নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:২৫ পিএম, ০২ অক্টোবর, ২০১৭
সকালে নাস্তার টেবিলেই ছুটির সিদ্ধান্ত নেন বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা। এর আগে দুই মেয়ের সঙ্গেও টেলিফোনে কথা বলেন প্রধান বিচারপতি। নাস্তার টেবিলে স্ত্রীকে ছুটির সিদ্ধান্ত জানান। সকাল সাড়ে নয়টায় প্রধান বিচারপতি তাঁর কার্যালয়ে যান। চেম্বারে বসে তিনি অবকাশকালীন ছুটির পর হাইকোর্টের বেঞ্চ পূণ:বিন্যাস করেন। এ সংক্রান্ত আদেশ সই করার পর তিনি তাঁর ব্যক্তিগত স্টাফকে ছুটির অবগতি পত্র টাইপ করতে বলেন। দশ মিনিটের মধ্যে চার লাইনের ইংরেজিতে লেখা পত্রটি টাইপ হয়ে আসে। প্রধান বিচারপতি এটি দেখে স্বাক্ষর করেন। অবগতি পত্রটি চলে যায় রেজিস্টারের মাধ্যমে আইন মন্ত্রণালয়ে। দুপুর দেড়টায় আইন মন্ত্রণালয় দরখাস্তটি বঙ্গভবনে পাঠায়। বিকেল ৩টায় রাষ্ট্রপতি ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি হিসেবে বিচারপতি আবদুল ওয়াহাব মিঞাকে নিযুক্ত করেন ।
প্রশ্ন উঠেছে, প্রধান বিচারপতি কেন ছুটি নিলেন? গত ১ অক্টোবরও তাঁর ছুটি নিয়ে কোনো আলোচনা ছিল না। সরকার কি কোনো চাপ দিয়েছিল? নাকি অন্য কোনো কারণে প্রধান বিচারপতি ছুটি নিলেন? যদিও দরখাস্তে প্রধান বিচারপতি অসুস্থতার কারণ উল্লেখ করেছেন।
বাংলা ইনসাইডারের অনুসন্ধানে পাওয়া গেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। সরকারের কোনো চাপ নয় বরং সুশীল সমাজের প্রতিনিধি দুজন আইনজীবীর সঙ্গে আলাপের পরই মোহভঙ্গ ঘটে প্রধান বিচারপতির। তারপরই তিনি ছুটির সিদ্ধান্ত নেন। ছুটির পত্র পাঠানোর পর কেবল তার এক ঘনিষ্ঠ আইনজীবী বন্ধুর সংগেই কথা বলেন তিনি। তাঁকে বলেন ‘তোমরা এভাবে আমার ঘাড়ে বন্ধুক রেখে গুলি করতে চাইছ কেন?’ তার ছুটির খবর ছড়িয়ে পরলে একাধিক সিনিয়র আইনজীবী তাঁর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও, তিনি কারও সঙ্গেই যোগাযোগ করেননি। সুপ্রীম কোট আইনজীবী সমিতির সাথেও তিনি কথা বলেন নি।
জানা গেছে, ২৫ সেপ্টেম্বর এবং ১ অক্টোবর দুজন সিনিয়র সুশীল সমাজের প্রতিনিধি আইনজীবী প্রধান বিচারপতির সঙ্গে কথা বলেন। তারা ৮ অক্টোবর মাজদার হোসেন মামলার আলোকে অধ:স্তন আদালতের বিচারকদের আচরণ বিধি নিয়ে কথা বলেন। প্রথম দিনের আলাপে, একজন আইনজীবী প্রধান বিচারপতিকে অনুরোধ করেন সরকারকে আর যেন সময় না দেয়া হয়। এতে প্রধান বিচারপতি একটু অবাক হন, তিনি বলেন ‘আমরা তো সমস্যার সমাধান চাই। যুদ্ধ চাই না। আপনারা যুদ্ধ লাগাতে চাইছেন কেন?’ এরপর প্রধান বিচারপতি তার ঘনিষ্ঠ আইনজীবীকে ডেকে এনিয়ে তার ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তখন প্রধান বিচারপতি বলেন ‘এরা দেশে একটা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য আমাকে ব্যবহার করতে চাইছে।’
১ অক্টোবর ছুটির দিনে, একজন সিনিয়র প্রভাবশালী আইনজীবী প্রধান বিচারপতিকে ফোন করেন। প্রধান বিচারপতির সাথে ওই আইনজীবীর প্রায় ১৭ মিনিট কথা হয়। সেখানে ওই সিনিয়র আইনজীবী সরকারের রিভিউ এ নমনীয় না হওয়ায় জন্য প্রধান বিচারপতিকে পরামর্শ দেন। তিনি প্রধান বিচারপতিকে প্রচ্ছন্ন ভাবে হুমকি দেন, যে রায়ের বিভিন্ন মন্তব্য এবং পর্যবেক্ষন পাল্টালে সিনিয়র আইনজীবীরা তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থা আনবে। ওই আইনজীবী তাঁকে এও বলেন যে ‘আপনার অতীত আমরা সবাই জানি।’ এই টেলিফোন আলাপের পর প্রধান বিচারপতি বুঝতে পারেন, এদের আসল উদ্দেশ্য। পরিস্থিতি নিয়ে তিনি প্রায় সারা রাত চিন্তা করেন। পরামর্শ করেন স্ত্রীর সঙ্গেও। আর ২ অক্টোবর তিনি ছুটির সিদ্ধান্ত নেন। ‘কয়েকজন সিনিয়র আইনজীবী প্রধান বিচারপতিকে দিয়ে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার খেলায় নেমেছিল’-এটা যখন প্রধান বিচারপতির কাছে পরিস্কার হয়, তখনই তিনি ছুটির সিদ্ধান্ত নেন, জানিয়েছেন আইনপাড়ার বাইরের প্রধান বিচারপতির এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু।
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জেলা প্রশাসক সম্মেলন প্রধানমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে একটি চালকলে ধান সিদ্ধ করার সময় বয়লার বিস্ফোরণে এক শ্রমিকে মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুই শ্রমিক। শুক্রবার (৩ মে) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে জামতৈল পশ্চিম পাড়ার মেসার্স আজাহার চালকলে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ফজল আলী (২৬) উপজেলার জামতৈল পশ্চিম পাড়ার রবিয়াল হোসেনের ছেলে।
আহত শ্রমিকরা হলেন, উপজেলার জামতৈল পশ্চিম পাড়ার মৃত পলান শেখের ছেলে জহুরুল শেখ (২৬) এবং কর্ণসূতি পশ্চিম পাড়ার মৃত সুরুত মন্ডলের ছেলে জিন্নাহ মন্ডল (৩০) ।
আহত শ্রমিক জহুরুল শেখ জানান, ‘ধান সিদ্ধ করার এক পর্যায়ে ভোর সাড়ে ৪ টার দিকে বিকট শব্দে বয়লার বিস্ফোরণ হয়। এতে আমি সহ ফজল ও জিন্নাহ আহত হই। আমি আর জিন্নাহ হাসপাতালে ভালো চিকিৎসা না পেয়ে বাড়িতে চলে এসেছি আর ফজলের অবস্থা খুবই খারাপ হওয়ায় তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়।’
জহুরুল আরও জানান, ‘আমি গত এক বছরের বেশি সময় ধরে এই চালকলে কাজ করছি। এর মধ্যে বয়লারের পাইপ পরিবর্তন করা হলেও বয়লার পরিবর্তন করা হয়নি।'
মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে নিহত ফজলের ভাই আসলাম হোসেন জানান, ‘মেসার্স আজাহার চালকলে ধান সিদ্ধ করার এক পর্যায়ে বয়লার বিস্ফোরণে ফজল গুরুতর আহত হয়। প্রথমে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানকার চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।'
মেসার্স আজাহার চালকলের স্বত্বাধিকারী আজাহার আলী রাজা দাবি করেন, ‘গত ছয় মাস আগে বয়লার ও কয়েক দিন আগে বয়লারের পাইপ পরিবর্তন করা হয়েছে। বয়লার কেন বিস্ফোরণ হলো বুঝতে পারছি না।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. সুমনুল হক জানান, ‘বয়লার বিস্ফোরণে আহত তিন জন শ্রমিককে হাসপাতালে আনা হয়েছিল। দুই জনকে সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়ে। এদের মধ্যে ফজল নামে একজন শ্রমিকের মুখের অনেকাংশ থেঁতলে গেছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহীন সুলতানা জানান, ‘মেসার্স আজাহার চালকলে বয়লার বিস্ফোরণের খবর পেয়েছি। এ ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে।'
মন্তব্য করুন
গাজীপুরের জয়দেবপুরে যাত্রীবাহী ট্রেনের সঙ্গে তেলবাহী ট্রেনের
মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় স্টেশন মাস্টারসহ তিনজনকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
শুক্রবার (০৩ মে) গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এই ঘটনা তদন্তে জেলা প্রশাসন ও রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ আলাদা দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে মালবাহী ট্রেনের সঙ্গে যাত্রীবাহী ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত বহু
আরও পড়ুন: দুই ট্রেনের সংঘর্ষ: উদ্ধারে যোগ দিয়েছে বিজিবি
এদিকে ঘটনার পর থেকে জয়দেবপুর স্টেশন দিয়ে ঢাকার সঙ্গে উত্তর-পশ্চিম
রুটের ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। এতে বিভিন্ন স্টেশনে আটকা পড়েছে অন্তত ৬টি ট্রেন।
জয়দেবপুরের স্টেশন মাস্টার হানিফ আলী মিয়া বলেন, ‘আজ পৌনে ১১টার
দিকে টাঙ্গাইল কমিউটার ও তেলবাহী ট্রেনের সংঘর্ষ হয়েছে। রেললাইনের পয়েন্টের ভুলের
কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে তেলবাহী ট্রেনের পাঁচটি এবং যাত্রীবাহী ট্রেনের চারটি
বগি লাইনচ্যুত হয়। কমিউটার ট্রেনটিতে যাত্রী কম থাকায় হতাহতের সংখ্যা কম। কমিউটার ট্রেনের
লোকোমাস্টারসহ চারজন আহত হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায়
৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ’।
তিনি বলেন, তাৎক্ষণিকভাবে আপঘুন্টি স্টেশন মাস্টার হাশেম ও পয়েন্টসম্যান
সাদ্দাম হোসেনসহ তিনজনকে বরখাস্ত করা হয়েছে। বিষয়টি রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের
জানানো হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত বগি উদ্ধারের জন্য ১২টা ৫৫ মিনিটে ঢাকা থেকে রিলিফ ট্রেন
ঘটনাস্থলের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে।
গাজীপুর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার আব্দুস সামাদ বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার তৎপরতা শুরু করে। এরই মধ্যে রেলের সব বগি তল্লাশি করা হয়েছে। তবে ভেতরে কেউ আটকা নেই। ট্রেনের চালক ও সহকারী চালকসহ ৪ জন আহত হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম ঘটনাস্থল
পরিদর্শন করে বলেন, জয়দেবপুরে ট্রেন দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখতে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে
প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী দুই কার্যদিবসের মধ্যে তাদের
প্রতিবেদন জমার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সিগন্যাল ভুল, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এ দুর্ঘটনা
ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। তবে তদন্তের পর প্রকৃত ঘটনা বেরিয়ে আসবে।
ঘটনার পর থেকে বিভিন্ন স্টেশনে বেশ কয়েকটি ট্রেন যাত্রা বিরতি করা হয়েছে। দ্রুত উদ্ধার
প্রক্রিয়া শুরু করতে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ
করা হয়েছে।
এরআগে, শুক্রবার (০৩ মে) বেলা ১১টার দিকে জয়দেবপুর স্টেশনের আউটার
সিগনালে যাত্রীবাহী টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের সঙ্গে একটি তেলবাহী ট্রেনের মুখোমুখি
সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
তিনি জানান, রেল দুর্ঘটনায় দুই ট্রেনের চালক ও সহকারীরা আহত হয়েছেন।
তাদের স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া রেল দুর্ঘটনায় ঢাকার সঙ্গে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের
রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। এতে কমলাপুর রেলস্টেশনে আটকা পড়েছেন ৪-৫টি ট্রেনের যাত্রী।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনটি উত্তরবঙ্গ থেকে
ছেড়ে এসে গাজীপুর হয়ে ঢাকার দিকে যাচ্ছিল। ট্রেনটি জয়দেবপুর স্টেশনের আউটার সিগনালে
পৌঁছালে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা তেলবাহী ট্রেনের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। তবে টাঙ্গাইল
কমিউটারে খুব বেশি যাত্রী ছিল না।
একজন উদ্ধারকর্মী জানান, শুক্রবার টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনটি বন্ধ থাকে। অন্যান্য দিন ট্রেনটি জয়দেবপুর স্টেশনে থামে। আজ বন্ধ থাকায় এটির থ্রোপাস করার কথা। আর অপরদিকে ঢাকা থেকে আসা তেলবাহী ট্রেনটি স্টেশনে দাঁড়ানো ছিল। এখানে আপলাইন ও ডাউনলাইন আছে, কিন্তু কী কারণে ট্রেন দুটি মুখোমুখি হল সে বিষয়ে তদন্তের পর জানা যাবে।
আরও পড়ুন: রাজবাড়ীতে ৩ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
এর আগে, গতকাল রাজবাড়ীতে মালবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার ঘটনা ঘটে।
পরে ৩ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। বৃহস্পতিবার (২ মে) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে
উদ্ধারকারী রিজার্ভ ট্রেন এসে লাইনচ্যুত ট্রেনটি উদ্ধার করে। রাজবাড়ী রেলওয়ে স্টেশনের
মাস্টার তন্ময় কুমার দত্ত বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, খুলনা থেকে ছেড়ে আসা মালবাহী ট্রেনটি সকালে ২ নম্বর
রেলগেট এলাকার ক্যারেজ অ্যান্ড ওয়াগন ডিপোতে ঢোকার সময় লাইনচ্যুত হয়। তখন এ রুটে
সব রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। উদ্ধারকারী রিজার্ভ ট্রেন সাড়ে ১০টার দিকে লাইনচ্যুত
ট্রেনটি উদ্ধার করে। বর্তমানে রাজবাড়ীর সঙ্গে ঢাকা, রাজবাড়ী-দৌলতদিয়া ও রাজবাড়ী-খুলনা
রুটে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়েছে।
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টায় ২ নম্বর রেলগেট এলাকার ক্যারেজ অ্যান্ড ওয়াগন
ডিপোতে ঢোকার সময় মালবাহী ট্রেনটি লাইনচ্যুত হয়। এতে মেইন লাইন ব্লক হয়ে যাওয়ায় রাজবাড়ীর
সঙ্গে ঢাকা, রাজবাড়ী-দৌলতদিয়া ও রাজবাড়ী-খুলনা রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।
খবর পেয়ে তিন ঘণ্টা পর ট্রেনটি উদ্ধার করে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। রাজবাড়ীর সঙ্গে স্বাভাবিক হয়েছে ট্রেন চলাচল।
দুই ট্রেন সংঘর্ষ স্টেশন মাস্টার তদন্তে কমিটি
মন্তব্য করুন