নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:০৫ পিএম, ১৩ অগাস্ট, ২০১৯
দিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলায় ১২ বছরের এক শিশুকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দিনের পর দিন ধর্ষণ করে আসছিলেন মোহন্ত(২২) নামে এক যুবক। এক পর্যায়ে ধর্ষিতা অন্তঃসত্বা হয়ে যায়।
এই ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককের নামে গত ১১ আগস্ট রবিবার বিরামপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন শিশুটির মা। মামলার পর বিরামপর থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই যুবককে গ্রেফতার করে গতকাল সোমবার জেলহাজতে পাঠিয়েছে ।
বিরামপুর থানা পুলিশের তদন্ত পরিদর্শক সোহেল রানা বলেন, আট মাস ধরে ওই শিশুকে ধর্ষণ করেছে মোহন্ত হাসদা নামে একই এলাকার এক যুবক। শনিবার বিয়ের দাবি নিয়ে ওই যুবকের বাসায় গেলে তার বাবা-মা মেয়েটিকে বাসা থেকে বের করে দেয়। এ ঘটনায় গত রবিবার ওই যুবককে অভিযুক্ত করে মামলা করেন মেয়েটির মা। পরে অভিযুক্ত যুবককে গ্রেফতার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
এব্যাপারে শিশুটির মা বলেন, অনেকদিন ধরে আমার মেয়েকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করে মোহন্ত। কয়েকদিন ধরে মেয়ের শারীরিক পরিবর্তন ঘটলে বিষয়টি আমাকে জানায়। বিষয়টি যাচাই করার জন্য শহরের একটি বেসরকারি ক্লিনিকে আল্ট্রাসনোগ্রাম করানো হয়। পরে রিপোর্টে মেয়েটি ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা বলে নিশ্চিত করেন ডাক্তার।
বিরামপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান বলেন, ধর্ষণের শিকার মেয়েটির মায়ের মামলার পর ওই যুবককে গ্রেফতার করা হয়। সোমবার সকালে তাকে দিনাজপুর জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। মেয়েটিকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে মোহন্ত।
বাংলা ইনসাইডার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে পাঁচ বছর বয়সী শিশু মুজাহিদ পাঁচশ’ টাকার একটি নোট নিয়ে বাড়ির পাশে এক দোকানে কিছু কিনতে যাচ্ছিল। এসময় তার কাছ থেকে টাকা কেড়ে নিতে কৌশলে এক কিশোর ব্রহ্মপুত্রের কাছে টাকা কেড়ে নিয়ে শিশুটিকে নদে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। এরপর থেকে নিখোঁজ শিশু মুজাহিদ। দুইদিনেও তার খোঁজ মেলেনি।
আজ রোববার (১২ মে) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিপ্লব কুমার বিশ্বাস।
এর আগে, শুক্রবার (১০ মে) দুপুরে উপজেলার সানন্দবাড়ী এলাকার পাটাধোয়া পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে ওই এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে মোঃ শামিম হোসেনকে (১৫) আটক করে পুলিশ। ইতোমধ্যে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে এ ঘটনায় দায় স্বীকার করেছে ওই কিশোর।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দুপুরে মুজাহিদ তার বাবা-মায়ের অগোচরে ঘর থেকে ৫০০ টাকার একটি নোট নিয়ে পাশের এক দোকানে যায়। এসময় শামীম টাকার লোভে শিশু মুজাহিদের পিছু নেয় এবং টাকা হাতিয়ে নেয়ার জন্য বেড়ানোর কথা বলে তাকে বাড়ির নিকটবর্তী ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়ে নিয়ে যায়। সেখানে নিয়ে মুজাহিদের কাছ থেকে কৌশলে টাকা নিতে না পেরে শামীম জোরপূর্বক ৫শ’ টাকা কেড়ে নিয়ে তাকে সানন্দবাড়ি ব্রহ্মপুত্র নদে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। এ ঘটনার পর থেকে ভয়ে শামিম গা ঢাকা দেয়। পরে নিখোঁজ মুজাহিদের স্বজনরা শামিমকে সন্দেহ করে পুলিশকে জানালে দেওয়ানগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে তাকে আটক করা হয়।
দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিপ্লব কুমার বিশ্বাস বলেন, শামিমকে দেওয়ানগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে আটক করা হয়েছে। শনিবার ঘটনাস্থলে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সে মুজাহিদকে নদে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়ার কথা স্বীকার করেছে। ছোট ছেলে মুজাহিদ, সাঁতার জানে না। ধারণা করা হচ্ছে, মুজাহিদের মৃত্যু হয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় মামলা করা হলে আদালতে প্রেরণ করা হয় শামিমকে।
ব্রহ্মপুত্র নদ ৫শ’টাকার লোভ শিশু কিশোর
মন্তব্য করুন
ভারতের হাইকমিশনার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
মন্তব্য করুন
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে পাঁচ বছর বয়সী শিশু মুজাহিদ পাঁচশ’ টাকার একটি নোট নিয়ে বাড়ির পাশে এক দোকানে কিছু কিনতে যাচ্ছিল। এসময় তার কাছ থেকে টাকা কেড়ে নিতে কৌশলে এক কিশোর ব্রহ্মপুত্রের কাছে টাকা কেড়ে নিয়ে শিশুটিকে নদে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। এরপর থেকে নিখোঁজ শিশু মুজাহিদ। দুইদিনেও তার খোঁজ মেলেনি।