কালার ইনসাইড

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৪:৪৬ পিএম, ১৭ নভেম্বর, ২০১৯


Thumbnail

তার কণ্ঠের জাদুতে দীর্ঘদিন ধরে সবাইকে মুগ্ধ করে যাচ্ছেন সংগীত জগতের কিংবদন্তি এই মানুষটি। তাঁর গান মানেই যেন শ্রোতাদের মনোজগতে অন্যরকম এক ভালোলাগার দোলা। সেই ছেলেবেলা থেকে বাবা-মায়েদের কাছে সেই সময়ের নামিদামী সঙ্গীত শিল্পী মানেই তার নাম উঠে আসতো একেবারে প্রথমদিকে। কয়েক দশক ধরে খ্যাতির চূড়ায় অবস্থান করা উপমহাদেশের প্রখ্যাত এই কণ্ঠশিল্পীর ৬৭তম জন্মদিন আজ। তিনি রুনা লায়লা। ১৯৫২ সালের ১৭ নভেম্বর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান এবং বর্তমান বাংলাদেশের সিলেটে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। জন্মদিনে অসংখ্য শুভেচ্ছা এই কিংবদন্তীর জন্য।

রুনা লায়লার বাবার নাম এমদাদ আলী ও মায়ের নাম অনিতা সেন ওরফে আমেনা লায়লা। সংগীতময় পরিবেশে বেড়ে ওঠেন রুনা। তাঁর মা সংগীতশিল্পী হিসেবে বেশ পরিচিত ছিলেন। বিখ্যাত সংগীতশিল্পী সুবীর সেন রুনা লায়লার মামা।

বিগত শতাব্দীর ষাটের দশকে যাত্রা শুরুর পর এই রুনা লায়লা এখনো ছড়িয়ে যাচ্ছেন কণ্ঠের মায়াজাল, মন্ত্রমুগ্ধ করে রাখছেন কোটি শ্রোতাকে। বাংলার পাশাপাশি হিন্দি, উর্দু, পাঞ্জাবি, সিন্ধি, গুজরাটি, বালুচ, অ্যারাবিক, ফারসি, মালয়, নেপালিজ, জাপানিজ, ইতালিয়ান, স্প্যানিশ, ফ্রেঞ্চ ও ইংরেজি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। ১৮টি ভাষায় গাইতে জানেন গুণী এই সংগীত শিল্পী। শুধু গান নয়; তাঁর সাজসজ্জা, পোশাক, গায়কী ঢং থেকে শুরু করে সবকিছুকে অনুসরণীয় মনে করেন নানা প্রজন্মের অনুসারীরা। রীতিমতো তিনি আমাদের কাছে একজন আইকন।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার আগে থেকেই রুনা লায়লা চলচ্চিত্রের গায়িকা হিসেবে কাজ শুরু করেন। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতীয় ও পাকিস্তানি চলচ্চিত্রের অনেক গানে তিনি কণ্ঠ দিয়েছেন। এ ছাড়া চলচ্চিত্রের গানে পাঁচ দশক ধরে কণ্ঠ দিয়ে যাচ্ছেন। রুনা লায়লার গানের রূপ, রস, গন্ধ সব বয়সী শ্রোতাকে মুগ্ধ করে। আর তাঁর গানের তালে তালে নৃত্য, হাতের ভঙ্গিমা ও ফ্যাশনে তিনি তৈরি করেছেন স্বকীয়তা। ছোটবেলায় কত্থক, ভরতনাট্যম ও কথাকলি নাচ শিখেছেন।

রুনা লায়লার শৈশব কেটেছে পাকিস্তানের করাচিতে। ১৯৫৫ সালের মার্চে রুনার যখন আড়াই বছর বয়স, তখন তাঁর বাবা রাজশাহীর এমদাদ আলী বদলি হন পশ্চিম পাকিস্তানের মুলতানে। সেখানেই বড় হয়ে ওঠা তাঁর।

পাঁচ দশকের সংগীতজীবনে লোকজ, পপ, রক, গজল, আধুনিক—সব ধাঁচেই কৃতিত্ব দেখিয়েছেন রুনা। বাংলা, হিন্দি, উর্দু, ইংরেজিসহ ১৮টি ভাষায় তাঁর কণ্ঠে গান শোনা গেছে। এ পর্যন্ত গানের সংখ্যা ১০ হাজারেরও বেশি।

নব্বইয়ের দশকে মুম্বাইয়ে পাকিস্তানি সুরকার নিসার বাজমির সুরে একদিনে ১০টি করে তিন দিনে ৩০টি গানে কণ্ঠ দিয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লেখান রুনা। সিনেমায় প্লেব্যাক করে তিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন ছয়বার। সিনেমাগুলো হলো—‘দ্য রেইন’ (১৯৭৬), ‘যাদুর বাঁশী’(১৯৭৭), ‘অ্যাকসিডেন্ট’(১৯৮৯), ‘অন্তরে অন্তরে’ (১৯৯৪), ‘তুমি আসবে বলে’ (২০১২) এবং ‘দেবদাস’ (২০১৩)।

বাংলাদেশের ছবিতে রুনা লায়লার গাওয়া প্রথম গান গাজী মাজহারুল আনোয়ারের লেখা ও সুবল দাসের সুরে ‘গানেরই খাতায় স্বরলিপি লিখে’। লাহোরে থাকাকালেই গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছিলেন তিনি। ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশে স্থায়ীভাবে চলে আসার পর প্রথম তিনি গেয়েছেন সত্য সাহার সুরে ‘জীবন সাথী’ ছবিতে। এতে তাঁর সহশিল্পী ছিলেন খন্দকার ফারুক আহমেদ। তাঁর গাওয়া কাওয়ালি সংগীত ‘দামা দাম মাস্ত কালান্দার’ এখনো তুমুল জনপ্রিয়। এই গানে তাঁর হিরন্ময় গায়কি, ভঙ্গি কেবল ভক্ত নয়, সংগীত সমালোচকদেরও ব্যাপক প্রশংসা কুড়ায়।

বলিউডের বেশ কয়েকটি ছবিতে গান গেয়েছেন রুনা লায়লা। সর্বশেষ গেয়েছিলেন ১৯৯০ সালে অমিতাভ বচ্চন অভিনীত ‘অগ্নিপথ’ ছবির ‘আলিবাবা মিল গ্যায়া চল্লিশ চোর সে’ গানটি। বলিউডে তাঁর গাওয়া সবচেয়ে জনপ্রিয় গান ‘ও মেরা বাবু চেইল চেবিলা’। পাকিস্তানের ‘মান কি জিত’ (১৯৭২) ছবির এ গানটি ব্যবহার হয় বলিউডের ‘ঘর দুয়ার’ (১৯৮৫) ছবিতে।

রুনা লায়লা চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন। তিনি ‘শিল্পী’ নামক বাংলাদেশি চলচ্চিত্রে মূল চরিত্রে অভিনয় করেন। জীবনে বহু পুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছেন রুনা লায়লা। ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে ‘স্বাধীনতা দিবস’ পুরস্কারে ভূষিত করে। সংগীতের জন্য তিনি নিজের দেশের গণ্ডি বিদেশেও নানা পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত হন। রুনা লায়লা ভারতে ‘সায়গল পুরস্কার’ পেয়েছেন। পাকিস্তানে দুবার নিগার পুরস্কার, দুবার গ্র্যাজুয়েট পুরস্কার এবং ‘জাতীয় সংগীত পরিষদ স্বর্ণপদক’ পেয়েছেন।

 



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মেয়েকে প্রকাশ্যে আনলেন তারকা দম্পতি রাজ-শুভশ্রী

প্রকাশ: ০৩:৫৬ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ওপার বাংলার তারকা দম্পতি রাজ-শুভশ্রী। ছেলে ইউভানের জন্মের অল্প সময়ের মধ্যে তাকে প্রকাশ্যে এনেছিলেন। এদিকে গত বছরের ৩০ নভেম্বর শুভশ্রী দ্বিতীয়বার মা হওয়ার সুখবর জানান ভক্তদের কিন্তু মেয়ে ইয়ালিনিকে লাইমলাইট থেকে দূরেই রেখেছিলেন।

তবে শুক্রবার (১৭ মে) ইনস্টাগ্রামে শুভশ্রী দুই সন্তানের ছবি পোস্ট করে অভিনেত্রী লেখেন, ‘সকালের কথারা।সেখানে দেখা যাচ্ছে জানালার পাশে বসে বোনের সঙ্গে গল্প করছে ইউভান।

ছোট্ট ইয়ালিনির মাথায় একটা দুইটি নয়, চারটি ঝুঁটি বেঁধে বসে আছে বাবা রাজের কোলে। আর বোনকে গল্প বলে শোনাচ্ছে ইউভান। এই মনোমুগ্ধকর মুহূর্ত ভক্তদের নজর কেড়েছে।


তারকা   দম্পতি   রাজ   শুভশ্রী  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির পদ হারাতে যাচ্ছেন নিপুণ

প্রকাশ: ০৩:২১ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিকে কেন্দ্র করে ঢাকাই সিনেমার নায়িকা নিপুণ আক্তার ফের আলোচনায়। এবারে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির পদ হারাতে যাচ্ছেন তিনি। গণমাধ্যমে শিল্পী সমিতি ও সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন ডিপজলকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করায় সদস্যপদ হারাতে পারেন নিপুণ।

নিপুণের সদস্যপদ কেন বাতিল হবে না, জানতে চেয়ে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বর্তমান কমিটি। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সমিতির কার্যকরী সভা শেষে এমনটা জানিয়েছেন সহ-সভাপতি ডি এ তায়েব।

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির (২০২৪-২৬) মেয়াদি নির্বাচনের ফলাফল বাতিল চেয়ে নতুন নির্বাচন দাবি করে রিট করেছেন পরাজিত সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী নিপুণ আক্তার। বুধবার (১৫ মে) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে নিপুণের পক্ষে আইনজীবী অ্যাডভোকেট পলাশ চন্দ্র রায় এ রিট আবেদন করেন। এ বিষয়ে সমিতির পদক্ষেপ কী হতে পারে তা নিয়ে বৈঠক করেন সদস্যরা।

বৈঠক শেষে ডি এ তায়েব বলেন, ‘রিট করা নিয়ে আমরা এখনো ভাবছি না। আমাদের কাছে নোটিশ এলে আইনিভাবে তা মোকাবিলা করা হবে।’ এর একদিন আগে সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন ডিপজলকে ‘অশিক্ষিত’সহ নানা কুরুচিপূর্ণ ভাষায় নিপুণ গালাগালি করেন বলেন জানান ডিএ তায়েব।

বিষয়টি তুলে তিনি বলেন, নিপুণ আক্তার গণমাধ্যমে সমিতির সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে যা বলেছেন, তা কুরুচিপূর্ণ, মানহানিকর। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কমিটির সবাই। তার সদস্যপদ কেন বাতিল হবে না, জানতে চেয়ে চিঠি দেওয়া হবে। ৭ দিনের মধ্যে যদি তিনি উত্তর না দেন অথবা উত্তর যথোপযুক্ত মনে না হয়, তাহলে তার সদস্যপদ বাতিল করা হবে।


চলচ্চিত্র   শিল্পী   সমিতি   নিপুণ  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

আবেদনময়ী লুকে চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া

প্রকাশ: ০২:০৩ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ খোলামেলা রূপেই ধরা দেন। তার আবেদনময়ী লুক দর্শকদেরও উচ্ছ্বসিত করে। তিনি একেবারে ন্যাচারাল লুকে সকলের সামনে হাজির হয়েছেন।

সম্প্রতি চিত্রনায়িকা নুসরাত ভ্রমণে গিয়েছেন অস্ট্রেলিয়া। সেখানে সিডনির পথে পথে হেঁটে বেড়াতে গিয়ে তিনি পরেছেন এক আবেদনময়ী পিংক কালারের ফুল খচিত ড্রেস।

আর এসব ছবি ফেসবুক আইডিতে শেয়ার করে ইংরেজিতে একটি ক্যাপশন লিখেছেন ফারিয়া। যার অর্থ দাঁড়ায়, ‘সেই শেষ দিন আমি মন দিয়ে কাঁদব বলে ঠিক করলাম। সেই সকালের পর, আমি এই ফুলের মতোই ফুটেছিলাম।

সবশেষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্রমুজিব: একটি জাতির রূপকার’- দেখা গেছে নুসরাত ফারিয়াকে। শ্যাম বেনেগাল পরিচালিত সিনেমাটিতে শেখ হাসিনার চরিত্রে অভিনয় করেছেন এই অভিনেত্রী।



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ফের পেছাল কঙ্গনার ইমার্জেন্সি সিনেমা

প্রকাশ: ১২:১৩ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

গত বছর ভারতের একমাত্র নারী প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর লুকে চমকে দিয়েছিলেন অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওত। তখনই জানিয়েছিলেন, লুকটিইমার্জেন্সিসিনেমার। এরপর সিনেমাটির একাধিক মুক্তির তারিখ জানানো হয়। তবে আলোর মুখ দেখেনিইমার্জেন্সি এবার আরও একধাপ পেছাল এর মুক্তির তারিখ।

মুক্তির তারিখ পিছিয়ে নেওয়ার বিষয়ে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান মণিকর্ণিকা ফিল্মস জানায়, “আমাদের রানি কঙ্গনা রানাওতের জন্য আমাদের হৃদয় ভালোবাসায় পরিপূর্ণ। তিনি এখন দেশ জাতির সেবাকেই প্রাধান্য দিয়েছেন। দেশের সেবায় তিনি দায়বদ্ধতাকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন। সে কারণেইমার্জেন্সি মুক্তির তারিখ স্থগিত রাখা হলো। মুক্তির নতুন তারিখ পরবর্তী সময়ে জানানো হবে।

সিনেমাটির মুক্তির তারিখ নিয়ে দুবার পেছানো হলো। এর আগে ২০২৩ সালের ২৪ নভেম্বর মুক্তির দিন ঠিক ছিল। সিনেমার কাহিনি পরিচালনার দায়িত্বে আছেন কঙ্গনা নিজে। সর্বশেষ আগামী ১৪ জুন মুক্তির দিন ধার্য করা হয়।

মূলত ১৯৭৫ সালের জুন মাস থেকে ১৯৭৭ সালের ২১ মার্চ পর্যন্ত, একটানা ২১ মাস ভারতে জরুরি অবস্থা জারি ছিল। সে সময়কালই ধরা পড়েছে সিনেমায়।


কঙ্গনা   ইমার্জেন্সি   সিনেমা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

কানের লাল গালিচা মাতালেন ঐশ্বরিয়া রাই

প্রকাশ: ১১:৫৭ এএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফ্রান্সের কান সৈকতে আবারও বসেছে সিনেমার বর্ণিল আয়োজনকান চলচ্চিত্র উৎসব ১২ দিনব্যাপী ৭৭তম আসর চলবে ২৫ মে পর্যন্ত। বিশ্বের সব জনপ্রিয় তারকারা এই উৎসবে নজরকাড়া লুকে হাজির হচ্ছেন। কানের মঞ্চে হাজির হয়েছিলেন সাবেক বিশ্বসুন্দরী বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) কান চলচ্চিত্র উৎসবের দ্বিতীয় দিনে লাল গালিচায় সবাইকে মুগ্ধ করেছেন ঐশ্বরিয়া। রেড কার্পেটে অভিনেত্রী হেঁটেছেন ফাল্গুনি-শেন পিককের কালো-সোনালি গাউন পরে। গাউনের লম্বা টেইল নজর কেড়েছে সবার। এদিন ঐশ্বরিয়ার পোশাকে অন্যমাত্রা যোগ করেছে তার পোশাকের সাদা স্লিভস। আর পোশাকের সঙ্গে মিল রেখে গোল্ডেন কানের দুল পরেছিলেন এই বলিউড সুন্দরী।

মেয়ে আরাধ্যার হাত ধরেই ফ্রান্সে হাজির হন তিনি। প্লাস্টার জড়ানো হাতে তাকে মুম্বাই এয়ারপোর্টে দেখে চমকে গিয়েছিলেন অনেকেই। রেড কার্পেটেও প্লাস্টার হাতেই দেখা মিলল তার। বরং আরও প্রশংসা পেয়েছেন ঐশ্বরিয়া।

ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন দুই দশকের বেশি সময় ধরে কান চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নিচ্ছেন। প্রথমবার ২০০২ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে ভারী সোনার গয়নাসহ নীতা লুল্লা শাড়িতে হাঁটেন রেড কার্পেটে। সেই বছরই তার সিনেমাদেবদাসসেখানে প্রিমিয়ার হয়েছিল। তিনি অভিনেতা শাহরুখ খান এবং পরিচালক সঞ্জয় লীলা বানসালির সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিলেন। এরপর থেকে প্রায় প্রতি বছরই উৎসবে হাজির থেকেছেন এই অভিনেত্রী।


কান   লাল গালিচা   ঐশ্বরিয়া  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন