নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৫৯ পিএম, ০৮ জুলাই, ২০২০
গত ৪ মাস ধরে করোনার সঙ্গে লড়ছে বাংলাদেশ। আর এই যুদ্ধে সমালোচকরা যাই বলুক না কেন বাংলাদেশ বেশ ভালোভাবে টিকে আছে। বিশ্বে করোনার সঙ্গে বসবাসের যে কৌশল নিয়ে বাংলাদেশ এগোচ্ছে সেই কৌশলের পথেই আজ বিশ্ব হাঁটছে। অর্থনৈতিক জীবনযাত্রাকে সচল রেখে করোনা মোকাবেলা করার যে পদ্ধতি শেখ হাসিনা প্রথম দেখিয়েছিলেন সেই পথেই হাঁটছে বিশ্ব। বাংলাদেশ জানে যে, আমরা যতই বলি না কেন করোনা ঠেকাতে হবে, লকডাউন দিতে হবে কিন্তু দীর্ঘদিন লকডাউন থাকার পরেও করোনা সংক্রমণ ছড়িয়েছে বহু দেশে। তাছাড়া লকডাউন দিয়ে দীর্ঘদিন একটি দেশের অর্থনীতি টিকিয়ে রাখা যায়না। শেখ হাসিনার এই উপলব্ধির সঙ্গে একমত বিশ্বের সব নেতৃবৃন্দ। আর তাই করোনা মোকাবেলার প্রধান কৌশল হচ্ছে ভ্যাকসিন আসা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে করোনার সঙ্গে টিকে থাকা। বাংলাদেশ সেই পথেই হাঁটছে। বাংলাদেশের এই পথ ভুল না সঠিক তা বিচার করবে ইতিহাস। তবে প্রথম দফায় সাধারণ ছুটির পরে মানুষের অর্থনৈতিক জীবনযাত্রায় যে ভয়াবহতা নেমে এসেছিল সেখান থেকে আস্তে আস্তে বাংলাদেশ মুক্ত হচ্ছে এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ক্রমশ সচল হচ্ছে। শেখ হাসিনা করোনা মোকাবেলায় সামনে থেকে লড়ছেন এবং একের পর এক নির্দেশনা দিয়ে পরিস্থিতিকে স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছেন। আর এই কাজের ক্ষেত্রে অনেকেই প্রধানমন্ত্রীকে অসহযোগিতা করছেন। তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি নিজস্ব টিম তৈরি করেছেন। যে টিম শেখ হাসিনাকে করোনা মোকাবেলায় সহযোগিতা করছেন এবং তাঁর নেতৃত্বে কাজ করে যাচ্ছেন। এছাড়া এই টিমের অন্য ১০ জন সদস্য হলেন-
১. ওবায়দুল কাদের
ওবায়দুল কাদের করোনা সঙ্কটের সময় বাড়িতে থেকেই এই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করছেন। একদিকে তিনি যেমন জনগণের কণ্ঠস্বর হয়ে কথা বলছেন, অন্যদিকে করোনা সংক্রমণ নিয়ে বিরোধী দল যে গুজব সন্ত্রাস করছে তারও জবাব দিচ্ছেন। ওবায়দুল কাদের করোনা সঙ্কটে যেন জনগণের কণ্ঠস্বর হয়ে উঠেছেন, বিভিন্ন বিষয়ে জনগণের যে আকাঙ্ক্ষা সেই আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক যখন বাংলাদেশে ২-৩ বছর করোনা থাকতে পারে বলে মন্তব্য করলেন, তখন ওবায়দুল কাদের সেটাকে কাণ্ডজ্ঞানহীন বলে আখ্যায়িত করলেন। সবসময় জনগণকে আশ্বস্ত করা, জনগণের পাশে থাকা এবং শেখ হাসিনার যে নীতিকৌশল তা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ওবায়দুল কাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন।
২. ড. আব্দুর রাজ্জাক
কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক এই করোনা যুদ্ধে শেখ হাসিনার অন্যতম বিশ্বস্ত যোদ্ধা হিসেবে কাজ করছেন। বিশেষ করে কৃষি উৎপাদনকে সচল রাখা এই যুদ্ধের অন্যতম কৌশল। শেখ হাসিনার নির্দেশে বোরো ধান উৎপাদনে সফলতা দেখিয়েছেন ড. আব্দুর রাজ্জাক এবং দেশের কৃষি খাতকে সচল রেখেছেন।
৩. আ হ ম মোস্তফা কামাল
শেখ হাসিনার করোনা যুদ্ধের অন্যতম কৌশল হলো অর্থনীতিকে চালু রাখা এবং গরীব মানুষের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরি করা। আর এই কাজের ক্ষেত্রে শেখ হাসিনাকে সাহায্য করছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল। তিনিও করোনা যুদ্ধে শেখ হাসিনার অন্যতম সহযোদ্ধা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
৪. এম এ মান্নান
শেখ হাসিনা করোনা যুদ্ধে একটি স্বল্প, মধ্য এবং দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা করেছেন। আর এই পরিকল্পনাকে পূর্ণ রূপ দানের ক্ষেত্রে কাজ করছে পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নানের নেতৃত্বে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। তিনিও এই করোনা যুদ্ধের অন্যতম যোদ্ধা।
৫. ড. হাছান মাহমুদ
করোনাযুদ্ধে তথ্য সন্ত্রাস একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। পাশাপাশি গণমাধ্যমকে একসঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে তথ্য মন্ত্রী হিসেবে ড. হাছান মাহমুদ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। করোনার মধ্যে সচিবালয়ে প্রাত্যহিক সরব উপস্থিতি, নিয়মিত পার্টি অফিসে যাতায়াত ও নির্বাচনী এলাকায় ছুটে যাওয়ার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তিনি।
৬. ডা. দীপু মনি
করোনা যুদ্ধে শিক্ষা একটি গভীর সঙ্কটে পড়েছে। এই সময় শিক্ষাকে চালু রাখা, বিশেষ করে অনলাইন ক্লাশ চালু করা, এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল দেওয়া এবং শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম চালু রাখার ক্ষেত্রে নানান বিকল্প চিন্তাভাবনা করে ডা. দীপু মনিও করোনা যুদ্ধে শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত যোদ্ধা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন।
৭. খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম করোনা সঙ্কটের সময় শেখ হাসিনার অন্যতম নির্দেশনা বাস্তবায়নকারী হিসেবে কাজ করছেন। প্রশাসনকে সচল রাখার ক্ষেত্রে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন।
৮. ড. আহমদ কায়কাউস
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় করোনা যুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়ন করছেন এবং করোনা যুদ্ধে মূল কেন্দ্রতে এই কার্যালয় পরিণত হয়েছে। এক্ষেত্রে শেখ হাসিনাকে পাশে থেকে সহযোগিতা করছেন তাঁর মূখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস।
৯. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া
করোনা যুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের যে টিম সেই টিমের আরেকজন যোদ্ধা হলেন তোফাজ্জল হোসেন মিয়া। তিনি প্রধানমন্ত্রীর সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এবং সারাদেশে তদারকি ব্যবস্থাপনা এবং মানুষের পাশে দাড়ানোর যে কার্যক্রম পরিচালনা করছে তাতে ড. আহমেদ আল কায়কাউসের সঙ্গে মিলে কাজ করছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এই সচিব।
১০. মো. আবদুল মান্নান
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অযোগ্যতার প্রেক্ষিতে এই মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিবকে বদলি করে দেওয়া হয় এবং সেখানে নিয়ে আসা হয় মো. আবদুল মান্নানকে। তুখোড় মেধাবী এই সরকারী কর্মকর্তা এখন করোনা যুদ্ধে শেখ হাসিনার এক বিশ্বস্ত সৈনিক হিসেবে কাজ করছেন।
এভাবেই শেখ হাসিনা করোনা যুদ্ধে একটি টিম তৈরি করেছেন। তবে শেখ হাসিনার করোনা যুদ্ধে সবথেকে বড় সৈনিক হলো এদেশের আপামর জনসাধারণ। যারা শেখ হাসিনার প্রতি বিশ্বাস রেখেছেন, আস্থা রেখেছেন এবং তাঁরা মনে করছেন শেখ হাসিনার কারণেই বাংলাদেশ করোনা যুদ্ধে জয়ী হবে।
মন্তব্য করুন
চার ধাপে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এ পর্যন্ত (তৃতীয় ধাপ) ২০৪ জনকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় তাদের বহিষ্কার করা হয়।
এরমধ্যে তৃতীয় ধাপের নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় তৃণমূলের ৫৫ নেতাকে বহিষ্কার করে বিএনপি। আর প্রথম ধাপে ভোটের জন্য ৮০ জন, দ্বিতীয় ধাপে ৬৯ জনকে বহিষ্কার করে দলটি।
বর্তমান সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীনে উপজেলাসহ কোনো নির্বাচনে অংশ না নিচ্ছে না বিএনপি। গত ১৬ এপ্রিল দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শেখ হাসিনার সরকার ও তার আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন, বেসামরিক ও পুলিশ প্রশাসন একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে পারে না। অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিবেশ নেই। তাই উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেবে না দল।
দেশে চার ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তফসিল অনুযায়ী, গত ৮ মে প্রথম ধাপে ১৩৯টি উপজেলায় ভোট গ্রহণ হয়। এই ধাপের নির্বাচনে বিএনপির বহিষ্কৃত ৭ জন চেয়ারম্যান পদে, ৩ জন ভাইস চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করে বলেও জানা যায়।
দ্বিতীয় ধাপের ১৬১টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে ২১ মে। তৃতীয় ধাপে ১১২টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন ২৯ মে অনুষ্ঠিত হবে। চতুর্থ ধাপের উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ৫ জুন।
মন্তব্য করুন
সরকারবিরোধী আগামীর আন্দোলন শুরুর আগে কর্মসূচি প্রণয়ন ও আন্দোলন পরিচালনায় শক্তিশালী লিয়াজোঁ কমিটি চায় বিএনপির মিত্ররা। তারা মনে করে, লিয়াজোঁ কমিটি না থাকায় বিগত আন্দোলন পরিচালনায় এক ধরনের সমন্বয়হীনতা ছিল।
কারণ, যুগপতের সব দল ও জোটের সঙ্গে বিএনপির পৃথক বৈঠক শেষে তাদের স্থায়ী কমিটিতে কর্মসূচি চূড়ান্ত হওয়াকে যথাযথ প্রক্রিয়া এবং আন্দোলনের সঠিক প্ল্যাটফর্ম বলে মনে করে না শরিকরা, বিশেষ করে গণতন্ত্র মঞ্চ। তাই এবার এ প্রশ্নে একটা সিরিয়াস মীমাংসা চান মঞ্চের নেতারা।
বিএনপির সঙ্গে বুধবার (১৫ মে) রাতে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে লিয়াজোঁ কমিটি গঠনের পরামর্শ দিয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা বলেন, প্রতিটি জোট ও দল থেকে একজন করে নিয়ে ১০-১২ সদস্যবিশিষ্ট একটি লিয়াজোঁ কমিটি গঠন করতে হবে। সেই লিয়াজোঁ কমিটিতে আলোচনার ভিত্তিতে আন্দোলনের কর্মসূচি প্রণীত হবে। তার আগে নিজ নিজ দল ও জোটের সিদ্ধান্ত নিয়ে সংশ্লিষ্ট নেতারা বৈঠকে উপস্থিত হবেন।
নব্বইয়ে এরশাদবিরোধী আন্দোলনসহ অতীতের আন্দোলনগুলোতে লিয়াজোঁ কমিটি এভাবে কাজ করেছে। কিন্তু বিগত আন্দোলনে এ প্রক্রিয়ায় কর্মসূচি প্রণীত হয়নি। পাঁচ-দশ মিনিট আগে মিত্রদের কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হতো এবং কর্মসূচির সঙ্গে সহমত না হলেও সেটাই তারা ঘোষণা করতেন। বৈঠক সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে।
যুগপৎ আন্দোলন পুনরুজ্জীবিত করে সরকারের পদত্যাগ ও নতুন নির্বাচনের দাবিতে ঈদুল আজহার পর মাঠে নামার পরিকল্পনা করছে বিএনপি। সেই আন্দোলনের কর্মকৌশল নির্ধারণে পরামর্শ নিতে গত রোববার থেকে মিত্রদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করছে দলটি। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর এ ধরনের বৈঠক এবারই প্রথম। এর অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) এনডিএম, বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ এবং মিয়া মসিউজ্জামান ও ফারুক হাসানের নেতৃত্বাধীন গণঅধিকার পরিষদের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গণতন্ত্র মঞ্চ ছাড়াও এর আগে গত সোমবার বিএনপির সঙ্গে বৈঠকে আন্দোলনের কর্মসূচি প্রণয়নে সমন্বয়হীনতা দূরীকরণে যুগপতের সব দল ও জোট থেকে দু-একজন করে নিয়ে শক্তিশালী লিয়াজোঁ কমিটি গঠনের ওপর জোর দেন সমমনা জোটের নেতারা।
মন্তব্য করুন
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বিএনপি
মন্তব্য করুন
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জাতীয় প্রেস ক্লাব
মন্তব্য করুন
বিএনপি ভারত বিরোধী মার্কিন বিরোধী মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
মন্তব্য করুন
১৯৮১ সালের ১৭ মে। স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগ সভাপতি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেছিলেন এক বৃষ্টিমুখর দিনে। সেই দিনে লাখো মানুষ মানিক মিয়া এভিনিউতে জড়ো হয়েছিল জাতির পিতার কন্যাকে দেখার জন্য। তাদের শোক এবং আবেগ ছিল হৃদয়স্পর্শী। সারা বাংলাদেশ উত্তাল হয়েছিল। জাগরণের এক গান গেয়ে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বাংলাদেশের জন্ম হওয়ার পর থেকেই প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছে। এই সরকার পুরোপুরিভাবে নতজানু সরকারে পরিণত হয়েছে। শুধু ফারাক্কা নয়, গঙ্গার পানি নয়, বাংলাদেশের ১৫৪টি নদীতে পানি দিতে তারা গড়িমসি করে যাচ্ছে। তিস্তা নদীর পানি বণ্টন, এ করছি, এ হচ্ছে এমন করে সময় শেষ করছে সরকার। এ যে ব্যর্থতা এর মূল কারণ হচ্ছে, সরকারে যারা আছে তারা পুরোপুরিভাবে একটা নতজানু সরকার।