নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:০০ পিএম, ০৭ এপ্রিল, ২০২১
বাংলাদেশে মেডিসিন বিশেষজ্ঞদের মধ্যে বর্তমানে সেরা মনে করা হয় তাকে। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক তিনি। করোনা সংকটের শুরু থেকে প্রথম তিনি মানুষজনকে সচেতন করার কাজটি করেছেন। যেকোনো বিচারে তিনি একজন স্বনামধন্য বিশেষজ্ঞ। শুধুমাত্র জাতীয় পর্যায়ে নয়, আন্তর্জাতিকভাবেও তার খ্যাতি রয়েছে। সেই ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ যেন উপেক্ষিত হচ্ছেন। করোনা মোকাবেলার সময় প্রথম দিকে ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ ছিলেন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তার কথাকে মূল্যায়ন করা হতো রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারক পর্যায় থেকে। কিন্তু করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলার সময় সরকার যে একের পর এক সিদ্ধান্তগুলো নিচ্ছেন সেই সিদ্ধান্তগুলোতে প্রধানমন্ত্রীর এই ব্যক্তিগত চিকিৎসককে উপেক্ষিত করা হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন শুধু ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ নয়, করোনা মোকাবেলায় করণীয় কী, কী কৌশল অবলম্বন করা উচিত -এ ব্যাপারে বিশেষজ্ঞদের মতামতকে পাত্তা না দিয়ে আমলাতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে। ফলে সব কিছুর মধ্যে একটি জগাখিচুড়ি ঘটছে এবং কোন পদ্ধতি কার্যকর হচ্ছে না। কাগজে-কলমে যদিও দেশে ৫ এপ্রিল থেকে লকডাউন হচ্ছে কিন্তু এই লকডাউনে মানুষ বেরিয়ে যাচ্ছে এবং যে যার মত করে কাজ করার চেষ্টা করছে। আবার যখন লকডাউন তখন করোনার সংক্রমণ নতুন রেকর্ড স্পর্শ করছে। আর এই জন্যই মনে করা হচ্ছে যে আমলাতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত নয় বরং এ ব্যাপারে বৈজ্ঞানিক বিশেষজ্ঞদের নিয়ে সরকারকে একটি কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা উচিত। আর এখানে ডা. আব্দুল্লাহর মত স্বনামধন্য আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশেষজ্ঞদের মতামত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছেন অনেকে।
চিকিৎসকরা মনে করছেন যে, বিষয়টি স্বাস্থ্য সংক্রান্ত। কাজেই লকডাউন হবে কি হবে না বা কোন পদ্ধতিতে করোনার সংক্রমণ কমানো যাবে এটি পুরোটাই একটি টেকনিক্যাল বিষয়। সেখানে চিকিৎসক এবং বিশেষজ্ঞদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা উচিত। এ প্রসঙ্গে তারা আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশের উদাহরণ দিয়ে বলছেন যে, সেখানে একজন প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বা স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ পুরো বিষয়গুলো তত্ত্বাবধান করছেন এবং একটি বিশেষজ্ঞ টিম সরকারকে কি করতে হবে না হবে সে ব্যাপারে পরামর্শ দিচ্ছেন। কিন্তু বাংলাদেশে ডা. আব্দুল্লাহর মত চিকিৎসক থাকা স্বত্বেও তারা তাদের কাছ থেকে কোনো ধরনের পরামর্শ নেয়া হচ্ছে না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে করোনা মোকাবেলায় অনেক ভালো এবং বড় ধরনের বিশেষজ্ঞ আছেন। যাদের মূল্যায়ন সরকারকে সহায়তা করত, যাদের পরামর্শ গ্রহণ করলে সরকারি বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে পারে। কিন্তু সেক্ষেত্রে সরকারকে তাদের কথা শুনতে হবে এবং তাদের পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করতে হবে। করোনা মোকাবেলার দ্বিতীয় ধাপে দেখা যাচ্ছে যে, প্রথম যে ১৮ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল সেই নির্দেশনাটি এসেছিল প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের পক্ষ থেকে। প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এ ধরনের নির্দেশনা দিতেই পারেন। কিন্তু এই নির্দেশনা যদি টেকনিক্যাল কমিটির মাধ্যমে আসত তাহলে সাধারণ মানুষের কাছে এটি বেশি গ্রহণযোগ্য হতো। সাধারণ মানুষ মনে করত যে, পরামর্শগুলো বিজ্ঞানসম্মত এবং বাস্তবসম্মত। এমনকি যখন লকডাউনের ঘোষণা দেয়া হলো সে লকডাউনের ঘোষণা সম্মিলিত মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের যে প্রজ্ঞাপনটি সেই প্রজ্ঞাপনে বিজ্ঞানভিত্তিক চিন্তাভাবনার অনুপস্থিতি আছে বলে অনেকে মনে করছেন।
বেশ কয়েকজন চিকিৎসক বলছেন ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ মত একজন স্বনামখ্যাত চিকিৎসক এবং তার নেতৃত্বে যদি বাংলাদেশে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের একটি টিমকে করোনা মোকাবেলার কৌশলপত্র প্রণয়নের দায়িত্ব দেওয়া হতো তাহলে পরিস্থিতি অনেক ভালো হতো। কিন্তু এক্ষেত্রে সরকার অনেকটাই আমলাদের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছেন। আর এ কারণেই বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনো সময় আছে সব করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ দিকে যাওয়ার আগেই ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহর মত যারা বিশেষজ্ঞ আছেন তাদেরকে সামনে নিয়ে এসে কৌশলপত্র প্রণয়ন করতে হবে এবং করণীয় নির্ধারণ করতে হবে।
মন্তব্য করুন
কক্সবাজারের টেকনাফে রোহিঙ্গা ক্যাম্প ঘিরে আরসা ও অন্যান্য সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিষয়ে গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। তথ্য পেলেই তাদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।
শুক্রবার (১৭ মে) রাজধানীর কারওয়ানবাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা জানান।
কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মুর্তিমান আতঙ্ক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরসা। তারা অপহরণ, লুণ্ঠন, হত্যাসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত। ইতোপূর্বে নানা অভিযানে এ সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর ১১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া, বিপুল বিস্ফোরক ও অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। র্যাবের অব্যাহত নজরদারী ও তৎপরতায় আরসা নেতৃত্বশূণ্য হয়ে যায়।
কিন্তু বর্তমানে পাশের দেশের অন্তর্ঘাতমূলক ঘটনায়, আমাদের দেশে অস্ত্র ও বিস্ফোরক প্রবেশ করছে বলে তথ্য পাওয়া যায়। এমন তথ্যের ভিত্তিতেই বৃহস্পতিবার (১৬ মে) লাল পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমান অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরও বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর এ তৎপরতা নিষ্ক্রিয় করার জন্য স্থানীয় থানাসহ অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে আমাদের নিবিড় যোগাযোগ রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত আছে, যখনই তথ্য পাচ্ছি অভিযান পরিচালিত হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
ভারতে লোকসভা নির্বাচন উপলক্ষে আগামী
৩ দিন বেনাপোল ও পেট্রাপোল চেকপোস্ট বন্ধ থাকবে। এ সময়ে কোন পাসপোর্টধারী যাত্রী দু'দেশের
মধ্যে যাতায়াত করতে পারবেন না। এছাড়া বাংলাদেশে সরকারি ছুটির কারণে দু'দেশের মধ্যে
আজ ১৭ মে থেকে আগামী ২১ মে পর্যন্ত ৫ দিন আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমও বন্ধ থাকবে।
ভারতে নির্বাচনের কারণে এই প্রথমবার
ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে পাসপোর্ট যাত্রীদের যাতায়াত বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে গুরুতর অসুস্থ
মেডিকেল ভিসাধারী যাত্রী সাধারণ নিষেধাজ্ঞার বাইরে থাকবেন।
ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশনের সহকারী
পরিচালক গৌতম বাবু জানান, আগামী ২০ মে বনগাঁ লোকসভা আসনের নির্বাচনের কারণে বেনাপোল-পেট্রাপোল
ইমিগ্রেশন দিয়ে সীমিত আকারে যাত্রী চলাচল করতে পারবেন। শুক্রবার (১৭ মে) সন্ধ্যা ৬টার
পর থেকে ইমিগ্রেশনের কার্যক্রম সীমিত আকারে চলবে। সেক্ষেত্রে গুরুতর অসুস্থ যাত্রী
এবং বাংলাদেশে আটকে পড়া ভারতীয় নাগরিকদের জন্য শুধুমাত্র ইমিগ্রেশন খোলা থাকবে।
এদিকে, পেট্রাপোল সিএন্ডএফ এজেন্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক
চক্রবর্তী টেলিফোনে জানান, পশ্চিম বাংলার উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ আসনের লোকসভার নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২০ মে। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার মধ্যে নির্বাচন করার জন্য জেলা প্রশাসন
থেকে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এ কারণে প্রথমবারের মত আগামী ১৮ মে থেকে ২০
মে পর্য্যন্ত বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাসপোর্ট যাত্রীদের যাতায়াত বন্ধসহ সব ধরনের পণ্যের
আমদানি ও রপ্তানি বন্ধ থাকবে। উল্লেখিত সময়ে ভারতীয় কোন পণ্যবাহী ট্রাক বাংলাদেশে প্রবেশ
করবেনা, এমনকি বাংলাদেশি কোন পণ্যবাহী ট্রাক ভারতেও প্রবেশ করতে পারবে না।
বেনাপোল কাস্টমসের যুগ্ম কমিশনার শাফায়াত
হোসেন বলেন, ভারতে লোকসভা নির্বাচনের কারণে পেট্রাপোল বন্দর আগামী ৩ দিন বন্ধ থাকবে
বলে পেট্রাপোল কাস্টমস থেকে একটি নির্দেশনা পেয়েছি।
বেনাপোল বন্দর আমদানি-রপ্তানি লোকসভা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
ফরিদপুর শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস
মন্তব্য করুন
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হওয়ায় আপন ছোট ভাই শাহাদাত হোসেনকে ‘কুলাঙ্গার’ বললেন নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা। শাহাদাত হোসেন ও কাদের মির্জা দুজনই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই।
মঙ্গলবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় বসুরহাট পৌরসভা মিলনায়তনে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে কাদের মির্জা ভাইকে অস্বীকার করে বক্তব্য দেন।
তার বক্তব্যটি স্থানীয় একাধিক সাংবাদিক ফেসবুকে লাইভে প্রচার করেন। নিজের স্বার্থের জন্য ভাইকে অস্বীকার করে প্রকশ্যে দেয়া কাদের মির্জার ওই বক্তব্য নিয়ে স্থানীভাবে নানা আলোচনা-সমালোচনা চলছে।
মতবিনিময় সভায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল কাদের মির্জা বলেন, আজকে ওবায়দুল কাদের ঘুমাতে পারে না, একটা ছেলের জন্য। সে আমার ভাই নয়, ওবায়দুল কাদেরের ভাই নয়। আজকে আমাদের ভাই নয় এই কুলাঙ্গা শাহাদাইচ্ছা (শাহদাত)। তার কারণে আজকে ওবায়দুল কাদের অসহায়, সাংবাদিকদের সামনে গেলে চেহারা কালো হয়ে যায়, কি জানি আবার জিজ্ঞাসা করে। শেখ হাসিনার কাছে আজকে জবাব দিতে পারে না।’
বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা ছোট ভাই শাহদাতের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে আরও বলেন, ‘একটা শালিস তার জন্য করতে পারি না পৌরসভাতে। শালিসে রায় দিলে, যে হেরে যায়, সে তার পক্ষ হয়। শালিস বাস্তবায়ন করতে পারে না এই ছেলের কারণে। এই ছেলেকে ঘৃণা ভরে যদি প্রত্যাখ্যান না করেন, ওবায়দুল কাদের সাহেব যদি মারা যান, তার আত্মার শান্তি পাবে না। হেতের কে ভোট দিবে? আপনার দিবেন কেউ? না।’
প্রসঙ্গত, তৃতীয় ধাপে আগামী ২৯ জুন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
মন্তব্য করুন
৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানিয়েছেন দলের নেতারা।
শুক্রবার (১৭ মে) সকালে গণভবনে নেতারা তাকে ফুলেল ভালোবাসা জানান।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুকন্যা
শেখ হাসিনাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান দলের কেন্দ্রীয় নেতারা।
আওয়ামী লীগের সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতারাও প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের পর বিদেশে
দীর্ঘ নির্বাসিত জীবন থেকে ১৯৮১ সালের ১৭ মে তিনি দেশে ফেরেন।
এরপর থেকে শেখ হাসিনা গত চার দশকেরও বেশি সময় ধরে বঙ্গবন্ধুর হাতে
গড়া বাংলাদেশের প্রাচীনতম রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দিয়ে চলেছেন।
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস গণভবন ফুলেল শুভেচ্ছা শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হওয়ায় আপন ছোট ভাই শাহাদাত হোসেনকে ‘কুলাঙ্গার’ বললেন নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা। শাহাদাত হোসেন ও কাদের মির্জা দুজনই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই।