নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:১৫ পিএম, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
‘স্বপ্নজাল’ সিনেমায় ইয়াশ রোহান ছুটছিলেন শোভার পেছনে। ‘মায়াবতী’ সিনেমায় ছুটছেন মায়ার পেছনে। নরেশ ভুঁইয়া- শিল্পী সরকার অপুর ছেলের ক্যারিয়ার ছুটছে দুর্দান্ত গতিতে। গত ঈদে আলোচিত নাটকে অভিনয় করেছেন। মুক্তি পাচ্ছে সিনেমা ‘মায়াবতী’। শুটিং চলছে দুটি সিনেমার। সবকিছু নিয়ে বাংলা ইনসাইডারের সঙ্গে কথা বলেছেন।
বাংলা ইনসাইডার: সিনেমাটি কেন করা?
ইয়াশ রোহান: বাবার (নরেশ ভূইয়া) জন্মদিন ৮ সেপ্টেম্বর। গত বছর বাবার জন্মদিনের অনুষ্ঠানেই সিনেমার প্রস্তাবটা পাই। বাবার সঙ্গে আঙ্কেলের (পরিচালক অরুন চৌধুরী) বন্ধুত্ব দীর্ঘদিনের, সেটা অনেকেরই জানা। তবে বন্ধুত্বের খাতিরে নয়, ‘স্বপ্নজাল’ এর পর আরো কিছু কাজ তিনি দেখেছেন। সেখান থেকে তার ভালো লেগেছে বলে হয়তো আমাকে কাস্ট করেছেন। তবে অরুণ আঙ্কেলের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পেয়েও দ্বন্দ্বে পড়ে গেলাম। তখন পড়াশুনার ভীষণ চাপ। এর আগে স্বপ্নজালের সময় পড়াশুনায় গ্যাপ দিতে হয়েছে। তারপর অবশ্য নাটক- টেলিফিল্ম- বিজ্ঞাপনের কাজগুলো করেছি পড়াশুনার বিরতিতে। কিন্তু সিনেমায় তো টানা সময় দিতে হবে। তারপর যখন গল্পটা হাতে পেলাম। তখন আর কোন দ্বিধা কাজ করলো না। গল্পটা আমার কাছে একটা দায়বদ্ধতাও ছিল। আমাদের আশেপাশে যা হচ্ছে। ধর্ষণের খবর প্রতিনিয়ত পাচ্ছি। পিটিয়ে একজন মাকে মেরে ফেলা হচ্ছে। নারীদের ওপর যে অত্যাচার হচ্ছে, আমি মনে করি এই সময়ে ‘মায়াবতী’ হচ্ছে এমন একটি গল্প যেটা খুব দরকার ছিল। আর তিশা আমার কো আর্টিস্ট। সেটাও আমার জন্য আরেকটি অনুপ্রেরণা ছিল।
চরিত্রটা করার জন্য কোন প্রস্তুতি?
ক্যারেক্টারের নাম ইকবাল। তবে এর বেশি কিছু বলা যাবে না। সেটা জানতে হলে যেতে হবে। আমার যেটা রিসার্জ করতে হয়েছে সেটা হচ্ছে গল্প অনুসারে ছেলেটার ফিনেন্যান্সিয়াল ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে শুরু করে, তার জীবনধারা যেভাবে দেখানো হয়েছে। এরকম কোন ছেলের জীবন আমি কাছ থেকে দেখিনি। স্ক্রিপ্টটা পড়ে পরিচালকের সঙ্গে আলাপ করেছি। এ ধরণের ছেলে খুঁজেছি। কিন্তু এই ছেলেটা আসলে আমরা খুব বেশি কেউ চিনি না। প্রস্তুতিটা ফিজিক্যাল কিছু না হলেও মেন্টাল ছিল। সাইকোলজিক্যাল ছিল।
শুটিং অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
দৌলতদিয়া যাওয়া ছিল একেবারেই নতুন অভিজ্ঞতা। আর সেই অভিজ্ঞতা ছিল রোমাঞ্চকর। অন্যান্য যেসব জায়গায় শুটিং করেছি। এমন টাইপ জায়গাগুলোতে আমরা শুটিং করি। কিন্তু এরকম জায়গায় আমরা যারা নর্মাল মানুষ তারা তো যাইনি। যাওয়া হয় না। মনে হয় যে শুটিংয়ের খাতিরে এমন একটি জায়গা দেখা আমার জন্য নতুন একটা অভিজ্ঞতা। আমি দেখতে চাইতাম জায়গাগুলো কেমন হয়। কিন্তু আমি যদি টুরিস্ট হিসেবে যেতে চাইতাম। আমি যদি একা যেতাম। তাহলে হয়তো এভাবে দেখতে পারতাম না। কারণ জায়গাটা সাধারণের জন্য সেইফ না। শুটিংয়ের কারণে ওই জায়গাটায় অনেক কথা বলতে পেরেছি। আসলে আমাদের উচিত ওদের একসেপ্ট করে নেওয়া। এবং সেটা এখনি। তাহলে ওরাও আমাদের মতো মুক্ত বাতাসে ঘুরতে পারবে। ওরা পরিবেশ পরিস্থিতিতেই ওরকম একটা অন্ধকার জগতে আছেন।
তিশার সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা?
তিশার মধ্যে এমন কিছু গুন আছে যারা তার সঙ্গে কাজ করেন তারাই হয়তো জানেন। উনি নিশ্চয়ই আমার চেয়ে অনেক অনেক অভিজ্ঞ একজন শিল্পী। কিন্তু কিভাবে যেন খুব সহজেই সবাইকে হালকা করে ফেলেন। ওনার সামনে যে অভিনয় করবেন তিনিও যেন প্রপার সংলাপটা দিতে পারেন, কোন জড়তা না থাকে সেই ব্যাপারটিও ওনার খেয়ালে থাকে। শুটিং শুরু হওয়ার কিছুদিন আগেই আমি আর তিশা একটি নাটক করেছিলাম। যেটা ছিল আমাদের প্রথম কাজ। ওই কাজে আসলে আমাদের আইস ব্রেকিংটা হয়ে গিয়েছিল। যার কারণে সিনেমায় তেমন নার্ভাসনেস ছিল না। তবে তিশার সঙ্গে আমার ছোটবেলা থেকেই পরিচয়।
পরিচালক অরুন চৌধুরীর সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা?
বাবার দীর্ঘদিনের বন্ধ। সম্পর্কটা চাচা ভাতিজার। সে সময় দেখা আর শুটিংয়ে তার সামনে অভিনয় করাটা কিন্তু একটা ভিন্ন অভিজ্ঞতা। একটা চ্যালেঞ্জও যে উনি আমাকে এমন একটা দায়িত্ব দিয়েছেন, সেটা আমি কতটা নিপুনভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারি। এত বছর ধরে আঙ্কেলরা কাজ করছেন। তারা আমাদের শিক্ষকের মতন। যখন তাদের সঙ্গে যখন কোন কাজের সুযোগ পাই। সেটা আসলে শুটিং থাকে না। সেটা আমার বিদ্যালয় হয়ে যায়। উনি কি বলছেন কি বলতে চাচ্ছেন। খুঁটিনাটি সবকিছু রপ্ত করতে হয়।
সিনেমাটি মানুষ কেন দেখতে যাবে?
আমি বলবো মানুষের দেখতে যাওয়া উচিত। তাহলেই মানুষ বুঝবে কেন দেখতে যাওয়া উচিত। আমি শুরুতেই বলেছি এই গল্পে যে মেসেজটা আছে সেটা সর্বত্র ছড়িয়ে পড়া উচিত। সর্বত্র ছড়িয়ে দেওয়া উচিত।
অন্যান্য ব্যস্ততা?
‘আদম’ ছবির কাজ শেষ করলাম গত সপ্তাহে। ‘পরাণ’ সিনেমার শুটিং শুরু করলাম আজ ১০ সেপ্টেম্বর থেকে।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
রাজধানীর ভাটারা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন চিত্রনায়িকা
শবনম বুবলী। বুধবার (২৪ এপ্রিল) জিডি করলেও পুরো বিষয়টিই শুরু থেকে গোপন রেখেছিলেন
তিনি। দীর্ঘদিন ধরেই ঢাকাই সিনেমার বুবলীর অভিযোগ, তার বিরুদ্ধে একদল মানুষ অরুচিকর,
মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। বিষয়টি নিয়ে
এবার কড়া পদক্ষেপ নিলেন তিনি।
সাধারণ ডায়েরিতে বুবলী উল্লেখ করেছেন, ‘বেশ কিছুদিন যাবত কিছু ব্যক্তি,
অনলাইন পোর্টল ও টিভি চ্যানেল তাদের নিজস্ব ফেসবুক ও ইউটিউব চ্যানেলে আমার নামে বিভিন্ন
অরুচিকর, মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ প্রচার করছে। এমন অবস্থায় বিষয়টি সাধারণ ডাইরিভুক্ত
করে রাখা একান্ত প্রয়োজন বলে মনে করেছি।’
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ‘প্রতিদিনের চিত্র’, ‘জমশেদ ভাই’, ‘মৌ
সুলতানা’, ‘সনি কমিনিকেশন’, ‘এসকে উজ্জল’, সোনিয়া শিমু’, ‘ফেরদৌস কবির’, ‘আবুল হোসাইন
তুফান, ‘শাহিনুর আক্তর’, ‘জাহিদুল ইসলাস আপন’সহ ১৫-২০টি ফেসবুক পেজ-ইউটিউব চ্যানেলের
নাম উল্লেখ করেছেন বুবলী। তার অভিযোগের তালিকায় আছে দেশের ৪টি গণমাধ্যমেরও নাম। বুধবার
(৮ মে) ডিএমপির গুলশান বাড্ডা জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) রাজন কুমার সাহা গণমাধ্যমকে
বুবলীর জিডির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে ডিএমপির সিটিটিসি বিভাগের
সাইবার ইউনিট তদন্ত করছে।’ এদিকে জিডি প্রসঙ্গে বুবলীর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা
করেও তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি ।
মন্তব্য করুন
বলিউডের আলোচিত তারকা দম্পতি রণবীর সিং ও দীপিকা পাডুকন। সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যম থেকে দীপিকা পাড়ুকোনের সঙ্গে বিয়ের ছবি মুছে দিয়েছেন রণবীর সিং। গত
মঙ্গলবার (৭ মে) এ বিষয়টি নেটিজেনদের নজরে আসে।
তবে রণবীর-দীপিকা দম্পতি নবজাতকের আগমনের প্রহর গুনছেন। আগামী সেপ্টেম্বরেই
দীপিকা-রণবীরের কোলে আসতে চলেছে প্রথম সন্তান।
৩ বছর আগে দীপিকাও তার ইনস্টাগ্রাম থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন বিয়ের
সব ছবি। ২০২১-এর ১ জানুয়ারি দীপিকা বিয়ের সব ছবি সরিয়ে ফেলেন। এর ১১ মাস পরে আবার
সেই সরিয়ে দেওয়া বিয়ের ছবিগুলো নিজের অ্যাকাউন্টে ফিরিয়ে আনেন দীপিকা।
যদিও রণবীরের এক ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছেন, অভিনেতা আসলে ২০২২-২৩
এর আগের সমস্ত ছবি মুছে দিয়েছেন। ফলে বিয়ের ছবিও তাকে মুছতে হয়।
তবে স্পষ্ট নয়, স্থায়ী ভাবে সেই ছবিগুলো তিনি সরিয়ে দিয়েছেন কি
না। বিয়ের ছবিগুলো মুছে দেওয়ায় নানা গুঞ্জন শুরু হয়েছে। দীপিকা-রণবীর ভক্তরাও পড়েছেন অস্বস্তিতে।
বলিউড তারকা দম্পতি রণবীর সিং দীপিকা পাডুকন
মন্তব্য করুন
রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী গণভবন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শেখ রেহানা
মন্তব্য করুন
মেট গালায় ২০২৪ এ ঝড় তুলেছে তারকাদের লুক। বলিউডের আলিয়া ভাট, ইশা আম্বানি থেকে শুরু করে হলিউডের মিন্ডি কালিং, জেনিফার লোপেজ...নজরকাড়া লুকে ঝলমল করছে 'মেট গালা'র রেড কার্পেট । তবে, তাদের মধ্যে সবথেকে বেশি ভাইরাল হয়েছে মিন্ডি কালিং-এর 'মেট গালা' ড্রেস । যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে হলিউড নায়িকাকে নিয়ে চলছে ট্রোলিং।
২০২২ সালে বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই 'কান' উৎসবে যে পোশাক পরে গিয়েছিলেন, তার সঙ্গে দারুণ মিল পাওয়া গেছে হলিউড নায়িকা মিন্ডি কালিংয়ের 'মেট গালা'য় পরা জামাটির।
এ ঘটনার পর অনেকে মিন্ডি-কে 'কপি ক্যাট' বলতেও শুরু করেছেন ।
গত ৬ মে মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অফ আর্টের ভিতরে পা রাখেন কালিং। ফটোগ্রাফাররা তার লুকের প্রশংসা করলেও, সোশ্যাল মিডিয়া দেরি করেনি 'চুরি' ধরতে। ঠিকই তারা খুঁজে খুঁজে বের করেছেন, লুকিয়ে থাকা মিলগুলো।
মিন্ডি কালিং ভারতের গৌরব গুপ্তের ডিজাইন করা শ্যাম্পেন রঙের গাউনে মেট গালা ২০২৪-এ রেড কার্পেটে ঝড় তোলেন। 'গার্ডেন অব টাইম' থিম অনুসারে, গাউনটির পিছনে বানানো হয়েছিল ফুলের মতো কাঠামো। পোশাকের পিছনটা দেখলে কারও কারও মনে হবে, যেন কোনও ফুলের পাঁপড়ি। থরে থরে বিছিয়ে রাখা হয়েছে। মেট গালাতে সকলেই বাহবা জানান, কালিংয়ের ফ্যাশন স্টেটমেন্টকে।
কিছু ভারতীয় ফ্যাশন উৎসাহী ঐশ্বরিয়ার কান পোশাকের সঙ্গে এর অদ্ভুত মিল খুঁজে পান। আশ্চর্যজনকভাবে সে পোশাকটিও ডিজাইন করেছিলেন গৌরব গুপ্তই। গোলাপি এবং ব্লাশ রঙের আশ্চর্য মেলবন্ধন ছিল সেটি। যা তৈরি করতে সময় লেগেছিল ৩ হাজার ৫০০ ঘণ্টা। সে গাউনের কাট থেকে শুরু করে ভেইল, সবই যেন হুবহু এক।
এক নেটিজেন মিন্ডি কালিংয়ের পোশাক নিয়ে মন্তব্য করেন, 'আমি ভেবেই চলেছি কোথায় যেন দেখেছি… কোথায় যেন দেখেছি। এ যে কান থেকে আমাদের ঐশ্বরিয়া'। দ্বিতীয়জন লিখলেন, 'কালিংকে দেখতে সুন্দর লাগছে ঠিকই, তবে কানে ঐশ্বরিয়া যে পোশাক পরেছিলেন, তার থেকে লুকটা একটু অন্যরকম হতে পারত।'
মন্তব্য করুন
তরুণ নির্মাতা রায়হান রাফি নির্মিত
‘তুফান’ সিনামাটি মুক্তির আগেই কুড়ালো নকলের দুর্নাম। সিনেমাটির টিজার প্রকাশ্যে আসতেই
আরেক দফা হাসাহাসি রাফির নির্মাণ নিয়ে। অবশ্য এই পরিচালকের বিরুদ্ধে নকলের অভিযোগ নতুন
কিছু নয়। তার ওপর আসা নকলের অভিযোগের ফর্দ বেশ লম্বা। ‘কপিরাজ’ শব্দটি যেন রায়হান রাফির
পদবী হয়ে উঠেছে।
মঙ্গলবার (৭ মে) ছবির অফিসিয়াল টিজার
ছবির নায়ক শাকিব খানের ফেসবুক পেজে প্রকাশ করা হয়। এর মেকিংয়ে ভারতীয় সিনেমা কেজিএফ
ও অ্যানিমেলের মিশ্রণ খুঁজে পেয়েছেন নেটিজেনরা। এরপরই রাফিকে একহাত নিচ্ছেন সিনেমাপ্রেমীরা।
রাহাত নামে একজন তো তুফানকে সরাসরিই
কেজিএফ ও অ্যানিমেলের কপি বলে ফেলেছেন। রাশেদ নামে একজন টিজার দেখে বলেছেন, মনে হচ্ছে
সাউথ ইন্ডিয়ান মুভির টিজার দেখলাম। তুফানে নায়কের পোশাক ও অভিব্যক্তিকে কেজিএফ স্টার
যশ ও অ্যনিমেল স্টার রণবীরের লুকের খিচুড়ি পাকিয়েছেন নির্মাতা রাফি। লুক, গেটআপ, সেট
ও মেকআপ সব কিছুতেই কেজিএফ সিনেমার কপির আলামত রেখেছেন এই পরিচালক। যদিও রাফির দাবি,
এই ছবির লুক ও অ্যাকশন নাকি একদমই আলাদা। তবে কেজিএফ সিনেমার বাজেট নকল করতে পারেননি
নির্মাতা। বড় বাজেট না থাকায় ছোট ছোট অস্ত্র সস্ত্র দিয়েই কেজিএফফের স্বাদ তুফানে মেটাতে
চেয়েছেন নির্মাতা। কপির অপবাদে অবশ্য নির্মাতা রাফির কিছু যায় আসে না।
এর আগেও এসব অপবাদ টলাতে পারেনি এই
কপিরাজ পরিচালককে। টিজার মুক্তির পর রাফি জানান, তুফান তার লাইফের একটা ড্রিম প্রজেক্ট।
দেশের একজন নির্মাতার স্বপ্ন ভারতীয় ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি থেকে আমদানি হতে দেখে হেসেছেন
নেটিজেনদের অনেকে।
এর আগে, ওয়েব ফিল্ম ‘নিঃশ্বাস’-এর টাইটেল
ট্রাকের মিউজিক চুরির অভিযোগ উঠেছিল রাফির বিরুদ্ধে। অবশ্য তিনি সেটিকে নকল বলতে নারাজ।
অভিযোগ সামাল দিতে অভিধান ঘেঁটে ‘অনুপ্রাণিত’ শব্দটি এনে সে যাত্রায় পিঠ বাঁচিয়েছিলেন
তিনি। এছাড়া আফরান নিশো অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র ‘সুড়ঙ্গ’-র বিরুদ্ধেও ব্যাকগ্রাউন্ড
মিউজিক নকলের অভিযোগ উঠেছে। এটিও রাফির নির্মাণ। নেটিজেনরা নকলের তথ্য-উপাত্ত হাজির
করলেও রাফি মেরুদণ্ড টান রেখেই জানিয়েছিলেন, তিনি যা করেছেন, সহি পদ্ধতিতেই করেছেন।
রাফি যে মিউজিক থেকেই অনুপ্রাণিত হন,
তা কিন্তু নয়। অন্যের পোস্টারও তাকে অনুপ্রাণিত করে। এর আগে তার নির্মিত ওয়েব ফিল্ম
‘ফ্রাইডে’র পোস্টারটিও নকল বলে চিহ্নিত করেছিল নেট নাগরিকরা। সেটি নাকি ছিল সাউথ কোরিয়ান
সিনেমা ‘প্যারাসাইটের নকল!
এবার তুফান সিনেমার টিজার বেরোতেই উঠল নকলের অভিযোগ। তবে শাকিবিয়ানরা তাদের পছন্দের নায়ককে এমন লুকে দেখ বেজায় আনন্দিত। ফলে সোশ্যাল মাধ্যমে দুর্নামের ঝড়টা বয়ে যাচ্ছে কেবল রাফির ওপর দিয়েই। আসছে ঈদ-উল-আজহায় মুক্তি পাবে তুফান। এ সিনেমায় আরও থাকবেন চঞ্চল চৌধুরী, মিমি চক্রবর্তী, নাবিলা অনেকে।
মন্তব্য করুন
রাজধানীর ভাটারা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী। বুধবার (২৪ এপ্রিল) জিডি করলেও পুরো বিষয়টিই শুরু থেকে গোপন রেখেছিলেন তিনি। দীর্ঘদিন ধরেই ঢাকাই সিনেমার বুবলীর অভিযোগ, তার বিরুদ্ধে একদল মানুষ অরুচিকর, মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। বিষয়টি নিয়ে এবার কড়া পদক্ষেপ নিলেন তিনি।
মেট গালায় ২০২৪ এ ঝড় তুলেছে তারকাদের লুক। বলিউডের আলিয়া ভাট, ইশা আম্বানি থেকে শুরু করে হলিউডের মিন্ডি কালিং, জেনিফার লোপেজ...নজরকাড়া লুকে ঝলমল করছে 'মেট গালা'র রেড কার্পেট । তবে, তাদের মধ্যে সবথেকে বেশি ভাইরাল হয়েছে মিন্ডি কালিং-এর 'মেট গালা' ড্রেস । যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে হলিউড নায়িকাকে নিয়ে চলছে ট্রোলিং।
তরুণ নির্মাতা রায়হান রাফি নির্মিত ‘তুফান’ সিনামাটি মুক্তির আগেই কুড়ালো নকলের দুর্নাম। সিনেমাটির টিজার প্রকাশ্যে আসতেই আরেক দফা হাসাহাসি রাফির নির্মাণ নিয়ে। অবশ্য এই পরিচালকের বিরুদ্ধে নকলের অভিযোগ নতুন কিছু নয়। তার ওপর আসা নকলের অভিযোগের ফর্দ বেশ লম্বা। ‘কপিরাজ’ শব্দটি যেন রায়হান রাফির পদবী হয়ে উঠেছে।