নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:০২ পিএম, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২০
আজ বিকাল ৪ টায় গণভবনে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মনোনয়ন বোর্ডের এই সভায় সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি শেখ হাসিনা।
নির্বাচন কমিশন স্থানীয় সরকার নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। আর সেই প্রস্তুতির প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ইতোমধ্যে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করেছে। অক্টোবর থেকে পালাক্রমে পৌরসভা এবং ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
আর ইতোমধ্যে মনোনয়ন ফরম বিক্রি করেছে আওয়ামী লীগ। আজ স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সভা অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে যারা উপস্থিত থাকবেন তারা হলেনঃ
১। শেখ হাসিনা, এমপি
২। সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, এমপি
৩। আমির হোসেন আমু, এমপি
৪। তোফায়েল আহমেদ, এমপি
৫। শেখ ফজলুল করিম সেলিম, এমপি
৬। আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ, এমপি
৭। কাজী জাফর উল্লাহ্
৮। ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক এমপি
৯। লে. কর্নেল ফারুক খান, এমপি
১০। শ্রী রমেশ চন্দ্র শীল, এমপি
১১। ওবায়দুল কাদের, এমপি
১২। প্রফেসর ড. আলাউদ্দিন আহমেদ
১৩। মোঃ রশিদুল আলম
১৪। মাহাবুবউল-আলম হানিফ, এমপি
১৫। ডা. দীপু মণি, এমপি
১৬। জাহাঙ্গীর কবির নানক, এমপি
১৭। আব্দুর রহমান, এমপি
১৮। ড. আবদুস সোবহান গোলাপ
তবে করোনা পরিস্থিতি ও অসুস্থতাজনিত কারণে সাজেদা চৌধুরীসহ আরও কয়েকজন বৈঠকে উপস্থিত নাও থাকতে পারেন, বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সরকারের মনোনয়ন ছাড়াও বৈঠকে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন উপ-কমিটি নিয়ে আলোচনা হতে পারে। স্থানীয় সরকার মনোনয়ন থেকে যেন কোন অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিড এবং বিতর্কিতরা যাতে না ঢুকতে পারে, এই কারণে এবারের মনোনয়ন বোর্ডের সভা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
চীন সফর বাম দল জাসদ ওর্য়ার্কাস পার্টি সাম্যবাদী দল
মন্তব্য করুন
শৃঙ্খলা আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে তিনি ব্যবসা-বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, নাগরিক অধিকারসহ দুই দেশের অগ্রাধিকারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে আলোচনা করবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
অবশেষে আর ছাড় নয়, আওয়ামী লীগ তাঁর দলের শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল একাধিক সূত্রগুলো বলছে, দলের ভেতর যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে, দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করছে এবং দলের ভেতরের কোন্দল করছে তাদেরকে আর ছাড় দেওয়া হবে না। তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে এবং এই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের অংশ হিসেবে কোন্দলরত এলাকাগুলোতে কমিটি বাতিল করে দেওয়া হবে। যারা কোন্দলের সঙ্গে জড়িত তাদেরকে আহ্বায়ক কমিটিতে রাখা হবে না।