কালার ইনসাইড

ঠিক কি কারণে ভেঙ্গেছে ‘পাখি’র সংসার?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৭:২০ পিএম, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯


Thumbnail

ভারতের ছোট পর্দায় জনপ্রিয় অভিনেত্রী মধুমিতা সরকারের শুরুটা হয়েছিল ২০১১ সালে। সিরিয়ালটির নাম ‘সবিনয় নিবেদন’। প্রচারিত হয় সানন্দা টিভিতে। একই সিরিয়ালে কাজ করেছেন সৌরভ চক্রবর্তী। মন দেওয়া নেওয়ার জন্য সময় লেগেছে ছয় মাস। এরপর কঠিন প্রেম। অনেক বাধা আর বিপত্তি কাটিয়ে ২০১৫ সালের ২৬ জুলাই তাঁরা বিয়ে করেন। নতুন খবর হলো, বাস্তবে জুটি হওয়া পর্দার জনপ্রিয় এই তারকারা বিবাহবিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। দুজনের কেউই চান না তা নিয়ে কাদা ছোড়াছুড়ি হোক। পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে তাঁরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। শুরু হয়েছে বিবাহবিচ্ছেদের আইনি প্রক্রিয়াও।

বিয়ের পর পূর্ব কলকাতার আনন্দপুরে ফ্ল্যাট কিনেছিলেন মধুমিতা ও সৌরভ। সাজিয়েছেন নিজেদের মনের মতো করে। জানা গেছে, গত আগস্ট মাসে এই ফ্ল্যাট থেকে চলে যান মধুমিতা। পর্দায় তাঁরা খুব জনপ্রিয় হলেও একসঙ্গে অনেকদিন কাজ করেননি।

মধুমিতা এখন ব্যস্ত ওয়েব সিরিজ নিয়ে। নাম ‘জাজমেন্ট ডে’। পরিচালক অয়ন চক্রবর্তী। মধুমিতা এই মুহূর্তে ওয়েব সিরিজটির শুটিং করছেন দার্জিলিংয়ে। বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে তিনি কোনো মন্তব্য বা বিবৃতি দেননি।

সৌরভ ব্যস্ত নিজের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ট্রিকস্টার নিয়ে। ‘কার্টুন’, ‘জাপানি টয়’, ‘ধানবাদ ব্লুজ’- গত দুই বছরে তিনটি সফল ওয়েব সিরিজ প্রযোজনা করেছে ট্রিকস্টার। যদিও অশ্লীলতার চুড়ান্ত নিদর্শন এই ওয়েব সিরিজগুলো। কলকাতার এক সংবাদমাধ্যমকে সৌরভ বলেছেন, ‘একসময় প্রেম থেকে বিয়ের দিকে বিষয়টি এগিয়েছিল। কিন্তু এখন আমাদের মনে হচ্ছে, আমরা আলাদা থাকলে আরও ভালো থাকতে পারব, যেটা একসঙ্গে থেকে হচ্ছিল না। সেখান থেকেই সরে আসার সিদ্ধান্ত। আলাদা করে দোষারোপ করার কোনো প্রশ্ন নেই। আমাদের দুজনের জীবন আলাদা। তাই দুজনের জীবনে বিপর্যয় ডেকে আনার কোনো ইচ্ছা নেই। বিষয়টা কষ্টকর। কিন্তু কিছু করার নেই।’

এই দুই তারকার বন্ধুদের মতে, ২০১১ সালে নিজেদের মধ্যে যে চমৎকার সম্পর্ক ছিল, এখন মধুমিতা আর সৌরভের সেই ভালোবাসার টান নেই বললেই চলে। শুরুতে তাঁদের মধ্যে যে রসায়ন তৈরি হয়েছিল, তা আর কাজ করছে না। ধীরে ধীরে তাঁরা বুঝতে পেরেছেন, নিজেদের পছন্দ অপছন্দগুলো আলাদা হয়ে গেছে। এক ছাদের নিচে থেকেও একে অন্যের থেকে অনেক দূরে সরে গেছেন। তাই আলোচনা মাধ্যমে তাঁরা বিবাহবিচ্ছেদের পথ বেছে নিয়েছেন।

 ‘বোঝে না সে বোঝে না’র ‘পাখি’ আর ‘কুসুম দোলা’র ‘ইমন’। দুটি সিরিয়ালই প্রচারিত হয় স্টার জলসায়। এই সিরিয়াল দুটি দারুণ জনপ্রিয় হয়। অল্প সময়েই বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বেশির ভাগ পরিবারের একজন হয়ে যান মধুমিতা সরকার। ‘পাখি’ হিসেবে তিনি পেয়েছিলেন তুমুল জনপ্রিয়তা, তেমনি ‘ইমন’ও দর্শকের দারুণ পছন্দের।

‘বোঝে না সে বোঝে না’র প্রচার শুরু হয়েছিল ২০১৩ সালের ৪ নভেম্বর। এই সিরিয়াল শেষ হওয়ার পর ২০১৬ সালের ২২ আগস্ট শুরু হয় ‘কুসুম দোলা’। সংসার কিংবা নিজের জন্য আলাদা করে এতটুকু সময় পাননি মধুমিতা। টানা কাজ করেছেন। তবে ২০১৮ সালের ২ সেপ্টেম্বর ‘কুসুম দোলা’ শেষ হওয়ার পর আর কোনো সিরিয়ালে দেখা যায়নি তাঁকে। তখন ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে মধুমিতা বলেছেন, ‘এই মুহূর্তে আর মেগা সিরিয়াল করব না। ওয়েব সিরিজে অভিনয় করব। সিনেমায় কাজের ব্যাপারেও আলোচনা হচ্ছে।’ ‘পাখি’ আর ‘ইমন’ থেকে বেরিয়ে তিনি পুরোপুরি মধুমিতা হয়ে যান।

বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মায়ের পৃথিবীর মঞ্চ ছাড়ার সময়ে ঢাকার মঞ্চে মোনালি

প্রকাশ: ০৩:০৪ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ভারতীয় সংগীতশিল্পী অভিনেত্রী মোনালি ঠাকুর। জীবন থেকে কঠিন এক শিক্ষা পেলেন তিনি। ঢাকার মঞ্চে তিনি যখন গান গাইছেন। তখন পৃথিবীর মঞ্চ ছেড়ে তার মা মিনতি ঠাকুর না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। বিষয়টি জানতে পেরেও গান থামান নি এই শিল্পী। শ্রোতাদের গেয়ে শুনিয়েছেন মায়ের প্রিয় গানতুমি রবে নীরবে

চলতি বছরের এপ্রিল মাসের শেষে মোনালির মাকে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার দুটো কিডনিই কাজ করছিল না, ডায়ালাইসিস চলছিল। শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

মায়ের একটি ছবি শেয়ার করে ইনস্টাগ্রামে মোনালি লিখেছেন, ‘শেকল ছিঁড়ে গেছে, অবশেষে কষ্টের অবসান।

বলিউডের অনেক সিনেমার গানে প্লেব্যাক করেছেন মোনালি। তার গাওয়া উল্লেখযোগ্য গানগুলো হলো— ‘জারা জারা টাচ মি’ (রেস), ‘গুডনাইট’ (দিল কাবাডি), ‘খুদায়া খায়ের’ (বিল্লু), ‘গোলামাল’ (গোলমাল থ্রি) প্রভৃতি। শুধু গান নয়, বলিউডের বেশকিছু সিনেমাতে অভিনয়ও করেছেন এই গায়িকা।

এর আগে একটি কনসার্টে অংশ নিতে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বাংলাদেশে এসেছিলেন মোনালি। রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বিষয়টি অনেক আগেই ঠিক হয়ে ছিল।


মা   পৃথিবী   মোনালি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ফুলের মালা দিয়ে বরণের পরও কেন নিপুণের রিট

প্রকাশ: ০২:০৮ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নির্বাচনে হেরে ফুলের মালা দিয়ে হাসিমুখে বিজয়ী প্রার্থীদের বরণ করে নিয়েছিলেন নিপুণ। তবে নিপুণ কী যেন পুষে রেখেছিলেন মনে মনে। যার ফলাফল দেখা গেল শিল্পী সমিতির নির্বাচন সম্পন্নের কয়েক সপ্তাহ পরেই। জানা গেছে, ফুলের মালা দিয়ে যাঁদের বরণ করে নিয়েছিলেন, সেই সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ পুরো কমিটির কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে বুধবার (১৫ মে) হাইকোর্টে রিট করেছেন নিপুণ

১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে অনুষ্ঠিত হয় চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির এবারের নির্বাচন। এতে নিপুণ মাহমুদ কলি প্যানেলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মিশা-ডিপজল প্যানেল। সারা দিন ভোট গ্রহণ শেষে পরদিন ২০ এপ্রিল সকালে ঘোষিত ফলাফলে জানা যায়, নিপুণের প্যানেলের শোচনীয় পরাজয় হয়েছে। ভোটের ফলাফল ঘোষণার সময় উপস্থিতও ছিলেন নিপুণ। এরপর তিনি ডিপজল মিশাকে ফুলের মালা পরিয়ে দেন। মিশা ডিপজল তাঁদের পরিয়ে দেওয়া মালা নিপুণকে পরিয়ে দেন।

শিল্পী সমিতির নির্বাচনে হেরে সেদিন গণমাধ্যমের কাছে নিপুণ জানিয়েছিলেন, ‘ভেবেছিলাম ডিপজল সাহেবের বিপরীতে আমি যখন দাঁড়াব, ভোট পাব সর্বোচ্চ ৫০টি। সেখানে ভোট পেলাম ২০৯টি। হেরেছি মাত্র ১৬ ভোটে। এতেই প্রমাণিত হলো যে শিল্পী সমিতির ভাইবোনেরা আমাকে কতটা ভালোবাসেন। এত সম্মান দেওয়ার জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জানাই।এমনকি সেদিন নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ার জন্য নিজেকেই কৃতিত্ব দেন নিপুণ।

নির্বাচনের চার সপ্তাহে এসে সব সমীকরণ যেন পাল্টে গেল। নিপুণ করেছেন হাইকোর্টে রিট। আর সেই খবর শুনে মিশা সওদাগর হুংকার ছুড়েছেন। ডিপজল বলছেন, ‘কেস খেলবা আসো। যেটা খেলার মন চায়, সেটাই খেলো।

রিট করা প্রসঙ্গে এত দিন পর এসে নিপুণ বলছেন, ‘ভোট শেষ হওয়ার পর সন্ধ্যা সাতটা থেকে নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যানের কথাবার্তা রহস্যজনক মনে হয়েছে। তা ছাড়া যতই রাত বাড়ছিল, ততই ভোটকেন্দ্র বাইরের পরিবেশ আমার কাছে হুমকিস্বরূপ মনে হচ্ছিল। সেদিনের এমন পরিবেশ আমি আগে কখনো দেখিনি এফডিসিতে। পুরো আঙিনা তারা দখলে নিয়েছিল।

রিট করার পেছনে অভিযোগ হিসেবে নিপুণ আরও বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশন বাতিল ভোটের সংখ্যা সঠিক দেননি। আমার জানামতে, ৮১টি ভোট বাতিল হয়েছে। কিন্তু তারা ৪০টি ভোট বাতিল দেখিয়েছে। নিয়ে স্পষ্ট করে কোনো কিছুই আমাদের প্যানেলকে জানায়নি নির্বাচন কমিশন।তাহলে অনিয়ম জেনেও কেন বিজয়ী সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের গলায় ফুলের মালা পরিয়ে দেনএমন প্রশ্নে নিপুণের বক্তব্য রকম, ‘ওই সময় সেটি করা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। তা ছাড়া মিশা-ডিপজল প্যানেলের সঙ্গে নির্বাচন কমিশন, আপিল বোর্ডের যোগসাজশে ভেতরে-ভেতরে এত বড় অনিয়ম চলে আসছিল, সেটি ফলাফল প্রকাশের অনেক সময় পর স্পষ্ট হয়েছে।


ফুল   মালা   নিপুণ   রিট  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

শাহরুখকে নিয়ে প্রীতি জিনতার মন্তব্যে তোলপাড়!

প্রকাশ: ০১:৪৮ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউড তারকা শাহরুখ খান অসুন্দর মহিলাদের সঙ্গে বেশি মেলামেশা করতে পছন্দ করেন। এক সাক্ষাৎকারে এমন দাবি করেছিলেন অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডি ভাইরাল হয়েছে যেখানে প্রীতি বলেছেন, অসুন্দর মহিলাদের সঙ্গে শাহরুখ বেশি কথা বলেন। একটি জিনিস আমায় অবাক করত। আমরা কোথাও গেলে সে শুধু অসুন্দর মহিলাদের ডাকত।

এর উত্তরে শাহরুখ বলেন, ‘আমার তাদের সুন্দর লাগত। আমার সব মহিলাদের সুন্দর লাগে। আমি চাই, সারা জীবন মহিলারা আমায় ঘিরে থাকুন। মহিলারা সচেতন, ভদ্র, নম্র, সুন্দরী। মহিলাদের গায়ের গন্ধ সুন্দর, তাদের কণ্ঠস্বর সুন্দর, তারা সুন্দর। আমার মহিলাদের খুব ভাল লাগে। আর আমি এটা লুকোই না। কিন্তু আমার এই ভালবাসায় কোনও শারীরিক টান নেই। বা সম্পর্ক তৈরি করারও কোনও উদ্দেশ্য নেই।

বলিউডের একসময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা। এখনও তার ভক্তসংখ্যা নেহাতই কম নয়। যদিও দীর্ঘদিন ধরেই বিরতিতে ছিলেন এই অভিনেত্রী।


শাহরুখ   প্রীতি জিনতা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

অনুরাধা-আসিফের ‘চিরদিনের জীবনসঙ্গিনী’

প্রকাশ: ০১:১৭ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

অনুরাধা ভারতের একজন বিখ্যাত সংগীতশিল্পী। তাঁর সঙ্গে গাইতে পারাটা অনেক সম্মানের। আমি মনে করি, এটি আমার ছোট্ট সংগীতজীবনে আর্কাইভ হয়ে থাকবে। আমার ক্যারিয়ারে নতুন পালক যোগ হবে।ভারতীয় শিল্পী অনুরাধা পাড়োয়ালের সঙ্গে দ্বৈত গান প্রসঙ্গে এমন মন্তব্য করেছেন আসিফ আকবর।

চিরদিনের জীবনসঙ্গিনীগানটির কথা লিখেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী গীতিকার কবির বকুল। এর সুর সংগীত পরিচালনা করেছেন রাজা কাশেফ। এটি প্রকাশ হয়েছে ফ্রান্সভিত্তিক প্রতিষ্ঠান বিলিভ মিউজিক থেকে।

কিছুদিন আগে ভারতের মুম্বাইতে গিয়েছিলেন আসিফ। সেই সফরেই গানটিতে ভয়েস দিয়েছিলেন তিনি। গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন সৌমিত্র ঘোষ ইমন। গাজীপুরে চিত্রায়িত সেই ভিডিওতে আসিফের সঙ্গে মডেল হয়েছেন যুক্তরাজ্যপ্রবাসী সাবা বশির।


অনুরাধা   আসিফ   জীবনসঙ্গিনী  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ঐশ্বরিয়ার লুক নিয়ে নেটপাড়ায় হাসির রোল

প্রকাশ: ১২:৩৭ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কান চলচ্চিত্র উৎসবএর ৭৭তম আসরে লাল গালিচার অতি পরিচিত নাম ঐশ্বরিয়া রাই। বচ্চন বধূর স্টাইল স্টেটমেন্ট হামেশাই থাকে চর্চায়। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) কানের রেড কার্পেটে কালো-সোনালী গাউনে জাদু ছড়িয়েছেন তিনি। তবে উৎসবের দ্বিতীয় দিন (শুক্রবার) অভিনেত্রীর সাজপোশাক দেখে নেটপাড়ায় শুরু হয় সমালোচনা।

কানের প্রথম অ্যাপিয়ারেন্সের জন্য ঐশ্বরিয়া বেছে নিয়েছিলেন ফাল্গুনী এবং শেন পিককের কালো-সোনালী গাউন। তবে শুক্রবার (১৭ মে) তার দেখা মিলল সুবজ-রুপালী গাউনে। নাটকীয় পোশাকের লম্বা টেইল এবং সুউচ্চ হাতা রীতিমতো নজর কেড়েছে। অভিনেত্রীর এই লুক দেখে অনেকেই মজা করে লিখেছেন, ‘আরাধ্যার স্কুল প্রোজেক্ট নাকি? কে ঐশ্বরিয়াকে স্টাইল করছে?’ অনেকে আবার গেম অফ থ্রনসের ছায়া খুঁজে পেয়েছেন অ্যাশের পোশাকে।

এবারের কান উৎসবেকাইন্ডস অফ কাইন্ডনেস’-এর প্রিমিয়ারে দেখা মিলল অ্যাশের। কানের রেড কার্পেটে সাজপোশাক নিয়ে এই প্রথমবার কটাক্ষের মুখে ঐশ্বরিয়া, এমনটা নয়। তবে কোনোদিনই পালটা জবাব দেননি নায়িকা।

কান সফরের দ্বিতীয় দিনে মায়ের পাশে নজর কাড়লেন আরাধ্যা। নীল রঙের পোশাকে ঐশ্বরিয়া ছিলেন সাবলীল। মায়ের পাশে আরাধ্যার দেখা মিলল হলুদ রঙের পোশাকে। একদম নো-মেকআপ লুকে দেখা মিলেছে আরাধ্যাকে।


কান   ঐশ্বরিয়া   হাসি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন