কালার ইনসাইড

ছোট ছবির বাজার দরকার

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৪:১৪ পিএম, ০৯ অক্টোবর, ২০১৭


Thumbnail

‘মেধা থাকলেই কিন্তু সিনেমা বানানো যায় না। স্বল্পদের্ঘ্য ছবির জন্যও আয়োজন লাগে, ব্যবস্থাপনা লাগে, সমন্বয় লাগে। সেসবের জন্য লাগে টাকা। কেউ একজন এসব ম্যানেজ করে বেশ কিছু টাকা খরচ করে একটা ছোট ছবি বানালেন। এরপর সেটা পকেটে নিয়ে ঘুরতে থাকলেন। ছবিটা কেউ কেউ দেখে, দু-একটা উৎসবে যায়, পুরস্কার পায়, কিন্তু টাকা ওঠে না। তো উনি পরবর্তী ছবি বানাবেন কোত্থেকে? আলোচনা-সমালোচনা, গল্প-আড্ডায় ধীরে ধীরে লোকটার চলচ্চিত্রযাত্রা শেষ হতে থাকে। আপসোস আর আক্ষেপে ডুবে যায় স্বপ্ন।’

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের বর্তমান সংকট সম্পর্কে জানতে চাইলে অভিযোগের সুরে কথাগুলো বলেন ছোট ছবির নির্মাতা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের স্নাতোকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থী জায়েদ আহমেদ সিদ্দিকী।   

‘ন্যাশনাল ফিল্ম’ বা দেশীয় চলচ্চিত্র শক্তিশালী করতে হলে তরুণ ও প্রতিশ্রুতিশীল নির্মাতাদের পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে। এ মন্তব্য করে তিনি বলেন, পৃথিবীর বহু দেশ ন্যাশনাল ফিল্ম সৃষ্টি করতে পারেনি। অথচ, বাংলাদেশে সে সম্ভাবনা আছে। কারণ, এখানে প্রচুর তরুণ ছেলেমেয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। শিল্পমান সমৃদ্ধ কাজ করছেন। সিনেমার বহুমাত্রিকতা নিয়ে চর্চা করছেন। দেশি-বিদেশি প্রশংসা পাচ্ছেন। এখন বাজার দরকার, তাহলে এসব নির্মাতারা ঠিকে থাকতে পারবেন। বড় ছবি বানানোর পরিকল্পনা করার সাহস পাবেন।  

ছোট ছবি বেশ উপভোগ করেন এদেশের জনপ্রিয় অভিনেতা, কবি ও আবৃত্তিকার জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়। কিছুদিন আগে এক ঘরোয়া আড্ডায় বাংলাদেশে ছোট ছবির বাজার সৃষ্টি করা নিয়ে তিনি বলেন, আমাদের টেলিভিশন চ্যানেলগুলো সরাদিনই বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান প্রচার করে। যার অধিকাংশই গতানুগতিক। অথচ টিভি চ্যানেলগুলোই শর্ট ফিল্মের সবচেয়ে বড় বাজার হতে পারে। চ্যানেলগুলো প্রতিসপ্তাহে শর্ট ফিল্মের জন্য আধঘণ্টার একটা অনুষ্ঠান রাখতে পারে। যেখানে ১০ মিনিটের দুটো ফিল্ম প্রচার করা যেতে পারে। এতে করে নির্মাতারা কিছু টাকা পাবেন, একই সঙ্গে তাঁর ছবি প্রচুর দর্শকও পাবে। তরুণদের প্রতিযোগিতা বাড়বে, ভালো কাজ হবে।

ইউটিউব ভিত্তিক নাটক ও ছোট ছবি প্রচার করে বেশ কয়েকটি দেশি ইউটিউব চ্যানেল জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ‘ফর্মুলা ফিল্ম’ ঘরনার কন্টেন্ট নিয়ে পুরোপুরি বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যেই তারা এ কাজে নেমেছেন। এ রকম বাণিজ্যিক চিন্তা-ভাবনা থেকে শর্ট ফিল্মের জন্যও একটা সতন্ত্র ইউটিউব চ্যানেল গড়ে উঠলে ভালো হতো। যেখানে শুধুমাত্র দেশি নির্মাতাদের ছোট ছবি থাকবে। এর জন্য একটা দায়িত্বশীল সাংগঠনিক উদ্যোগ দরকার। এটা হলে তরুণ নির্মাতারা ছবি বানিয়ে নূন্যতম হলেও কিছু অর্থ পাবেন। এমনটা মনে করেন তরুণ নির্মাতা এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সাংবাদিকতা ও গণ যোগাযোগ বিভাগের শিক্ষার্থী সৃষ্টি ঘটক। 

গত কয়েক বছরে দেশে চলচ্চিত্র শিক্ষার ব্যাপক প্রসার ঘটেছে। অনেক সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে চলচ্চিত্র বিষয়ক পাঠ কার্যক্রম চালু হয়েছে। আরও আছে বাংলাদেশ টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র ইনস্টিটিউট। এছাড়া ঢাকাসহ বিভাগীয় পর্যায়ে অনুষ্ঠিত বিভিন্ন চলচ্চিত্র বিষয়ক কর্মশালার মাধ্যমে তরুণেরা চলচ্চিত্র পাঠ করছেন, নির্মাণ শিখছেন। ফলে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নিয়ে অনেক তরুণ ছোট ছবি বানাচ্ছেন, বড় ছবি নির্মাণের স্বপ্ন দেখছেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী ও ছোট ছবির নির্মাতা ফজলে রাব্বি বলেন, বর্তমান সময়ের ছোট ছবিগুলোয় গল্প, চরিত্র বিন্যাস, নির্মাণ, শব্দ সংযোজন, দৃশ্যায়ন ও ক্যামেরা মুভমেন্ট দারুণ। এতে করে প্রচুর দর্শকের রুচি বদলাচ্ছে, নির্মাতাদের মধ্যেও ইতিবাচক পরিবর্তন আসছে। ছোট ছবির মাধ্যমে তরুণ নির্মাতারা বাংলাদেশের ‘এফডিসি ফিল্ম’ বা ‘ফর্মুলা ফিল্ম’ ধারণা ভাঙার চেষ্টা করছেন। এ ছবিগুলো সাধারণ বা ম্যাস লেভেলের মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারলে আমাদের চলচ্চিত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে। দর্শক স্টেরিওটাইপ সিনেমা দেখার অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে।  

দর্শক সৃষ্টি ও দেশি চলচ্চিত্রের বর্তমান সংকট থেকে বেরিয়ে আসার একটা অন্যতম হাতিয়ার হতে পারে ছোট ছবি। এখন এর প্রচার দরকার। সেই সঙ্গে ছোট ছবি নির্মাণের জন্য পুঁজি সংগ্রহের নির্ভরযোগ্য সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে।  


বাংলা ইনসাইডার/আরজে       

 



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ফারিণের সঙ্গে নতুন গান গাইতে আগ্রহী তাহসান

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রথমবারের মতো হানিফ সংকেতের ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদিতে ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ সংগীতশিল্পী তাহসান খান গান গেয়েছিলেন। পেশাদার সংগীতশিল্পী না হয়েও তাহসানের সঙ্গে খুব চমৎকারভাবেই গানটি গেয়েছিলেন ফারিণ। এরপর তা ভক্তদের কাছে ব্যাপক প্রশংসিত হয়।

ফারিণের সঙ্গে নতুন করে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তাহসান খান। শুক্রবার (১৭ মে) গণমাধ্যমে এক সাক্ষাৎকারে তাহসান জানান, ভালোবাসার জন্য বছরের পর বছর ধরে গান করেন তিনি।

সংগীতশিল্পী তাহসান বলেন, আমাকে এবং তাসনিয়া ফারিণকে একসঙ্গে গান করার জন্য বলা হয়েছিল এবং কবির বকুল ভাইকে ধন্যবাদ জানাই তিনি সুযোগটা করে দিয়েছিলেন। আমরা ভেবেছি নতুন গান নিয়ে আরও কাজ করবো তবে এখন না। আমাদের যখন মনে হবে গানটা প্রকাশ করার সময় হয়ে গিয়েছে ঠিক তখন আমরা কাজ করবো।

রঙে রঙে রঙিন হব গানের বিষয়ে তাহসান বলেন, মানুষ যে গান ভালোবাসে এটা তারই বহিঃপ্রকাশ। কারণ আমাকে অনেকদিন পর এবার অনেকে বলেছে, ভাই গানটা খুব ভালো লেগেছে। তবে ঈদকে কেন্দ্র করে সামনে ব্যস্ততা রয়েছে আমার নতুন গান আসবে।


ফারিণ   তাহসান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মায়ের পৃথিবীর মঞ্চ ছাড়ার সময়ে ঢাকার মঞ্চে মোনালি

প্রকাশ: ০৩:০৪ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ভারতীয় সংগীতশিল্পী অভিনেত্রী মোনালি ঠাকুর। জীবন থেকে কঠিন এক শিক্ষা পেলেন তিনি। ঢাকার মঞ্চে তিনি যখন গান গাইছেন। তখন পৃথিবীর মঞ্চ ছেড়ে তার মা মিনতি ঠাকুর না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। বিষয়টি জানতে পেরেও গান থামান নি এই শিল্পী। শ্রোতাদের গেয়ে শুনিয়েছেন মায়ের প্রিয় গানতুমি রবে নীরবে

চলতি বছরের এপ্রিল মাসের শেষে মোনালির মাকে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার দুটো কিডনিই কাজ করছিল না, ডায়ালাইসিস চলছিল। শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

মায়ের একটি ছবি শেয়ার করে ইনস্টাগ্রামে মোনালি লিখেছেন, ‘শেকল ছিঁড়ে গেছে, অবশেষে কষ্টের অবসান।

বলিউডের অনেক সিনেমার গানে প্লেব্যাক করেছেন মোনালি। তার গাওয়া উল্লেখযোগ্য গানগুলো হলো— ‘জারা জারা টাচ মি’ (রেস), ‘গুডনাইট’ (দিল কাবাডি), ‘খুদায়া খায়ের’ (বিল্লু), ‘গোলামাল’ (গোলমাল থ্রি) প্রভৃতি। শুধু গান নয়, বলিউডের বেশকিছু সিনেমাতে অভিনয়ও করেছেন এই গায়িকা।

এর আগে একটি কনসার্টে অংশ নিতে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বাংলাদেশে এসেছিলেন মোনালি। রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বিষয়টি অনেক আগেই ঠিক হয়ে ছিল।


মা   পৃথিবী   মোনালি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ফুলের মালা দিয়ে বরণের পরও কেন নিপুণের রিট

প্রকাশ: ০২:০৮ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নির্বাচনে হেরে ফুলের মালা দিয়ে হাসিমুখে বিজয়ী প্রার্থীদের বরণ করে নিয়েছিলেন নিপুণ। তবে নিপুণ কী যেন পুষে রেখেছিলেন মনে মনে। যার ফলাফল দেখা গেল শিল্পী সমিতির নির্বাচন সম্পন্নের কয়েক সপ্তাহ পরেই। জানা গেছে, ফুলের মালা দিয়ে যাঁদের বরণ করে নিয়েছিলেন, সেই সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ পুরো কমিটির কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে বুধবার (১৫ মে) হাইকোর্টে রিট করেছেন নিপুণ।

১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে অনুষ্ঠিত হয় চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির এবারের নির্বাচন। এতে নিপুণ মাহমুদ কলি প্যানেলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মিশা-ডিপজল প্যানেল। সারা দিন ভোট গ্রহণ শেষে পরদিন ২০ এপ্রিল সকালে ঘোষিত ফলাফলে জানা যায়, নিপুণের প্যানেলের শোচনীয় পরাজয় হয়েছে। ভোটের ফলাফল ঘোষণার সময় উপস্থিতও ছিলেন নিপুণ। এরপর তিনি ডিপজল মিশাকে ফুলের মালা পরিয়ে দেন। মিশা ডিপজল তাঁদের পরিয়ে দেওয়া মালা নিপুণকে পরিয়ে দেন।

শিল্পী সমিতির নির্বাচনে হেরে সেদিন গণমাধ্যমের কাছে নিপুণ জানিয়েছিলেন, ‘ভেবেছিলাম ডিপজল সাহেবের বিপরীতে আমি যখন দাঁড়াব, ভোট পাব সর্বোচ্চ ৫০টি। সেখানে ভোট পেলাম ২০৯টি। হেরেছি মাত্র ১৬ ভোটে। এতেই প্রমাণিত হলো যে শিল্পী সমিতির ভাইবোনেরা আমাকে কতটা ভালোবাসেন। এত সম্মান দেওয়ার জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জানাই।এমনকি সেদিন নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ার জন্য নিজেকেই কৃতিত্ব দেন নিপুণ।

নির্বাচনের চার সপ্তাহে এসে সব সমীকরণ যেন পাল্টে গেল। নিপুণ করেছেন হাইকোর্টে রিট। আর সেই খবর শুনে মিশা সওদাগর হুংকার ছুড়েছেন। ডিপজল বলছেন, ‘কেস খেলবা আসো। যেটা খেলার মন চায়, সেটাই খেলো।

রিট করা প্রসঙ্গে এত দিন পর এসে নিপুণ বলছেন, ‘ভোট শেষ হওয়ার পর সন্ধ্যা সাতটা থেকে নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যানের কথাবার্তা রহস্যজনক মনে হয়েছে। তা ছাড়া যতই রাত বাড়ছিল, ততই ভোটকেন্দ্র বাইরের পরিবেশ আমার কাছে হুমকিস্বরূপ মনে হচ্ছিল। সেদিনের এমন পরিবেশ আমি আগে কখনো দেখিনি এফডিসিতে। পুরো আঙিনা তারা দখলে নিয়েছিল।

রিট করার পেছনে অভিযোগ হিসেবে নিপুণ আরও বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশন বাতিল ভোটের সংখ্যা সঠিক দেননি। আমার জানামতে, ৮১টি ভোট বাতিল হয়েছে। কিন্তু তারা ৪০টি ভোট বাতিল দেখিয়েছে। নিয়ে স্পষ্ট করে কোনো কিছুই আমাদের প্যানেলকে জানায়নি নির্বাচন কমিশন।তাহলে অনিয়ম জেনেও কেন বিজয়ী সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের গলায় ফুলের মালা পরিয়ে দেনএমন প্রশ্নে নিপুণের বক্তব্য রকম, ‘ওই সময় সেটি করা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। তা ছাড়া মিশা-ডিপজল প্যানেলের সঙ্গে নির্বাচন কমিশন, আপিল বোর্ডের যোগসাজশে ভেতরে-ভেতরে এত বড় অনিয়ম চলে আসছিল, সেটি ফলাফল প্রকাশের অনেক সময় পর স্পষ্ট হয়েছে।


ফুল   মালা   নিপুণ   রিট  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

শাহরুখকে নিয়ে প্রীতি জিনতার মন্তব্যে তোলপাড়!

প্রকাশ: ০১:৪৮ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউড তারকা শাহরুখ খান অসুন্দর মহিলাদের সঙ্গে বেশি মেলামেশা করতে পছন্দ করেন। এক সাক্ষাৎকারে এমন দাবি করেছিলেন অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডি ভাইরাল হয়েছে যেখানে প্রীতি বলেছেন, অসুন্দর মহিলাদের সঙ্গে শাহরুখ বেশি কথা বলেন। একটি জিনিস আমায় অবাক করত। আমরা কোথাও গেলে সে শুধু অসুন্দর মহিলাদের ডাকত।

এর উত্তরে শাহরুখ বলেন, ‘আমার তাদের সুন্দর লাগত। আমার সব মহিলাদের সুন্দর লাগে। আমি চাই, সারা জীবন মহিলারা আমায় ঘিরে থাকুন। মহিলারা সচেতন, ভদ্র, নম্র, সুন্দরী। মহিলাদের গায়ের গন্ধ সুন্দর, তাদের কণ্ঠস্বর সুন্দর, তারা সুন্দর। আমার মহিলাদের খুব ভাল লাগে। আর আমি এটা লুকোই না। কিন্তু আমার এই ভালবাসায় কোনও শারীরিক টান নেই। বা সম্পর্ক তৈরি করারও কোনও উদ্দেশ্য নেই।

বলিউডের একসময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা। এখনও তার ভক্তসংখ্যা নেহাতই কম নয়। যদিও দীর্ঘদিন ধরেই বিরতিতে ছিলেন এই অভিনেত্রী।


শাহরুখ   প্রীতি জিনতা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

অনুরাধা-আসিফের ‘চিরদিনের জীবনসঙ্গিনী’

প্রকাশ: ০১:১৭ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

অনুরাধা ভারতের একজন বিখ্যাত সংগীতশিল্পী। তাঁর সঙ্গে গাইতে পারাটা অনেক সম্মানের। আমি মনে করি, এটি আমার ছোট্ট সংগীতজীবনে আর্কাইভ হয়ে থাকবে। আমার ক্যারিয়ারে নতুন পালক যোগ হবে।ভারতীয় শিল্পী অনুরাধা পাড়োয়ালের সঙ্গে দ্বৈত গান প্রসঙ্গে এমন মন্তব্য করেছেন আসিফ আকবর।

চিরদিনের জীবনসঙ্গিনীগানটির কথা লিখেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী গীতিকার কবির বকুল। এর সুর সংগীত পরিচালনা করেছেন রাজা কাশেফ। এটি প্রকাশ হয়েছে ফ্রান্সভিত্তিক প্রতিষ্ঠান বিলিভ মিউজিক থেকে।

কিছুদিন আগে ভারতের মুম্বাইতে গিয়েছিলেন আসিফ। সেই সফরেই গানটিতে ভয়েস দিয়েছিলেন তিনি। গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন সৌমিত্র ঘোষ ইমন। গাজীপুরে চিত্রায়িত সেই ভিডিওতে আসিফের সঙ্গে মডেল হয়েছেন যুক্তরাজ্যপ্রবাসী সাবা বশির।


অনুরাধা   আসিফ   জীবনসঙ্গিনী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন