ইনসাইড বাংলাদেশ

‘বিএনপিতে চলছে রাজতন্ত্র, আমি ক্রীতদাস’

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:০০ পিএম, ২০ জুলাই, ২০১৭


Thumbnail

এলিফ্যান্ট রোডের বাড়ি থেকে আজকাল খুব একটা বের হন না। বাড়িতে কর্মীদেরও আনাগোনা নেই। বলা যায় অবসর জীবন যাপনই করছেন। দলের নেতারাও আজকাল তাঁর খোঁজ খবর নেন না। অথচ ক’দিন আগেও জেল খাটলেন। নেতারা তাঁর খবরও নেয়নি তখন। আত্মীয় স্বজনরাও এটা ভালোভাবে নেয়নি। তাঁরা অভিযোগ করছেন ‘বিএপির জন্য তো কত কিছুই করলেন, বেগম জিয়া তো আপনার খবরও নেয় না’। উত্তরে ম্লান হেসে বলেছেন ‘বিএনপিতে তো রাজতন্ত্র। রানি আর যুবরাজ দল চালায়। আর বাকী সবাই প্রজা, কেউ কেউ ক্রীতদাস। আপনি কি- এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন আরও দার্শনিক ভাবে, বলেছেন ‘রানি এবং যুবরাজকে যারা খাজনা দিতে পারে তারা প্রজা, আর যারা পারে না, তারা তো ক্রীতদাসই। আমিও ক্রীতদাস’। এম কে আনোয়ার। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য। ডাকসাইটে আমলা ছিলেন, মন্ত্রী ছিলেন দু’দফায়। এখন শরীর এবং মন দুয়ই ধুঁকছে। প্রতিদিন অপেক্ষা করছেন মৃত্যুর।

এম কে আনোয়ারের রাজনীতিতে আসাটা ছিল এক বিস্ময়। ৯০ এর ৬ ডিসেম্বর স্বৈরাচারী এরশাদের পতন হলো। তিন জোটের পক্ষ থেকে এরশাদের দোসরদের তালিকা প্রকাশিত হলো। তালিকায় নাম ছিল দুজন সচিবের। একজন প্রয়াত কেরামত আলী অন্যজন এম কে আনোয়ার। এরা দুজনই এরশাদের আস্থাভাজন সচিব ছিলেন। তিন জোটের ঘোষণায় বলা হয়েছিল ‘এরশাদের দোসরদের কেউ কোনো রাজনৈতিক দলে নেবে না, মনোনয়নও দেবে না’।

ডিসেম্বরের এক সকালে প্রধানমন্ত্রীর ৩২ নম্বরে ওই দুই এরশাদের দোসর আমলাকে নিয়ে এলেন তোফায়েল আহমেদ। আওয়ামী লীগ সভাপতি তখন প্রচণ্ড ব্যস্ত। মনোনয়ন, নির্বাচনী ইশতেহার ইত্যাদি বিষয় নিয়ে বৈঠকের পর বৈঠক হচ্ছে। তোফায়েল আহমেদ শেখ হাসিনাকে বললেন, কেরামত আলী এবং এম কে আনোয়ার এসেছেন, তারা নমিনেশন চায়। আসন্ন নির্বাচনে বিজয় নিয়ে আওয়ামী লীগের কোনো সংশয় নেই। নির্বাচন যেন কেবল এক আনুষ্ঠানিকতা। শেখ হাসিনা একটু রেগেই গেলেন। তিনি ওই দুই আমলার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেও অস্বীকৃতি জানালেন। বললেন ‘এরশাদের কোনো দোসরকে দলে নিয়ে আমি মানুষের কাছে ভোট চাইবো কীভাবে?

ব্যস। শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাতে ব্যর্থ হয়ে দুজনই চলে গেলেন, বেগম জিয়ার কাছে। দেখাতো পেলেনই, সঙ্গে দুজনই পেলেন বিএনপির টিকিট। নির্বাচনে অবিশ্বাস্য ভাবে জয়ী হলো বিএনপি। জামাতের সমর্থনে সরকারও গঠন করল। বেগম জিয়ার মন্ত্রিসভায় গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় পেলেন, এরশাদের ঘনিষ্ঠ দুই আমলা।

কুমিল্লার হোমনায় এম কে আনোয়ার আগে থেকেই জনপ্রিয় ছিলেন। সচিব থাকার ফায়দা নিয়ে এলাকায় রাস্তাঘাট বিদ্যুৎ করেছিলেন। আমলা থেকে মন্ত্রী হলেন কোনো বিরতি ছাড়াই। মন্ত্রণালয়ের কাজের অভিজ্ঞতা থাকায় মন্ত্রী হিসেবেও দক্ষতার পরিচয় দেন। অনভিজ্ঞ মন্ত্রিসভায় তিনি হয়ে ওঠেন গুরুত্বপূর্ণ। ৯৬ তে বিএনপি ক্ষমতাচ্যুত হয়। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ। কিন্তু এম কে আনোয়ার ঠিকই এমপি হন। এসময় দলেও তিনি নেতৃত্বে আসেন। মাঠের কর্মীদের কাছে জনপ্রিয় না হলেও, দক্ষ আমলা হবার সুবাধে প্রশাসনিক কাজে বেশ দক্ষতারই পরিচয় দিয়েছিলেন।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে কিছু নেতার জন্ম হয়, যাঁদের মধ্যে আদর্শের কোনো বালাই নেই। মন্ত্রীত্ব বা রাজনীতি তাদের কাছে স্রেফ একটা চাকরি অথবা ব্যবসা। এম কে আনোয়ার নি:সন্দেহে তাদের দলে। কিন্তু জীবন সায়াহ্নে সবাই একটু সম্মান চায়, মর্যাদা চায়। এম কে আনোয়ার হয়তো সেটাই চেয়েছিলেন। কিন্তু বিএনপি এমন একটি দল প্রয়োজন ছাড়া যেখানে আসলে সবাই ক্রীতদাস।

বাংলা ইনসাইডার



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

প্রকল্প পরিচালকদের আলাদা প্রশিক্ষণের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশ: ০৩:০২ পিএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রকল্প পরিচালকদের আলাদা প্রশিক্ষণ দিতে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাজধানীর শেরে বাংলা নগরের জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী। সভায় সভাপতিত্ব করেন এনইসি চেয়ারপারসন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

২০২৪-২৫ অর্থবছরে জন্য লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) অনুমোদন দিয়েছে এনইসি। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে লাখ ৬৫ হাজার কোটি এবং বৈদেশিক ঋণ থেকে লাখ কোটি টাকা ব্যয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগে, গত মে পরিকল্পনা কমিশনের বর্ধিত সভায় এডিপির খসড়া চূড়ান্ত করা হয়। সভা শেষে পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিব সত্যজিৎ কর্মকার বিস্তারিত জানান।

পরিকল্পনামন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা তুলে ধরে বলেন, যেসব সরকারি কর্মকর্তা নানা সময়ে বিদেশে প্রশিক্ষণে যান। সেখান থেকে ফেরার পর তাদের প্রশিক্ষণের ধরন অনুযায়ী প্রকল্পে নিয়োগ দিতে বলেছেন। এছাড়া যাদের প্রকল্প পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হবে তাদের আলাদাভাবে প্রশিক্ষণ দিতে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়ে বলেছেন বৈদেশিক ঋণের প্রকল্প দ্রুত শেষ করতে হবে। বৈদেশিক ঋণের প্রকল্পে তিন মাস অন্তর অন্তর পর্যালোচনা করতে বলেছেন। এছাড়া উন্নয়ন প্রকল্পে মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান দিয়ে সমীক্ষা করার নির্দেশনা দিয়েছেন সরকার প্রধান।

পরিকল্পনামন্ত্রী জানান, আগামীতে উপজেলাভিত্তিক প্রকল্প থেকে সরে এসে জেলাভিত্তিক প্রকল্প প্রণয়নে গুরুত্ব দেওয়ার বিষয়ে এনইসি সভায় আলোচনা করা হয়েছে। কারণ উপজেলা পর্যায়ে প্রকল্প নিলে সেগুলোর সমন্বয় থাকে না। এর ফলে উপজেলাগুলোতে সম উন্নয়ন হয় না। এজন্য এখন থেকে জেলাভিত্তিক উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। বিশেষ করে গ্রামীণ অবকাঠামো, স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নকে গুরুত্ব দিতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।


প্রকল্প   পরিচালক   প্রধানমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বাগেরহাটে জলবায়ু খাতে বাজেট বরাদ্দের দাবীতে সভা


Thumbnail

বাগেরহাটে ইউনিয়ন পরিষদে জলবায়ু খাতে বাজেট বরাদ্দের দাবীতে এ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ই এপ্রিল) সকালে বাগেরহাটের রামপাল উপজেলা অডিটরিয়ামের হলরুমে এ্যাক্টিভিস্টা বাগেরহাট রামপালের আয়োজনে এবং বাঁধন মানব উন্নয়ন সংস্থা একশন এইড বাংলাদেশের সহযোগিতায় এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

  সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রামপাল উপজেলা চেয়ারম্যান সেখ মোয়াজ্জেম হোসেন। বাঁধন মানব উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক এএসএম মঞ্জুরুল  হাসান মিলন এর সভাপতিত্বে  অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রামপাল উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হোসনেয়ারা মিলি, রামপাল সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ নাসির  উদ্দিন, রামপাল সদর ইউনিয়নের সচিব গৈতম বসু, পেরিখালি ইউনিয়নের সচিব রাজিব মজুমদার, সাংবাদিক এম সবুর রানা, শেখ আবু তালিব।এছাড়া বাঁধন মানব উন্নয়ন সংস্থার বিভিন্ন যুব গ্রুপের অর্ধ শতাধিক নারী যুব সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় ইউনিয়ন পরিষদের আগামী বাজেটে ১১ টি দাবীর মাধ্যমে বাজেট রাখার জন্য সুপারিশ করা হয়।

সুপারিশগুলো হলো জলবায়ুতে ক্ষতিগ্রস্ত যুব নারীদের  বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে বাজেট রাখা, জলবায়ু সহনশীল টেকশই কৃষির উন্নয়নে বাজেট রাখা, কমিউনিটি ক্লিনিকে স্বল্প  মূল্যে স্যানিটারি ন্যাপকিন কর্নার স্থাপন বাবদ বাজেট রাখা, সাইবার সিকিউরিটি এন্ড প্রটেকশন বিষয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা করা এবং বাজেট রাখা, জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিগ্রস্ত যুব নারীদের বিকল্প কর্ম তৈরিতে সিট ফান্ড রাখা,  পরিবেশ বান্ধব কৃষি উন্নয়নে ১০০ জন কৃষককে ( ব্যাচে ) প্রশিক্ষণ প্রদান বাবদ বাজেট রাখা, পুকুর সংস্কার করে (রিজার্ভ ওয়াটার প্লান্ট) এর মাধ্যমে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণে বাজেট রাখা, খেলাধুলার জন্য খেলার মাঠ সংস্কার করে খেলাধুলার উপযোগী করে তোলা, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা, ইউনিয়ন আইটি সেন্টারের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে কর্ম সৃষ্টিতে বাজেট রাখা, ইউনিয়ন পর্যায়ে  বর্জ্য ব্যবস্থাপনা জন্য নির্দিষ্ট ব্যাক্তি বা দলকে নিয়োগ করা।


জলবায়ু খাতে বাজেট   এডভোকেসি সভা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বাংলাদেশের রূপান্তরের রূপকার শেখ হাসিনা: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশ: ০২:১৪ পিএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তনে উন্নয়ন, অর্জন আধুনিকতায় বাংলাদেশ বদলে গেছে। গ্রাম হয়েছে শহর। সেই বাংলাদেশের রূপান্তরের রূপকার এক কথায় শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) তেজগাঁওয়ের রহমতে আলম ইসলাম মিশন এতিমখানায় সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে সুষম খাবার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি কথা বলেন। ১৭ মে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠানের আয়োজন করে দলটির ত্রাণ সমাজকল্যাণ বিষয়ক উপ-কমিটি।

তিনি বলেন, ১৫ বছর ধরে আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ক্ষমতার রাজনীতিতে অধিষ্ঠিত আছেন। এই ১৫ বছর আগে আর পরে বাংলাদেশের আজকে কী পার্থক্য দেখতে পান? ওই বাংলাদেশের সাথে এই বাংলাদেশের কোনও মিল নেই। ১৫ বছর আগের আর আজকের ঢাকা শহর দিন-রাত পার্থক্য।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়েছে। তিনি (প্রধানমন্ত্রী) ফিরে এসেছিলেন বলেই গণতন্ত্র শৃঙ্খলমুক্ত হয়েছে। সংসদে আইন প্রণয়নের মাধ্যমে স্বাধীন নির্বাচন ব্যবস্থা আমরা করতে পেরেছি। স্বপ্নের মেট্রোরেল হয়েছে। নিজের টাকায় পদ্মাসেতু করতে পেরেছি।

আওয়ামী লীগের ত্রাণ সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম প্রমুখ।


বাংলাদেশ   রূপকার   শেখ হাসিনা   ওবায়দুল কাদের  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

মৌলভীবাজার সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৭ দিনের স্থিতাবস্থা

প্রকাশ: ০১:৪৯ পিএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

মৌলভীবাজার সদর উপজেলার নির্বাচন ৭ দিনের জন্য স্থিতাবস্থা জারি করেছেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে এই সময়ের মধ্যে সদর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী মো. তাজুল ইসলাম তাজের মনোনয়নপত্রের বৈধতা নিয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ৮ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে তাজের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম, সাঈদ আহমেদ রাজা। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। ইসির পক্ষে ছিলেন এম খালেকুজ্জামান।

এর আগে গত ৯ মে মৌলভীবাজারের সদর উপজেলার চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী মো. তাজুল ইসলাম তাজের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. ইকবাল কবির ও মো. আখতারুজ্জামানের যৌথ বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।

জানা গেছে, গত ২৮ এপ্রিল মৌলভীবাজার সদর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী মো. তাজুল ইসলাম তাজের মনোনয়নপত্র আপিল শুনানিতে বাতিল ঘোষণা করেন জেলা প্রশাসক ও আপিল কর্তৃপক্ষ ড. উর্মি বিনতে সালাম।

এরপর তাজুল ইসলাম তাজ মনোনয়নপত্র ফিরে পেতে উচ্চ আদালত রিট আবেদন করেন। ইসি ও রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা জানান, তাজুল ইসলাম তাজ সাজাপ্রাপ্ত আসামি।


উপজেলা নির্বাচন   আদালত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

লক্ষ্মীপুরে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ


Thumbnail

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলায় কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক ৩ হাজার কৃষকের মধ্যে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ করা হয়েছে।

 

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা ১১ টায় সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এই আয়োজন করেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।

 

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, লক্ষ্মীপুর-৩ সদর আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম ফারুক পিংকু।

 

সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ হাসান ইমাম জানান, ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের বরাদ্দ ২০২৪-২০২৫ মৌসুমে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় সদর উপজেলার ২১টি ইউনিয়ন ও ১ পৌরসভার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক ৩ হাজার কৃষকের মধ্যে বিনামূল্যে জনপ্রতি ১ বিঘা আবাদের জন্য আউশ ধান (উফশী) বীজ ৫ কেজি, রাসায়নিক সার ডিএপি ১০ কেজি, এমওপি ১০ কেজি এবং সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় সরকারি ভুর্তকি মূল্যে ১টি কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন বিতরণ করা হয়েছে। 

পরে উপকার ভোগীদের হাতে সার ও বীজ তুলে দেন অতিথিরা।


সার ও বীজ   কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন