ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

জাপানে শক্তিশালি ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:১৯ পিএম, ১৮ জুন, ২০১৯


Thumbnail

শক্তিশালী ৬ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে জাপানে। ভূমিকম্পের পর জরুরি সুনামি সতর্কতা জারি করেছে দেশটির সরকার। দেশটির উত্তর উপকূলে মঙ্গলবার ভূমিকম্পটি আঘাত হানে বলে বিশ্বের কয়েকটি শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমে জানা গেছে।

এর আগে পাওয়া প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, সমুদ্র উপকূলে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি গতির ঢেউ আছড়ে পড়ছে। এমনটা দেখা যাওয়ার পর দেশটির ইয়ামগাতা, নিগাতা, ইশিকাওয়া নামক অঞ্চলগুলোতে জরুরি সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

তবে ভূমিকম্পের কারণে এখন পর্যন্ত কোন প্রাণহানি কিংবা ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। দেশটির হোনসু দ্বীপ থেকে ৫৩ মাইলে দূরে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। তবে দেশটির আবহাওয়া-সংক্রান্ত সংস্থা ওসব অঞ্চলের সঙ্গে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় দ্বীপেগুলোতেও সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল জাপান সাগরের সাত মাইল গভীরে। দেশটির সংবাদমাধ্যম এনএইচকে মানুষের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছে, তারা যেন সুনামি দেখার জন্য ওইসব এলাকায় সমুদ্র উপকূলের কাছাকাছি না যায়।


বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ



মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

সমাবেশের অনুমতি পেল ইমরান খানের দল

প্রকাশ: ১১:৪৬ এএম, ০২ জুন, ২০২৪


Thumbnail

পাকিস্তানে সমাবেশের অনুমতি পেল দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। আগামী ৮ জুন সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে প্রশাসন। তবে এই সমাবেশ ইসলামাবাদের এফ-৯ পার্কের পরিবর্তে রাওয়াত এলাকায় আয়োজন করতে হবে। সেই সঙ্গে এর জন্য নির্দিষ্ট শর্ত ও বিধি মেনে চলতে হবে। সূত্র: ডন 

দেশটির প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, পিটিআইয়ের পক্ষ থেকে ফাতিমা জিন্নাহ পার্ক (এফ-৯) এলাকায় সমাবেশের জন্য অনুমতি চেয়ে আবেদন করা হয়েছিল।

এ জন্য এসএসপি, গোয়েন্দা সংস্থা ও স্পেশাল ব্রাঞ্চের কাছ থেকে মতামত নেওয়া হয়। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী কর্তৃপক্ষ বলেছে, পরিস্থিতি বিবেচনায় ইসলামাবাদে তাদের সমাবেশের অনুমতি দেওয়া সম্ভব নয়। এর পরিবর্তে ৩৯টি শর্ত সাপেক্ষে দলটিকে রাওয়াত এলাকায় সমাবেশ করতে বলা হয়।


সমাবেশ   অনুমতি   ইমরান খান  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

যুদ্ধবিরতিতে রাজি হলে পদত্যাগ করবেন ইসরায়েলি মন্ত্রীরা

প্রকাশ: ১১:০০ এএম, ০২ জুন, ২০২৪


Thumbnail

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব খোলাসা করেছেন তাতে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু রাজি হলে ইসরায়েলের দুই উগ্র ডানপন্থি মন্ত্রী ক্ষমতাসীন জোট ছাড়ার ও ভেঙ্গে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। 

রোববার (২ জুন) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ ও জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভির বাইডেনের প্রস্তাবিত চুক্তির বিরোধী। শনিবার তারা জানিয়েছেন, হামাস নির্মূলের আগে এই চুক্তি মেনে নিলে তারা পদত্যাগ করবেন। এমনকি সরকার ভেঙে দেওয়ারও হুমকি দিয়েছেন তারা।

তবে পাল্টা অবস্থান ইসরায়েলের বিরোধী জোটের। যুদ্ধ বিরোধী এই পরিকল্পনাকে সমর্থন করলে বিরোধী নেতা ইয়ার ল্যাপিড ক্ষমতাসীন নেতানিয়াহু সরকারকে সমর্থন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

এর আগে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, হামাসের সামরিক এবং শাসন করার ক্ষমতা ধ্বংস না হওয়া বং সমস্ত জিম্মিকে মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত কোনো স্থায়ী যুদ্ধবিরতি হবে না।

বাইডেনের যুদ্ধ বিরতি প্রস্তাবটি ছয় সপ্তাহের যুদ্ধ বিরতির মাধ্যমে শুরু হবে। যেখানে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) গাজার জনবহুল এলাকা থেকে প্রত্যাহার করবে। চুক্তি অনুযায়ী পরবর্তীতে সব জিম্মিদের মুক্তি, স্থায়ী শত্রুতার অবসান এবং ব্যাপকভাবে গাজা পুনর্নির্মাণ পরিকল্পনা।

প্রেসিডেন্ট বাইডেনের এই প্রস্তাবের পর শনিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টে অর্থমন্ত্রী মি. স্মোট্রিস জানান তিনি মি. নেতানিয়াহুকে বলেছেন যে, হামাসকে ধ্বংস করা এবং সমস্ত জিম্মিকে ফিরিয়ে না এনে প্রস্তাবিত রূপরেখায় যদি নেতানিয়াহু রাজি হন তাহলে সরকারের এই প্রক্রিয়ার অংশ হবেন না তিনি।

প্রায় একই মনোভাব প্রকাশ করে বেন-গভির বলেন, এই চুক্তির অর্থ হলো যুদ্ধের সমাপ্তি এবং হামাসকে ধ্বংস করার লক্ষ্য থেকে সরে আসা। তিনি বলেন, এই চুক্তি মানে সন্ত্রাসবাদের বিজয়, যা ইসরায়েল রাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ। তিনি এই প্রস্তাবে রাজি হওয়ার বদলে 'সরকার ভেঙে দেওয়ার' কথা বলেন।

নেতানিয়াহুর ডানপন্থী জোট সংসদে একটি ছোটখাটো সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে আছে। বেন-গভিরের ওটজমা ইয়েহুডিত (ইহুদি শক্তি) পার্টির ছয়টি আসন রয়েছে। আর স্মোট্রিসের ধর্মীয় জায়োনিজম পার্টির রয়েছে মাত্র সাতটি আসন। তারা ক্ষমতায় থাকতে জোটবদ্ধ হিসেবে সংসদে রয়েছে।

অপরদিকে, ইসরায়েলের সবচেয়ে প্রভাবশালী বিরোধী রাজনীতিবিদদের একজন ইয়ার ল্যাপিড। এই সংকটে তিনি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুকে তার সমর্থনের প্রস্তাব দিয়েছেন। তার দল ইয়েশ আতিদ ২৪টি আসন নিয়ে সংসদে রয়েছে। রাজনীতিতে যাদের ভবিষ্যতও বেশ ভালো।

তিনি বলেছেন, 'বেন-গভির এবং স্মোট্রিস সরকার ছেড়ে দিলে জিম্মি চুক্তির জন্য নেতানিয়াহুর জন্য আমাদের সমর্থন আছে।'


যুদ্ধবিরতি   পদত্যাগ   ইসরায়েল  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

আম্বানিকে টপকে এশিয়ার শীর্ষ ধনী আদানি

প্রকাশ: ১০:০০ এএম, ০২ জুন, ২০২৪


Thumbnail

এশিয়া তথা ভারতের শীর্ষধনী ব্যক্তির সিংহাসন থেকে পিছলে পড়লেন মুকেশ আম্বানি। ভারতের রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানিকে ছাড়িয়ে এশিয়ার সবচেয়ে ধনী এবার আদানি গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান গৌতম আদানি।

হিন্ডেনবার্গ ধাক্কার পরে দীর্ঘ প্রায় ১৭ মাস পরে ফের ধনীতম ভারতীয়ের মুকুট উঠলো গৌতম আদানির মাথায়। ১১১ বিলিয়ন ডলার সম্পত্তি নিয়ে গৌতম আদানিই এখন ভারত তথা এশিয়ার শীর্ষ ধনী ব্যক্তি।

শনিবার (১ জুন) স্থানীয় সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ভারতীয় এই শতকোটিপতির মোট সম্পদের পরিমাণ ১১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এশিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হওয়ার পাশাপাশি বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির তালিকায় ১১তম স্থানে রয়েছেন তিনি। অন্যদিকে একই সময়ে মুকেশ আম্বানির সম্পদের পরিমাণ ছিল ১০৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। 

ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার সূচকের বরাতে এসব তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি। বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের একটি দৈনিক তালিকা প্রকাশ করে থাকে ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স সূচক। এই তালিকা প্রতিদিনই হালনাগাদ করে প্রতিষ্ঠানটি।

এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, শুক্রবার মার্কিন বিনিয়োগ বিষয়ক সংস্থা জেফারিজ আদানি গোষ্ঠীর ওপর একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সে প্রতিবেদনে আদানি গোষ্ঠীর বিভিন্ন পরিকল্পনার ওপর আলোকপাত করেছে সংস্থাটি। তারপরই আদানি গ্রুপের শেয়ারমূল্য উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পায়। এই কারণে মুকেশ আম্বানিকে ছাড়িয়ে যেতে পেরেছেন গৌতম আদানি।

চলতি সপ্তাহের শুরুতে আদানি গ্রুপের ভবিষ্যত সম্পর্কে আশাবাদ ব্যক্ত করেন গৌতম আদানি। তিনি বলেন, মার্কিন বিনিয়োগ সংস্থা হিন্ডেনবার্গের প্রতিবেদনের ধাক্কা কাটিয়ে উঠেছে তার প্রতিষ্ঠান। এখন তাদের সামনে ভালো দিন অপেক্ষা করছে।

তিনি বলেন, সামনের পথ অসাধারণ সম্ভাবনাময়। আমি আপনাকে আশ্বস্ত করতে পারি যে আদানি গ্রুপ আজ আগের চেয়ে শক্তিশালী।


মুকেশ আম্বানি   গৌতম আদানি   ভারত   এশিয়া   শীর্ষধনী  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত আরও প্রায় ১০০

প্রকাশ: ০৮:৫৬ এএম, ০২ জুন, ২০২৪


Thumbnail

ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি হামলায় আরও প্রায় ১০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা পৌঁছেছে প্রায় ৩৬ হাজার ৪০০ এবং আহত হয়েছেন আরও ৮২ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি। শনিবার (১ জুন) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের চলমান আক্রমণে নিহত ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা কমপক্ষে ৩৬ হাজার ৩৭৯ জনে পৌঁছেছে বলে শনিবার অবরুদ্ধ এই উপত্যকার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, গত প্রায় আট মাস ধরে চলা এই হামলায় আরও ৮২ হাজার ৪০৭ জন মানুষ আহত হয়েছেন।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের হামলায় ৯৫ জন নিহত ও আরও ৩৫০ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন এবং উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।


গাজা   ইসরায়েল   হামলা   নিহত  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইউরোপীয় ইউনিয়নের নিষেধাজ্ঞার নিন্দা জানাল ইরান

প্রকাশ: ০৮:৪১ এএম, ০২ জুন, ২০২৪


Thumbnail

ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) কর্তৃক ইরানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা এবং বিপ্লবী গার্ডের উপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় ব্লকটির সমালোচনা করেছে তেহরান।

ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোহাম্মাদ রেজা আশতিয়ানি, বিপ্লবী গার্ডের বিদেশি অপারেশন শাখা কুদস ফোর্সের কমান্ডার ইসমাইল কানিকে লক্ষ্য করে শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।

ব্লকটির নতুন নিষেধাজ্ঞার আওতায় একটি সশস্ত্র বাহিনীর কমান্ড সেন্টার, রাষ্ট্রের একটি এভিয়েশন ফার্মের প্রধান এবং কাভান ইলেক্ট্রনিক্স বেহরাদ কোম্পানিও রয়েছে। 

ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইউরোপীয় ইউনিয়নের এমন পদক্ষেপকে 'দুঃখজনক' বলে উল্লেখ করে বলেছে, ব্লকটি অযৌক্তিক এবং ভিত্তিহীন অজুহাতের উপর ভিত্তি করে এ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।


ইউরোপীয় ইউনিয়ন   নিষেধাজ্ঞা   ইরান  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন