নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:২৭ পিএম, ২০ জুলাই, ২০১৭
হজ বিষয়ে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাম্প্রতিক একটি সংবাদ সম্মেলন। সাংবাদিকদের সামনে বক্তব্য দিচ্ছেন ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান। ওই সংবাদ সম্মেলনে একজনকে দেখে গণমাধ্যমের অনেকেই অবাক। তাঁদের মতোই অবাক হয়েছেন টিভিতে ওই সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবেদনের দর্শকরা। অবাক করা ওই ব্যক্তিটি হলেন সংসদ সদস্য বজলুল হক হারুন।
রাজাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ঝালকাঠি-১ আসনের সংসদ সদস্য বি এইচ হারুনের আরেক পরিচয় তিনি বনানীর বিতর্কিত রেইনট্রি হোটেলের মালিক, যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থী নিপীড়নের শিকার হয়। দেশজুড়ে আলোচিত ওই ঘটনাটি ঘটে হোটেল চালুর আগেই। আর এতে হোটেলের মালিকপক্ষের সংশ্লিষ্টতা ও গাফিলতির অভিযোগও উঠেছে। ঘটনার কিছুদিন পরেই ওই হোটেল থেকে উদ্ধার হয় বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ, তবে চালু না হওয়া হোটেলটিতে মদের লাইসেন্সও ছিল না।
এমন হোটেল ব্যবাসায়ী ও অবৈধভাবে বি এইচ হারুন কেন হজ বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে। কারণ তিনি যে এখনো ধর্ম মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি। এখন প্রশ্ন ওঠে এখনো কীভাবে এমন কমিটির সভাপতি তিনি থাকেন? আর হজের মতো পবিত্র কাজ পালন বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়ায় তাঁর ভূমিকাই বা কেমন হবে?
চলতি বছরের ২৮ মার্চ বনানীর রেইনট্রিতে হোটেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই তরুণী নিপীড়ন মামলার পাঁচ আসামিকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে আপন জুয়েলার্সের মালিকের ছেলে শাফাত আহমেদ ও তার বন্ধু সাদমান সাকিফ ইতিমধ্যেই আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। কিন্তু এই ঘটনার এতদিন পরেও যে স্থানে এই ঘটনাটি ঘটল সেই রেইনট্রি হোটেল আছে বহাল তবিয়তে। একইভাবে ঘটনার কোনো প্রভাবই পড়েনি এর মালিক বি এইচ হারুনের ওপর।
রেইনট্রির মালিক বি এইচ হারুন হলেও এর চেয়ারম্যান তাঁর বড় ছেলে নাহিয়ান হারুন। হোটেলের চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেজো ছেলে আদনান হারুন এবং পরিচালক ছোট ছেলে মাহির হারুন। বিভিন্ন প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, নারী নিপীড়নের ঘটনায় মালিক পক্ষের সংশ্লিষ্টতার কথা। বি এইচ হারুনের ছেলে মাহির হারুন নিপীড়নকারী শাফাতের বন্ধু। সে কারণেই শাফাতরা এতকিছু করলেও হোটেল কর্তৃপক্ষ সেই রাতে একবারের জন্যও এসে খোঁজ নেয়নি। আর মাহিরই সেদিন জন্মদিন উপলক্ষে কেক নিয়ে এসেছিল। তাই এই ঘটনাটি ঘটার পেছনে মালিকের দায় কোনোভাবেই এড়ানো যাবে না।
কিন্তু ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত অন্যদের আটক করা হলেও রেইনট্রি হোটলের মালিক কেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে? বি এইচ হারুন গণমাধ্যমে দাবি করেন, এই হোটেলের দায়িত্বে তাঁর তিন ছেলে। হোটেলের সঙ্গে তাঁর সবধরনের সম্পর্কও নাকচ করেছেন। কিন্তু হোটেলটির কর্মকর্তারা স্পষ্ট বলেছেন হোটেলটির মালিক হারুন। আবাসিক এলাকায় হোটেলটি নির্মাণের পর এর বৈধতা পেতেও মাঠেও নেমেছিলেন তিনি।
নিপীড়িত দুই তরুণীর একজনের মতে, তাঁদের ওই হোটেলে নিয়ে যে নিপীড়ন করা হবে তা আগে থেকেই হয়তো পরিকল্পনা করা ছিল। যে কারণে রাতে তাঁরা রুমের মধ্যে আর্তনাদ করলেও হোটেলের কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারি সেখানে যাননি। সকালে তাঁদের যখন বের করে দেওয়া হয় তখনো তাঁরা কাঁদতে কাঁদতে হোটেল থেকে নামছিলেন। কিন্তু তখনো হোটেলের কেউ জিজ্ঞেস করেননি কী হয়েছে। নিপীড়িত ওই তরুণী বলেন, তখনই মনে হয়েছিল তাঁদের নিপীড়নের বিষয়টি হোটেল কর্তৃপক্ষও জানে। যে কারণে তারা সবকিছুই এড়িয়ে যায়। একটি হোটেল চালুর আগেই এত ঘটনা ঘটে যাওয়ার পেছনে অবশ্যই হোটেল মালিকের দায় রয়েছে। কিন্তু বি এইচ হারুনে ক্ষমতা কতোটা যে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না?
আইনের শাসনকে সবার জন্য সমান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে গেলে অবশ্যই কোনো অপরাধের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। তাই বনানী ঘটনায় নিপীড়নকারীদের যেমন বিচার করতে হবে, তেমনি বিচার করতে হবে সংশ্লিষ্টতায় অভিযুক্ত রেইনট্রি হোটেলের মালিকপক্ষকে।
বাংলা ইনসাইডার/এসএম
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়লাভ করে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী এন্থনি এলবানিজ। সম্প্রতি এক শুভেচ্ছা বার্তায় এ অভিনন্দন জানান তিনি।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী জানান, আগামী বছরগুলোতে অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার করার লক্ষে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য উন্মুখ।
বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদার করার মাধ্যমে আঞ্চলিক শান্তি, উন্নয়ন ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে কাজ করতে চান উল্লেখ করেন এন্থনি এলবানিজ।
প্রধানমন্ত্রী এন্থনি এলবানিজ চিঠিতে আরও উল্লেখ করেন, ভারত মহাসাগরের দেশ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তন, অভিবাসন এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে উভয় দেশের একই ধরনের স্বার্থ নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা করতে অস্ট্রেলিয়া প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
অস্ট্রেলিয়া এন্থনি এলবানিজ বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড লু’র সফর আর নির্বাচনের পরে তার সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফর, দুটোর মধ্যে আকাশ পাতাল তফাত। ডোনাল্ড লু নিজেই স্বীকার করেছেন। বাংলাদেশ সফর শেষে যাওয়ার পথে তিনি তার বিদায়ী সংবাদ সম্মেলনে পরিষ্কার বলেছেন, অতীতের মতপার্থক্যকে সরিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই। আর এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে আগের অবস্থানে নেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
কীভাবে সম্ভব হল, কীভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউটার্ন নিল? কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার পার্সোনাল ডিপ্লোমেসির কারণে। এটি ‘দ্য শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ’ এর আরেকটি অংশ। ২০১৮ সালের পর থেকেই বাংলাদেশ নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি নেতিবাচক অবস্থান গ্রহণ করতে শুরু করে। বিশেষ করে জো বাইডেন প্রশাসন ক্ষমতায় আসার পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ নীতি বদলাতে থাকে। এসময় একের পর এক চাপ প্রয়োগ করা হতে থাকে বাংলাদেশের উপর।
বিশেষ করে ২০২২ সালের ১৫ মার্চ পিটার ডি হাস বাংলাদেশে আসার পর সরকারের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রায় মুখোমুখি একটি অবস্থানে চলে যায়। দুই দেশের মধ্যে নানা রকম ভুল বোঝাবোঝি সৃষ্টি হয়েছিল। এর একটি বড় কারণ ছিল যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরে বাংলাদেশ সম্পর্কে ভুল তথ্য দেওয়া হচ্ছিল। আর এই সমস্ত ভুল তথ্যের কারণেই যুক্তরাষ্ট্র একটি ভিন্নরকম অবস্থান গ্রহণ করেছিল বাংলাদেশের ব্যাপারে।
কিন্তু ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর আস্তে আস্তে পরিস্থিতি পাল্টাতে থাকে। কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা অবশ্য মনে করেন যে, নির্বাচনের আগে থেকেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান পরিবর্তন ঘটে থাকে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অবস্থান পরিবর্তনের ক্ষেত্রে একাধিক ভূমিকা কাজ করেছে বলেই অনেকে মনে করে যেটি ডোনাল্ড লু’র সফরে স্পষ্ট প্রতিভাত হয়েছে।
প্রথমত ভারতের প্রভাব। ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশের ব্যাপারে নেতিবাচক অবস্থান থেকে সরে আসার জন্য চেষ্টা করেছে এবং সফল হয়েছে। ভারতের এই অবস্থানের প্রধান কারণ ছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারত বিশ্বাস করে তার উপর আস্থা রাখে এবং শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প বাংলাদেশে নেই, এই উপলব্ধি থেকেই নরেন্দ্র মোদী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ নিয়ে কথা বলেছেন বলে কূটনৈতিক মহল মনে করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কৌশলগত কারণে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের অবনতি ঘটাতে চাইনি।
দ্বিতীয়ত, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত উদ্যোগ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নে ব্যক্তিগত উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়ার পর তিনি সেখানে নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এছাড়াও ভারত সফরের সময় তিনি অ্যান্থনি ব্লিনকেন এবং জো বাইডেনের সঙ্গেও কথা বলেন। সবকিছু মিলিয়ে তার উদ্যোগ সফল হয়েছে। শুধু তাই নয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য সালমান এফ রহমানকেও দায়িত্ব দিয়েছিলেন এবং সালমান এফ রহমান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে যথেষ্ট ভূমিকা রেখেছেন।
তৃতীয়ত, বিরোধী দলের ভুল রাজনীতি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রত্যাশা করেছিল যে, বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে এবং এই কারণেই নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড লু শর্তহীন সংলাপের উপর জোর দিয়েছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত যখন বিএনপি নির্বাচনে যায়নি, তখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেনি। আর সবকিছু মিলিয়ে এখন নতুন সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আছে, মার্কিন স্বার্থ আছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে ব্যবসার পরিধি বাড়াতে চায়, চীনের আগ্রাসন কমাতে চায়। সবকিছু মিলিয়ে তাদের সামনে বর্তমান সরকারই একমাত্র বিকল্প। আর তাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থান পরিবর্তন করেছে, রীতিমতো ইউটার্ন নিয়েছে।
বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জো বাইডেন ডোনাল্ড লু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
মন্তব্য করুন
ছাগলনাইয়া উপজেলা মেজবাউল হায়দার চৌধুরী সোহেল
মন্তব্য করুন
নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দদিঘলিয়া গ্রামে বিজয়ী প্রার্থী কামরুজ্জামান ভূইয়ার সমর্থকদের ছোড়া গুলিতে ওসিকুর ভূইয়া নামে এক যুবক নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার পর
থেকে গোপালগঞ্জ জেলা সদর সহ
উপজেলার সর্বত্র উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। দোষীদের
ফাঁসির দাবীতে মাঠে নামে হাজার
হাজার লোক।
আজ
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১
টা থেকে বেলা ১টা
পর্যন্ত ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্রদিঘলিয়া
বাজার এলাকায় গাছের গুড়ি ফেলে, টায়ারে
আগুন ধরিয়ে রাস্তার উপর বসে আন্দোলন
করতে থাকে। এতে রাস্তায় যানবাহন
চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।ড়ক
অবরোধ চলাকালে রাস্তার উভয় পাশে ৫শতাধিক
বাস, ট্রাক ও অন্যান্য যানবাহন
আটকা পড়ে।
পরে
পুলিশের অনুরোধে বেলা ১টায় যানবাহন
চলাচল শুরু হয়।এলাকায় শান্তি
শৃংখলা বজায় রাখতে পুলিশ,
র্যাব ও বিজিবি নামানো
হয়েছে।
আগামী
রোববার (১৯ মে) ডিসি অফিস ঘেরাও
কর্মসূচী গ্রহন ও চলমান আন্দোলন
অব্যাহতের ঘোষনার মধ্য দিয়ে আজ
বৃহস্পতিবার (১৫ মে) মহাসড়ক অবরোধ কর্মসূচী প্রত্যাহার করেছেন আন্দোলনকারীরা।
গতকাল
মঙ্গলবারও (১৪ মে) তারা নিহতের লাশ
নিয়ে জেলা সদরের চেচানিয়াকান্দি
এলাকায় ঘন্টাব্যাপী ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক
অবরোধ করে রাখে।
মন্তব্য করুন
কোরবানি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর
মন্তব্য করুন
নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড লু’র সফর আর নির্বাচনের পরে তার সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফর, দুটোর মধ্যে আকাশ পাতাল তফাত। ডোনাল্ড লু নিজেই স্বীকার করেছেন। বাংলাদেশ সফর শেষে যাওয়ার পথে তিনি তার বিদায়ী সংবাদ সম্মেলনে পরিষ্কার বলেছেন, অতীতের মতপার্থক্যকে সরিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই। আর এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে আগের অবস্থানে নেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
ফেনীর ছাগলনাইয়ায় ২০১৯ সালে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত মেজবাউল হায়দার চৌধুরী সোহেলের উপজেলা চেয়ারম্যান পদ অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। সেইসঙ্গে ২০১৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে যত বেতন-ভাতা ও সুবিধাদি গ্রহণ করেছেন তা ৩০ দিনের মধ্যে ফেরত দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এই সময়ের মধ্যে ফেরত না দিলে ফেনীর জেলা প্রশাসককে তার থেকে আদায় করতে বলা হয়েছে।