নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:০২ এএম, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০
রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা। ৭৪ বছরে পা রাখলেন।
প্রতিকূলতাকে জয় করেই তিনি আজ অনন্য উচ্চতায়।
এই মুহুর্তে বিশ্বে সবচেয়ে প্রাজ্ঞ, দূরদৃষ্টি সম্পন্ন, মানবিক এবং জনকল্যাণ মুখী নেতা। যিনি তার প্রিয় বাংলাদেশকে নিয়ে গেছেন এক অনন্য উচ্চতায়। তার অনন্য নেতৃত্বগুনে বাংলাদেশ আজ বিশ্বে ‘রোল মডেল’। বিশ্বের বিস্ময়।
এই বিশ্বে তিনি আজ সবচেয়ে প্রশংসিত নেতা।
বিশ্বে তিনি আলোকিত এক অনুকরণীয় ব্যক্তিত্ব।
বিশ্বকে শান্তির পথ দেখাচ্ছেন।
জনগণের অংশ গ্রহণমূলক উন্নয়ণের তিনি প্রবক্তা।
তিনিই, তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন ও জনগণের ক্ষমতায়নের রূপকার।
তিনি সুশাসনের মাধ্যমে ক্ষুধা, দারিদ্র মুক্তির পথদ্রষ্টা।
রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা এখন কেবল বাংলাদেশের নন, সারা বিশ্বের নেতা।
এমন একজন নেতা যিনি তার অসাধারণ নেতৃত্ব গুনে একটি দেশকে অনন্য উচ্চতায় নিতে পারেন, তার উদাহরণ শেখ হাসিনা।
একজন নেতা তার সাহসিকতায় ও নিষ্ঠায় কিভাবে সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গীবাদকে দমন করতে পারেন, তার উদাহরণ রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা।
একজন নেতা তার দৃঢ়তায় এবং অবিচল প্রজ্ঞায় কিভাবে সব চাপ উপেক্ষা করে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের বিচার করতে পারেন, তার উদাহরণ রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা।
একজন নেতা তার ক্ষমতায় এবং দূরদৃষ্টিতে ক্ষুধা মুক্ত, খাদ্যে স্বনির্ভর একটি দেশ গড়তে পারেন, তার উদাহরণ রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা।
একজন নেতা তার সুচিন্তিত পরিকল্পনা ও বিচক্ষনতায় কিভাবে অর্থনৈতিক উন্নয়নের এক জাগরণ সৃষ্টি করতে পারেন, তার উদাহরণ রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা।
একজন নেতা তার অভিভাবক সুলভ ক্ষমতায় এবং সুদুরপ্রসারী চিন্তায় কিভাবে সার্বজনীন, মানসম্মত শিক্ষার আলো প্রজ্জলিত করতে পারেন গোটা দেশে, তার উদাহরণ রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা।
একজন নেতা তার মানবিকতায় এবং মমতায় কিভাবে সবার জন্য স্বাস্থ্যের প্রবেশদ্বার উদ্মোচিত করতে পারেন, প্রান্তিক মানুষের জন্য গড়তে পারেন কমিউনিটি ক্লিনিক, তার উদাহরণ রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা।
একজন নেতা তার স্বপ্রময়তায় এবং সংকল্পে কিভাবে একটি দেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশে পরিণত করতে পারেন, তার উদাহরণ রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা।
একজন মানব কল্যাণে এবং মানুষের প্রতি ভালবাসায় কিভাবে বিধবা ভাতা, বয়স্কভাতা, একটি বাড়ী একটি খামারের মতো জনকল্যাণমুখী কর্মসূচী নিতে পারেন তার উদাহরণ রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা।
একজন নেতা কতটা পরিবেশ বান্ধব এবং প্রকৃতি সচেতন হলে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় নিতে পারেন যুগান্তকারী কর্মসূচী, তার উদাহরণ রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা।
একজন নেতা কতটা চিন্তাশীল এবং দেশ নিমগ্ন হলে জ্বালানী নিরাপত্তা এবং বিদ্যুৎ স্ব নির্ভরতার মাইল ফলক স্পর্শ করতে পারেন তার উদাহরণ রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা।
একজন নেতা কতটা ক্রীড়াবান্ধব এবং ক্রীড়া প্রেমিক হলে দেশের খেলাধূলাকে বিশ্ব উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারেন তার উদাহরণ রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা।
একজন দার্শনিক, রাষ্ট্রচিন্তা বিদ, দূরদেশদর্শী, দেশদরদী, মানবিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা।
এক বিংশ শতাব্দীতে বিশ্বে যখন অর্থনৈতিক সংকটের আশংকা, তখন ত্রানকর্তা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা, আশার আলো বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন।
একবিংশ শতাব্দীতে বিশ্বে যখন সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গীবাদ এবং উগ্রমৌলবাদের বিষবাম্প-তখন এ থেকে মুক্তির পথপ্রদর্শক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা, জঙ্গীবাদ মোকাবেলার সফল রাষ্ট্র বাংলাদেশ।
এক বিংশ শতাব্দীতে যখন ক্ষুধার্ত মানুষের আর্তনাদ হাহাকার নতুন করে বাড়ছে, তখন ক্ষুধামুক্ত বিশ্বের আকাংখার একমাত্র ভরসাস্থল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা, ক্ষুধা যে দেশে হয়েছে নিরুদ্দেশ তার নাম বাংলাদেশ।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা শান্তিতে নোবেল পুরুস্কার পেয়েছেন, কিন্তু তার কোন বিশ্বে শান্তির দর্শন নেই। এই মুহুর্তে বিশ্বে একটি মাত্র শান্তির দর্শন জাতিসংঘে সর্বসম্মত ভাবে গৃহীত তা হলো রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাাসিনার ‘জনগণের ক্ষমতায়ন’
ব্রাজিলকে বলা হতো বিশ্ব শস্য ভান্ডার, কিন্তু রাজনৈতিক নেতৃত্বের ব্যর্থতায় ব্রাজিল আজ খাদ্য ঘাটতির দেশ। অথচ বাংলাদেশকে বলা হতো ‘তলা বিহীন ঝুড়ি।’ ‘দুর্ভিক্ষের দেশ’। আজ ব্রাজিলকে পিছনে ফেলে বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ।
মৎস্য উৎপাদন ছিলো মালদ্বীপের প্রধান আয়ের উৎস। অথচ আজ নেতৃত্বের দৃঢ়চিত্তে মৎস্য উৎপাদনে মালয়েশিয়াকে পিছনে ফেলে বাংলাদেশ বিশ্বে চতুর্থ।
পোষাক শিল্পে ভিয়েতনামকে বলা হতো ভবিষ্যতের ঠিকানা। কিন্তু নেতৃত্বের বিচক্ষণতায় পোষাক শিল্প রপ্তানীতে বাংলাদেশ আজ দ্বিতীয়।
করোনায় বাংলাদেশে লাখ লাখ মানুষ মারা যাবে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছিল। কিন্তু শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্বে করোনা মোকাবেলায় সফল দেশ এখন বাংলাদেশ।
এভাবে প্রতিটি ক্ষেত্রে বিশ্বকে বিস্ময় উপহার দিচ্ছে বাংলাদেশ। যার নেতৃত্বে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা।
মন্তব্য করুন
কাউন্সিল বিএনপি তারেক জিয়া মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বেগম খালেদা জিয়া
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
চার ধাপে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এ পর্যন্ত (তৃতীয় ধাপ) ২০৪ জনকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় তাদের বহিষ্কার করা হয়।
এরমধ্যে তৃতীয় ধাপের নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় তৃণমূলের ৫৫ নেতাকে বহিষ্কার করে বিএনপি। আর প্রথম ধাপে ভোটের জন্য ৮০ জন, দ্বিতীয় ধাপে ৬৯ জনকে বহিষ্কার করে দলটি।
বর্তমান সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীনে উপজেলাসহ কোনো নির্বাচনে অংশ না নিচ্ছে না বিএনপি। গত ১৬ এপ্রিল দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শেখ হাসিনার সরকার ও তার আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন, বেসামরিক ও পুলিশ প্রশাসন একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে পারে না। অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিবেশ নেই। তাই উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেবে না দল।
দেশে চার ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তফসিল অনুযায়ী, গত ৮ মে প্রথম ধাপে ১৩৯টি উপজেলায় ভোট গ্রহণ হয়। এই ধাপের নির্বাচনে বিএনপির বহিষ্কৃত ৭ জন চেয়ারম্যান পদে, ৩ জন ভাইস চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করে বলেও জানা যায়।
দ্বিতীয় ধাপের ১৬১টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে ২১ মে। তৃতীয় ধাপে ১১২টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন ২৯ মে অনুষ্ঠিত হবে। চতুর্থ ধাপের উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ৫ জুন।
মন্তব্য করুন
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরে যেতে পারেন এমন গুঞ্জন রয়েছে। তিনি জেল থেকে বেরিয়ে বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে মহাসচিবের দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার ব্যাপারে আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। বেগম খালেদা জিয়া এই বিষয়টি নিয়ে তাকে লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার সাথে কথা বলার পরামর্শ দেন। তবে তারেক জিয়া এ বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দেননি বলে জানা গিয়েছে। বরং বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যদেরকে তারেক জিয়া জানিয়েছেন, কাউন্সিলের আগে বিএনপিতে নেতৃত্বের পরিবর্তন নয়। তবে বিএনপির কাউন্সিল কবে, কীভাবে হবে- এ সম্পর্কে কোন বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি।
সরকারের বিরুদ্ধে নতুন করে আন্দোলন শুরু করার লক্ষ্যে প্রস্তুতি গ্রহণ করছে দীর্ঘ দিন ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি। তারা সাম্প্রতিক সময়ে আবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছে। তবে এসব বৈঠকে যুগপৎ আন্দোলনের কথা বলা হলেও বিএনপি এখন পর্যন্ত সরকার বিরোধী কোন জোট করতে রাজি নয়। ২০ দলীয় জোট আনুষ্ঠানিকভাবে ভেঙে যাওয়ার পর বিএনপি এখন পর্যন্ত জোটগত ভাবে কোন আন্দোলন করেনি। তবে বিভিন্ন সরকার বিরোধী রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তারা সম্পর্ক রেখেছে। ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত এই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তারা যুগপৎ আন্দোলন করেছিল। এখন আবার নতুন করে যুগপৎ আন্দোলন শুরু করার জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে এই সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে যোগাযোগ করা হচ্ছে। তবে রাজনৈতিক দলগুলো বিএনপির ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাব দেখাচ্ছে না।