নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ০৫ এপ্রিল, ২০২০
অনেকেই আশা করেছিলেন যে, বাংলাদেশ হয়তো করোনা মোকাবেলা করতে পারবে। করোনা প্রতিরোধে বাংলাদেশ শুরু থেকেই প্রস্তুতি গ্রহণ করেছিল। কিন্তু সমন্বয়হীনতা এবং কিছু মারাত্মক ভুলের কারণে বাংলাদেশ এখন করোনা ঝুঁকিতে পড়েছে। করোনা মহামারী রূপে বাংলাদেশের দিকে চোখ রাঙাচ্ছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যদিও আগেই দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় করোনা মহামারীর আশঙ্কার কথা বলেছিল। কিন্তু তারপরও আমরা আশা করেছিলাম নানা কারণে বাংলাদেশে হয়তো করোনার ব্যাপক বিস্তৃতি হবে না। কিন্তু আজ রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর যে তথ্য দিয়েছে সেই তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যাচ্ছে যে, খুব বড় কোনো ব্যতিক্রম না ঘটলে আমরা করোনা মহামারীর ঝুঁকির মধ্যে প্রবেশ করতে যাচ্ছি। এটা সময়ের ব্যাপার মাত্র। এক্ষেত্রে আমাদের ভুলগুলো কী ছিল, সেটা আমরা একটু দেখে নেই।
প্রথমত; জনগণের সচেতনতার অভাব
আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বা সরকারের পক্ষ থেকে অনেক ধরনের সচেতনতা কার্যক্রম চালানো হলেও করোনার ভয়বহতা সম্পর্কে সাধারণ মানূষ সচেতন হয়নি। এর একটা বড় কারণ ছিল যে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের করোনা নিয়ে যে প্রচার প্রচারণা তা ছিল সংবাদপত্র কেন্দ্রীক। সংবাদপত্রই এখন এক সংকটের মধ্যে পড়েছে, পাঠকশূন্যতার কারণে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং টেলিভিশনে প্রচার প্রচারণা ছিল একেবারেই সীমিত। যার কারণে করোনা মোকাবেলার ক্ষেত্রে আমাদের সাধারণ মানুষকে সরকার সচেতন করতে পারেনি। সাধারণ মানুষ মনে এই রোগের ভয়াবহতা এবং এই রোগের সংক্রমণের বিষয়ে যথেষ্ঠ সচেতন হয়নি। যে কারণে তারা ছুটির সময় ঘরে থাকার বদলে চায়ের আড্ডায় এবং নানা জায়গায় ঘুরে বেরাচ্ছে। বাজারে যাচ্ছে। সামাজিক মেলামেশাও তারা বন্ধ করেনি।
দ্বিতীয়ত; বিদেশফেরতদেরকে যথাযথভাবে বিচ্ছিন্ন করতে না পারা
বিদেশফেরতদেরকে যথাযথভাবে বিচ্ছিন্ন করতে আমরা ব্যর্থ হয়েছি। বাংলাদেশে করোনা এসেছে বাইরের দেশগুলো থেকে। বিশেষ করে ইতালি, ইউরোপ থেকে যখন মানুষ বাংলাদেশে ফেরা শুরু করে তখনই করোনার বিস্তৃতি ঘটে। এ সনয় বিদেশফেরতদের বিচ্ছিন্ন করা এবং ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইন কঠোরভাবে সরকার নিশ্চিত করতে পারেনি। এই ব্যর্থতার কারণেই করোনার সংক্রমণ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে, যেটা এখন মহামারী হিসেবে আবির্ভুত হওয়ার অপেক্ষায়।
তৃতীয়ত; মসজিদে নামাজসহ সামাজিক সম্মিলনের জায়গাগুলো বন্ধ করতে না পারা
ধর্মীয় স্পর্শকাতর এই বিবেচনা থেকে আমরা বাংলাদেশের মসজিদে জামাতে নামাজ বন্ধ করতে পারিনি। অনেক সামাজিক সম্মিলনের জায়গা যেমন- বাজার হাট ইত্যাদিও বন্ধ করা যায়নি। এমনকি অতি উৎসাহী কেউ কেউ ত্রাণ বিতরণের নামে সম্মিলন ঘটিয়েছে, যা ছিল আরেকটি বীভৎসতা। এসব কারণেই আমরা সামাজিক বিচ্ছিন্নতা প্রতিপালন করতে পারিনি। এটি আরেকটি বড় ব্যর্থতা।
চতুর্থত; শহরতলীতে নজরদারির অভাব
ঢাকা শহর এবং শহরগু অঞ্চললোতেই করোনা মোকাবেলার ক্ষেত্রে যে একটু নজরদারি ছিল। প্রধান শহরকেন্দ্রিক এই নজরদারি ছিল। অলিতে গলিতে চায়ের দোকানে মানুষের যে মেলামেশা, এক বাড়ি থেকে আরেক বাড়িতে যাওয়া, সেগুলো বন্ধ হয়নি। যার ফলে যে সামাজিক বিচ্ছিন্নতার প্রয়োজন ছিল সেটা আমরা করতে পারিনি।
পঞ্চমত; সরকারের কিছু ভুল সিদ্ধান্ত
সর্বশেষ কারণটা হলো সরকারের কিছু ভুল সিদ্ধান্ত। বাণিজ্যমন্ত্রীর গার্মেন্টস খোলার সিদ্ধান্তটা ছিল একটা আত্মঘাতী এবং চরম ভুল সিদ্ধান্ত। এছাড়াও ২৪ তারিখে যখন ছুটি ঘোষণা করা হলো, তার সঙ্গে সঙ্গেই পরিবহন বন্ধ করার দরকার ছিল। কিন্তু তার পরের দিন যখন গণ পরিবহন বন্ধ করা হলো, তখন মানুষ ঢাকা ছাড়া শুরু করেছে। এই যে, ঢাকা থেকে ব্যাপক হারে মানুষের অন্য জায়গায় চলে যাওয়া সেটা করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়িয়েছে। আবার বাণিজ্যমন্ত্রীর অতি উৎসাহে যখন গার্মেন্টস খোলার সিদ্ধান্ত হলো, তখন লোকজন গণপরিবহন উপেক্ষা করে যেভাবে পেরেছে চাকরি বাঁচাতে ঢাকা ফিরে এসে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি আরও বাড়িয়েছে।
তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এখনও আমাদের সময় আছে। যারা সংক্রমিত হয়েছে তাদের যদি আমরা দ্রুত পরীক্ষা করতে পারি, সামাজিক সংক্রমণের ক্লাস্টারগুলোকে যদি আমরা আলাদাকরতে পারি এবং যদি আমরা এই ছুটিটির মেয়াদ আরও বাড়িয়ে মানূষকে বিচ্ছিন্ন করে রোগীদের সঙ্গে যারা মিশেছেন তাদেরকে চিহ্নিত করতে পারি, তাহলে হয়তো আমরা শেষ সযোগটি কাজে লাগাতে পারবো। তবে এটার জন্য শুধু সরকারকে কঠোর হলে হবে না। আমাদের প্রত্যেককে সচেতন হতে হবে। এবং দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। তাহলেই আমরা হয়তো মহামারী মোকাবেলার সর্বশেষ সুযোগটি কাজে লাগাতে পারবো।
মন্তব্য করুন
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দার
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়লাভ করে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী এন্থনি এলবানিজ। সম্প্রতি এক শুভেচ্ছা বার্তায় এ অভিনন্দন জানান তিনি।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী জানান, আগামী বছরগুলোতে অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার করার লক্ষে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য উন্মুখ।
বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদার করার মাধ্যমে আঞ্চলিক শান্তি, উন্নয়ন ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে কাজ করতে চান উল্লেখ করেন এন্থনি এলবানিজ।
প্রধানমন্ত্রী এন্থনি এলবানিজ চিঠিতে আরও উল্লেখ করেন, ভারত মহাসাগরের দেশ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তন, অভিবাসন এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে উভয় দেশের একই ধরনের স্বার্থ নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা করতে অস্ট্রেলিয়া প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
অস্ট্রেলিয়া এন্থনি এলবানিজ বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড লু’র সফর আর নির্বাচনের পরে তার সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফর, দুটোর মধ্যে আকাশ পাতাল তফাত। ডোনাল্ড লু নিজেই স্বীকার করেছেন। বাংলাদেশ সফর শেষে যাওয়ার পথে তিনি তার বিদায়ী সংবাদ সম্মেলনে পরিষ্কার বলেছেন, অতীতের মতপার্থক্যকে সরিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই। আর এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে আগের অবস্থানে নেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
কীভাবে সম্ভব হল, কীভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউটার্ন নিল? কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার পার্সোনাল ডিপ্লোমেসির কারণে। এটি ‘দ্য শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ’ এর আরেকটি অংশ। ২০১৮ সালের পর থেকেই বাংলাদেশ নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি নেতিবাচক অবস্থান গ্রহণ করতে শুরু করে। বিশেষ করে জো বাইডেন প্রশাসন ক্ষমতায় আসার পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ নীতি বদলাতে থাকে। এসময় একের পর এক চাপ প্রয়োগ করা হতে থাকে বাংলাদেশের উপর।
বিশেষ করে ২০২২ সালের ১৫ মার্চ পিটার ডি হাস বাংলাদেশে আসার পর সরকারের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রায় মুখোমুখি একটি অবস্থানে চলে যায়। দুই দেশের মধ্যে নানা রকম ভুল বোঝাবোঝি সৃষ্টি হয়েছিল। এর একটি বড় কারণ ছিল যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরে বাংলাদেশ সম্পর্কে ভুল তথ্য দেওয়া হচ্ছিল। আর এই সমস্ত ভুল তথ্যের কারণেই যুক্তরাষ্ট্র একটি ভিন্নরকম অবস্থান গ্রহণ করেছিল বাংলাদেশের ব্যাপারে।
কিন্তু ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর আস্তে আস্তে পরিস্থিতি পাল্টাতে থাকে। কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা অবশ্য মনে করেন যে, নির্বাচনের আগে থেকেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান পরিবর্তন ঘটে থাকে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অবস্থান পরিবর্তনের ক্ষেত্রে একাধিক ভূমিকা কাজ করেছে বলেই অনেকে মনে করে যেটি ডোনাল্ড লু’র সফরে স্পষ্ট প্রতিভাত হয়েছে।
প্রথমত ভারতের প্রভাব। ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশের ব্যাপারে নেতিবাচক অবস্থান থেকে সরে আসার জন্য চেষ্টা করেছে এবং সফল হয়েছে। ভারতের এই অবস্থানের প্রধান কারণ ছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারত বিশ্বাস করে তার উপর আস্থা রাখে এবং শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প বাংলাদেশে নেই, এই উপলব্ধি থেকেই নরেন্দ্র মোদী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ নিয়ে কথা বলেছেন বলে কূটনৈতিক মহল মনে করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কৌশলগত কারণে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের অবনতি ঘটাতে চাইনি।
দ্বিতীয়ত, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত উদ্যোগ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নে ব্যক্তিগত উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়ার পর তিনি সেখানে নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এছাড়াও ভারত সফরের সময় তিনি অ্যান্থনি ব্লিনকেন এবং জো বাইডেনের সঙ্গেও কথা বলেন। সবকিছু মিলিয়ে তার উদ্যোগ সফল হয়েছে। শুধু তাই নয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য সালমান এফ রহমানকেও দায়িত্ব দিয়েছিলেন এবং সালমান এফ রহমান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে যথেষ্ট ভূমিকা রেখেছেন।
তৃতীয়ত, বিরোধী দলের ভুল রাজনীতি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রত্যাশা করেছিল যে, বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে এবং এই কারণেই নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড লু শর্তহীন সংলাপের উপর জোর দিয়েছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত যখন বিএনপি নির্বাচনে যায়নি, তখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেনি। আর সবকিছু মিলিয়ে এখন নতুন সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আছে, মার্কিন স্বার্থ আছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে ব্যবসার পরিধি বাড়াতে চায়, চীনের আগ্রাসন কমাতে চায়। সবকিছু মিলিয়ে তাদের সামনে বর্তমান সরকারই একমাত্র বিকল্প। আর তাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থান পরিবর্তন করেছে, রীতিমতো ইউটার্ন নিয়েছে।
বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জো বাইডেন ডোনাল্ড লু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
মন্তব্য করুন
ছাগলনাইয়া উপজেলা মেজবাউল হায়দার চৌধুরী সোহেল
মন্তব্য করুন
নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দদিঘলিয়া গ্রামে বিজয়ী প্রার্থী কামরুজ্জামান ভূইয়ার সমর্থকদের ছোড়া গুলিতে ওসিকুর ভূইয়া নামে এক যুবক নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার পর
থেকে গোপালগঞ্জ জেলা সদর সহ
উপজেলার সর্বত্র উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। দোষীদের
ফাঁসির দাবীতে মাঠে নামে হাজার
হাজার লোক।
আজ
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১
টা থেকে বেলা ১টা
পর্যন্ত ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্রদিঘলিয়া
বাজার এলাকায় গাছের গুড়ি ফেলে, টায়ারে
আগুন ধরিয়ে রাস্তার উপর বসে আন্দোলন
করতে থাকে। এতে রাস্তায় যানবাহন
চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।ড়ক
অবরোধ চলাকালে রাস্তার উভয় পাশে ৫শতাধিক
বাস, ট্রাক ও অন্যান্য যানবাহন
আটকা পড়ে।
পরে
পুলিশের অনুরোধে বেলা ১টায় যানবাহন
চলাচল শুরু হয়।এলাকায় শান্তি
শৃংখলা বজায় রাখতে পুলিশ,
র্যাব ও বিজিবি নামানো
হয়েছে।
আগামী
রোববার (১৯ মে) ডিসি অফিস ঘেরাও
কর্মসূচী গ্রহন ও চলমান আন্দোলন
অব্যাহতের ঘোষনার মধ্য দিয়ে আজ
বৃহস্পতিবার (১৫ মে) মহাসড়ক অবরোধ কর্মসূচী প্রত্যাহার করেছেন আন্দোলনকারীরা।
গতকাল
মঙ্গলবারও (১৪ মে) তারা নিহতের লাশ
নিয়ে জেলা সদরের চেচানিয়াকান্দি
এলাকায় ঘন্টাব্যাপী ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক
অবরোধ করে রাখে।
মন্তব্য করুন
নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড লু’র সফর আর নির্বাচনের পরে তার সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফর, দুটোর মধ্যে আকাশ পাতাল তফাত। ডোনাল্ড লু নিজেই স্বীকার করেছেন। বাংলাদেশ সফর শেষে যাওয়ার পথে তিনি তার বিদায়ী সংবাদ সম্মেলনে পরিষ্কার বলেছেন, অতীতের মতপার্থক্যকে সরিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই। আর এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে আগের অবস্থানে নেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
ফেনীর ছাগলনাইয়ায় ২০১৯ সালে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত মেজবাউল হায়দার চৌধুরী সোহেলের উপজেলা চেয়ারম্যান পদ অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। সেইসঙ্গে ২০১৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে যত বেতন-ভাতা ও সুবিধাদি গ্রহণ করেছেন তা ৩০ দিনের মধ্যে ফেরত দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এই সময়ের মধ্যে ফেরত না দিলে ফেনীর জেলা প্রশাসককে তার থেকে আদায় করতে বলা হয়েছে।