নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৩৯ এএম, ২১ জানুয়ারী, ২০২১
এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বিমানে করে ভারতের উপহার হিসেবে দেওয়া ২০ লাখ করোনার টিকা আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় পৌঁছার কথা।
টিকা নিয়ে সার্বিক প্রস্তুতি বিষয়ে জানানোর জন্য বুধবার তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সংবাদ ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়। এতে বলা হয়, ব্যাপকভাবে টিকাদান শুরুর আগে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল এবং বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে ৫০০ থেকে ৬০০ জনকে টিকা দিয়ে ৭ দিন পর্যবেক্ষণে রাখা হবে।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়কারী জুয়েনা আজিজ সাংবাদিকদের বলেন, প্রথমে টিকার ড্রাই রান হবে। তারপর সারা দেশে পরিকল্পনা অনুযায়ী টিকা দেওয়া শুরু হবে।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আবদুল মান্নান বলেন, ২১ জানুয়ারি (আজ) এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বিমানে ভারতের উপহার দেওয়া ২০ লাখ টিকা দেশে আসবে। এ মাসের ২৭ বা ২৮ তারিখে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে টিকা দেওয়া শুরু হতে পারে। প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি যোগ দিতে পারেন। এই দিন সম্মুখসারির স্বাস্থ্যকর্মী, শিক্ষক, সাংবাদিক, পুলিশসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ২০ থেকে ২৫ জনকে টিকা দেওয়া হবে। তবে তারিখ ও হাসপাতাল এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
উপহারের টিকার বাইরে সরকারের সঙ্গে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট ও বেক্সিমকো ফার্মার চুক্তি রয়েছে। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব বলেন, বেক্সিমকোর মাধ্যমে আসা টিকা ৮ ফেব্রুয়ারির আগে সারা দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়া হবে। তরপরই একযোগে দেশব্যাপী টিকা দেওয়া শুরু হবে। ১৮ বছরের কম বয়সী ও গর্ভবতী নারীসহ মোট ৭ কোটি মানুষ টিকা পাবে না।
স্বাস্থ্যসচিব বলেন, অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা গ্রহণকারীদের মধ্যে শারীরিকভাবে বড় কোনো সমস্যা এখনো দেখা দেয়নি। তবে টিকা-পরবর্তী কারও শরীরে কোনো ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিলে তার তাৎক্ষণিক চিকিৎসাসেবা দেওয়ার জন্য টিকাগ্রহীতার সবাইকেই টেলিমেডিসিন সেবা দেবে সরকার।
অনুষ্ঠানে আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম বলেন, টিকা গ্রহণকারীদের নিবন্ধনের জন্য একটি অ্যাপ তৈরি করেছে আইসিটি বিভাগ। এখন তা পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। পরীক্ষা দু-এক দিনের মধ্যে শেষ হবে।
বুধবার ভুটান ও মালদ্বীপ পেয়েছে ভারতের করোনার টিকা। বাংলাদেশসহ ৬টি দেশে করোনার টিকা পাঠাচ্ছে তারা।
মন্তব্য করুন
হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত ইরানের প্রেসিডেন্ট
মন্তব্য করুন
সৌদি আরব বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল-সৌদ
মন্তব্য করুন
ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি আল-জাজিরার
মন্তব্য করুন
কিরগিজস্তানের রাজধানী বিশকেকে আটকে পড়া ১৪০ শিক্ষার্থীকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পাকিস্তান। গতকাল শনিবার রাতে বিশকেকে বিদেশি শিক্ষার্থীদের হামলার পর একটি বিশেষ ফ্লাইটে করে পাকিস্তানে ফেরেন এই শিক্ষার্থীরা।
আজ রবিবার (১৯ মে) আটকে পড়া শিক্ষার্থীদের পাকিস্তানে ফিরিয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহসিন নকভি জানিয়েছেন, কিরগিজস্তান থেকে পাকিস্তানি শিক্ষার্থীদের নিয়ে একটি বিশেষ ফ্লাইট লাহোরের আল্লামা ইকবাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। সহিংসতার পর যেসব পাকিস্তানি শিক্ষার্থী দেশে ফিরতে চান, তাদের জন্য এমন আরও ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে।
উল্লেখ্য, গত ১৩ মে একদল কিরগিজ নাগরিকের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়ান মিশরীয় শিক্ষার্থীরা। ওই ঘটনার জেরে শুক্রবার রাতে বিশকেকের বিভিন্ন হোস্টেলে থাকা বিদেশি মেডিকেল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালান স্থানীয় বাসিন্দারা। এমনকি, শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত বাসভবনে ঢুকেও হামলা চালানো হয়। সেসব শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাংলাদেশি, পাকিস্তানি ও ভারতীয়রাও রয়েছেন।
মন্তব্য করুন
সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বিস্তৃত দ্বিপক্ষীয় চুক্তি এবং গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ নিয়ে আলোচনা করেছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান এবং হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান। সৌদি শহর ধহরানে দুজনের এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (১৯ মে) সৌদি রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থার বরাতে এসব তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।
এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, এবারর বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে খসড়া কৌশলগত চুক্তির সেমিফাইনাল সংস্করণ পর্যালোচনা করা হয়েছে। এই চুক্তিটি এখন প্রায় চূড়ান্ত করা হচ্ছে।
বড় ধরনের একটি চুক্তির অংশ হিসেবে মার্কিন নিরাপত্তা গ্যারান্টি ও বেসামরিক পারমাণবিক সহায়তা নিয়ে আলোচনা করছে ওয়াশিংটন ও রিয়াদ। এই চুত্তির আওতায় সৌদি-ইসরায়েল সম্পর্ক স্বাভাবিক করার দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে চলতি মাসের গোড়ার দিকে রয়টার্স জানায়, ইসরায়েল-সৌদি সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ অধরা থাকলেও পরমাণু চুক্তি চূড়ান্ত করতে চাইছে বাইডেন প্রশাসন ও সৌদি সরকার।
মন্তব্য করুন
সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বিস্তৃত দ্বিপক্ষীয় চুক্তি এবং গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ নিয়ে আলোচনা করেছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান এবং হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান। সৌদি শহর ধহরানে দুজনের এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (১৯ মে) সৌদি রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থার বরাতে এসব তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।