নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০১:৩৪ পিএম, ০১ জুন, ২০২০
করোনাভাইরসের মৃত্যুর মিছিলে যোগ দিলেন মোস্তফা কামাল সৈয়দ, বিটিভির স্বর্ণযুগের কুশীলব! বাংলাদেশের মিডিয়া সিনে জনাব মোস্তফা কামাল সৈয়দ এর মতো ফেয়ার, অবজেকটিভ আর অনেস্ট মানুষের দেখা খুব কম মেলে।
ওনার ছেলে মেয়ের তীব্র আপত্তি উপেক্ষা করে উনি অফিস এ গিয়েছেন অসুস্থ হবার আগের দিন পর্যন্ত। নিজের দায়িত্ব কর্তব্য নিয়ে উনি খুব সচেতন ছিলেন।
প্রায় একহাতে গড়ে তুলেছেন টিভি চ্যানেল এনটিভি। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বাংলাদেশের সবগুলা টিভি চ্যানেল তাকে চেয়েছে নেতৃত্বের জন্য-উনি প্রফেশনালিজম এর প্রতি চূড়ান্ত লয়ালটি দেখিয়ে রয়ে গিয়েছেন নিজের প্রতিষ্ঠিত টিভি চ্যানেলে।
বাংলাদেশের টিভির সবচেয়ে সেরা গানের অনুষ্ঠান গুলো জনাব মোস্তফা কামাল সৈয়দের আনপ্যারালাল ক্রিয়েটিভিটির স্বারক হয়ে থাকবে।
অসাধারণ এক কণ্ঠের অধিকারী ছিলেন জনাব সৈয়দ। এতো দরাজ গলা খুব কম দেখা যায়, বিটিভি, চ্যানেল আই সহ দেশের প্রায় সবকটি টিভি চ্যানেল এ অসংখ্য ভয়েস ওভারে জনাব সৈয়দ এর কণ্ঠ শোনা যায় এখনো।
বিটিভি চ্যানেল আই এনটিভিসহ আজান পরবর্তী দোয়ার বাংলা কণ্ঠগুলো জনাব সৈয়দ এর দেয়া! আর বাকি কাজ গুলোর কথা বাদ দিলেও অন্তত তার এই দৈনিক দরাজ গলার প্রার্থনা গুলো দিনে লক্ষ লক্ষ মানুষকে মানসিক শান্তি দিয়েছে। এই জন্যে হলেও তাঁর বিদেহী আত্মা লক্ষ মানুষের প্রার্থনা পাবে বছরের পর বছর ধরে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বলিউড স্টার সালমান খানের জীবন থেকে শনির দশা কাটছেই না। এই তো
গত এপ্রিলের ১৪ তারিখ তার বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালান বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা।
দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে দিয়েছে।
বলিউড ভাইজান খ্যাত সালমান খানের বান্দ্রার ফ্ল্যাটে হামলা চালায়
বিষ্ণোই-গ্যাংয়ের সদস্যরা। দুটি গুলি অভিনেতার ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল প্রায় ভেদ করে
দিয়েছে।
গত মাসের রোববার (১৪ এপ্রিল) সালমানের বাড়িতে হামলা চালাতে বন্দুকবাজদের
অস্ত্র সরবরাহ করেছেন সোনু বিষ্ণোই ও অনুজ থাপন নামে দুই ব্যক্তি। ঘটনার পাঁচ দিনের
মাথায় দুজনকেই গ্রেপ্তার করে মুম্বাই পুলিশ। এরপর মঙ্গলবার সকালে পুলিশি হেফাজতে থাকাকালীন
আত্মহত্যার চেষ্টা করেন অনুজ। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা
করেন। মুম্বাইয়ের সেন্ট জর্জ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে অনুজের।
সালমনের ফ্ল্যাটে গুলি চালিয়েছিলেন সাগর পাল ও ভিকি গুপ্ত নামে
দুজন। ঘটনার দুদিন পরই গুজরাতের ভূজ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদেই
উঠে আসে সোনু ও অনুজের নাম। জানা যায়, দশ রাউন্ড গুলি চালানোর নির্দেশ পেয়েছিলেন অভিযুক্তরা।
গুলিকাণ্ডের পর কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে রয়েছেন সালমান খান। উদ্বেগে দিন পার করছেন অভিনেতার পরিবারসহ তার অনুরাগীরাও। শোনা গেছে বান্দ্রার ফ্ল্যাট ছেড়ে পানভেলের খামারবাড়িতে পাকাপাকিভাবে থাকতে শুরু করেছেন সালমান খান।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন