এই নাম্বারে কথা বলা নিরাপদ নয়। তখন তার ড্রাইভার হৃদয়ের কাছ থেকে ভোটার আইডি কার্ড নেন, শান্তিনগরের একটি দোকান থেকে একটি স্যামসাং মোবাইল এবং একটি সিমকার্ড কিনে দেন। ঐ সিম এবং মোবাইল দুটোর ভাউচার দুটোই মিজান সংগ্রহ করে রাখেন। মজার ব্যাপার হলো, ভাউচারে লেখাই আছে যে খন্দকার এনামুল বাসির দুটো জিনিসই কেনেন তার ড্রাইভারের নামে! তথ্য ঘুরে যায় এখানেও।

পরে তিনি সংশ্লিষ্ট মোবাইল কোম্পানিকে একটি চিঠি দেন যে তাকে কেউ এই নাম্বার থেকে ব্লাকমেইল করতে পারে, তাই ব্লাকমেইলকারীর পরিচয় উন্মোচনের জন্য তিনি ঐ মোবাইল অপারেটরের সাহায্য চান। দুটো নাম্বারের সমস্ত কল রেকর্ড করার জন্য অনুরোধ করেন। সব পরীক্ষা নিরীক্ষা করে মোবাইল অপারেটরকে সব কল রেকর্ড করার অনুমতিও দেওয়া হয়। একই সঙ্গে মোবাইল কোম্পানিকে চিঠি দেওয়ার দিনেই পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে চিঠি দিয়ে বলেন যে, তাকে ফাঁসানোর জন্য দুদকের একজন কর্মকর্তা চেষ্টা করছেন। এ ব্যাপারে তথ্য প্রমাণের জন্য তিনি কলরেকর্ড করতে চান। সেটার অনুমতিও তাকে দেওয়া হয়। বাসির এরপর মিজানের কাছে টাকা চায়। তখন তিনি তার প্রভিডেন্ট ফান্ড থেকে তিনি টাকা উত্তোলনের জন্য একটি চিঠি অনুমতি প্রার্থনা করেন এবং সেখানে তিনি উল্লেখ করেন যে দুদক কর্মকর্তাকে ঘুষ প্রদানের জন্য এই টাকা দিতে হবে।

মজার ব্যাপার হলো, প্রভিডেন্ট ফান্ড থেকে তাকে অগ্রিম গ্রহণের অনুমোদন দেওয়া হয়। এরপর দ্বিতীয় দফায় টাকার জন্য তিনি তার দুই আত্মীয়ের কাছে যান। তিনশো টাকার দলিলের মাধ্যমে তিনি দুই আত্মীয়ের কাছ থেকেই টাকা নেন। সেই দলিলে তিনি উল্লেখ করেন যে, দুদক কর্মকর্তাকে ঘুষ প্রদানের জন্য তার ঋণ প্রয়োজন। এই ঋণ তিনি কবে পরিশোধ করতে পারবেন তা তিনি জানেন না। শুধু তাই নয়, দুই দফা টাকা যে বাসিরকে দেওয়া হয়, সেই টাকা হস্তান্তরের ভিডিও রেকর্ডও তিনি সংগ্রহ করে রেখেছেন, যেই টাকাগুলো দেওয়া হয়েছে তার নম্বরগুলোও তিনি তার কাছে রেখেছেন। এছাড়া সব অডিও টেপ তো রেখেছেনই।

জানা গেছে যে মিজান এখন তার সব তথ্যপ্রমাণগুলো পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করবেন, ন্যায় বিচার চাইবেন। অন্যদিকে একজন দুর্নীতিবাজ পুলিশ কর্মকর্তা কীভাবে দুদকের চৌকশ কর্মকর্তাকে ফাঁসালো সেটা নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের মধ্যেও নতুন করে শুদ্ধি অভিযান শুরু হয়েছে।

বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঢাকায় সংসদ ভবনের সামনে এক শিক্ষার্থী খুন

প্রকাশ: ০৮:২৫ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

রাস্তা পার হওয়া নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের  জেরে ছুরিকাঘাতে এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। নিহত মেহেদী হাসান (১৮) সদ্য এসএসসি পাশ করেছেন।

জানা যায়, মামার সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবক লীগের শোভাযাত্রায় এসেছিলেন। যাত্রা শেষ করে ফেরার পথে মিছিলে কথা কাটাকাটি হয় অন্য এক গ্রুপের সঙ্গে। কথা কাটাকাটির জেরে সবার সামনেই সুইচ গিয়ার চাকু চালায় অপর পক্ষ। সেই চাকুর আঘাতে প্রাণ হারায় মেহেদী।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যার দিকে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর এলাকায় সংসদ ভবন এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত মেহেদী ছোলমাইদ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবার এসএসসি পাস করেছেন। এদিকে নিহতের মামা চয়ন  ভাগ্নে হত্যার বিচার চেয়েছেন।

শেরে বাংলা নগর থানার ওসি আব্দুল আহাদ বলেন, ঘটনা শুনেছি। এখনো কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ করলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


স্বেচ্ছাসেবক   লীগ   শিক্ষার্থী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন